অনেক অনেক ধন্যবাদ ম্যাডাম।আপনার মতো যদি বাংলাদেশের ৬৪টা জেলায় একজন করে ভালেো মানুষ থাকতো তাহলে আমাদের মতো সাধারন ভোক্তাদের আর এদের মতো অসাধু ব্যাবসায়ীদের হাতে ঠকতে হতো না।
ভাই কথাটা একটু ভুল বললেন হে এটা ঠিক যে এই মেডামের মতো মানুষ দরকার বাট কোনো বিডিও তে দেখছেন যে কোনো তেলের বড় গোডাউন এ সিল মারতে আমি এখনো দেখিনি যদি এমন করে তেলের মূল গোড়ায় গিয়ে এমন করে ধরতো তাইলে সব ঠিক হতো এরা তো ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী এদের জরিমানা করলে কি হবে,,
এভাবে কঠিন আইন প্রয়োগ করতে হবে।। প্রয়োজনে এদের ব্যবসায়ীক লাইসেন্স বাতিল, কঠিনতম সাজা, অর্থদণ্ড প্রদান করতে হবে।। যাতে করে এ সমস্ত অসাধু ব্যবসায়ীরা ভবিষ্যতে কোন প্রকার ব্যবসা করার অনুমতি না পায়।। এদেরকে সুযোগ যতবার দিবে ততোবারই তারা অন্যায় করতে থাকবে।।
অনেক ভালো লেগেছে কারণ মানুষ সবসময়ই লাভের পাগল নছ কেউই দিতে চাইনা কিন্তু মানুষের কথা মানুষ এভাবে খুবই কম কিন্তু আমরা অসহায় আমাদের কথা আপনারা যদি না ভাবেন তাহলে আমরা কি করব আপনার কাজ আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ থেকে বলছি
আমি চাই প্রত্যেকটা জেলায় প্রত্যেকটা থানায় এইভাবে অভিযান চালান কেননা প্রত্যেকটা জায়গায় তেলের দাম 200 টাকার উপরে আমার পঞ্চগড় জেলার দেবীগঞ্জ থানায় কখনো 210 টাকা টাকা আবার কখনো 200 টাকা কিভাবে চলতেছে সামনে রমজান এইভাবে যদি দাম বাড়তে থাকে তাহলে তো আমাদের চলা মুশকিল হয়ে যাবে
আসলে সব কার্যক্রমই খুব প্রশংসার দাবিদার। দেশের সর্বত্রই এমন কার্যক্রম চালু হলে,ক্রেতারা আর ঠকবে না।আর বিশেষ করে মাছের দোকানের মত শাড়ীর দোকানেও অতি রঞ্জিত লাইটের ব্যবহারের ফলে ক্রেতারা শাড়ীর সঠিক মান ও কালার বুঝতে পারে না।তাই ঔ দিকেন নগর দেওয়ার আহব্বান জানাচ্ছি
এই ধরনের হারাম খোর দুর্নীতি বাজ মুনাফা লুবিদের বিরুদ্ধে এই ধরনের ব্যাবস্থা দেখে অনেক ভালো লাগলো ম্যাডাম আপনার কাজ আপনি চালিয়ে যান মানুষ আপনাদের সাথে আছে এই ধরনের অভিযান দেখে অনুপ্রাণিত হলাম ধন্যবাদ আপনাকে
সারাদেশে কেন এ দরনের অভিযান হচেচ না,কুমিললার পততনত অনচলে ১৯০ টাকা লিটার বিকরী হচেচ,এ গুলু কে দেখবে,শুদু ঢাকা শহর দেখলেইতো হবে না,সারা দেশের মানুসের দুরগতি দেখার অনুরুদ করচি,
আপনার মতো অফিসার যদি গোটা বাংলাদেশের যদি থাকতো প্রতিটা জেলায় জেলায় প্রতিটা থানায় থানায় তাহলে মনে হয় এইরকম সিন্ডিকেট আর হতো না আমার পক্ষ থেকে আপনাকে স্যালুট 🇧🇩🇧🇩🇧🇩