ধর্মগুলো সব পৃথিবীর ডাস্টবিন গুলো অবস্থান করছে। যেখামে হানাহানি যেখানে মারামারি সেখানেই ধার্মীকদের অবস্থান অথচ প্রত্যেকটা ধর্মীক বলবে তার ধর্ম শান্তির। এসব প্রমাণ থাকার পরেও ধর্মীকরা বলবে তারা ব্যবসা বা প্রফিটের জন্য নয় শান্তির ধর্ম পালন করে।
@@kaziarif6891 আসলে প্রত্যেক তথাকথিত ধর্মের ভিত্তি অন্ধ বিশ্বাস। প্রত্যেকে নিজের অন্ধ বিশ্বাসকে জোর পূর্বক সঠিক প্রমাণ করার চেষ্টা করে, যে কারণে দেখা যায় শুধু অন্য ধর্মের সঙ্গেই বিরোধ হয় না, একই ধর্মের দুটি গোষ্ঠীও পরস্পরের প্রতি যুযুধান হয়।
ভাই সবাই মুসলিম হিসাবেই জন্ম গ্রহন করি কিন্তু আত্ত অহংকার এবং বাপ দাদার মরজাদা রাখতে গিয়ে ভুল পথে হারিয়ে জায়।ইসলাম এয় একটি সঠিক ধম কারন কুরআন এবং নবী সত্য।
@@rukunuddin7331 আপনি কি অন্য ধর্মের কোনো গ্রন্থ পড়েছেন? আপনি যেমন তাকে আহবান জানালেন আমিও আপনাকে আহ্বান করছি-ত্রিপিটক পড়ে দেখুন। শিক ধর্মের গ্রন্থসাহিব পড়ে দেখুন।
আপনাদের Management কে ধন্যবাদ জানাই। আমাদের সূর্য কেন্দ্রীক নয়টি গ্ৰহের পর পর দুরত্ব ও গ্ৰহ গুলোর নিজস্ব বৈশিষ্ট্য কি? তা তুলে ধরার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি। প্রধান ❤
The atheist countries are on top on the happiness index.The corruption level is so less in those countries.They are more productive than religious person.
you are just lying, I have seen some documentary video about the life style of these atheist major country. May be they are not corruptionist but there is existence of extreme depression, suicide, mental patients, disrespect to family and society. So, to encourage others to become athiest like you don't circulate misinformation, if you do so, then I can treat you dishonest and hypocrite. Don't try to impose your ideology on others by misleading and hurt others beliefs. May be you are relatively knowledgeable person but you can't be omniscient. People like you always thinks that you have super knowledge and a man having super knowledge must be a athiest, but you forget many of the great scientist are strong believer. 😂😂😂
you are just lying, I have seen some documentary video about the life style of these atheist major country. May be they are not corruptionist but there is existence of extreme depression, suicide, mental patients, disrespect to family and society. So, to encourage others to become athiest like you don't circulate misinformation, if you do so, then I can treat you dishonest and hypocrite. Don't try to impose your ideology on others by misleading and hurt others beliefs. May be you are relatively knowledgeable person but you can't be omniscient. People like you always thinks that you have super knowledge and a man having super knowledge must be a athiest, but you forget many of the great scientist are strong believer. 😂😂😂
আপনার সনাতন হয়ে জন্মগ্রহণ করছেন সেজন্য আপনি গর্বিত এটা আপনার নিজেই বলবেন পৃথিবীতে বলেন আর হাশরে বলেন যেখানেই বলেন আপনি বলবেন আমি সনাতন ধর্মের জন্মগ্রহণ কেন করলাম আমি কেন মুসলিম হিসেবে জন্মগ্রহণ করলাম না আফসোস
সৃষ্টিকর্তা অবশ্যই আছে এবং তিনি একজনই, তবে তাকে স্মরণ করার পদ্ধতি মানে বিভিন্ন ধর্ম হচ্ছে মানুষ সৃষ্টি! আমরা সবাই এক সৃষ্টিকর্তা হতেই আসি, কিন্তু ধর্মান্ধ লোক সেটা বুঝলেও লোকলজ্জায় মানতে নারাজ!
তিনিই সৃষ্টিকর্তা যিনি তার সৃষ্টি সমন্ধে নিখুঁতভাবে বর্ননা করতে পারেন। আপনি মানুষ,সৃষ্টিকর্তা মানুষের মাথায় দিয়েছেন অন্য যেকোনো প্রাণী থেকে আলাদা এক শক্তি "বিবেক"। যার মাধ্যমে আপনার মাথায় দেয়া হয়েছে ভালমন্দ নির্নয় ক্ষমতা।আর সৃষ্টিকর্তার বিতারিত জীন জাতির এক নির্দিষ্ট প্রার্থী ইবলিশ।যেকিনা এ বিশ্বে জীন জাতি হিসেবে সৃষ্টিকর্তার বিশাল প্রার্থনার মাধ্যমে পেয়েছিল সৃষ্টিকর্তার কাছে থাকার একটা পদ,ফেরেশতাদের সরদার হিসেবে।আর ফেরেশতা হচ্ছে সৃষ্টিকর্তার এমন এক সৃষ্ট জাতি যাদেরকে সৃষ্টিকর্তা সৃষ্টি করেছেন আলোকরশ্মি থেকে ও দিয়েছেন এক নির্দিষ্ট বড় ক্ষমতা যার মাধ্যমে সৃষ্টিকর্তার ইচ্ছায় মুহূর্তের মধ্যে দৃশ্য ও অদৃশ্য উভয় ভাবেই আসমান ও পৃথিবীতে সে কাজটি নিক্ষূঁত ভাবে সম্পন্ন করতে পারে।কিন্তু এদের মাথায় দেয়া হয়নি নিজেদের ইচ্ছায় কিছু করার ক্ষমতা।তাই সৃষ্টিকর্তা যখন যে আদেশ করেন তারা তখনই সে কাজটি নিক্ষূঁতভাবে সম্পন্ন করে দেখায়।কিন্তু মাটির মূল উপাদান দিয়ে যখন প্রথম মানুষ আদম(আঃ) কে সৃষ্টি করা হয়েছিল আকাশে, তখন সেখানে এক পরিক্ষায় জয়ের কারনে সৃষ্টিকর্তা নির্দেশে সকল ফেরেশতা সম্মান সূচক মাথা নিচু করে সেজদা করলেও করেনি সেদিন তাদের সরদার "ইবলিশ"।কারন তার মাথাতেই সেদিন সেখানে ছিল স্ব-ইচ্ছায় কিছু করার ক্ষমতা,কারণ সে ছিল জীন জাতির এক জন।সে আগুনের থেকে সৃষ্ট হবার কারনে সে নিজেকে সেদিন বড় মনে করলো মানব থেকে,যেহেতু মানুষ সৃষ্টি হয়েছিল মাটির থেকে।আর সৃষ্টিকর্তার এই একটি আদেশ অমান্যের কারনে ইবলিশ হয়েছিল সেদিন আসমান থেকে বহিঃষ্কৃত।আর ইবলিশ সেদিন তার পূর্ব জীবনে করা সকল সৎকর্মের উছিলায় সৃষ্টিকর্তার কাছ থেকে সেদিন চেয়েনিল এক নির্দিষ্ট ক্ষমতা যার মাধ্যমে সে মানুষ, জিন ও অন্য পার্থিব প্রাণীদের মাথায় পৌঁছে দেয় এমন কিছু যার মাধ্যমে সে প্রাণী টি যেন সৃষ্টিকর্তার আদেশ অমান্য করে হয় ক্ষতির সম্মুখীন।সে অবস্থান করে আপনার নাকের ভিতর নরম হাড়ে।যেহেতু সে আগুনের তৈরি তাকে তাকে তাড়ানোর জন্য ব্যবহার করতে হবে পবিত্র পানি।কিন্তু প্রথম অবস্থায় আপনি যখন নাকের ভিতর দিবেন পানি তখন নাকের ভিতর দেখবেন জ্বলে উঠছে,কন্তু পরপর কয়েক বার দেবার পর সে জ্বলম্ত ভাবটি ইনশাআল্লাহ কেটেযাবে।আর যদি আরবি রমজান মাসে নাকের ভিতর পানি দিয়ে ট্রাই করেন তখন দেখবেন সে সময় জ্বলছে না,কারণ সৃষ্টিকর্তা সে এক মাস ইবলিশকে রাখে বন্দি আবদ্ধ।তা-ই তখন সে থাকেনা আপনার নাকের ভিতর।তাই পৃথিবীর সৃষ্টির শুরু থেকে যুগে যুগে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে সৃষ্টিকর্তা বহু মানুষকে তার বার্তাবাহক হিসেবে পাঠিয়েছেন মানব জাতিকে সঠিক পথ দেখাবার জন্য। কিছু লোক সেই সময় তা গ্রহন করলেও কালক্রমে তা হয়েযায় বিকৃত কারণ পৃথিবীতে তখন ছিলনা বর্তমান বিশ্বের মত তথ্য উপাত্ত সংরক্ষণের এত সুন্দর ব্যবস্থা।তাই যখনই সৃষ্টিকর্তার প্রেরিত গ্রন্থ বিকৃত হয়েছে তখনই আরেক জন বার্তাবাহকে সেখানে নতুন সঠিক বার্তা দিয়ে সেখানে পাঠানো হয়েছে মানব জাতিকে সঠিক দেখানোর জন্য।এভাবে শেষ বার্তাবাহক হিসেবে মুহাম্মদ (সঃ) পৃথিবীতে আসা পর্যন্ত।আর তার কাছে প্রেরিত গ্রন্থ 'কোরআন'কে সংরক্ষণের দায়িত্ব নেন সৃষ্টিকর্তা নিজেই।তা-ই পাঠানো সেই সময় থেকে অংশ মানুষের মাথার ভিতর ই সৃষ্টিকর্তা তা নিখুঁতভাবে সংরক্ষিত রেখেছেন। মনে রাখবেন দুনিয়ার এ জীবন একটি পরীক্ষা মাত্র,যেখানে আপনার মাথায় দেয়া বুদ্ধি দিয়ে সঠিকটা গ্রহন করতে হবে এবং ত্যাগ করতে হবে ইবলিশের ভুল পথ।যাঁর ফল পাবেন মৃত্যু পরবর্তীকালে।
আমি আল্লাহর অশেষ রহমতে বা কৃপায় সংসারের নিয়ামত দেখতে ও অনুভব করতে পেরেছি, যার দরুন আমি আল্লাহর কাছে কৃতজ্ঞ। একি ভাবে আল্লাহ্ যেনো আমাদের সকল মুমীন কে জান্নাতের সকল নিয়ামত ভোগ করান। আমীন।
ধর্ম শব্দটির ব্যাপ্তি অনেক বিশাল এবং গভীর। আমরা বাংলাতে হিন্দু, মুসলমান খ্রীষ্টান ইত্যাদিকে ধর্ম বলি এগুলো কোনো টাই ধর্ম নয়। মনে রাখতে হবে রিলিজিয়ন, ইমান প্রভৃতি শব্দ গুলোর প্রতিশব্দ ধর্ম নয়। যেমন হিন্দু একটা মঞ্চ, ইসলাম একটা উপসনা কেন্দ্রিক সমাজ ব্যবস্থা। বাকি ঐ তথাকথিত ধর্ম গুলোর পরিসর প্রায় এক। সেই কারণেই এগুলো ব্যাবসা ও অধর্মের আখড়া হয়ে উঠেছে।
অনেক সময় নাস্তিকতা একটা ধর্মীয় আকার নেয়। তখনই, প্রবলেম হয়। যেমন চিনে উগরে মুসলিমদের ধর্মীয় আচার বা শ্লোগান নিষিদ্ধ। সেলাম আলিকুম বলা যাবে না। একটা ভিডিওতে দেখলাম, এক ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসা করা হলো, আর ইউ এ মুসলিম। উত্তর :: আই এ চাইনিজ। এঁরা সকলেই দেশপ্রেমিক।।।
@@TanzimNirob চীনের উইগুরুতে মুসলিম দের নামাজ/রোজা নিষিদ্ধ।10 হাজার মসজিদ ভেঙে টয়লেট বানানো হয়েছে। মুসলিমদের দাড়ি,টুপি রাখাতে নিষেধ আছে, মুসলিমদের এক প্রকার কনসেনট্রেশন ক্যাম্প এ আবদ্ধ রাখা হয়েছে। কোরআন ছুড়ে ফেলে দিয়ে মুমিনদের ট্রিটমেন্ট করছে আরকি।
China te koto Muslim ache janen ? Amader desh thekeo oder desh a Muslim der shongkha beshi so ajaira ulta palta video dekhe montobbo korben na shothik tottho dita parle diban noyto na
হ একদম ইসলামের কথা বলেছেন 😜 ভাই,এই জন্যই তো ৯৯ভাগ নাস্তিক সম্প্রদায়ের মানুষ দিনে ১০০ শিশু নারী ধর্ষণ করে, দিনে ২০০ জন করে হত্যা করে, দিনে ১০০০ টি চুরি ডাকাতি করে,আর যারা ১ভাগ মুসলমান আছে তারা সবসময়ই ইসলামের আলো ও শিক্ষার পথে চলে। বাংলাদেশ পাকিস্তান আফগানিস্তান সিরিয়া ইরাক লিবিয়া লেবানন ফিলিস্তিন সোমালিয়া সুদান নাইজার লাইবেরিয়া নাইজেরিয়ায সহ এইসব নাস্তিক সম্প্রদায়ের দেশে গড়ে দৈনিক ২০০০ হাজার মানুষ নিহত হয় মসজিদে ও স্কুলে মার্কেটে হামলা চালিয়ে হত্যা করে। শুধু ইউরোপ ও অস্ট্রেলিয়া নিউজিল্যান্ড উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকার মুসলমান দেশগুলো ছাড়া, কারণ এরা জানে ইসলাম ধর্মের মানে কি 😜😜😜😜।
@@lamlabib487 ey sikha dey islam onno dhormo ke opoman kora ey sikha allah je onner bhogoban ke gal mondo kora amio chaile gal dite pari ki amr dhormo ey sikha deyna hote pare eta Muhammed er sikha
শুধু আবেগের বশে তথাকথিত ধর্ম নিয়ে মেতে না থেকে এর ফাঁক ফোকরগুলো উপলব্ধি করা উচিত। তাই যথার্থ যুক্তিবাদি মানুষ মাত্রই নাস্তিকতাকে সাধুবাদ জানাবে।কবির ভাষায়-" সেই শ্রেষ্ঠ মানব সন্তান যার মন মুক্ত ভগবান। "
@Sh. Rohan এই গুজব ১৪০০ বছর যাবত চলছে, অথচ কাগজে-কলমে বিশ্বের মোট জনসংখ্যার মাত্র ২৩% মুসলমান। মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশেগুলোতে যদি ওয়েস্টার্ন দেশগুলোর মতো গণতন্ত্র, বাকস্বাধীনতা ও আইনের শাসন থাকতো তাহলে নিজেকে মুসলমান দাবী করে এমন মানুষের সংখ্যা ৫% এরও নিচে থাকতো। দ্বিতীয়ত মুনাফিক-মালাউনরাও মুসলমান এই তথ্য/সত্যটুকু অধিকাংশ মুসলমানই জানেনা। এবং আল্লাহর খাতায় অমুসলিম-কাফের-মুশরিক-নাস্তিকদের স্থান মুসলমান দাবীদার মুনাফিকদের চেয়ে উপরে।
ঈশ্বর আল্লাহ ভগবান ইত্যাদি বলে কিছু নেই এটাই সত্যি কথা। ❤😊এটি একটি কাল্পনিক কাহিনী কাল্পনিক চরিত্র কাল্পনিক কথা।😊 অশান্তির মূল কারণ হলো এই ধর্ম। 2:38 😢
বাংলাদেশ শুধু ভারতকে অনুসরণ করছে। আপনার মন্তব্যটিই তার প্রমাণ। ভারত একটি অধিক জনসংখ্যার দেশ। আর বাংলাদেশ হল ভারতের অনেক প্রদেশের চেয়েও ছোট একটি দেশ। তাই ভারতে অবশ্যই বাংলাদেশের চেয়ে তুলনামূলক আপনার মত ধর্মান্ধ লোকের সংখ্যা বেশি।
Russia te 70 percent lok non believer or non religious. Tobe dhormachorone bidhi nisedh kono kale chhilona,, amon ki present day China teo nei. Uighur province e Muslim chhara aar karo kono problem nei,
I know, in percentages indian wont be there But if you make a video on atheist population in every country , India will be in top 10. Bcz india's Atheism rate is 3.7% among 140 crore ! Proud to be an atheist ⚛️ !
নাস্তিকতা কোন ধর্ম নয় , কোন দর্শনও নয় । ধর্ম হল এক সৃষ্টি কর্তার উপর বিশ্বাস করা এবং তাকে সন্তুষ্ট করার জন্য নানা রকম আচরণীয় পদ্ধতি অনুসরণ ও অনুশীলন করা । এটাকে আপনি দর্শন বলতে পারেন। এসব যারা মানেনা তাদেরই আপনারা নাস্তিক বলেন । যুক্তির অভাবে কোন দর্শন না মানাকে দর্শন বলা যায়না। আপনি সঠিক যুক্তি দেখাতে পারছেন না বলে যুক্তিবাদী মানুষ বিশ্বাস করতে চাইছেনা । তাই এটা কোন ধর্ম নয় দর্শনও নয় ।
আমি গর্বিত আমি একজন মুসলিম পরিবারের সন্তান আমি মুসলমান, মহান আল্লাহর বান্দা গোলাম মাত্র মহান আল্লাহর রহমতে সৃষ্টি জগতের নগন্য তুচ্ছ মহান আল্লাহর প্রিয় মখলুকাত।
আলহামদুলিল্লাহ, আমি মুসলিম। এবং সর্ব কালের সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ঠ নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর উম্মত। আল্লাহুম্মা সল্লি'ওয়া সল্লিম আ'লা নাবিয়্যিনা মুহাম্মাদ
@@jayedamoni1386মানবতার ধর্ম। এখন হয়তো বলবেন ইসলাম বা অন্য কোনো ধর্মের মানবতার কথা, যেটা আপনি বলবেন শ্রেষ্ঠ। আসলে প্রচলিত কোনো ধর্মেই আসল না। মানুষের বানানো, জ্ঞ্যান খাটালে সহজেই বুঝা যায়।
