বি এন পি কেন তাড়াতাড়ি ক্ষমতায় আসতে চায় যা বল্লেন - মোশতাক ফয়েজী / Mostak foyezi 

আমিন..........

আমিন........

১৯৭১ সালে জামায়াতে ইসলামের মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করার সুযোগ থাকলেও তারা সেই সময় মুক্তিযুদ্ধের বিপরীতে অবস্থান নিয়েছিলেন কেন.....??? হাদিস এবং কোরআনের আলোকে অথবা প্রতিদিন তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ে, আল্লাহর কাছে দোয়া করে, জামায়াতে ইসলামের লোকেরা বা অন্যান্য ইসলামপন্থী রাজনৈতিক দলের লোকেরা, তাহলে দেশের ক্রান্তিলগ্নে সর্বসাধারণের হাতের কাছে যা কিছু ছিল সেটা নিয়েই মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন কিন্তু জামায়াতে ইসলাম তার বিপরীতমুখী হয়ে দেশ ও জাতির সাথে বেইমানি কেন করল......??? তখন কি তাদের বিবেক মনুষত্ববোধ ও দৃষ্টিকোণের জায়গা থেকে একটুও কি ন্যায় বিচারের প্রশ্ন উঠল না......??? পরবর্তীতে শেখ মুজিবুর রহমানের সাথে মতবিনিময় কালে জামায়াতে ইসলামকে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করা হয় কিন্তু দেশ ও সাধারণ জনগণ কি আজও সেই বিশ্বাসঘাতক যারা ধর্মকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দল গঠন করে তাদেরকে কি ক্ষমা করতে পেরেছে......??? কোরআন ও হাদিসের আলোকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপ্রধান শাসন ক্ষমতা ব্যবস্থা করবেন, আলহামদুলিল্লাহ এটা খুব ভালো একটি দিকনির্দেশনা। কিন্তু জামায়াতে ইসলামসহ অন্যান্য ইসলামিক দলগুলো তাদের নীতি ও চরিত্র কি ঠিক আছে......??? জামায়াতে ইসলামসহ অন্যান্য ইসলামিক দলগুলো তাদের স্বার্থসিদ্ধির যে রাজনীতি প্রথা চালু আছে তার পাঠার বলি হচ্ছে স্বাধীন বাংলাদেশ ও সাধারণ জনগণ তার অনেক সত্য ইতিহাস আছে, যেগুলো কোনক্রমেই কি অস্বীকার করা যাবে.......??? একজন সাধারণ জনগণ হিসাবে আমার প্রশ্ন জামায়াতে ইসলামসহ অন্যান্য ইসলামিক দলগুলোর কাছে: যারা ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ না করে তার বিপরীতে নীরবতা ভূমিকা ও বিশ্বাসঘাতকতার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তাদের নিয়ে বর্তমান সময়ে দেশ পরিচালনা করা কি সঠিক কাজ হবে.....??? ইসলাম ধর্মকে কেন্দ্র করে নানা সময় ধর্ম বিরোধী ফতোয়া দিয়ে সাধারণ জনগণকে কোন ঠাসা করে রেখেছে এবং নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির জন্য রাজনৈতিক দলের কার্যক্রমকে মজবুত করার লক্ষ্যে বিভিন্ন রকম পদক্ষেপ তারা অতীতে ও বর্তমানে চালিয়ে যাচ্ছে ১৯৮০ দশকের দিকে আন্দোলন করেছে শেখ হাসিনার সাথে পরবর্তীতে ১৯৯০ দশকের দিকে বিএনপির সাথে লোক দেখানো আন্দোলন শুরু করে এখন বিংশ শতাব্দী যেখানে জামায়াতে ইসলামের উচ্চ পদস্থ নেতাদের ট্রাইবুনাল গঠন করে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা মানবতা বিরোধী অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় ফাঁসি কার্যকর করে তখনো জামায়াতে ইসলামসহ অন্যান্য ইসলামিক রাজনৈতিক দলগুলো নিশ্চুপ ছিল কেন.....??? নিজেদেরকে জামায়াতে ইসলামী ও ছাত্রশিবির পরিচয় দিতে লজ্জা ও কুন্ঠিত বোধ করছিল কেন......??? সুতরাং, বাংলাদেশের প্রত্যেকটি রাজনৈতিক দল সম্পর্কে অতীত ও সত্য ইতিহাস সম্পর্কে জানার পর সিদ্ধান্ত নিতে হবে। যাদের ভিতরে ছিল না কোন দেশ প্রেম ও জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতা সেই দৃষ্টিকোণ থেকে বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মদের চিন্তা ভাবনা কি.....???

Thanks,,,,,,,,,,,

amin.............

amin................

Nice..........

তুই তো 15 বছর খেয়ে পেট মোটা করে ফেলছোস

Thanks.............

১৯৭১ সালে জামায়াতে ইসলামের মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করার সুযোগ থাকলেও তারা সেই সময় মুক্তিযুদ্ধের বিপরীতে অবস্থান নিয়েছিলেন কেন.....??? হাদিস এবং কোরআনের আলোকে অথবা প্রতিদিন তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ে, আল্লাহর কাছে দোয়া করে, জামায়াতে ইসলামের লোকেরা বা অন্যান্য ইসলামপন্থী রাজনৈতিক দলের লোকেরা, তাহলে দেশের ক্রান্তিলগ্নে সর্বসাধারণের হাতের কাছে যা কিছু ছিল সেটা নিয়েই মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন কিন্তু জামায়াতে ইসলাম তার বিপরীতমুখী হয়ে দেশ ও জাতির সাথে বেইমানি কেন করল......??? তখন কি তাদের বিবেক মনুষত্ববোধ ও দৃষ্টিকোণের জায়গা থেকে একটুও কি ন্যায় বিচারের প্রশ্ন উঠল না......??? পরবর্তীতে শেখ মুজিবুর রহমানের সাথে মতবিনিময় কালে জামায়াতে ইসলামকে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করা হয় কিন্তু দেশ ও সাধারণ জনগণ কি আজও সেই বিশ্বাসঘাতক যারা ধর্মকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দল গঠন করে তাদেরকে কি ক্ষমা করতে পেরেছে......??? কোরআন ও হাদিসের আলোকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপ্রধান শাসন ক্ষমতা ব্যবস্থা করবেন, আলহামদুলিল্লাহ এটা খুব ভালো একটি দিকনির্দেশনা। কিন্তু জামায়াতে ইসলামসহ অন্যান্য ইসলামিক দলগুলো তাদের নীতি ও চরিত্র কি ঠিক আছে......??? জামায়াতে ইসলামসহ অন্যান্য ইসলামিক দলগুলো তাদের স্বার্থসিদ্ধির যে রাজনীতি প্রথা চালু আছে তার পাঠার বলি হচ্ছে স্বাধীন বাংলাদেশ ও সাধারণ জনগণ তার অনেক সত্য ইতিহাস আছে, যেগুলো কোনক্রমেই কি অস্বীকার করা যাবে.......??? একজন সাধারণ জনগণ হিসাবে আমার প্রশ্ন জামায়াতে ইসলামসহ অন্যান্য ইসলামিক দলগুলোর কাছে: যারা ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ না করে তার বিপরীতে নীরবতা ভূমিকা ও বিশ্বাসঘাতকতার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তাদের নিয়ে বর্তমান সময়ে দেশ পরিচালনা করা কি সঠিক কাজ হবে.....??? ইসলাম ধর্মকে কেন্দ্র করে নানা সময় ধর্ম বিরোধী ফতোয়া দিয়ে সাধারণ জনগণকে কোন ঠাসা করে রেখেছে এবং নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির জন্য রাজনৈতিক দলের কার্যক্রমকে মজবুত করার লক্ষ্যে বিভিন্ন রকম পদক্ষেপ তারা অতীতে ও বর্তমানে চালিয়ে যাচ্ছে ১৯৮০ দশকের দিকে আন্দোলন করেছে শেখ হাসিনার সাথে পরবর্তীতে ১৯৯০ দশকের দিকে বিএনপির সাথে লোক দেখানো আন্দোলন শুরু করে এখন বিংশ শতাব্দী যেখানে জামায়াতে ইসলামের উচ্চ পদস্থ নেতাদের ট্রাইবুনাল গঠন করে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা মানবতা বিরোধী অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় ফাঁসি কার্যকর করে তখনো জামায়াতে ইসলামসহ অন্যান্য ইসলামিক রাজনৈতিক দলগুলো নিশ্চুপ ছিল কেন.....??? নিজেদেরকে জামায়াতে ইসলামী ও ছাত্রশিবির পরিচয় দিতে লজ্জা ও কুন্ঠিত বোধ করছিল কেন......??? সুতরাং, বাংলাদেশের প্রত্যেকটি রাজনৈতিক দল সম্পর্কে অতীত ও সত্য ইতিহাস সম্পর্কে জানার পর সিদ্ধান্ত নিতে হবে। যাদের ভিতরে ছিল না কোন দেশ প্রেম ও জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতা সেই দৃষ্টিকোণ থেকে বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মদের চিন্তা ভাবনা কি.....???

ঠিক বলেছেন আফসোসলীগ

Thanks.............

amin.........

মুরব্বি মুরব্বি উহু হু

Thanks.............

Thanks......

আমিন....

amin..........

রব্বি মুরব্বি উহু হু...............

amin...........

amin..........

amin............

১৯৭১ সালে জামায়াতে ইসলামের মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করার সুযোগ থাকলেও তারা সেই সময় মুক্তিযুদ্ধের বিপরীতে অবস্থান নিয়েছিলেন কেন.....??? হাদিস এবং কোরআনের আলোকে অথবা প্রতিদিন তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ে, আল্লাহর কাছে দোয়া করে, জামায়াতে ইসলামের লোকেরা বা অন্যান্য ইসলামপন্থী রাজনৈতিক দলের লোকেরা, তাহলে দেশের ক্রান্তিলগ্নে সর্বসাধারণের হাতের কাছে যা কিছু ছিল সেটা নিয়েই মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন কিন্তু জামায়াতে ইসলাম তার বিপরীতমুখী হয়ে দেশ ও জাতির সাথে বেইমানি কেন করল......??? তখন কি তাদের বিবেক মনুষত্ববোধ ও দৃষ্টিকোণের জায়গা থেকে একটুও কি ন্যায় বিচারের প্রশ্ন উঠল না......??? পরবর্তীতে শেখ মুজিবুর রহমানের সাথে মতবিনিময় কালে জামায়াতে ইসলামকে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করা হয় কিন্তু দেশ ও সাধারণ জনগণ কি আজও সেই বিশ্বাসঘাতক যারা ধর্মকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দল গঠন করে তাদেরকে কি ক্ষমা করতে পেরেছে......??? কোরআন ও হাদিসের আলোকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপ্রধান শাসন ক্ষমতা ব্যবস্থা করবেন, আলহামদুলিল্লাহ এটা খুব ভালো একটি দিকনির্দেশনা। কিন্তু জামায়াতে ইসলামসহ অন্যান্য ইসলামিক দলগুলো তাদের নীতি ও চরিত্র কি ঠিক আছে......??? জামায়াতে ইসলামসহ অন্যান্য ইসলামিক দলগুলো তাদের স্বার্থসিদ্ধির যে রাজনীতি প্রথা চালু আছে তার পাঠার বলি হচ্ছে স্বাধীন বাংলাদেশ ও সাধারণ জনগণ তার অনেক সত্য ইতিহাস আছে, যেগুলো কোনক্রমেই কি অস্বীকার করা যাবে.......??? একজন সাধারণ জনগণ হিসাবে আমার প্রশ্ন জামায়াতে ইসলামসহ অন্যান্য ইসলামিক দলগুলোর কাছে: যারা ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ না করে তার বিপরীতে নীরবতা ভূমিকা ও বিশ্বাসঘাতকতার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তাদের নিয়ে বর্তমান সময়ে দেশ পরিচালনা করা কি সঠিক কাজ হবে.....??? ইসলাম ধর্মকে কেন্দ্র করে নানা সময় ধর্ম বিরোধী ফতোয়া দিয়ে সাধারণ জনগণকে কোন ঠাসা করে রেখেছে এবং নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির জন্য রাজনৈতিক দলের কার্যক্রমকে মজবুত করার লক্ষ্যে বিভিন্ন রকম পদক্ষেপ তারা অতীতে ও বর্তমানে চালিয়ে যাচ্ছে ১৯৮০ দশকের দিকে আন্দোলন করেছে শেখ হাসিনার সাথে পরবর্তীতে ১৯৯০ দশকের দিকে বিএনপির সাথে লোক দেখানো আন্দোলন শুরু করে এখন বিংশ শতাব্দী যেখানে জামায়াতে ইসলামের উচ্চ পদস্থ নেতাদের ট্রাইবুনাল গঠন করে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা মানবতা বিরোধী অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় ফাঁসি কার্যকর করে তখনো জামায়াতে ইসলামসহ অন্যান্য ইসলামিক রাজনৈতিক দলগুলো নিশ্চুপ ছিল কেন.....??? নিজেদেরকে জামায়াতে ইসলামী ও ছাত্রশিবির পরিচয় দিতে লজ্জা ও কুন্ঠিত বোধ করছিল কেন......??? সুতরাং, বাংলাদেশের প্রত্যেকটি রাজনৈতিক দল সম্পর্কে অতীত ও সত্য ইতিহাস সম্পর্কে জানার পর সিদ্ধান্ত নিতে হবে। যাদের ভিতরে ছিল না কোন দেশ প্রেম ও জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতা সেই দৃষ্টিকোণ থেকে বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মদের চিন্তা ভাবনা কি.....???

amin.........

amin............

amin..........

hmmm

রব্বি মুরব্বি উহু হু.........

বিএনপির কথা বললে তো বিএনপির লোকেরা বলবেই যে রাজনীতির কথা বলে এতদিন আওয়ামী লীগরা বলছে এরকম চলবে 😂😂😂😢

​@@MusaIbhram আমি নিরপেক্ষ ভাবে বলছি। আমার মতে ওয়াজ মাহফিল হলো ইসলাম এবং ইমান আমলের ব্যক্তব্য রাখার মঞ্চ।। এখানে রাজনৈতিক কথা বলা ঠিক নয়। একান্ত যদি প্রয়োজন হয় তাহলে রাজনৈতিক সমাবেশ আয়োজন করে সেখানে বলবে সেটা না হবে রাজনৈতিক সমাবেশ। কিন্তুু দ্বীনী ওয়াজ মাহফিল এর নাম দিয়ে এসব ব্যক্তব্য দেওয়া ঠিক নয় হোক সেটা আওয়ামী লীগ বা অন্যদল নিয়ে।

ইসলাম সম্পর্কে জ্ঞান আর ধারণা না থাকার কারণে এ ধরনের কমেন্ট আসে ইসলামই হচ্ছে প্রধান এবং প্রথম রাজনীতি যেটা মানুষকে শান্তির পথে চলতে সহায়তা করে

​@@Prince_kabir ঠিক আছে ভাই আমিও কোন দলেল না আমি একজন প্রবাসী যদি প্রবাসী আপনি যে ভাবে কথা বলছিলেন মনে হইছে আপনি এখনো বিএনপির দল আশল কথা হইলো কিছু বলতে পারে নাই এজন্য দে বলে আর কি কিছু কিছু কথা আছে উদারন না দিলে মানুষে বুঝেনা মাহফিলে করা লাগে ❤❤❤

১৯৭১ সালে জামায়াতে ইসলামের মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করার সুযোগ থাকলেও তারা সেই সময় মুক্তিযুদ্ধের বিপরীতে অবস্থান নিয়েছিলেন কেন.....??? হাদিস এবং কোরআনের আলোকে অথবা প্রতিদিন তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ে, আল্লাহর কাছে দোয়া করে, জামায়াতে ইসলামের লোকেরা বা অন্যান্য ইসলামপন্থী রাজনৈতিক দলের লোকেরা, তাহলে দেশের ক্রান্তিলগ্নে সর্বসাধারণের হাতের কাছে যা কিছু ছিল সেটা নিয়েই মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন কিন্তু জামায়াতে ইসলাম তার বিপরীতমুখী হয়ে দেশ ও জাতির সাথে বেইমানি কেন করল......??? তখন কি তাদের বিবেক মনুষত্ববোধ ও দৃষ্টিকোণের জায়গা থেকে একটুও কি ন্যায় বিচারের প্রশ্ন উঠল না......??? পরবর্তীতে শেখ মুজিবুর রহমানের সাথে মতবিনিময় কালে জামায়াতে ইসলামকে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করা হয় কিন্তু দেশ ও সাধারণ জনগণ কি আজও সেই বিশ্বাসঘাতক যারা ধর্মকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দল গঠন করে তাদেরকে কি ক্ষমা করতে পেরেছে......??? কোরআন ও হাদিসের আলোকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপ্রধান শাসন ক্ষমতা ব্যবস্থা করবেন, আলহামদুলিল্লাহ এটা খুব ভালো একটি দিকনির্দেশনা। কিন্তু জামায়াতে ইসলামসহ অন্যান্য ইসলামিক দলগুলো তাদের নীতি ও চরিত্র কি ঠিক আছে......??? জামায়াতে ইসলামসহ অন্যান্য ইসলামিক দলগুলো তাদের স্বার্থসিদ্ধির যে রাজনীতি প্রথা চালু আছে তার পাঠার বলি হচ্ছে স্বাধীন বাংলাদেশ ও সাধারণ জনগণ তার অনেক সত্য ইতিহাস আছে, যেগুলো কোনক্রমেই কি অস্বীকার করা যাবে.......??? একজন সাধারণ জনগণ হিসাবে আমার প্রশ্ন জামায়াতে ইসলামসহ অন্যান্য ইসলামিক দলগুলোর কাছে: যারা ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ না করে তার বিপরীতে নীরবতা ভূমিকা ও বিশ্বাসঘাতকতার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তাদের নিয়ে বর্তমান সময়ে দেশ পরিচালনা করা কি সঠিক কাজ হবে.....??? ইসলাম ধর্মকে কেন্দ্র করে নানা সময় ধর্ম বিরোধী ফতোয়া দিয়ে সাধারণ জনগণকে কোন ঠাসা করে রেখেছে এবং নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির জন্য রাজনৈতিক দলের কার্যক্রমকে মজবুত করার লক্ষ্যে বিভিন্ন রকম পদক্ষেপ তারা অতীতে ও বর্তমানে চালিয়ে যাচ্ছে ১৯৮০ দশকের দিকে আন্দোলন করেছে শেখ হাসিনার সাথে পরবর্তীতে ১৯৯০ দশকের দিকে বিএনপির সাথে লোক দেখানো আন্দোলন শুরু করে এখন বিংশ শতাব্দী যেখানে জামায়াতে ইসলামের উচ্চ পদস্থ নেতাদের ট্রাইবুনাল গঠন করে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা মানবতা বিরোধী অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় ফাঁসি কার্যকর করে তখনো জামায়াতে ইসলামসহ অন্যান্য ইসলামিক রাজনৈতিক দলগুলো নিশ্চুপ ছিল কেন.....??? নিজেদেরকে জামায়াতে ইসলামী ও ছাত্রশিবির পরিচয় দিতে লজ্জা ও কুন্ঠিত বোধ করছিল কেন......??? সুতরাং, বাংলাদেশের প্রত্যেকটি রাজনৈতিক দল সম্পর্কে অতীত ও সত্য ইতিহাস সম্পর্কে জানার পর সিদ্ধান্ত নিতে হবে। যাদের ভিতরে ছিল না কোন দেশ প্রেম ও জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতা সেই দৃষ্টিকোণ থেকে বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মদের চিন্তা ভাবনা কি.....???

মুরব্বি মুরব্বি

আমিন...........