সৌদি থেকেই নিউজ টা দেখতেছি। নেপাল, ভারত থেকে ৮০/৯০ হাজার টাকায় সৌদি আসে আর বাংলাদেশী রা ৪/৫ লক্ষ টাকায় আসে।পাকিস্তানি, ভারতীয়র তুলনায় বাংলাদেশীদের বেতনও কম।
আমার ভাই ৪ মাস হলো সৌদি গেছে কোন কাজ দেয়নি। এসেন্জির এমন পতারনায়। এখন বাড়ীতে অনেক কষ্টে জীবন যাপন করছি। আর সবচেয়ে কষ্ট হলো। বাড়ী থেকে টাকা পাঠিয়ে আমার বড় ভাই সেই টাকা দিয়ে খাবার নিজের খরচ চালাচ্ছে। সাংবাদিক ভাইদেরকে অনুরোধ করছি, আমাদের পাশে দাড়ান।
আমিও এসেছিলাম নিজের আপন কারোর মাধ্যেমেই,সামান্য কিছু টাকার জন্য আমার লাইফটা এমন করে দিবে ধারনা ছিলো না কখনো। ৮ মাস কোনো কাজ পাইনি, এখন আলহামদুলিল্লাহ কাজ করছি আল্লাহর রহমতে ভালো আছি।
সৌদি আরবের কফিলের অনেক অনিয়ম আছে যেখানে বাংলাদেশের শ্রমিক জিম্মি অবস্থায় আছে তাই বাংলাদেশ দূতাবাসের কাছে আমাদের আবেদন এই যে, ১)প্রতিটি প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানিকে ডিউটি সীমা নির্ধারণ করতে হবে। ২)শ্রমিকদের বেসিক ডিউটি ৮ ঘন্টার হতে হবে। ৩)শ্রমিকদের ন্যূনতম বেতন ১৫০০ রিয়াল হতে হবে। ৪)অবৈধ শ্রমিকদের ইকামা করার সুযোগ সুবিধা করতে হবে যাতে করে তারা বৈধ হতে পারে। এগুলো সবগুলি কার্যকারিত হলে দেশের রেমিটেন্সও বাড়বে ও সৌদি আরবে বেকারত্ব কমবে।
যেখান নেপাল,ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলংকা, ৬০-৮০হাজার টাকায় সৌদি আরবে আসে,আর সেখানে বাংলাদেশ থেকে ৪-৫ লক্ষ টাকা লাগে । এই বিষয় টি কি ভাবে ব্যাখা করবেন?? বাংলাদেশের প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সকল ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের এ বিষয়ে নজর দেওয়ার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করছি। সৌদি আরব প্রবাসী
কি আর বলবো সাড়ে চার লাখ টাকা খরচ করে ফ্রি ভিসায় এসে তিন মাস ধরে বসে আছি কোন কাজ নাই। এবং কি ইকামাও দিতাছে না অনেক খারাপ অবস্থায় আছি। মনে হয় খালি হাতে জেল খেটে ফিরতে হবে?আল্লাহ তুমি রক্ষা করো🙏
, ভাই কোম্পানির ভিসায় এসেও তো লাভ নাই, কোম্পানিতে এসেছি ৮ মাস রানিং সবকিছুই ঠিক আছে কিন্তু যেই বেতন ৮০০ রিয়াল, ৪০০ খাওয়া খরচ, আর ৪০০ বাড়িতে, ৪০০ টাকায় এখন কতো টাকা হয়? ১২০০০ হাজার, এস ফায়দা? সৌদিতে আইছি আর নিজের কপালে কুড়াল মারছি।
বাংলাদেশের কর্মী সৌদি আরব আসতে ৪-৬ লাক টাকা খরচ হয়।অথচ ভারত, পাকিস্তান, নেপাল সহ অন্যানন দেশের কর্মীরা ৮০ থকে সর্বোচ্চ ১ লাক টাকায় সৌদি আরব আসতে পারে। কিন্তু বাংলাদেশের বেলায় এতো বৈষম্য কেনো সরকারের প্রতি আমার প্রধান দাবী।শুধু তাই নয় বেতন সহ অন্যানন সুযোগ সুবিধা বাংলাদেশের মানুষ অনেক পিছিয়ে।
প্রিয় সাংবাদিক ভাই।ধন্যবাদ আপনাকে।।।আমি নিজে। পাঁচ লাখ টাকা দিয়ে আসছি।সৌদি আরব। বাংলাদেশ থেকে এসে। অনেক হয়রানি হইছি।আমাকে আকামা দেয়নি।৫ মাস হয় আসছি।কিন্তু আকামা কথা বল্লে আমাকে আটকিয়ে রেখে। বয় দেখায়।কিন্তু পরে কাজ দেয়।আকামা ছাড়া।বেতন ১০০০ রিয়াল। খানা আমার।
আমি সৌদি তে ৩ বছর Alhamdulillah অনেক ভালো সেলারী , ৫০০ - ১০০০ হইলে দেশেই ভালো, সৌদি আসার দরকার নাই, ১০০০ হাজার সেলারী হলে দেশে ১৫ হাজার পাঠানো যাবে। এখানে ১৫-২০ হাজার খরচ হয়ে যায়।
আমার ভাই ৪ মাস হলো সৌদি গেছে কোন কাজ দেয়নি। এসেন্জির এমন পতারনায়। এখন বাড়ীতে অনেক কষ্টে জীবন যাপন করছি। আর সবচেয়ে কষ্ট হলো। বাড়ী থেকে টাকা পাঠিয়ে আমার বড় ভাই সেই টাকা দিয়ে খাবার নিজের খরচ চালাচ্ছে। সাংবাদিক ভাইদেরকে অনুরোধ করছি, আমাদের পাশে দাড়ান।
চার লক্ষ টাকা খরচ করে সৌদি এসে মহা বিপদে আছি, একা বিল্ডিং এর সিড়ির অল্প জায়গায় আজ ৫২ দিন হলো রাত দিন পার করছি, নাই খাবারের টাকা, কিস্তির চাপে বাড়িতে কান্নাকাটি, রিয়াদ বা অন্য জায়গায় গিয়ে কাজ নিবো গেলেও ৫/৬ শ রিয়াল খরচ হবে, এই টাকা হলেও কাজ নিতে পারি! কতটা কষ্টে আছি বলার মতো না
আমি সৌদি আরব থেকে দেখছি । আসলে আমরা কষ্টে আছি বেশির ভাগ ক্ষেত্রে আমাদের দেশের অধিকাংশ, মূলত আমাদের দেশের জারা একটু বস পর্যায়ের মানুষের জন্য।তারাই আমাদের ভাষার দূর্বলতা পেয়ে বিভিন্ন ভাবে হয়রানি করে থাকে।
আমি একজন সৌদি প্রবাসি।আমার দেশের লাখ লাখ প্রবাসীকে পাঠানো হয় দক্ষ ছাড়া লেবার ভিসায়।আসলে আমাদের যদি দক্ষ করে পাঠানো হত তাহলে প্রবাসীরা ভালো একটা সেলারী পেত। এত লাখ লাখ প্রবাসীর চেয়ে এখানে দক্ষ লোকের চাহিদা বেশি।আর যেটা অন্যন্য দেশ ইন্ডিয়া, পাকিস্তান, ফিলিপাইন এর সরকার করে থাকে। এর জন্যই বাংলাদেশের লোকের চাহিদা কম,কাজ পায় না,আকামা করতে পারে না। আর সৌদি আরবের বেশিরভাগই কাজ হয় মেশিনের মধ্যমে এই মেশিন গুলো পরিচালনার জন্য কি তারা লেবার নিবে নাকি দক্ষ লোক নিবে। এগুলো কি আপনাদের মাথায় আসে না।😢
আমি একজন সৌদি প্রবাসী...ভাই এই রকম নিউজ এই পর্যন্ত অনেক হয়েছে,কিন্তু এই বিষয়ে কোনও কাজ হয়নি,,আর এখানে বলা হয়েছে যে,প্রবাসে আসার পর যে ইকামা কার্ড করা হয় তার জন্য প্রথমে ১২হাজার রিয়াল এর মত খরচ হয়। যা আগে ছিল দুই হাজার বা আড়াই হাজারের মত।।হ্যা এটা মানলাম,কিন্ত জানার ছিল এই আইন কি সুধু বাংলাদেশিদের জন্যই বানানো হয়েছে নাকি??কারন একমাত্র বাংলাদেশের প্রবাসিরাই মিস্রিন হয়ে দিন কাটাচ্ছে😥ভাই আমরা কাজ করতে এসেছি ভিক্ষা করতে নয় ভিক্ষা করার হলে দেশেই পড়ে থাকতাম🙏🙏