নিজের পছন্দমত হাজার হাজার প্রশ্ন থেকে বিষয় ও অধ্যায়ভিত্তিক পরীক্ষা, পূর্বের ভুল রিভিউ, এবং লাইভ পরীক্ষার মাধ্যমে প্রস্তুত হও যেকোন পরীক্ষার জন্য। Purchase link - chorcha.net/subscribe?promo=enayet20&affiliate=szI5GF8cGi App link - play.google.com/store/apps/details?id=com.chorcha.main
যে সকল বিশ্ববিদ্যালয় দুর্নীতি , প্রশ্নপত্র ফাঁস এই জন্য গুচ্ছ তে যাইতে ছাইতাসে না, তারা ত তাদের আবেদন এর ফিল্টার এ এইচএসসি র মার্ক দিয়া রাখতাসে, যেটার দুর্নীতি , প্রশ্নপত্র ফাঁস এই গুলা আরও বেশি হয় যা মেডিকাল এক্সাম এর থেকেও বেশি শুনা যায়। তাই এই লজিক আসলে ধোপে টিকে না। এই বিষয় আপনার ভিডিও তে পাই নাই। তবে অভারঅল কন্টেন্ট ভালো ছিলও।
1. All engeeniring 2. All science and technology 3. All University 4. All medical college 5. All agricultural University. এভাবে মাত্র ৫টি আলাদা পরীক্ষা নিলেই সবচেয়ে ভালো হয় এবং সকল জেলায় সেন্টার দেয়া গেলে ভাল হয়। কিন্তু আমরা যে চোরের দেশ, প্রচুর অনিয়ম হবে।
এভাবে মোট ৫ টা পরিক্ষা হলে ভালো হতো.... ১. সকল সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয় ২. সকল ইন্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয় + টেক্সটাইল ৩. সকল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ৪. মেডিকেল + ডেন্টাল ৫. সকল কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
মেডিকেল আর ডেন্টাল আলাদা এটা ঠিক আছে। ডেন্টাল কে সবাই শেষে চয়েজ দেয় এটা উচিত না। আলাদা ভাবে মেরিট লিস্ট ইগনোর করবার ওয়ে নাই। বাকি গুলো আপনি যেভাবে বলেছেন সেটা হওয়া উচিত ছিল। একটু এডিট এমন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি র Engineering Unit আর বিজ্ঞান এর বাকি বিষয়গুলোর জন্য পৃথক দুইটা পরীক্ষা আর Engineering University র সিলেকশন MCQ Exam আর পরে written থাকলে বেস্ট হত মানে আগে যেভাবে নেয়া হত। কিন্তু আমরা বলে তো আর লাভ নাই।
সবচেয়ে বড় অসুবিধা হইলো যদি কোনো কারণে গুচ্ছের উক্ত পরীক্ষার দিন আপনি কোনো অঘটন এ পড়ে যান তবে একসাথে ২২ টি বিশ্ববিদ্যালয় আপনার হাতছাড়া হয়ে যাবে । অনেকের ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে প্রথম ভর্তি পরীক্ষার সময় নার্ভাসনেস এর কারনেও অনেক ভালো প্রিপারেশন নেওয়া পরীক্ষার্থীর ও পরীক্ষা খারাপ হয়ে যায়। ফলে তার কাছে দ্বিতীয় কোনো সুযোগ থাকে না। আবার এক বছর লস করে সেকেন্ড টাইম দেওয়া ছাড়া। যেটাকে একটা বড়সড় মেন্টাল প্রেসার বললেও ভুল হবে না।(বাংলাদেশ প্রেক্ষিতে)
আমি মেডিকেল পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন ছাত্র। অন্যান্য বিষয়ের কথা জানি না, কিন্তু মেডিকেল সেক্টরে আমার দেখা সবচেয়ে বড় সমস্যা হল শিক্ষাব্যবস্থা ও পরীক্ষা পদ্ধতিতে extreme heterogeneity. যেমন, ঢাকা মেডিকেল কলেজের একজন ছাত্র যে শিক্ষা পদ্ধতি, প্রচুর এবং বিভিন্ন রোগী, দেশের শীর্ষস্থানীয় ও অভিজ্ঞতম শিক্ষকের সরাসরি তত্ত্বাবধান লাভ করে, তার সাথে চট্টগ্রাম বা বরিশাল মেডিকেলের ছাত্রকে যখন একসাথে একই কাতারে এফ সি পি এস বা এম এস / এম ডি পরীক্ষা দিতে হয়, তখন ঐ অন্যান্য মেডিকেলের ছাত্রছাত্রীদের অবস্থাটা কি হয় বোঝেন! একইভাবে, অত্যন্ত ভাল এবং উপকারী এই গুচ্ছ পদ্ধতির সত্যিকার সুবিধা তখনই ঠিকভাবে পাওয়া যাবে যখন এর আগের শিক্ষাব্যবস্থার heterogeneity কমে আসবে। নাহলে আইনস্টাইন তাঁর সেই বানর, মাছ আর ব্যাঙের প্রশ্ন নিয়ে ফিরে ফিরে আসতেই থাকবেন।
আপনি এই টপিক নিয়ে ভিডিও বানিয়েছেন দেখে খুবই ভালো লাগলো। আমি গত বছরই admission test দিয়েছি। আমার পার্সোনাল experience থেকে বলছি ১) ইঞ্জিনিয়ারিং গুচ্ছ পদ্ধতি অনুসরণ করার ফলে সত্যিকার অর্থেই উপকৃত হয়েছিলাম। আমি শুধু খুলনা যেয়েই একটা xm দিয়ে একসাথে kuet, রুয়েট, cuet এ চান্স পাই। সাবজেক্ট চয়েস এর method টাও মামানসই ছিল। ইউনিভার্সিটি+ সাবজেক্ট wise choice list ২) Univarsity গুচ্ছ xm দেয়া টা easy Kintu রেজাল্ট পরবর্তী কাজ অনেক lengthy ব্যবস্থাপনা ও ভালো লাগে নি। ভর্তি কার্যক্রমে চয়েস লিস্টে সাবজেক্ট+ university collaboration ভালো না। ৩) agriculture গুচ্ছ পদ্ধতি টাও যুক্তিসঙ্গত ছিল । Subject+ university duitai prefer kora possible + ektu xm ai BAU+SAU+BSMRAU এর মত ভালো ইউনিভার্সিটি তে ভর্তির সুযোগ পাওয়া যায়। একজনের একটা XM অসুস্থতা জনিত কারণে খারাপ হতেই পারে। আমার নিজের DU xm খারাপ হয়েছিল panic করায়। শুধু DU er রেজাল্ট দিয়ে judge korle ami হয়তো খারাপ স্টুডেন্ট এর কাতারে পড়বো। কিন্তু আমি অন্যসব xm অনেক ভালো মত দিয়েছিলাম+ রেজাল্ট ও ভালো ছিল। গুচ্ছ পদ্ধতি হলে একটা xm দিয়েই জীবন মরণ অবস্থা হবে। কার্যক্রম সম্পন্ন korteo অনেক সময় লাগে। আমি আগেই IUT,DU,JU,CKRUET,BUTEX,BAU,SAU চান্স পেয়েছিলাম বলে আমার কাছে গুচ্ছ পদ্ধতির dely করা বিষয় টা নিয়ে ভাবতে হয় নি। কিন্তু আমার যেসব ফ্রেন্ড শুধু গুচ্ছে চান্স পায় তাদের অনেক ভোগান্তি পোহাতে হয়েছিল।
সীট পূরণ না হবার সমাধান: ১. এটার মাধ্যমে প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ বার বলতে কিছু না থাকলে সিট ফিল হবে। যে যতবার খুশি ভর্তি পরীক্ষা দিক। পড়তে পারার মত স্কোর করলে সে ভর্তি হতে পারবে। তবে একবার কোথাও ভর্তি হলে সরকারি কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্বিতীয়বার ভর্তি হতে পারবে না। তবে মাস্টার্সে এডমিট হতে পারবে। আর বিশ্ববিদ্যালয় গুলার উচিত এই একবার বা সর্বোচ্চ দুবার ট্রেন্ড থেকে বেরিয়ে আসা। কারণ এতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলা বাচ্চাদের মতো আচরণ করতেসে। এই পদ্ধতি ওপেন রাখলে বিশ্ববিদ্যলয়গুলাতে পড়ুয়া, আগ্রহী, উদ্দমী এবং ম্যাচুরড স্টুডেন্টদের সংখ্যা বাড়বে। কারণ কম্পিটিশন বাড়বে। সিট আর খালি যাবে না। ২. কিছু সাবজেক্ট আছে যেগুলো সর্বোচ্চ ১৫/২০ টার বেশি সিট থাকা উচিত নয়। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ১০০/১৫০/২০০ সিট দিয়ে রেখেছে। নাম নিলে চাকরি থাকবে না। এসব বিষয়ে মানুষ, পাবলিক ভার্সিটিতে পড়তে হলে এটাই পড়তে হবে, তাই নূন্যতম আগ্রহ ছাড়া ভর্তি হয়। এই ধরনের সাবজেক্টগুলাতে সিট বরাদ্দ কমিয়ে গবেষণা নির্ভর সাবজেক্টগুলোতে সেই বাতিল করা সিটগুলোর টাকা খরচ করতে হবে। আপনার কাছ অনুরোধ থাকবে "প্রয়োজনীয় অপ্রয়োজনীয় বিষয় এবং সীট সংখ্যা " এ বিষয়ে ভিডিও করবেন। ৩. আরেকটা বিষয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে যায় না এমন বিভাগ তৈরী করা। যেমন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি সাহিত্য, সমাজকর্ম, আইন ইত্যাদি বিষয় কেন থাকবে? এগুলার টাকা দিয়ে প্রযুক্তি বিভাগের বরাদ্দ বাড়িয়ে ভালো উন্নতি করা যাবে না? এসব অয়াচিত বিভাগ স্থাপন বন্ধ করতে হবে। ৪. গুচ্ছ পদ্ধতিতে পরীক্ষার প্রশ্নবিদ্ধ হবার সুযোগ কমানো সম্ভব, ভর্তি পরীক্ষা শুধু মাত্র বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে নিতে হবে। অথবা পিএসসি, বিজেএসসির মতো কোন অথোরিটি তৈরী করতে হবে। যাদের কাজই হবে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য রিকমেন্ড করা।। ধন্যবাদ।
ভালো শিক্ষার্থীদের যদি বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে দেয়া গুচ্ছ পদ্ধতির একটা মূখ্য উদ্দেশ্য হয়ে থাকে, তবে অবশ্যই সেই সকল বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর মানোন্নয়ন আগে নিশ্চিত করতে হবে,তারপর এইসকল কিছু ভাবতে হবে।কারন একজন মেধাবী শিক্ষার্থী যখন সেখানে গিয়ে পর্যাপ্ত ল্যাব সুবিধা পাবে না, ফ্যাকাল্টি সুবিধা পাবেনা তখন তার ক্যারিয়ার কোথায় যাবে ?
I am an ex-student of IER, DU. In my first-year assignment in 2013, I wrote an independently-chosen assignment on this by suggesting a cluster-based single exam for university admission. I was given 6 out of 10 on the assignment.
getting 6/10, that will not define the truth/fact. I think, cluster based single exam is good. If we create group of universities in groups, and then take exam, it will be more effective. For example, Group A is BUET, dhaka uni, jahangir uni & jagannath uni. Group B is Ruet, Raj uni...etc...student can select their choice of university before the exam, and based on merit result, they will get the chance of admission on their choice of hierarchy...
গুচ্ছ পরীক্ষা হওয়াতে যে শিক্ষার্থীদের কত বড় সুবিধা হয়েছে তা বলে বুঝানো সম্ভব নয়! প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ১০০০ টাকা করে আবেদন করলেও ২২ টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ২২,০০০ টাকা🥱
একদম ভালো? পরিক্ষায় পাস করলে আবার প্রত্যেক বিশ্ববিদ্যালয় তে আলাদা আলাদা ভাবে ৫০০ করে দিয়ে রেজিষ্ট্রেশন করতে হয়। নাহয় অই বিশ্ববিদ্যালয় (যেখানে রেজিষ্ট্রেশন করবেন না) এ আপনি ভর্তির জন্য বিবেচিত হবেন না।সুতরাং ১৫০০ টাকা ভর্তি পরীক্ষা + ৫০০*২২ বিশ্ববিদ্যালয় রেজিষ্ট্রেশন ফি + যাতায়াত লাভ কই ভাই?
@@ahnafakif220 আর এমনিতে ২২ টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ২২,০০০ টাকা দিয়ে আবেদন করে চান্স না পেলে তখন? আর গুচ্ছ বাদে প্রতিটি শিক্ষার্থীই মেডিকেল, ডেন্টাল, ঢাবি, রাবি, চবি আরও কত বিশ্ববিদ্যালয়েই না আবেদন করে+ যাতায়াত খরচ তো আছেই! আর গুচ্ছ তে এসেই নাক চুলকানো শুরু হয়ে যায়?🙄 ওই একটা কথা আছে না, বড় হাতি পেছন দিয়ে শব্দ করে গেলেও দেখে না, আর ছোট মশা সামনে দিয়ে গেলে সেটা আগে চোখে পড়ে🤣🤣🤣
মিয়া কইলেন একটা কথা...ইতিহাসের সবথেকে ফালতু সিস্টেম...আপনি কি sure আপনি ২২ টা ইউনিভার্সিটিতেই এপ্লাই করতেন...লাভের আড়ালে সব থেকে বড় লস প্রজেক্ট স্টুডেন্টস দের জন্য...রেজাল্টের পর প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫০০-৭০০ টাকা কইরা এপ্লাই করতে হয়...আবার যাইয়া সাক্ষাৎকার দিতে হয়...সাবজেক্ট চয়েস করতে কি ঝামেলাটা না করে...এইটাকে সুবিধা বলে? এই সিস্টেমের কারণে আরো বেশি টাকা নষ্ট হইসে
ভিডিওটা থেকে বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যাবস্থার অনেক খুঁটিনাটি বিষয় জানা গেলো।আমি কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র,আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এই ভিডিও থেকে আমাদের দেশের অনেক খবর পেলাম। তবে এখানে দুটো দিক বলাভালো।কেরালার ১২ ক্লাস পর্যন্ত পড়াশোনার মান খুবই ভালো,ওখানে কেউ পড়তে না চাইলে তাকে এক রকম ঘর থেকে ধরে নিয়ে গিয়ে পড়ানো হয়।কিন্তু ওখানকার উচ্চ স্তরের শিক্ষা ব্যাবস্থা মোটেও ভালো নয়,যেখানে আমাদের পশ্চিমবঙ্গে IIT খড়গপুর,কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়,যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় এর মত আন্তর্জাতিক মানের বিশ্ববিদ্যালয় আছে,সেখানে কেরালাতে একটাও এমন আন্তর্জাতিক মনের বিশ্ববিদ্যালয় নেই। আরেকটা কথা,বিহারের ছাত্র ছাত্রীরা কিন্তু প্রতিটা বছর সরকারি চাকরির পরীক্ষায় খুব ভালো ফল করে
স্যার ৩য় পয়েন্ট টার সাথে একমত হতে পারলাম না । গুচ্ছ পদ্ধতি অনুসরণ করে centralization আরো বাড়বে আমার মনে হয় ।সামনের বছর গুচ্ছ পদ্ধতিতে পরীক্ষা হলে যারা মেরিট লিস্ট এ প্রথম দিকে থাকবে তারা অবশ্যই সবার প্রথমে বুয়েট,ঢাবি prefer করবে।কারণ বুয়েট আর ঢাবির ইতিমধ্যে এরকম একটা ব্র্যান্ডিং হয়ে গেসে এত বড় সেন্ট্রাল পরীক্ষায় যারা মেরিট লিস্ট এ প্রথম দিকে থাকবে তারা নিঃসন্দেহে toper দের toper। Ultimately centralization দেখা যাবে।তবে যদি দীর্ঘমেয়াদে গুচ্ছ পদ্ধতি সরকার চালিয়ে যেতে পারে তবে decentralization এর সুফল ভোগ করবে দেশ।
একটু ক্লিয়ার করেন তো, 1. সকল বিশ্ববিদ্যালয় মানে বুয়েট,ঢাবি, মেডিকেল কি GST এর আন্ডারে যাবে ? 2.নাকি বুয়েট সহ সকল ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয় ১টি পরীক্ষা , ঢাবিসহ সকল বিশ্ববিদ্যালয় ১টি পরীক্ষা এবং এখনকার মতো সকল মেডিকেলে ১টি পরীক্ষা হবে ? Point-1. er moto hole onek kharap hobe ar point-2. er moto hole onek valo hobe .....
1 no theory ta totally absurd... Ai dhorener chinta mathai ase kemne? Ata ado possible na amader desh er context e!! Boro College gula jemne hall vara kore student der HSC te GPA 5 kine dei sekhane 1 and 2 konotai na hole shob cheye bhalo
Exactly point 2 hole shbcheye valp hoy Cz, engineering er admssion question onk beshi different typ er onnanno university er tulonay Tai 4 ta engrng uni ekta xm, du shoho shb general uni ekta xm, krishi guccho ekta xm, r medical er ekta xm Ei 4 ta xm e jothesto Shbcheye perfect hbe
আমার এক ফ্রেন্ড টাকার অভাবে পরীক্ষা দিতে যাইতে পরে নাই অনেক ভার্সিটিতে। তখন এই বিষয়টাকে গুরত্ব দেই নাই। কিন্তু এখন ফ্রেন্ডটা হতাশা নিয়ে পরর্বতী শিক্ষা জীবন পার করল। (২০১৩ সাল ) তাই গুচ্ছ পদ্ধতিটা দেশের অনেক মানুষের জন্য ব্লেসিংস।
গুচ্ছ পদ্ধতি ভালো নাকি আলাদা আলাদা বিশ্ববিদ্যালয়েরটা ভালো; এর থেকেও আমার মতে গুরুত্বপূর্ণ দু'টি সমস্যা আছে ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে, যেগুলো সম্পর্কে বেশি চর্চা হয় না:-- ১. কতবার/কত বছর একই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার সুযোগ পাবে? এবং এসএসসি-এইচএসসি এর মাঝে কত বছর ইয়ার গ্যাপ গ্রহণযোগ্য? অর্থাৎ ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণে 'সময়' সম্বন্ধীয় যোগ্যতা। ২. ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণে 'পূর্ববর্তী পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বর' সম্বন্ধীয় যোগ্যতা। অর্থাৎ এসএসসি/এইচএসসি তে জিপিএ কত থাকলে কেউ উক্ত ভর্তি পরীক্ষায় বসতে পারবে; আবার অনেক ক্ষেত্রে এইচএসসিতে কোন বিষয়ে কত নম্বর পেলে পরীক্ষায় বসতে পারবে? এখানে, ভারতের উদাহরণ দিতে গেলে, Sundar Pichai দিল্লির শ্রীরাম কমার্স কলেজে এক ইন্টারভিউতে বলেছিল যে তার ১২শ বোর্ড এক্সামে নাম্বার এত কম ছিল যে, ঐ নম্বর নিয়ে সে এই কমার্স কলেজেই চান্স পেত না। তখন ইন্টারভিউয়ার জিজ্ঞাসা করে, তাহলে আইআইটি খড়গপুরে কীভাবে চান্স পেলেন? সে বলেছিল কারণ আইআইটি বোর্ড এক্সামের মার্ক্স তোয়াক্কা করে না। অন্যদিকে, বুয়েটের কথা বললেই এখানে ভর্তি পরীক্ষায় বসতে শুধু এইচএসসি বোর্ড এক্সামে জিপিএ-৫ ই লাগে না; তারপর আবার প্রতি এক্সামে নির্দিষ্ট মার্কও লাগে। এমনকি এই সম্প্রতি ভর্তি পরীক্ষায় ৯২.৫-৯৩% এর নিচে যারা মার্ক্স পেয়েছে তারা বুয়েট ভর্তি প্রিলি তে বসার সুযোগ পায়নি। আমার এক সিনিয়র ভাইয়াই ২ মার্ক্সের জন্য প্রিলির ফিটলিস্টে টিকে নি এবার, যে কিনা তার কলেজে (ঢাকার একটি স্বনামধন্য কলেজ) তার অন্যান্য বন্ধুদের থেকে ভালো ছাত্র হিসেবে গণ্য হত। তার বন্ধুরা টিকলেও, সে আশ্চর্যজনকভাবে পারেনি। আর সময়ের ক্ষেত্রে এক এক বিশ্ববিদ্যালয়ের এক এক নিয়ম। মেডিকেলে এসএসসি-এইচএসসি তে কোনো এক্সট্রা ইয়ার গ্যাপ এলাও করে না। তবে এখানে দু'বার ভর্তি পরীক্ষা দেওয়া যায়। ঢাবি, বুয়েটে আবার এক বছর এক্সট্রা ইয়ার গ্যাপ এলাও করে; তবে ভর্তি পরীক্ষায় একবারই বসা যায়। ভারতের সাথে তুলনা করতে গেলে, শুধুমাত্র আইআইটির কথা বলতে গেলেও তারা বেশ কয়েকটা এটেম্পট এলাও করে। অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে ইয়ার গ্যাপও তোয়াক্কা করা হয় না। এজন্য দিন শেষে আমাদের দেশে যারা কোনো কারণে এক বছর ভর্তি পরীক্ষায় ভালো করতে পারে না, বা এসএসসি-এইচএসসি এর মাঝে একটু বেশি ইয়ার গ্যাপ (২/৩ বছর) থেকে যায় তাদের বাধ্য হয়ে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে হয়। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় গুলোকে খারাপ বলছি না; বরং এভাবে তারা উৎকর্ষ সাধনের উপায় পায়, কারণ ভালো ছাত্র-ছাত্রী তাদের কাছে ভর্তি হয়। তবে দেশের সবার কাছে তো আর সামর্থ্য থাকে না পাবলিক ছাড়া ভালো মানের কোনো প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া চালিয়ে যাওয়ার। আমি এবার দ্বাদশের ছাত্র, সামনে এইচএসসি। কিছু সময় আগে এক বিশেষ কারণে ভর্তি পরীক্ষাগুলো নিয়ে ঘাটাঘাটি করতে গিয়ে এগুলো সামনে আসল। আশা করি এ বিষয়েও ভিডিও বানাবেন। যেহেতু, এডমিশন সিজন চলছে। পড়ার জন্য ধন্যবাদ। 💙
Nice thinking. But I think there should be a fixed gap limit specifically, otherwise the previous certificate (SSC) practically gets useless as he forgets everything he learnt then. But there must be more options and opportunities for the students. Like Harvard and other Ivy leagues colleges also take students who have certain number of year gaps in academic life.
@@RyanRahman-wj7krAgree with you. Ivy league colleges just ask for an explanation for whatever the year gap is. Buet actually used to take for long year gaps earlier. I just listened to a podcast of Dr. Kushal where I heard that his father had a nine years' year gap; still he made it to buet, even became a professor & dean of his department.
আলাদা ভর্তি পরীক্ষায় কিছু সিন্ডিকেটের প্রভাব আছে, যারা দেখবেন শুধু বুয়েট-বুয়েট ঢাবি-ঢাবি করে (কোচিং বাণিজ্যের এর মুল উদ্দেশ্য ) । তেদের ব্যবসার উদ্দেশ্যে বিষটাকে এমন পর্যায়ে নিয়ে গেছে যে BUET বললে ইন্জিনিয়ার মনে হয় KUET, CUTE বা অন্য জায়গায় পড়লে ইন্জিনিয়ার ই হয় না !!
ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির পড়াশোনার পরিবেশ + ছাত্রদের ভবিষ্যৎত নিয়ে ভিডিও চাই বস।ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে পড়া বড় ভাইদের দেখি সারা বছর পরে না, পরীক্ষা আগে দিন নকল নিয়ে পাশ করে। এইসব দেখে দশম শ্রেণীতে পড়ুয়া আমার দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার উপর রুচি চলে যাচ্ছে। এবিষয়ে প্লিজ ভিডিও দিন+ আমরা ছোটদের এখন থেকে কি করা উচিত তা বলে দিবেন।
আমার ১৮ তারিখ চবিতে বি ইউনিটে পরীক্ষা।অথচ ২০ তারিখে গুচ্ছে বরিশালে পরীক্ষা। আবার ২৪ তারিখে চবি ডি ইউনিটের পরীক্ষা।এই অবস্থায় চট্টগ্রামে পরীক্ষা দেয়ার কোনো সিস্টেম নাই দিতে হবে রাঙামাটি বা কুমিল্লাতে।যেখানে যাওয়া আমার পক্ষে সম্ভব না।তাই পরীক্ষা দেয়ার পরদিনেই আমাকে বরিশাল ফিরে আসতে হবে।এই যে আমার একদিনের মধ্যে দৌড়াদৌড়ি করতে হবে এর দায় কে নেবে??এরপর এত দূরপাল্লার যাত্রার একটা ক্লান্তি আছে,সেটা না হয় বাদই দিলাম।গুচ্ছ থাকার পরেও এই অবস্থা তাহলে সহজেই অনুমেয় গুচ্ছ না থাকলে কি অবস্থা হবে!!
গুচ্ছ তেই ভালো, আমি মনে করি, কারণ আমার HSC মার্ক P,C,M,B তে up to 85% কিন্তু English এ c পাইছি তার, এই কারণে আমি অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদনই করতে পারবো না। কিন্তু আমি মনে করি HSC এর মার্ক দিয়ে এডমিশন টেষ্টে একজন স্টুডেন্ট কে জার্জ করা উচিত নয়। এতে তার মেধার সঠিক মূল্যায়ন হয় না।
আসসালামু আলাইকুম স্যার 🥺🥺 ২০২২ সালে বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ডের অধীনে দাখিল পরীক্ষা দিয়েছি সাধারণ বিভাগ থেকে এবং আলহামদুলিল্লাহ জিপিএ ৫.০০ পেয়েছি,,,,, কিন্তুু স্যার আমি বিজ্ঞান এ অনেক বেশি আগ্রহী 🥺🥺🥺 বিশেষ করে জীববিজ্ঞান এ,,,, দুঃখের বিষয় হলো আমাদের দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার নিয়ম অনুযায়ী আমার একাদশ শ্রেণীতে বিজ্ঞান বিভাগে পড়ার কোনো সুযোগ নাই 😭😭😭 কিন্তুু স্যার আমি তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পরীক্ষা টা দিবো ২০২৪ সালে 🥺🥺 কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের অধীনে,,,,, আমি যেহেতু দাখিল পরীক্ষা দিয়েছি তাই পরীক্ষা (এসএসসি বিজ্ঞান বিভাগ থেকে) টা দিতে পারবো? কোনো সমস্যা হবে 😭😭😭,,,,,, আমি হয়তো আমার সহপাঠীদের থেকে একটু পিছিয়ে যাবো তাতে আমার কোনো দুঃখ নাই,,,, বিজ্ঞান নিয়ে পড়তে চাই শুধু মানসিক শান্তির জন্য 🥺🥺🥺 এটা নিয়ে না পড়তে পারলে আমি কখনোই আর মানসিক শান্তি পাবো না 😭😭 আমার সিলোবাস ও প্রায় শেষ,,, 🥺🥺🥺,,,,, বিদ্যালয়ে আমার রেজিষ্ট্রেশন হয়ে গেছে বিজ্ঞান বিভাগে,,,,, 🥺🥺 এখনো আমার অনেক বেশি চিন্তা হইতেছে পরীক্ষা টা দিতে পারবো কিনা? যেহেতু আমি দাখিল পরীক্ষা দিয়েছি এই জন্য 😭😭😭🙏🙏🙏,,, (কজ ক্লাস এইটের রেজি. কার্ড দিয়েই মেইনলি দাখিল/এসএসসির রেজি. কার্ড হয়! তো এখন যদি একই রেজি. নাম্বার দিয়ে দুইটা রেজি. কার্ড হয় তাহলে প্রবলেম হবে পরবর্তীতে ফিউচারে এটা কী সত্য স্যার 😭😭😥😥🥺🥺) এটা কী সত্য স্যার 😥😥😥? কেমন,,,, যদি একটু অনুগ্রহ করে বলেন ভাই,,,,, একাডেমিক ভাবে কোনো সমস্যা হবে! এছাড়া সমস্যা যেন না হয় কোনো উপায় আছে কী?,,, আমি অনেক বেশি হতাশায় নিমজ্জিত স্যার,,,,,, আল্লাহ কী যে করবো, 🥺🥺 পরীক্ষা টা দেওয়া ছাড়া আমার আর বেচে থাকার আর কোনো ইচ্ছে নাই এটা না দিতে পারলে 🥺🥺🥺😭😭😭 স্যার একটু বলবেন 😭😭🙏🙏 অনুগ্রহ করে 🙏🙏😥😥 ভাই আজকে আমি ,,,,, রেজিষ্ট্রেশন কার্ডটা দেখেছিলাম 😞😞 ঐখানের রেজিষ্ট্রেশন নম্বর আর দাখিল পরীক্ষার রেজিষ্ট্রেশন নম্বর একই 😥😥💔 1918650795😞😞😞একই তো দেখলাম ভাই অনুগ্রহ করে একটু জানান ভাই 🥺🙏🙏
গুচ্ছ পদ্ধতির অসুবিধার চেয়ে সুবিধা অনেক অনেক বেশি। অবশ্যই সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের গুচ্ছ পদ্ধতিতে পরীক্ষা নেয়া উচিৎ এবং ভর্তির ক্ষেত্রে যে সমস্যা আছে তা সমাধানের চেষ্টা করা উচিৎ।
আর্থিক হিসেবে কত টাকা লাগে তা তো বলা উচিত ছিল। আমার ছোট বোনের জন্য এই বছর ভর্তি ফরমই কিনতে হয়েছে প্রায় 15 হাজার টাকার মত। যাতায়াতে আরো 10 হাজার টাকার মত লাগবে। একটা নিন্ম আয়ের পরিবারের জন্য এই ব্যয় বহন করা কত টুকু সম্ভব তা ভাবতে হবে। যদি গুচ্ছতে হয় তবে তিন চার হাজার টাকার ভিতরেই সব সম্ভব হবে। প্রশ্নফাস এই কথা হলো উছিলা আসল কথা হল ফরম বিক্রির টাকা দিয়ে কিছু লোকের পকেট ভারি করা। BCS পরীক্ষায় সারা দেশে সিট পরে, প্রশ্ন ফাসের কোন অভিযোগ সেখানে তো হয় না।
1.সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এর জন্য একটা পরীক্ষা 2.প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় এবং বুটেক্স মিলে একটা পরীক্ষা 3. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় মিলে একটা পরীক্ষা 4. কৃষি গুচ্ছ একটা পরীক্ষা তো হয়ে থাকে 5.ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের জন্য একটা পরীক্ষা 6.টেক্সটাইল কলেজের জন্য একটা পরীক্ষা 7. মেডিকেল কলেজগুলোর জন্য আলাদা পরীক্ষা হয়ে থাকে 8. ডেন্টাল এর জন্য আলাদা পরীক্ষা নেয়া উচিত তাহলে মেডিকেল প্রিপারেশনে আর একটা বড় সুযোগ থাকবে কারণ অনেকের দুর্ভাগ্যবশত মেডিকেলে ছুটে যায় 9. বিশেষায়িত বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আলাদাভাবেই পরীক্ষা হোক কারণ বেশিরভাগে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা কম থাকে মোঃ সোয়াইব হোসাইন বশেমুরবিপ্রবি (ইইই)
ভাই বুয়েট কেন যেতে চায়নি প্রকৌশল গুচ্ছে কারণ বুয়েটের স্বচ্ছতা থাকবে না। কিন্তু দুইবার চুয়েট, কুয়েট,রুয়েট একসাথে এক্সাম নেওয়ার পরেও মনে হয় বুয়েটের মতই স্বচ্ছ এক্সাম নিয়েছে।
আসসালামু আলাইকুম স্যার। পুরো বিষয় টা ভালো মত বুঝিয়ে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ । আমার মত অনুযায়ী গুচ্ছের মধ্যে যে বিশ্ববিদ্যালয় গুলো আছে ঐ গুলো গুচ্ছ তেই থাকুক। বাকি বিশ্ববিদ্যালয় গুলো নিজেরাই পরিক্ষা গুলো নেয়া উচিত । এতো করে ঐ বিশ্ব বিশ্ববিদ্যালয়ের মান বজায় থাকবে। যেমন, বুয়েট তার নিজ মান নিজেরাই বজায় রাখতে পারবে। যদি গুচ্ছে যায় তাহলে সে মান বজায় রাখতে পারবে না । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও যদি গুচ্ছে যায় তাহলে তাদের মান বজায় রাখা কষ্টসাধ্য হয়ে যাবে। সুতরাং,, গুচ্ছে অন্তর্ভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় গুলো তাদের মত পরিক্ষা নিবে এবং কিছু বিশ্ববিদ্যালয় নিজেদের মতোই পুরো পরিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করবে। ধন্যবাদ ❤️🩹
@@EnayetChowdhuryOfficial স্যার। আমার মনে হয় যাঁরা গুচ্ছে অন্তর্ভুক্ত হতে চায় তাঁরাই গুচ্ছে থাকুক।এতে করে বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে একটা প্রতিযোগিতা মূলক ভাব বজায় থাকবে। অন্যদিকে প্রতিযোগিতা হলে এক বিশ্ববিদ্যালয় অন্য বিশ্ববিদ্যালয় গুলোকে হেয় করবে এবং ছাএ - ছাএীদের একটা বিদ্বেষী ভাব আসবে। সবদিকেই কিছু না কিছু সমস্যা বিদ্যমান। প্রশ্নফাঁস যদি পুরোপুরি বাংলাদেশ থেকে নির্মূল করা হয় তাহলে সবগুলো গুচ্ছে আসুক। যতদিন প্রশ্নফাঁস আমাদের দেশে চলবে ততদিন বুয়েট,ঢাবি, চবি এরা নিজেরাই নিজেদের মতো করে পরিক্ষা গুলো নেয়া উচিত ।
গুচ্ছ পদ্ধতি নিয়ে প্রত্যেক বাংলাদেশির একটা করে মতামত আছে। কেউ গুরুত্ব দিক বা না দিক, আমারও তাই একটা (মানে একসেট) প্রস্তাব আছে: ১) চারটি গুচ্ছে পরীক্ষা নেওয়া যেতে পারে: মেডিকেল, ইঞ্জিনিয়ারিং, কৃষি, সাধারণ/অন্যান্য। ২) বছরে দুইবার করে এই চারটি পরীক্ষা নির্ধারিত সময়ে নেওয়া হতে থাকবে। এইচএসসি/সমমান পরীক্ষার সাথে এর সময়কালের কোনো সম্পর্ক থাকবে না। ৩) ইউজিসি'র অধীনে একটি সংস্থা যেখানে সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি শিক্ষক ও প্রশাসক থাকবেন, তারা শুধু এই পরীক্ষা নেওয়ার যাবতীয় কাজ করবে। তাদের আর কোনো দায়িত্ব থাকবে না। ৪) প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয় নিজের মতো করে কাট-অফ সেট করতে পারবে এবং চাইলে বছর-বছর পূর্বঘোষণা দিয়ে পরিবর্তন করতে পারবে। এসএসসি-এইচএসসি'র নম্বর কতটা বিবেচনা করবে বা করবে না সেটার এখতিয়ারও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উপর ছেড়ে দিতে হবে। তবে এক বছরে একবারই তাদের এ পরিবর্তন করার ক্ষমতা থাকবে। ৫) গুচ্ছ পরীক্ষায় প্রাপ্ত স্কোরের একটা মেয়াদকাল থাকবে, IELTS এর মতো। এই মেয়াদের মধ্যে কোথাও ভর্তি না হলে পরবর্তীতে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির জন্য আবার এ পরীক্ষা দিতে হবে। ৬) ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীরা নিজেদের গুচ্ছ পরীক্ষার স্কোর এবং এসএসসি-এইচএসসি স্কোর ইত্যাদি বিবেচনা করে পৃথকভাবে অনলাইনে যতগুলো ইচ্ছা বিশ্ববিদ্যালয়ে (যার জন্য যেটা প্রযোজ্য) আবেদন করতে পারবে। এ ক্ষেত্রে Common App এর মতো কোনো অনলাইন প্ল্যাটফর্ম থাকবে। ৭) কতবার কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন করা যাবে বা বয়স কত হতে হবে - এমন কোনো সীমা আরোপ করা যাবে না। ... আপাতত আর কিছু মাথায় আসছে না!
আর্থিক হিসেবে কত টাকা লাগে তা তো বলা উচিত ছিল। আমার ছোট বোনের জন্য এই বছর ভর্তি ফরমই কিনতে হয়েছে প্রায় 15 হাজার টাকার মত। যাতায়াতে আরো 10 হাজার টাকার মত লাগবে। একটা নিন্ম আয়ের পরিবারের জন্য এই ব্যয় বহন করা কত টুকু সম্ভব তা ভাবতে হবে। যদি গুচ্ছতে হয় তবে তিন চার হাজার টাকার ভিতরেই সব সম্ভব হবে। প্রশ্নফাস এই কথা হলো উছিলা আসল কথা হল ফরম বিক্রির টাকা দিয়ে কিছু লোকের পকেট ভারি করা। BCS পরীক্ষায় সারা দেশে সিট পরে, প্রশ্ন ফাসের কোন অভিযোগ সেখানে তো হয় না।
Apnar bon kei proshno koren SSC HSC exam e koto manush shudhu dekhadekhi ar nokoler jore golden A+ peyeche.Bujhe jaben je guccho nile koto unfair hoye jawar chance thake system actual bhalo ar honest studentder jonno.I think jara question korbe admission test er korea er moto tader tin mash quarentine e rakha and jodi shorkar exam er guard niya strict hoy then guccho would be a much better solution.
গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার অসুবিধা : ১. দুর্নীতি করে বড়ো বড়ো ভার্সিটিতে ভর্তি হওয়ার সুযোগ তৈরি হবে যেটা এখন নাই, At least বুয়েট এর ক্ষেত্রে। ফলে genuine ভালো ছাত্র যারা তারা পড়াশোনার মোটিভেশন হারাবে। ২. পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ থাকবে মাত্র একটা। এই একটা পরীক্ষা কোনো কারণে খারাপ দিলে বা পরীক্ষার দিন কোনো অঘটনের কারণে পরীক্ষা দিতে না পারলে আর রিকভারির সুযোগ থাকবে না। তখন একসাথে সব বিশ্ববিদ্যালয় হাতছাড়া হয়ে যাবে। হতাশায় অনেক শিক্ষার্থী সুইসাইডের দিকে যাবে। এতো ভয়ংকর দুইটা অসুবিধার কথা মাথায় রেখে আমার মনে হয় এখনি বাংলাদেশের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় যাওয়া ঠিক হবে না
ভাই ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষাক্রমে বাংলাদেশ এ অত্যন্ত বাজে অবস্থায় আছে। এটা আরও আধুনিকায়ন কিভাবে করা যায় এবং পুরো বাংলাদেশে মাত্র একটা ভার্সিটি তে তারা উচ্চশিক্ষার সুযোগ পায়। কেন এত এত ভার্সিটি করা হলেও ডিপ্লোমার শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন ভার্সিটি করা হয় না তা নিয়ে ভিডিও বানানোর ব্যাপারে অনুরোধ জানাচ্ছি।
ভাইয়া আমার মতে সকল বিশ্ববিদ্যালয় মিলে একটা গুচ্ছ,বিজ্ঞান প্রযুক্তি মিলে একটা গুচ্ছ, ইন্জিনিয়ারিং গুচ্ছ, কৃষিগুচ্ছ এই রকম হওয়া উচিত মানে সবাই কোনো না কোনো গুচ্ছের অধিনে হলে ভালো হয়
সবগুলো যদি একসাথেও হয় অন্তত মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আলাদা রাখা উচিত। কারণ ওই সেক্টর অনেকটাই স্পেশালাইজড। এনায়েত ভাইয়া আপনার কাছে একটা রিকুয়েষ্ট থাকবে সেটা হলো বাংলাদেশে শিক্ষা নিয়ে যেই ঘোষণাই সেটা কার্যকর করার অন্তত ২ টা বছর আগে নিশ্চিত করে জানানো শিক্ষার্থী দের। এতে করে আমরা মানসিক ভাবে প্রস্তুত থাকবো। নয়তো এবার মেডিকেল ভর্তি এক্সােম হঠাৎ করে সার্কুলারে জানালো যারা এইচএসসি তে ইমপ্রুভমেন্ট দিছে ওদের এক্সাম ই দিতে দিবেনা শেষ পর্যন্ত দিতে দেয় নাই.. প্রতি বছর প্রচুর স্টুডেন্ট মেডিকেলে এই ইমপ্রুভ সুবিধার জন্য ১ বছর গ্যাপ নিয়ে আবার Hscদেয় এবার ও তাই হইছে কিন্তু একেবারে এক্সাম এর ২৫ দিন আগে এই নোটিশ দিল ও এই শিক্ষাবর্ষ থেকেই চালু করলো এটা কেমন নিয়ম ভাই। কতগুলো স্টুডেন্ট দের জীবন নষ্ট। এসব নিয়ে কিছু বলবেন প্লিজ। আরো একটা বিষয় হলো সব University তেই সেকেন্ড টাইম সুযোগ দেয়া উচিত নাম্বার ৫ কাটুক তাও একটা চান্স দেয়া উচিত। বিশ্বের উন্নত দেশ গুলোতে ৪/৫ বছরের স্টাডি গ্যাপ এক্সেপ্ট করে, সেকেন্ড টাইমে কোনো নাম্বার না কেটে সুযোগ ও দেয় আমাদের দেশে এমন কেন
স্যার একটা প্রশ্ন.. এই ভিডিওর তথ্য গুলো ম্যানেজ করতে কতটুকু সময় লেগেছে? আপনি এই ফিল্ডে এক্সপার্ট, তাই হয়তো সময় কম লেগেছে।ইন্ডিয়াসহ ভালো ভালো আরো যে দেশগুলো পড়াশোনায় এগিয়ে যাচ্ছে এদের এডুকেশন সিস্টেম (সিলেবাস,পড়াশোনার মান,পরীক্ষা পদ্ধতিসহ আমরাও কিভাবে নিজেরা উন্নতি করতে পারি) নিয়ে আমার ইন্টারেস্ট অনেক,কিন্তু তথ্য পাই ই না..এই টপিক টায় অনেক গুলা ভিডিও চাই..
One bad day or accident before exam ruins your chance in every university. Students deserve multiple shots and backups. Centralised exam won’t allow that. India does take central exams but every where else it’s either no exams (UK Canada) or exams you can retake like SAT (USA).
স্যার, আমাদের দেশের গুচ্ছ পরীক্ষা ম্যানেজমেন্টের আরো অনেক ত্রুটি রয়েছে যেগুলো আপনি তুলে ধরতে পারতেন.. প্রথমত, বিগত বছরে গুচ্ছ পরীক্ষা হয়েছে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভর্তি পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর । এর কারণে যারা যারা এগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেয়েছে তারা আর গুচ্ছতে পরীক্ষা দেয়নি । গুচ্ছের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ভালো মানের শিক্ষার্থী পায়নি । যেখানে অন্যান্য সময় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ঢাবির সাথে সামঞ্জস্য রেখে তাড়াতাড়ি পরীক্ষা নিত এবং ভালো মানের শিক্ষার্থী তারা পেত। দ্বিতীয়ত, একজন শিক্ষার্থী প্রথম মেধা তালিকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের চান্স পেল এবং সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের তাকে ভর্তি নিশ্চিত করার জন্য কাগজপত্র জমা দিয়ে ভর্তি হতে হল । এরপর দ্বিতীয় মেধাতালিকা প্রকাশের পর দেখা গেলো সে অন্য একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভালো সাবজেক্ট পেয়েছে, তখন আবার তাকে পূর্বের বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে কাগজপত্র তুলে নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ে জমা দিতে হলো । এরপর পর্যায়ক্রমে যতবার মেধাক্রম প্রকাশের পর তার নতুন বিশ্ববিদ্যালয় আসবে ততবার তাকে এরকম বিড়ম্বনার শিকার হতে হবে । সেজন্য অনেক ক্ষেত্রে বিশেষ করে মেয়ে শিক্ষার্থীদের বারবার এক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অন্য বিশ্ববিদ্যালয় যাওয়া সম্ভব হয়না । সেক্ষেত্রে তাদের বাধ্য হয়ে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে হয় । তৃতীয়ত, বিগত বছরে দেখা গেছে সকল শিক্ষার্থী তাদের পছন্দের শহরে এক্সাম দিতে পারেনা । কারো বাসা রংপুরে, সে রংপুরে পরীক্ষার কেন্দ্রের চয়েস দিয়েছে কিন্তু তার পরীক্ষার কেন্দ্র এসেছে ময়মনসিংহতে । পরীক্ষা দেয়ার হয়রানি লাঘবের চেয়ে এক্ষেত্রে বেশি হয়রানি হয়েছে শিক্ষার্থীদের । চতুর্থত, পর্যায়ক্রমে মেধা তালিকা প্রকাশের পরেও শিক্ষার্থী না পেয়ে সময় অপচয় হয়েছে। এর ফলে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ঠিক সময়ে ক্লাস শুরু করতে পারেনি । পঞ্চমত, অনেক শিক্ষার্থী একইসাথে একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য মনোনিত হয়েছে, অন্যদিকে অনেকে প্রথমদিকে কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ই পায়নি । এক্ষেত্রে যে অনেকগুলোতে চান্স পেয়েছে তার মধ্যে যেমন দ্বিধাদন্দের সৃষ্টি হয়েছে, অপরদিকে যে প্রথম অবস্থায় কোথাও চান্স পায়নি তার মাঝে হতাশার দেখা দিয়েছে । সর্বোপরি গুচ্ছ পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে সমন্বয়ের চরম অভাবের বলি হয়েছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা ।
একজন ভালো শিক্ষার্থী নই, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভালো facility matter করে। কারণ NSU, BRAC ইত্যাদির মত প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় গুলো বলতে গেলে DU, CU, BUET etc এর তুলনায় কম মেধাবী শিক্ষার্থী নেই, তারপরও বিশ্ববিদ্যালয় গুলা খুব ভালো ranking এ আছে।
মেডিক্যাল ভর্তি পরিক্ষা আলাদা, বুয়েট ভর্তি পরীক্ষা আলাদা, চুকুরুয়েট ভর্তি পরীক্ষা আলাদা, জেনারেল বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা আলাদা। এভাবে হলে ভাল হয়। সব জেনারেল বিশ্ববিদ্যালয় গুলোকে গুচ্ছের আওতায় নিয়ে আসতে পারলে হবে। কিন্তু জেনারেল বিশ্ববিদ্যালয় এর গুচ্ছ পরীক্ষার মধ্যে কোনভাবেই বুয়েটকে আনা যাবে না। চুকুরুয়েট যেভাবে আছে সেভাবেই থাকুক। মেডিকেল যেভাবে আছে অনেক ভাল আছে। তবে সব জেনারেল বিশ্ববিদ্যালয় গুলোকে একটি গুচ্ছ পরীক্ষার মধ্যে আনা খুবই জরুরি
আমি এই শিক্ষাবর্ষের এডমিশন ক্যান্ডিডেট আমিও চাই প্রত্যেকটা পরীক্ষা গুচ্ছ পদ্ধতিতে নেওয়া হোক। প্রশ্ন ফাস আর অনিয়মের ঝুঁকি টা সরকার চাইলেই বন্ধ করতে পারে বলে আমার মনে হয়।
সেকেন্ডটাইম যারা এক্সাম দেয় তাদের বিষয়টা স্কিপ করে গেছেন।যদি পুরোটা গুচ্ছ পদ্ধতিতে নেওয়া তখন সেকেন্ডটাইমারদের জন্য বিষয়টা কেমন হবে আর সেকেন্ড টাইম থাকাটা অন্যান্য দেশের সাপেক্ষে বাংলাদেশে কেমন সেটা …সেগুলা নিয়ে কিছু বললেন না।
onar sob video e amon, halka aktu darona diye cole jay. indiar "druva rathe", "mohak mangal" ar moto bistar alochona kore na.....jai bolen India amader theke sob kicu tei advance.....
গুচ্ছ পদ্ধতি একটি বাজে পদ্ধতি। এর কারণে স্টুডেন্টদের পাবলিকে পড়ার সুযোগ কমে যাবে। প্রতিটা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার সতন্ত্র কিছু বৈশিষ্ট্য আছে। কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা কঠিন আবার কিছুর তুলনামূলক সহজ হয়ে থাকে।স্টুডেন্টরা সেভাবেই নিজেদের চয়েস লিস্ট তৈরী করে থাকে।আবার কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে শুধু একবার পরীক্ষা দেওয়া যায় আবার কোথাও দুইবার।যদি গুচ্ছ পদ্ধতিতে প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয় গুলো আসে তাহলে স্টুডেন্টদের উপর চাপ বাড়বে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ কমে যাবে
If I was handed over the job to manage these exams, I would categorize them in 6 categories. 1. DU entrance exam. 2. BUET entrance exam. 3. Engineering(CKRUET, BUTex) entrance exam. 4. Science and Technology entrance exam. 5. 'X' University entrance exam(JU, BUP, JnU, RU, KU, CU, BU etc.). 6. MBBS entrance exam. Category 4 and 5 could be merged to make it a total of 5 exams. The nearest university should assume the role of the exam center for category 3, 4, 5, and 1(DU already does it). Medical exam should take place in the nearest medical college, and the admission process for BUET should remain the same. I don't think a total of 6(or 5) exams over a one or two month period would be too difficult for admission candidates to participate in. Just my opinion.
এটা কি বুয়েট বা ঢাবি কে অন্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সুপিরিয়র করে তুলবে না? বুয়েট বাকি ৩ টা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের মতোই একই ডিগ্রী দেয়।ঢাবিও অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো মাল্টিপল বিষয়ে ডিগ্রী প্রদান করে।এদের একটা এলিট ক্লাসে ফেলার মানে হয় না।
@@rakibetanvir967 era to vhai elite class I...facilities er difference ache..Uni er kothai boli, onek local uni te nijeder campus porzonto nai, teachers er differnce ache...ar ekta desh er Capital city te porle local district er chele der theke enviournment o alada paoa jay, Job market er shate student life thekei ekta dharona paoa jay better, Student life thekei money earning sources besi Dhakay.....Apni jotoi combined nen Capital er institution gular dikei manus er nojor besi thakbe ( Ex- DMC manus besi prefer kore)...
@@shohelmahmud7543 তাহলে জাবি চবি রাবি রুয়েট চুয়েট কুয়েট এরা আলাদা থাকলে সমস্যা কি?এদেরও নিজস্ব প্রাইড আছে।আর স্টুডেন্টরা জাস্ট ঢাবি বুয়েট নাম দেখলেই ভর্তি হয় এমন না।অনেক মানুষ ঢাবি বুয়েট ছেড়ে অন্যত্র ভর্তি হয়।যদি এতোই সুপিরিয়র হতো কেউ কোনোদিন বুয়েট ঢাবি ছাড়তো না। আর ঢাকা মেডিকেলেরও প্রাইড অন্য যে কারোর চেয়ে বেশি।তাদেরও আলাদা পরীক্ষা নেয়া উচিৎ।
একাডেমিক থেকেই ইঞ্জিনিয়ারিং এর জন্য পদার্থ রসায়ন গণিত অনেক ভালো ভাবে পড়ছি । অনেক পরিশ্রম করছি আজ ৩ বছর । ইচ্ছা ছিল বুয়েট ,চুয়েট কুয়েটে যেকোন একটা ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয় পড়বোই । কিন্তু এইচএসসি পরিক্ষা পদার্থ অনেক ভালো দিয়েছি ,সব বিষয়ের প্রশ্ন ই সহজ লাগছিল কিন্তু রসায়ন এর দিন এক স্যার সামনের জনের জন্য আমাকে ১৫ মিনিট দাড় করাই রাখে আর এর জন্য রসায়ন এ একটু কম মার্ক আসে।মোট গড়ে পদার্থ রসায়ন গণিত ৫৫০ মানে গড়ে ৯১.৬৬ করে মার্ক আসে বুয়েটে ৯২.৬৬ এর মধ্যে ই ১৮ হাজার হয়ে গেছে 🙂 অনেক মেডিকেল প্রিপারেশন নেয়া ছাত্র-ছাত্রী পরিক্ষা দিতে পারছে এইচএসসি একটূ ভালো হওয়ার জন্য।আর আমার মতো অনেকেই দূর্ঘটনায় পড়ে একটু মার্ক এর জন্য পরিক্ষা ই দিতে পারছি না 🙂 বুয়েট চাইলেই ৪০ হাজার জন আবেদন করছে সবার থেকে অন্তত প্রিলিটা নিতে পারতো 🙂 কয়েকটা ভাগে ভাগে পরিক্ষা নিয়ে 🙂 ইংরেজি তেমন পড়ি নাই তাই ইংরেজি কম আসছে তাই CkRUET ও পারবো না 🙂 প্রায় ২০ দিনের মতো শর্ট লিস্ট এর পর আমি কি পড়েছিলাম কি করছিলাম কিছুই মনে নাই 🙂এতটা খারাপ লাগছে আর বুয়েটের পরিক্ষা পদ্ধতি নিয়ম করা স্যারদের ইগোর কারনে পরিক্ষা দিতে পারছি না মন থেকে এত বদ দোয়া আসছে 🙂 এখন একেবারে পড়ার ইচ্ছা চলে গেছে 🙂 ৩ বছরের এত পড়লাম কখনো খারাপ লাগে নি নতুন নতূন জিনিস পড়তে মজাই লাগতো 🙂এখন আর লাগে না 🙂 জানি আরো বিশ্ববিদ্যালয় ইঞ্জিনিয়ারিং সাবজেক্ট আছে কিন্তু যদি ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয় পরিক্ষা টা দিয়ে বাদ পড়তাম তাইলে মন রে বুঝানো যেত
@@Mk.MostafaKamal ওনারা একটু যদি ইচ্ছা করতো তাইলে দুইটা shift এর জায়গায় দুইদিন এ চারটা shift করে এমসিকিউ সবার থেকে নিতে পারতো 🙂 অন্তত যদি প্রিলিটা দিতে বসতে পারতাম নিজেকে নিজে বুঝ দিতে পারতাম
@@Mk.MostafaKamal ইচ্ছা মতো দোয়া করছি আল্লাহ যেন ঐসব স্যারদের ছেলেমেয়েদের সাথে ও এমন করে অল্পের জন্য intel এ চাকরি , MIT তে পড়ার সুযোগ সহ জীবনে অনেক কিছু যেন মিস করে
আমার কিছু মনে হয় গুচ্ছ পদ্ধতি বেস্ট।গুচ্ছ তে ভর্তি পরীক্ষা দেওয়ার পর আমাদের কলেজে এ যেমন কলেজ চয়েজ lisit দিতে হয় তেমন 5 টা choose করবে।এবং সেখান থেকে তাকে চান্স দেওয়া হবে ।যদি এর মধ্যে তার মার্ক না আসে তাহলে কোনো ভার্সিটি তার আসবে না।এমন করে 3 মাস সময় সে 3 বার চয়েজ লিষ্ট দিতে পারবে।একজন এর migration সে চাইলে নিজের একাউন্ট থেকে অন করতে পারবে।আবার চাইলে সে অফ করতে পারবে।এবং একজন শিক্ষার্থী সর্বোচ্চ 3 বার মাইগ্রেশন করতে পারবে পারবে তার ইউনিভার্সিটি।যখন সে নিজের একাউন্ট থেকে মাইগ্রেশন অন করবে তখন সে 5 টা ইউনিভার্সিটি নিয়ে নতুন একটা মাইগ্রেশন lisit তৈরি করে দিতে পারবে।এই সময়ে যদি কোনো ইউনিভার্সিটি karo না আসে তাহলে ক্লাস শুরু হওয়ার 1 মাস আগে কোন ইউনিভার্সিটি কত সিট আছে এই নিয়ে একটি বিজ্ঞ্তিতে দিবে।তারপর সব শেষে 15 দিন আগে এই চূড়ান্ত lisit দিয়ে 4 মাসে ফুল ভর্তি সম্ভব।এতে আমার মনে হয় ভোগান্তি কমবে
একক গুচ্ছ পরীক্ষার আয়োজন না করে, ক্যাটাগরি অনুযায়ী ইঞ্জিনিয়ারিং এর জন্য একটি গুচ্ছ, সাধারণ ভার্সিটি গুলো একগুচ্ছে,বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় গুলো এক গুচ্ছে, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় গুলো এক গুচ্ছে এবং মেডিকেল কলেজ গুলো এক গুচ্ছে এভাবে করলে মাত্র ৫টা পরীক্ষার মধ্যেই পুরো এ্যাডমিশান জার্নি সম্পন্ন করা সম্ভব।