অটোরিক্সা কি বন্ধ হবে, সংসদে শামীম ওসমানের যে প্রশ্ন ? Shamim Osman | Auto Riksha | Jatio Sangsad | Autorickshaw | Auto Rickshaw | Battery Rickshaw #shamimosman #autorickshaw #batteryrickshaw
ব্যাটারি চালিত গাড়ি আছে বলে অল্প টাকায় যাতায়াত করা যাচ্ছে। ১) একটা রিক্সায় যেখানে ভাড়া লাগে ৫০/৬০ টাকা। ইজিবাইকে ভাড়া লাগে ১০টাকা। ২) ব্যাটারি চালিত অটো তে যদি কারেন্ট খরচ হয় তাহলে বাংলাদেশের প্রতিটি বাজারে যতো দোাকান আছে, প্র তিটি দোকানে কম করে হলেও ৪/৫ টা লাইট, আবার কিছু দোকানে ৮/১০ টা লাইট জ্বলে। এতে কি কারেন্ট খরচ হয় না? আবার লাইটিং দোকানে অযথা শতশত লাইট জ্বলে। এতেও কি কারেন্ট খরচ হয় না? এসব তো কেউ দেখে না।
দেশের গরী ভমেহনতি মানুষ জাবে কোথায় তারা অনেক কষ্ট করে ১টা অটো রিক্স যোগায় তাদের পেটেলাত্তি না মেরে বিকল্প রাস্তা দেখুন যেন ঘরিভ অটো ওয়ালাদের জানবাছে🌹🇧🇩🌹
জনগণের পাশে থাকার চেষ্টা করুন জনগণের উপরে জুলুম করবেন না মহান আল্লাহতালার কাছে জন্য একদিন বিপদে পড়তে হবে আপনাদের জনগণ এক একটা অটো রিক্সা কিনে দেন ভেঙে দেয়ার চেষ্টা করুন না করবেন না আল্লাহ খুশি হবে বিদ্যুৎ উৎপাদনের কার্যক্রম চালিয়ে যান অযথা অটো রিক্সার পিছনে লেগে সাধারণ মানুষের জীবনরা খন্ড বিখন্ড করবেন না
ব্যাটারি চালিত গাডির গুন হলো এটা (১)পরিবেশে বান্ধব (২) শব্দ দুশন করেনা(৩) জালানি খরচ কম(৪) গাড়ি কম মুল্যে পাওয়া যায়, এই গুন থাকার কারনে কি এই গুলা বন্দের নির্দেশ,জানাবেন
আসসালামুয়ালাইকুম ইজি বাইকের ব্যাপারে আমি দুই একটা কথা বলতে চাই বাংলাদেশে বর্তমানে ইজি বাইক চালিয়ে বাংলাদেশের অর্থনীতির উন্নতি ঘটাচ্ছে যারা গার্মেন্টস শিল্প ইজি বাইক চালক বাংলাদেশের কৃষক কৃষককে সহায়তা করে ইজি বাইক চালক দিদি বাইক চালায় কৃষকরা পার্ট টাইম হিসেবে ইজি বাইক চালায় এবং গ্রামে কৃষিকাজ করে এই ইজি বাইক কোন পরিবেশ দূষণ করছে না পেট্রোল চালিত গাড়ি পরিবেশ দূষণ করছে পেট্রোল চালিত গাড়ি রাস্তায় যানজট সৃষ্টি করছে নাম হচ্ছে কার ইজি বাইকের বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গরিব মানুষের অবদান সব থেকে বেশি কারণ গরিব মানুষ বিদেশে টাকা পাচার করে না বাংলাদেশের ধনী শিল্পপতি কারা বিদেশে টাকা পাচার করে তাতে বাংলাদেশের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে আর ইজি বাইক চালক ইজি বাইক চালিয়ে বাংলাদেশের কৃষি বাচিয়ে রাখতে চাই গার্মেন্টস শ্রমিক গার্মেন্টসে কাজ করে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে ভালো করছে বাংলাদেশের শ্রমিকরা বিদেশে যে কাজ করে বাংলাদেশের রেমিটেন্স পাঠাচ্ছে শিল্পপতি টাকা পাচার করে বিদেশে টাকা নিয়ে ব্যবসা করে বিদেশে এসে সুইস ব্যাংকে টাকা জমা রাখছে তাহলে বাংলাদেশের গরিব মানুষই বাংলাদেশের অর্থনীতি ঠিক রাখছে বাংলাদেশের গরীব ও মেহনতি মানুষ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বাংলাদেশের অর্থনীতিতে কোন ভূমিকাই রাখে না বরঞ্চ বাংলাদেশের মানুষের সম্পদ লুট করে ঘোষ দুর্নীতি করে তারা অটোচালক কৃষক কোনো দুর্নীতির সাথে জড়িত নাই কোন ঋণ খেলাপির সাথে জড়িত নয় শিল্পপতির ধন্যবাদ
মাননীয় প্রতিমন্ত্রীকে অনেক ধন্যবাদ ৪০ হাজার রিক্সা চালক আগে কি করছিল এখনো সেটা করবে কারণ কোন ড্রাইভের লাইসেন্স নাই আমাদের কক্সবাজারে ১২,১৩বছর হলেও ছেলেরা গাড়ি চালাই আমাদের কক্সবাজারে থানা সাধারণ জনসাধারণ আপনার কাছে এটাই অনুরোধ
বাংলাদেশ এখন ডিজিটাল থ্রি হুইলার বা অটোরিক্সা অবৈধভাবে চলবে কেন অটোরিকশা চালকদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তাদেরকে অটো রিক্সা দেওয়া হোক এবং স্পিড লিমিট বেঁধে দেওয়া হোক আইনের আওতাভুক্ত করা হোক ধন্যবাদ
শামীম ওসমান আরেকটা যে কথা বলল ব্যাটারি চালিত অটো রিক্সা যে পরিমাণ কারেন্ট খায় আমি বলছি তাদের বাসার এসি গুলো খুলে ফেলতে আর আমাদের এদিকে কারেন্ট খায় এটা তো আমরা ডিজিটাল মিটার থেকে ব্যবহার করতেছি আমরা টাকা দিতাছি না সরকারকে ট্যাক্স দিতেছি না
বাংলাদেশের জন্য অটো রিক্সা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা অটো রিক্সার মাধ্যমে একটা ফ্যামিলি চলতে পারে অটো রিক্সার মাধ্যমে শিক্ষিত একটা ছেলে হতে পারে কিন্তু আপনি বলুন তো একটা বাসায় দশটা এসি দমে কি উপকার আছে এয়ারকন্ডিশনে কি উপকার আছে
একটা কাজ করা যেতে পারে সেটা ৩ চাকার বাহনগুলোকে ৪ চাকায় ডাইভার্ট করা, তাহলে দূর্ঘটনার হার অনেক কমে যাবে,এগুলো বন্ধ করা যাবে না কারণ এই সেক্টরে লক্ষ্য লক্ষ্য পরিবারের সংসার চলে,যদি বন্ধ করতেই চান তাহলে এই লক্ষ্য লক্ষ্য লোকগুলোর কর্মসংস্থান করে দিন,
শুভেচ্ছা, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, ধন্যবাদ বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী, ব্যাটারী চালিত তিনচাকা যান্ত্রিক এর বি আর টি থেকে নিবন্ধন দিতে হবে। ধন্যবাদ বাংলাদেশ টেলিভিশন, জয়বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু, আওয়ামী লীগ সরকার বার বার দরকার।
১০ কিলো তেলের গাড়িতে যেকোনো দুই টন আল বহন করা হয় সেখানে খরচ হবে ২০০ থেকে আড়াইশো টাকা ব্যবহারিত কোন গাড়িতে ১০ কিলো ২ টন যাই সেখানে খরচ হবে ১০ থেকে ১৫ টাকা এবার বাংলাদেশে কোনটা করবে বাংলাদেশের সরকারের কোনটা কোনটা চালু ডাক্তার কোনটা বন্ধ রাখবেন