আমরা তো ভারতের মধ্যে ট্রানজিট সুবিধা পাই না , নেপাল আর ভুটানের মধ্যে আমাদের দূরত্ব কত কম তাও ভারত আমাদের ট্রানজিট দেয়নি। শেখ হাসিনা যদি ট্রানজিট দিয়ে ট্রানজিট নিত তাও হতো, তিস্তার পানি পাবো বলে মনে হয় না।
@@mdibrahimhossain9997 Ai Transit use kore India military equipments o transfer korte parbe Arinachal a, jeita China vlo vabe nibe nah. China chailey ai railway destroy korar jonno ballistic attack korte pare jeita Bangladesher jonno humkir moto
এই চুক্তি ভারতের জন্য হানডেট পারসেন লাভজনক। বাংলাদেশের জন্য চারটা শুন্য। এই উত্তর খোঁজার জন্য দুই বছর অপেক্ষা করতে হবে না। এই প্রশ্নের উত্তর অতীতে,বন্দর ট্রানজিট নেওয়ার সময় বলেছিল। তিস্তা চুক্তি করবে, কিন্তু তারা করে নাই।ভারতের ক্যারেক্টার সম্বন্ধে বাংলাদেশের সাধারণ জনগণ ভালোভাবেই জানে।
বাংলাদেশের সুবিধা গুলো চুক্তিতেই সীমাবদ্ধ থেকে যাবে এটা কখনো বাস্তবায়ন হবে না, কাজিই ভারত কে ট্রানজিট সুবিধা দেওয়া বাংলাদেশের স্বাধীনতা হুমকির মুখে পড়বে।
এ শিলিগুড়ি করিডোর চীনের কাছাকাছি হওয়ায় ভারত তার সামরিক সরঞ্জাম পাঠানোর নিরাপদ রাস্তা হিসেবে বাংলাদেশের রেল ট্রানজিট ব্যবহার করতে চাইছে। এসব কারণে ভারতকে রেল ট্রানজিট দেওয়া বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের ওপর ব্যাপক ঝুঁকি তৈরি করবে। কারণ, ভবিষ্যতে চীন ও ভারতের মধ্যে বড় ধরনের যুদ্ধ শুরু হলে চীনের সামরিক বাহিনী ভারতের সামরিক সরঞ্জামের জোগান বাধাগ্রস্ত করার জন্য বাংলাদেশের ভূখণ্ডে ভারতীয় রেলের ওপর মিসাইল হামলা চালাতে পারে। যুদ্ধে প্রতিপক্ষের সামরিক সরঞ্জামের জোগানে হামলা একটি পুরোনো রীতি। বর্তমানে চীনের কাছে ব্যাপক পরিমাণে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ব্যালিস্টিক মিসাইল আছে, যার মাধ্যমে বাংলাদেশের ভূখণ্ডে তারা অনায়াসে হামলা চালাতে পারে। এ ছাড়া বাংলাদেশের কাছে কোনো অ্যান্টি ব্যালিস্টিক মিসাইল যেমন এস-৪০০, প্যাট্রিয়ট মিসাইল সিস্টেম নেই। ফলশ্রুতিতে বাংলাদেশ কোনো বিদেশি রাষ্ট্রের মিসাইল হামলা ঠেকাতে পারবে না। নোটিশে আরও বলা হয়, ভারতের শিলিগুড়ি করিডোর দিয়ে ভারতের মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে ভারতের উত্তর পূর্বাঞ্চলীয় সাতটি রাজ্যের রেলপথ ও সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে। এই রুট দিয়ে ভারতের অসংখ্য দ্রুতগামী যাত্রীবাহী ও পণ্যবাহী রেল চলাচল করে থাকে। সুতরাং বাণিজ্যিক মালামাল প্রেরণের জন্য বাংলাদেশের রেল ট্রানজিট ভারতের কোনো প্রয়োজন নেই। মূলত সামরিক সরঞ্জাম প্রেরণের জন্য বাংলাদেশের রেল ট্রানজিট ভারতের প্রয়োজন। ভারতের শিলিগুড়ি করিডোরের খুব কাছেই চীন ও ভুটান সীমান্ত অবস্থিত। সেখানে ডোকলাম নামক অঞ্চলে চীন সামরিক ঘাঁটিসহ বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণ করছে। এই কারণে এই ডোকলাম নিয়ে ২০১৭ সালে ভারতের সঙ্গে চীনের সংঘাত শুরু হয়। এসব কারণে ভারতের আশঙ্কা, ভবিষ্যতে ভারত ও চীন বড় ধরনের যুদ্ধে জড়ালে চীনের সামরিক বাহিনী ভারতের এই শিলিগুড়ি করিডোরে আক্রমণ করতে পারে এবং এ করিডোর বন্ধ করে দিতে পারে। যার ফলে ভারত তার উত্তর পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোতে সামরিক সরঞ্জাম যথাযথভাবে পাঠাতে পারবে না। এসব দিক বিবেচনা করে, ভারত সম্পূর্ণ সামরিক কারণে বাংলাদেশের রেল ট্রানজিট ব্যবহার করতে চাচ্ছে। যাতে ভারতের উত্তর পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোর বিদ্রোহ দমনে এবং অরুণাচল প্রদেশে চীনের সঙ্গে সংঘাত মোকাবিলায় সহজেই সামরিক সরঞ্জাম পাঠানো যায়। তাই ভারতের উত্তর পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোর সঙ্গে সংযোগকারী বাংলাদেশের এ রেল ট্রানজিট সমঝোতা চুক্তির উদ্দেশ্য সম্পূর্ণ সামরিক। এ চুক্তি বাস্তবায়ন হলে, ভবিষ্যতে ভারত ও চীন যুদ্ধে জড়ালে চীনের সামরিক বাহিনী ভারতের সামরিক সরঞ্জামের জোগান বাধাগ্রস্ত করার জন্য বাংলাদেশের ভূখণ্ডে হামলা চালাতে পারে। এর ফলে ভবিষ্যতে চীন ও ভারতের যুদ্ধে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘন হবে এবং অগণিত নাগরিকদের জীবন দিতে হবে।
@RiasadSudim ভারত খুব সুবিধাবাদী দেশ। ১৯৭১ এ আমেরিকার থেকে পারমাণবিক ধুমকি পেয়েও বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে এক পা ও পিছু পা হয়নি। ভারত যা সুবিধাবাদী দেশ শক্তি থাকা সত্ত্বেও কোনো দিন বাংলাদেশের এক হাত জমি দখল করেনি। প্রতিবেশি চীন বা পাকিস্তান নেই, তা বাংলাদেশের কোনো দিন প্রয়োজন পড়েনি আর পড়বেও না শক্তিশালী সিমান্ত রক্ষির। এর পরেও ভারত ভীষণ সুবিধাবাদী দেশ😂😂😂
মনের ভিতর অনেক প্রশ্ন থেকে যায়। প্রথমত বলতে চাই দেশ স্বাধীনের আহ্বান জানিয়েছিল শেখ হাসিনার বাবা শেখ হাসিনা নয়। তার বাবার জন্য আজকে তিনি প্রধানমন্ত্রীর জায়গায় বসে আছেন। একপ্রকার জোর করেই বসে আছেন। এমন জাহিলাতি ও ফেরাউন নেতৃত্বের নারী নেতৃত্ব দেখতে চাই নাই এই বাংলাদেশে। গোটা বাংলাদেশের ভারতীয় সরকারি এজেন্ট বা গুপ্তচর এর অভাব নেই। এত বড় একটা রেলপথ ব্যবহার করে ভারতীয় লোকাল মানুষগুলোও বিনা পাসপোর্টে দেশের ভিতরে ঢুকে বিভিন্ন মাদকীয় ব্যবসা ও ইল্লিগাল প্রোডাকশন শুরু করে দিতে পারে। আর এতবড় একটা রেল লাইনের প্রটেকশন বাংলাদেশি এর সরকারি কর্মকর্তা কিভাবে এর নিরাপত্তা দিবেন। যেখানে বাংলাদেশের সরকারি কর্মকর্তা বাংলাদেশের লোকাল মানুষদেরকে নিরাপত্তা দিতে পারে না।
@@sohelhassan6426আনন্দ ফুর্তি হবে খেলাধুলা চলবে, কিন্তু রক্ষিতা কখনো বউয়ের মর্যাদা পাবে না। ফ্রীতেই সব পেলে বিয়ে করে সংসারের দায়িত্ব কোন পাগলেও নিবে না। আর কম দামে গরু খেতে গিয়ে, গরু খাওয়ার অধিকারটাই চিরতরে হারিয়ে যাবে, সাথে হারিয়ে যাবে আরো অনেক কিছু.... মনে রাখতে হবে, "স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে রক্ষা করা কঠিন"
@@Nation80615 years ER old meye felani kon onuprobeshkari chilo ? Bastard, chorakarbarir sasti ki fire kore mere fela ? Cross korar pore Tahole jail e nek, and jader murder kore ei kukur Sena Ra, BD ER Mati te mare, Indiar soil e na
@@Nation806তোরা কি আমেরিকার হয়ে গিয়েছিস, যে তুদের দেশে অনুপ্রবেশ করবে?বরং তোরাই বিভিন্ন দেশে অনুপ্রবেশ করে থাকিস!😂।আর চোরাকারবারি শুধু এক দেশেই থাকে না মাদারটেক! সেটা তোদের দেশেও আছে।আগে তোদের তোদের দেশেরগুলা ঠিক কর।অন্যথায় ট্রানজিট তুর মার সাওয়্যা দিয়ে ভরে দিমু।
ভারত চাইলে বাংলাদেশ কে 1সপ্তাহের মধ্যে দখল করে নিতে পারে রেল চুক্তির মাধ্যমে লাগবেনা চাইলে ৭১ এ ও নিয়ে পারত কিন্তু ওরা নিবেনা এমনিতে এতো বড় দেশ চালাতেই হিমসিম খাচ্ছে
Yes, In Future one fine day you will wake up from sleep and will come to know।।you are now part of Bangla State of India। Welcome in advance by ২১০০ 😂😂😂
পুরো প্রতিবেদন দেখে যা বুঝলাম, ভারত বাধ্যতামূলক ট্রানজিট যেটা নেপাল-ভুটানের সাথে বাংলাদেশ ১৯৭৬ ও ১৯৮৬ সালে হয়েছিলো সেটা আজো দেয় নি, কিন্তু যেটা বাধ্যতামূলক নয় সেটা নেয়ার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে। ডালমে কুছ কালা হে.....
বলদ আসলে আমরা না রে ভাই। সাধারণ মানুষ বুঝেও কিছু করতে পারতেছে না৷ মানুষের জানের ভয় তো আছে নাকি। যেদিন গণজোয়ার শুরু হবে সেদিন এতে অধিকাংশই শামিল হবে। হবে না শুধু সরকারি চাকরিজীবীরা চাকরি হারানোর ভয়ে। আর যারা উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা/আমলারা দেখেও না দেখার ভান করতেছে, তারা এখন শুয়ে-বসে ডলার সরাচ্ছে একরকম, আর বিদেশে বাড়ি বানাইতেছে। যেদিন এদেশে দুর্যোগ নামবে, তার আগেই স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য বেঞ্জিরের মতো পাত্তারি গুটাবে। এরা আসল রাজাকার। রাজাকার এখনকার দিনের সব ক্ষমতায় বসে থাকা নেতা-মন্ত্রীরা। সাধারণ মানুষ হঠাৎ করে আর কী করবে৷ দেয়ালে পিঠ ঠেকলে সেদিন ৬৯ এর গণ-অভ্যুত্থানের মতো আবার আন্দোলন হবে। তবে দেখবেন সুবিধাবাদীরা চিরকালই মীরজাফরগিরি করে। এরা তারপরেও ফাঁক-ফোকরে থাইকাই যাবে। এসব দূর করতে রাষ্ট্রে দুর্নীতির জিরো টলারেন্স নীতি আইন পাশ করতে হবে। বড়-মাঝারি দুর্নীতির জন্য যেনো মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয় আর তেমনি রেপের ক্ষত্রেও প্রমাণ হলেই মৃত্যুদন্ড, যে নিজে করুক বা সহযোগিতা। আর শালীন পোশাক মেয়েদের। এ তিনটা আইন যেদিন থেকে কার্যকর হবে সেদিন থেকে দেশে শান্তি নামবে আর তার আগে না। সাথে কোনো সরকার সর্বোচ্চ দুই মেয়াদের ওপর ক্ষমতায় থাকতে পারবে না। এটাই দুর্নীতির মূল আখড়া।
ভারতের ট্রেন কোন সেতুর উপর দিয়ে গেলে, ইনজিন পতি ৬ লরির ফি এবং পতি বগি ৩ লরির ফি দিতে হবে, এরপর মালামালের ওজনের ফি ❤ মানে পতি মালবাহী টেরেনে ২০ লাক রুপি ❤❤❤
এ,কথা, প্রধান মন্ত্রী কে প্রশ্ন কর।খবর, গিত, গিয়ে বললে,হবে। ভারত এর রেল চলাচল বন্ধ কর। জনগণ এর উপরে সরকার নয়। স্বাধীন রাষ্ট্রের জনগণ বাংলাদেশের। স্বাধীন রাষ্ট্রের জনগণ এর উপরে ভারত এর দাদাগিরি চলবেনা।
গিলে খাওয়ার প্রবণতা- ভূমিকা:- বর্তমানে কোন দেশ একা চলা সম্ভব নয়। প্রতিটি দেশ একে অপরের উপর নির্ভরশীল। একারণেই ইউরোপে গড়ে উঠছে সেংজিংভুক্ত ২৭/২৯টি দেশ। তারা অবাধে চলাফেরা করছে এক দেশ হতে অন্য দেশ কারণ তাদের ভিতর গিলে খাওয়ার ভয় নেই। তারা একে অপরকে ব্যবহার করে ব্যবসা বা ফায়দা করে যাচ্ছে। সমমনা হয়ে একক মূদ্রা ইউরো চালু করেছে। ভারতের সাথেও যদি এমন হয় এবং উভয় দেশের ফায়দা বা লাভ হয়,তাতে আমাদের আপত্তি থাকার কথা নয়। আমারা ভারতের বিরুদ্ধে নয়। কিন্তু ভারত........ মূল বর্ণনা:- হায়দারাবাদ ছিলো একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র। আয়তন ছিল বাংলাদেশের দ্বিগুণ প্রায়। সেই স্বাধীন রাষ্ট্রটিকে ১৯৪৮ সালের ১৩ই সেপ্টেম্বর কিভাবে ভারত গিলে খেয়েছে তা সবাইর জানা। ৭১০০ বর্গকিলোমিটারের সিকিমের কাহিনি সবাইর কম বেশী জানা। এটিও একটা স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র ছিল। আন্দুলুপ দর্জিকে বেকুব বানিয়ে নিরাপত্তার দোহাই দিয়ে সৈন্য ঢুকিয়ে কিভাবে সিকিম দখল করেছে, তা আমরা জানি। কাস্মীর একটা স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল ছিল। আয়তন প্রায় ৮৭০০০ বর্গমাইল। বাংলাদেশের দেড় গুণ বড়। ৩৭০ ধারা বাতিল করে মোদিজি দখল করে নিয়েছে। ভারত যে কোন অজুহাতে বাংলাদেশে সৈন্য ঢুকাবে না, অস্ত্র ঢুকাবে না, স্থাপিত ট্রেনের মাধ্যমে অস্ত্র সৈন্য বহন করবে না তার নিশ্চয়তা কে দিবে? কাজেই ভারতের চিন্তা ভাবনা যদি ইউরোপের ২৭/২৯টি সেংজেংভুক্ত দেশের মত মুক্তমনা হতো আমাদের কোন চিন্তাই ছিলো না। কিন্তু তার চিন্তা হচ্ছে গিলে খাওয়া। অনেকে যুক্তি দেখাতে পারেন গিলে খেলে ১৯৭১ সালেই খেতো। আসল কথা ছিল তখনও চেয়েছিলো খেতে, কিন্তু পারেননি, কারণ বংগবন্ধুর বলিষ্ঠ বাক্যবাণ, বলিষ্ঠ নেতৃত্ব, এবং আন্তর্জাতিক চাপের ভয়ে। দ্বিতীয়ত ভেবেছিল যুদ্ধবিধ্বস্ত শুধু পোড়া মাটি নিয়ে এটাকে গড়ে তুলতে আরও অধিক খরচ হবে। বরং ছেড়ে দেই। এটাকে কলোনি বানাবো, ইচ্ছামত ব্যবহার করবো,আর নায় হয় ঝোপ বুঝে কোপ মারবো। বিএনপি এক সময় একটা ভাংগা ক্যাসেট বাজাতো আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে বাংলাদেশকে বিক্রি করে দিবে। অবস্থা দৃষ্টে সেই দিকেই কি ধাবিত হচ্ছি? তবে আমরা জানি আওয়ামীলীগ(স্বাধীনতার নেতৃত্বদানকারী দল)বিক্রি করতে না চাইলেও, ভারত তার কুটকৌশলের ফাঁদে ফেলে বাংলাদেশ পূর্ণমাত্রায় ব্যবহার করবে, শোষণ করবে। কারণ বংগবন্ধু নেই, নেই তার সেই আকাশ কাপানো দৃঢ়, বলিষ্ঠ তর্জন গর্জন। কাজেই মাঠ ফাঁকা। সুযোগ পেলেই গোল দিতে কতক্ষণ? ভারত তার প্রয়োজন সে কড়ায় গণ্ডায় আদায় করে নিবে। বাংলাদেশ কিভাবে লাভবান হবে, বাংলাদেশ কি পাবে? বাংলাদেশের রাস্থাঘাট যেটা জনগণের করের টাকায় নির্মিত তাদের কি লাভ হচ্ছে ভারতকে সকল প্রকার সুযোগ সুবিধা দিয়ে? চিকেন নেক:- এই চিকেন নেক যদি কোন ক্রমে চিন দ্বারা আক্রান্ত হয়, তাহলে ভারত অবশ্যই চাইবে বাংলাদেশের ভিতর দিয়ে স্থাপিত রেইল রাস্তা দিয়ে সৈন্য, গোলাবারুদ, অস্ত্র-শস্ত্র প্রয়োজনীয় রসদ আনা নেওয়া করতে। ফলে স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের অস্তিত্ব কতটা ঝুকিপূর্ণ হবে তা সহজে অনুমেয়। বাংলাদেশ কেবল দিয়েই যাচ্ছে অথচ নেপালের সাথে বানিজ্য করার জন্য মাত্র ২২ কিঃমিঃ রাস্তা দিচ্ছে না। ভুটানের সাথে ব্যবসা করার রাস্তা দিচ্ছে না, তিস্তার মুলো ঝুলিয়ে রেখেছে, ৫৪টা নদীর হিস্যা নেই। সীমান্তে সাধারণ মানুষ হত্যা হচ্ছে। এক দিকে আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের সকল সুযোগ সুবিধা ভারতকে দেওয়ার জন্য চুক্তি করছেন, অন্য দিকে গতকাল ২৫/০৬/২০২৪ তারিখে শীমান্তে বাংলাদেশীদের গুলো করছে। এই অধমের কথা বাসি হলেও ফলতে পারে। তাই সাধু সাবধান।
গোবর কি এক অদ্ভুত জীনিস রে ভাই পানিতে গেলে হয় মাছের খাদ্য। চুলায় গেলে হয় জ্বালানি। জমিতে গেলে হয় জৈব সার। আর মস্তিষ্কে গেলে হয় "বাংলাদেশের কমেন্টের"।এ ভাই ইতিহাস এর নামে ইসলামী কূরান পরলে এই রকম বুদ্ধিই হয় ১৯৪৭ সালের বিভাজনের আগেও হায়দ্রাবাদ,সিকিম, কাশ্মীর ভারতের অঙ্গ ছিল এখনও আছে এবং পরবর্তী কালে থাকবে।আর যদি বলিস বাংলাদেশ এর কথা তাহলে এটিও ১৯৪৭ এর আগে ভারতের অঙ্গ ছিল।১৯৭১ সালে কেবল ভারতের জন্য স্বাধীনতা পেয়েছিস পাকিস্তান এর থেকে তাও কেবল ভারতের দয়ায় রে ভিখারী চাইলে তখন ই অধিগ্ৰহণ করতে পারত। তোদের মতো গাদ্দার কাফেরর বচ্ছা যেটা জানিস না।আর যদি বলিস সীমান্তে মানুষ মারার কথা তাহলে তোরা সীমান্তে আসিস কি বিড়ি সিগারেট খেতে যা করে ঠিক করে আমাদের সেনাবাহিনী।আর যদিই এত দেশ প্রেমিক হস নিজেতো আসবিনা না তোর পরিবার পরিজন কেও আস্তে দিবি না ভারতে চিকিৎসা করাতে মর তোদের ভুয়া ডাক্তার এর হাতে।
এমন সিদ্ধান্ত আমরা মেনে নিতে চাই না তাছাড়া আমরা যখন নেপালে যেতে চাই আমরা যেতে পারি না অথচ ভারতের লোকজন নেপালের সরাসরি চলে যায় আধার কার্ড দেখিয়ে বাট বাংলাদেশের কোন ট্রানজিট সুবিধা দিচ্ছে না ভারত ট্রানজিট ভিসা দেয় না ভারত আমরা খুব সমস্যা ভোগ করতেছি এই ট্রানজিট ভিসা এখন আর বাংলাদেশকে দেয় না কেন ভারত আমরা চাই ভারত যেভাবে নেপালে যেতে পারে আমরা যাতে যেতে পারি আমাদের সেই রকম সুবিধা তৈরি করতে হবে
বাংলাদেশের মেয়ে ফালানি কোন টাইপের চোরাকারবারি ছিল। একটা ছোট্ট মেয়ে না বুঝে কাটা তাদের কাছে গিয়েছিল আর তার লাশটা দুই দিন পর্যন্ত কাটা তাদের সাথে ঝুলে ছিল। এই আপনাদের মানবতা।
বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান বন্দর সক্ষমতা কাজে লাগাতে ও রাজস্ব আয় বাড়াতে হলে নেপাল ও ভুটানের সাথে ভারতীয় ভূখণ্ড ব্যবহার করে ট্রানজিট সুবিধা বাস্তবায়ন করতে হবে। বাংলাদেশকে ট্রানজিট সুবিধা দিতে ভারত চুক্তিবদ্ধ কিন্ত তা বাস্তবায়ন করে নি। এখানে কি আমরা প্রতিদিন রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হচ্ছি না??
ভারত ওই জায়গাটা কাউকে দেবে না বাংলাদেশের মধ্যে ট্রেন যাক বা না যাক তাতে কোন সমস্যা নেই চিকেন লঙ্কা হচ্ছে ভারতের একটা সবথেকে কম জোর জায়গা এখানে চীন ওই জায়গাটা উপর নজর রেখেছে ,,, ওখানে যদি কোন দুষ্কৃতি বা চিন অ্যাটাক করে ওই জায়গায় তাহলে আমাদের নর্থইস্ট পুরো অন্ধকার হয়ে যাবে পুরো যোগাযোগ ব্যবস্থা ছিন্ন হয়ে যাবে
জিনা আপনার কথিত মতে একপাখিক ভালোবাসায় মজা যাবে না। রেলওয়ে তেও উপযুক্ত শর্তসাপেক্ষে ট্রেন্ডশিপ মেন্ট দেয়া যেতে পারে। আর শর্ত গুলির মধ্যে প্রধান হলো তিস্তার পানি দেওয়া ও নেপালের সাথে ট্রানজিট দেওয়া এবং আরো বেশ কিছু অত্যন্ত যুক্তিযুক্ত শর্ত যাহা ন্যায়ভিত্তিক যুক্তিযুক্ত এবং উভয়ের কাছে গ্রহণযোগ্য। পশ্চিমবঙ্গের বাদশা তা একটা খোঁড়া যুক্তি। এটা ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে বাধ্যবাধকতা মূলক নয় যে সে বিশেষ কোন রাজ্যে কে প্রাধান্য দিবে আন্তর্জাতিক চুক্তি লঙ্গন করে, এটাই তো আমরা আন্তরাষ্ট্রীয় সম্পর্কের নিয়ম বলে জানি। দেই দিচ্ছি করে আর কতকাল কাটাবে ভারত? আন্তর্জাতিক নদী তিস্তার পানি এবং নেপালের ট্রানজিট শুধু মুলার মতই ঝুলে আছে। নন ট্যারিফ বাধা ডাম্পিং ইত্যাদি সহ আরো কত কিছু বিরাজমান। তার কি হবে? এটাই তো জনগণের জ্ঞাতব্য বিষয়।😮
আমি একজন সাধারণ মানুষ আমি চাই না আমার দেশের ক্ষতি হয় এমন কোন কিছু করা যাবে না,,, খালি চোখে দেখলে ও বুঝতে পারি এই সুবিধা ভারত পেলে আমার দেশের ক্ষতি সম্ভাবনা বেশি,,,,, তাই আমি চাই না,,,,
ইউরোপীয় ইউনিয়নের উদাহরণ যখন দিলেন সাংঘাতিক ভাই, তাহলে এটাও জানেন যে সব ই-ইউ সব দেশ সবার দেশ ( ফ্রি বর্ডার) ব্যবহার করে তাহলে বাংলাদেশের জন্য ভারতের ভুমি কেন দিচ্ছে না নেপাল বা ভুটানের ক্ষেত্রে ??
আমি কোন দল করি না। কিন্তু আমি চাই আফগানিস্তান, বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত, মালদ্বীপ, মিয়ানমার, নেপাল, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা ও তিব্বত এক হয়ে অখন্ড ভারতের সাথে যুক্ত হোক।
এটা জিরো সাম গেইম অর্থাৎ একপাক্ষিক সুবিধা নিবে ভারত। আগে বাংলাদেশকে নেপাল ও ভুটানে যাওয়ার ট্রানজিট সুবিধা দিক তারপর বাংলাদেশ দিবে। পুরো দেখি মঘের মুল্লুক পেয়ে বসছে।