সম্পূর্ণ ভিডিওটা দেখেছি। মাশাল্লাহ দারুন একটা আলোচনা ছিল। দুজনেই চেষ্টা করেছেন দলিল সহকারে আলোচনা করার জন্য। ব্রাদার রাহুলের যে প্রশ্ন ছিল 20 রাকাত তারাবির সালাত আদায়ের ব্যাপারে ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহুর আদেশ দিয়েছেন এমন কোন প্রামাণ্য দলিল আছে কি না। এই প্রশ্নের উত্তরের মধ্যেই সহজ সমাধান ছিল। কিন্তু এই প্রশ্নের উত্তরটা শায়খ সাহেব তুলে ধরতে পারেননি বলে আমার মনে হয়েছে। ধন্যবাদ ব্রাদার রাহুল।
রাহুল ভাই যে এতো জ্ঞান রাখেন জানতাম না। আলী হাসান ওছামা ভাইও দারুণ আলোচনা করেছেন। আমি আহলে হাদিসদের বেশি পছন্দ করি, হানাফি ভাইদেরও ভালোবাসি। রাহুল ভাই অবাক করে দিলো আজ।
ওরে কওমি এবং ওরে সালাফি, আমি কখনো ৮ রাকাত আবার কখনো ২০ রাকাত পরি। পারলে আমার উপর ফতোয়া দে???? আলিম হয়েও যদি সুন্নাত না বুঝে এবং এটা নিয়ে বাড়াবাড়ি করে তবে তাদের মতো শিক্ষিত জাহেল আর হইতে পারেনা। হয় ওরা ইলমের অহংকার প্রকাশ করতে চায় অথবা ওরা বিজেপি অথবা পশ্চিমাদের দালাল , ইসলামের শত্রু। অহংকারিত্ব করলে ওরা তো শয়তানের বন্ধু। প্রকৃত আলিম ডিবেট করে হক এবং বাতিল নিয়ে আর ওরা ডিবেট করে সুন্নাত নিয়ে। সুন্নাত নিয়ে করা যায় তবে সেটা শুধু আলিমদের মধ্যে কিন্তু পান্ডিত্ব দেখায় ওরা পাবলিকের সামনে। এই আলেমরা আল্লাহর সামনে কিভাবে হাজির হবে?
ওরে কওমি এবং ওরে সালাফি, আমি কখনো ৮ রাকাত আবার কখনো ২০ রাকাত পরি। পারলে আমার উপর ফতোয়া দে???? আলিম হয়েও যদি সুন্নাত না বুঝে এবং এটা নিয়ে বাড়াবাড়ি করে তবে তাদের মতো শিক্ষিত জাহেল আর হইতে পারেনা। হয় ওরা ইলমের অহংকার প্রকাশ করতে চায় অথবা ওরা বিজেপি অথবা পশ্চিমাদের দালাল , ইসলামের শত্রু। অহংকারিত্ব করলে ওরা তো শয়তানের বন্ধু। প্রকৃত আলিম ডিবেট করে হক এবং বাতিল নিয়ে আর ওরা ডিবেট করে সুন্নাত নিয়ে। সুন্নাত নিয়ে করা যায় তবে সেটা শুধু আলিমদের মধ্যে কিন্তু পান্ডিত্ব দেখায় ওরা পাবলিকের সামনে। এই আলেমরা আল্লাহর সামনে কিভাবে হাজির হবে?
এইখানে উভয়ই ইসলামের দায়ী হিসেবে অনেক মেহনত করেন। এজন্য এখানে একজনকে ও পথভ্রষ্ট বলা যাবে না। আমরা দেখেছি উভয়েই বিভিন্ন সময়ে ইসলাম কে খুবই সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন। ওসামা উজুর জাহেলিয়াতের বিরুদ্ধে কথা বলেন আর রাহুল ব্রাদার তিনি বহুবার হিন্দুদের সামনে তাদের ভুল ধরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছেন। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা উভয়কেই উত্তম প্রতিদান দান করুন।
আলী হাসান ওসামা - অসংখ্য হাদিস প্রদর্শন, সাহাবী এবং তাবেয়িদের আমলের রেফারেন্স প্রদান। ব্রাদার রাহুল - আমি নোট করে এসেছি। এর বাহিরে যাওয়া যাবে না। আলী হাসান ওসামা - হাদিসের মূলনীতি গুলো দেখেন। সংশ্লিষ্ট সকল হাদিস একত্রিত করেন। ব্রাদার রাহুল - আমার কাছে গোল্ডেন চেইনের একটা হাদিস আছে। @@sahabuddinsk7581
না,আপনি পুরো ভিডিও দেখেন নি। ওসামার হাদীস জইফ। বাংলায় এখন হাদীসের বই আছে। নিজে চেক করুন। এখানে অনেক কমেন্ট ভিডিও না দেখে করা হয়েছে বিশেষ এক গ্রুপের সমর্থক দিয়ে। সত্য কে মেনে নেয়ার মানসিকতা থাকতে হবে।
আলহামদুলিল্লাহ সুন্দর উপস্থাপন আলহামদুলিল্লাহ, ব্রাদার রাহুল যথেষ্ট তথ্য নির্ভর, রাসুলুল্লাহ সাঃ এর সুন্নাত ও আদর্শের সাথে মিলিয়ে দাড়ান কাঁধ মিলিয়ে দাড়ান এটাই উত্তম আদর্শ হবে,
ওরে কওমি এবং ওরে সালাফি, আমি কখনো ৮ রাকাত আবার কখনো ২০ রাকাত পরি। পারলে আমার উপর ফতোয়া দে???? আলিম হয়েও যদি সুন্নাত না বুঝে এবং এটা নিয়ে বাড়াবাড়ি করে তবে তাদের মতো শিক্ষিত জাহেল আর হইতে পারেনা। হয় ওরা ইলমের অহংকার প্রকাশ করতে চায় অথবা ওরা বিজেপি অথবা পশ্চিমাদের দালাল , ইসলামের শত্রু। অহংকারিত্ব করলে ওরা তো শয়তানের বন্ধু। প্রকৃত আলিম ডিবেট করে হক এবং বাতিল নিয়ে আর ওরা ডিবেট করে সুন্নাত নিয়ে। সুন্নাত নিয়ে করা যায় তবে সেটা শুধু আলিমদের মধ্যে কিন্তু পান্ডিত্ব দেখায় ওরা পাবলিকের সামনে। এই আলেমরা আল্লাহর সামনে কিভাবে হাজির হবে?
আল্লাহ মানুষকে দিয়েছে বিবেক। এখানে দুজন শায়েখ এর বিস্তারিত আলোচনা শুনে যার বিবেক এ যেটা গ্রহনযোগ্য মনে হবে সে সেই আলোকে আমল করবে। জাহান্নাম এবং জান্নাত মানুষের জন্যেই তৈরি হয়েছে
ভিডিও দেখেন আমাদের আলি হাসান ওসামা একটা ও সঠিক দলিল দিতে পারেন নাই, ওনার জায়গায় ড. এনায়েত উল্লাহ আব্বাসী হুজুর থাকলে সুন্দর হতো, খুবই হতাস হয়েছি এমন পরাজয় দেখে
কাবা শরীফে উচ্চ স্বরে আমিন, রফউল ইয়াদাইন, বুকে হাত বাধা, ১২ তাকবির ঈদের সালাত, ৩ রাকাত বিতর ২+১ ভেঙে পড়া, পায়ের সাথে পা কাধের সাথে কাধ মিলানো, সালাতের পর সম্মিলিত মুনাজাত থেকে মুক্ত এই রকম শত শত মাসআলা চোখে পড়ে না আপনার ইমাম নিজেই ১০ রাকাত তারাবী পড়ে ১ রাকাত আলাদা করে বিতর পড়ে রাসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হাদিস ১১ রাকাত কিয়ামুল্লাইল আদায় করেন চোখে পড়ে না আপনাদের
@@sahabuddinsk7581হাদীসের উসূল সম্পর্কে মূর্খদেরই বর্তমানে হাদীস সম্পর্কে বেহুদা বাড়াবাড়ি করতে দেখা যায়।এগুলো করতে করতে এক সময় হাদীস অস্বীকার কারীতে পরিনত হয়।আল্লাহ এদের সুবুদ্ধি দান করুক 😢
ভাই শুধু দলিল দেইখেন না,উম্মার ইজমা আর যারা দলিল গুলু লিখেছেন তাদের আমল গুল ও দেখুন,আহলে হাদিস এর দলিল এ কোন অভিযোগ নেই কিন্তু যে ব্যাক্তির দলিল তারা দিল তার ব্যাক্তিগত আমল দেখুন,ইমাম মালেক (হাফি) যে হাদিস এই আহালে হাদিস দলিল দিল সেটা সহিহ তাতে সন্দেহ নাই কিন্তু ঈমাম মালেক এর আমল ২০ রাকাতের এটা দিলেন আলোর মতই সত্য
@@mdsiraj-mk2fv আল্লাহ রাসুল একটা হাদিসে বলে গেছেন অল্প আমলে নাজাতের জন্য যথেষ্ট হবে সেই আমলটা যদি সুন্দর হয় বিশ রাকাত নামাজে পড়তে যেতটা সময়টা লাগে তত সময় ধরে যদি আমি ৮ রাকাত নামাজ পড়ি নামাজ আরো সুন্দর হবে এখন তারাবি নামাজের প্রতিযোগিতা হয় কোন ইমাম কোম সময়ের মধ্যে ২০ রাকাত নামাজ শেষ করতে পারে এমনও দেখা যায় ২০ রাকাত নামাজ 10 মিনিটের মধ্যে শেষ করে ফেলে মনে হয় শরীরে ব্যায়াম করার জন্য তারাবি নামাজ পড়তে আইছে রমজান মাসে যত ইবাদত করবেন তত ভালো রমজান মাসে ইবাদত করলে আল্লাহ 70 গুণ সোয়াব বাড়িয়ে দেন নামাজটা সুন্দর হতে হবে 20 রাকাত নামাজ পড়লে সমস্যাটা নাই যদি নামাজটা সুন্দর হয়
ব্রাদার রাহুল হোসেন এবং মুফতি আলী হাসান উসামা দুজনেই ইসলামী স্কলার অতএব আমরা মুসলিম হিসেবে এটাই আশা করব তারা যেন তাদের মিল-মহব্বত অটুট রেখে ইসলামের জন্য সারাজীবন কাজ করে যায়। জাযাকাল্লাহ খায়ের
একজন হলো ফটোগ্রাফার এবং শরিয়্যাহ ইলমের দিকে জাহেলে মুরাক্কাব ব্রো।অপর দিকে আলী হাসান উসামা হাফিঃ শরিয়্যাহ ইলমের উপর অগাধ জ্ঞানের অধিকারী আলহামদুলিল্লাহ। উভয়ের আলোচনা শুনে এটাই মনে হয়েছে আমার কাছে
@@michaelalan5520 পূর্ণিমা রাতে চাঁদ দেখে যদি বলেন সূর্য দেখেছি তাহলেতো আর কিছু করার নেই।নিচের কানে সবকিছু শুনলেন,তারপরও জোড় খাটাচ্ছেন।দুইয়ের সাথে দুই যোগ করে কখনো পাঁচ বানাতে পারবেননা।যদি কানে মোহর লাগানো থাকে তাহলে সত্যটা শুনেও শুনতে পারবেননা।আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে নিরহংকার ও বিনয়ী হয়ে সত্যটা মেনে নেওয়ার তৌফিক দান করুক।
রাহুল অহংকার নিয়ে কথা বলার জন্য খারাপ লাগে যেখানে রাসুল সাঃ এর জীবন থেকে জানা যায় তিনি অনেক কষ্ট দুঃখ সহেছেন তার পর ও অহংকার করেন নি আল্লাহ সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুন আমিন
প্রিয় শায়খ আলী হাসান ওসামা হাফিজাহুল্লাহ আল্লাহর জন্য আপনাকে ভালোবাসি হে প্রিয় শায়খ আমার ❤❤❤❤ আপনার প্রত্যেকটা কথা যুক্তিসঙ্গত ও হাদিসের প্রেক্ষাপটে
ইলম আছে কিন্তু সহিহ হাদিস নাই ওনার কাছে যা চাওয়া হয়েছে তা ত দিতে পারেনি! ব্রাদার রাহুল যা বলছে তা কিন্তু তিনি দিয়েছেন। এখন কথা হলো সহি টা মানবেন নাকি দূর্বল টা সেটা হলো বিষয়
@@taiburrahman2369আলিয়াদের পড়া যেখানে শেষ হয় কওমিদের সেখানে এক তৃতীয়াংশ ও পড়া শেষ হয়না।আরো বহু পড়া তাদের পড়তে হয়।আলিয়া ওয়ালারা তাদের ভাষা ভাষা শিক্ষা নিয়ে ডিবেট করতে চলে আসে অথচ তারা হাদীসের মূ্লনীতি ও মূলশাস্ত্র ও মেনে চলতে হয় এটাও জানেনা!সহীহ হাদীস!! অথচ পুরা সনদ টাই দিতে পারলো না!!বুঝলেন কেমনে যে সেখানে আরো কিন্তু নেই???বলাই যায় খৃষ্টান রা সফল হয়েছে তাদের লক্ষ্য বাস্তবায়নে।দুনিয়ার বুকে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি কারীদের মধ্যে সেরা আলিয়া ওয়ালারা।