এইখানে মই ওয়ালা ভাল কাজ কাজ করছে , সব দোষ বাস ওয়ালার ওরা সকল বয়েসের মানুষ্মকে এমন যাইগাই নামাই যেখানে এই পদ্ধতি ছাড়া দের কিলো মিটার হাটা লাগে। @@mdal-islamsorder3118
অদ্ভুত একটা দেশে বসবাস করি। অন্যায় ভাবে রাস্তার উপরে লোকজনদেরকে নামায় দিতেছে। কেউ দেখার নাই। দেখেও না দেখার ভান করে থাকি। যে ব্যক্তি মই দিয়ে সাহায্য করেছে তাকে ধরেছেন। ধরে আবার খানাতে নিচ্ছেন কেন এরকম একটা ছোট অপরাধের জন্য তাকে বুঝিয়ে বললেই তো হতো। যারা আসল অপরাধী যাত্রীদের অসহায় অবস্থা নামি দেয় তাদের বিরুদ্ধে শাস্তি প্রয়োগ ব্যবস্থা করেন তা তো করবেন না।
ডিভাইডারের মাঝে নির্দিষ্ট দূরত্ব পর পর চলাচলের জন্য ফাঁকা জায়গা রাখা অবশ্যই উচিত। এতো মানুষ পারাপার হচ্ছে এবং যেখানে ব্যবসা ফেঁদে বসেছে তার মানে ওখানে অবশ্যই একটি ফাঁকা জায়গা দরকার। মানুষের প্রয়োজন অনুযায়ী পরিকল্পনা করা উচিত ছিল।
যাত্রিরা কি ২ মাইল/৩ মাইল পর রাস্তা ক্রস করে আবার বিপরিত পাশ দিয়ে উল্টা হেঁটে গন্তব্যে পৌঁছবে। মানে শুধু রাস্তার এপাশ থেকে ওপাশে যাওয়ার জন্য তাকে ৪/৬ মাইল পথ পাড়ি দিতে হবে! সাধারণ মানুষকে ভোগান্তি দেয়াই কি সরকারের কাজ?
যারা বাজারে দ্রব্যমূল্যে প্রতিকেজি ৫০/১০০ বা তার বেশী নেয় তাদের বিরুদ্ধে এইভাবে ব্যবস্থা নিতে দেখিনা। কারণ তাদের টা অনেক বড় & মোটা যেই কারণে তাদের নাম কেউ মুখে নিতে পারেনা।
ছেলেটা যদিও অন্যায় করছে, কিন্তু এটা একটা সেবামুলক কাজ মনে করি, কারণ আমাকে ও অনেক বার এই মহাসড়কের মাঝের রোডে নামিয়ে দিয়েছেন বাস, তখন যে কারো মাথা গুলিয়ে যাবে এপারে যাবে নাকি ওপারে যাবে, আর যেতে হলে দেওয়ালের উপর দিয়ে যেতে হবে, কিন্তু দেওয়ালের উপর দিয়ে যে কেউ যেতে পারে না। তখন দুর্ঘটনার শিকার হতে হয়।
আমাদের বুদ্ধির অভাব,চিন্তার অভাব তাই মানুষ পার হবার রাস্তা রাখেনি,মানুষ বাধ্য হয়ে পার হচ্ছে।আর এই সুযোগে অসাধু লোকেরা আবার ব্যবসায় খুলে বসেছে।অনেক রোডেই এই একি অবস্থা।তখন মানুষ না পারতে এইভাবে পার হচ্ছে,কারণ কত দূর হাঁটবে মানুষ,আবার অনেক মহিলা বা বৃদ্ধা আছেন,যাদের পক্ষে অত দূর হেঁটে গিয়ে ওভার ব্রীজ পার হওয়া সম্ভব না।এগুলা রাস্ট্রপক্ষের ভাবা উচিত,রাস্তার মাঝে আইল্যান্ড দেবার আগে চিন্তাভাবনা করে দেওয়া উচিত।
অসাধু ব্যবসায়ী বলাটা একদমই গ্রহণযোগ্য নয় এই লোকের ব্যাপারে,,,,,,,,,,, সব যাত্রীরাই বলছে বাধ্য হয়ে রাস্তা পার হতে হয় কারণ ড্রাইভাররা সেখানে নামিয়ে দেয়,,,,,,, যাত্রীদের যেহেতু অনেক কষ্ট হয়, ছেলেটা হয়তো বেকার পেটের দায়েই,,, সারাদিন মই নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকে পারিশ্রমিক হিসেবে কিছু তো নিতেই পারে,,,,,, এটাকে অসাধু ব্যবসায়ী বললে দুনিয়াতে তো ফালতু লোকের অভাব নাই কত শিক্ষিত লোক অভাব না থাকলেও বিলাসিতার জন্য কত টাকা আত্মসাৎ করছে,,, তাহলে তাদেরকে আমরা কি নামে ডাকবো😮😢
শ্যামলীর শিশুমেলা থেকে আগারগাঁ যাবার পথে এনবিআর ভবনের সামনের আইল্যান্ডে দুই পাশে রাস্তা পারাপারের জন্য কংক্রিটের slab ফেলে অহরহ ব্যস্ত রাস্তা পার হচ্ছে। অথচ একটু সামনেই রাস্তা পার হবার opening আছে। যে কোন সময় এখানে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। “prevention is better than cure”
আমি মই ব্যবসায়ীর পক্ষে। কেননা মহাসড়ক বানানো হয়েছে সাধারণ জনগণের কথা ভাবে নাই। এই দুনিয়াতে কিছু দিলে কিছু পেতে হয়। সে ক্ষেত্রে উনি চাঁদাবাজি করে নাই উনার পারিশ্রমিক নিচ্ছেন ।
তাকে তো ধন্যবাদ দেয়া উচিত। আর বাস ড্রাইভারদের গ্রেপ্তার করা উচিত (যারা বাম পাশের স্টপেজ ব্যবহার না করে যাত্রীদের রাস্তার মাঝখানে নামিয়ে দেয়) আমি নিজে দেখেছি ওখানে ৫০+ বৃদ্ধ পুরুষ ও মহিলাকে ও ওইখানে নামিয়ে দেয় । আর তাদের পক্ষে এতো উচু ডিভাইডার পার হওয়া তো দূরের কথা যুবকদের পক্ষে ও জীবনের ঝুঁকি থাকে। যা আমি নিজে ও ভুক্তভোগী