বৃক্ষ তোমার নাম কী! ফলে পরিচয়।
বাংলায় একটি প্রবাদ আছে, বৃক্ষ তোমার নাম কী! ফলে পরিচয়। যদিও সব ফল বা বীজে গাছের প্রকৃত পরিচয় থাকে না। ক্ষুদ্র বটফলের মধ্যে যে লুকিয়ে থাকতে পারে এমন অরণ্যের বিশালতা, দেখে তা বোঝার উপায় নেই। এই সেই দক্ষিণেরশিয়া সরবিধিহত বট গাছ
মাগুরা জেলার মহম্মদপুর উপজেলার বিনোদপুর ইউনিয়নের ঘুল্লিয়া মৌজার 5 একর ভূমিতে শাখা প্রশাখা মেলে স্বগর্বে দাড়িয়ে আছে এশিয়া মহাদেশের সর্ববৃহৎ বটগাছটি।স্থানীয়দের ভাষ্যমতে কবে কখন কে এই বটগাছটি রোপন করেছিলেন তার কোনো সঠিক তথ্য না থাকলেও স্থানীয় মুরুব্বিদের দেয়া তথ্যানুযায়ী বটগাছটির বয়স প্রায় তিনশত বছর।
লম্বায় গাছটি প্রায় 500 থেকে 600 ফুট এবং চওড়ায় প্রায় 1000 ফুট এবং গাছটি প্রায় 5 একর জায়গা জুড়ে অবস্থিত | মুল গাছটি এখন আর চেনার উপায় নেই, শাখা প্রশাখা বিস্তার করে করে এটি ছড়িয়ে পড়েছে এমনভাবে যে তার মুলগাছ খুঁজে পাওয়া মুস্কিল। বৃহত্তর যশোর এলাকায় তেমন কোনো পর্যটন স্পট না থাকায় ghullia বটবৃক্ষ ও তার ছায়া সুশিতল সুনিবিড় স্থানটি দৃস্টি আকর্ষন করেছে ডমেস্টিক ট্যুরিজমের উপজীব্য হিসেবে। সময়ের চাহিদা পুরনে বনবিভাগ স্থানটির উন্নয়নে বেশকিছু পদক্ষেপ গ্রহন করেছে। apni jodi
এই বট গাছটি দেখতে আসতে চান তারা অবশ্যই একটা গাড়ি রিজার্ভ করে নিয়ে আসবেন কারণ গাছটি একদম গ্রামের দিকে | ভিতরে গাড়ি পাওয়া একটু মুশকিল গাছটি হঠাৎ করে দেখলে মনে হবে emon একটা subishal বটগাছ কিন্তু বটগাছ যার ডালপালা গুলো একদম উপর থেকে নেমে আবার মাটিতে লেগে আবার উপর দিকে উঠে গেছে দেখলে মনে হতে পারে একটা অক্টোপাস এই অঞ্চলে বটবৃক্ষগুলো বহু বছরের সাক্ষী হয়ে আছে। একে ঘিরে গড়ে উঠেছে প্রসিদ্ধ অনেক স্থান, হাটবাজার ও সমাবেশস্থল। বিনোদনের উৎসকেন্দ্র তো বটেই #বটগাছ #botgas
5 июл 2024