বেহুলা লক্ষিন্দরের বাসর ঘর। গোকুল রোড, বগুড়া। বেহুলা ও লক্ষিন্দরের কাহিনী সত্যি কি মিথ্যা!!! 

#বেহুলার_বাসর_ঘর।
গোকুল মেধ বা বেহুলা লক্ষীন্দরের বাসর ঘর নামে সাধারণত পরিচিত। এ প্রত্নস্হলটিতে ১৯৩৪-৩৬ সালে প্রত্নতাত্ত্বিক খননের ফলে ১৭২টি বন্ধ প্রকোষ্ঠের সমন্বয়ে গঠিত ১৩টি উঁচু একটি মঞ্চের ধ্বংসাবশেষ অনাবৃত হয়।এ মঞ্চের সমতল শীল দেশ প্রথম নির্মাণ যুগেই খ্রিস্টীয় ছয়- সাত শতক, একটি বৌদ্ধ উপাসনালয় স্তুপ বা মন্দির নির্মিত হয়েছিল। এরপর সেন আমলে( খ্রী: ১১-১২ শতক) এ ধ্বংসাবশেষের ওপর একটি বর্গাকৃতির শিব মন্দির নির্মিত হয়েছিল। পরবর্তীকালে এ মন্দিরের মেঝের উচ্চতা আরো বৃদ্ধি করা হয়। এ মন্দিরের কক্ষ থেকে প্রাপ্ত প্রত্ন নিদর্শন এর মধ্যে রয়েছে একটি নর কঙ্কাল, একটি নির্মিত গোলাকার গর্ত ( পরিধি ৩.৮৮), একটি শিলাখণ্ড, ষাঁড়ের প্রতিকৃতি উৎকীর্ণ একটি স্বর্ণপত্র ইত্যাদি। অলংকরনের জন্য মন্দিরে জ্যামিতিক নকশা, ফুল, পাতা,লতা, অলংকার ইট ইত্যাদি ব্যবহৃত হয়েছিল।
#Gokul_made
Excavation was conducted in the site in 1934-36. It revealed ruins of a 13 meters high platform consisted of 172 blind cells.
on the flat of the top of the platform a buddhist religious establishment ( stupa / mandir) was built in the first constructional period ( C6th - 7th CEN.AD). Another temple was built on the ruins of the former. subsequently, the floor of the Temple was raised for some unknown reason, However, among the artifacts. obtained from the room of the Temple a human skeleton, A masonary hole ( 3.88m) , A fragmentary stone, A golden leaf inscribed with a bull etc. were also come out from the above mentioned hole, From the excavated evidences the building. Appears to have been decorated with ornamental brieks, containing floral and geometrical designs.