ভৌগলিক এবং অর্থনৈতিক এবং সীমান্ত বর্বোরোচীত অনৈতিক হত্যাকান্ড এবং দেশের সব নদীর পানি উত্তোলন ভারতের কাছে উজাড় করে দেয়ার বিপরীতে গংগা-তিস্তার পানি ব্যাবহার করে বাংলাদেশকে উজাড় করে দেয়ার শত্রুতা করার কারণ ছাড়াও নরেন্দ্র মোদী বাংলাদেশ সফরে ভোলাতে ৭জনকে হত্যা, ব্রিকসে এবং রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশের বিরোধিতা এবং উল্টো মায়ানমারকে সাহায্য প্রদান, সীমান্তে শিশু ফেলানীর ঝুলানো লাশ, বাংলাদেশের স্বার্থ উপেক্ষা করে বাংলাদেশের বুকচিরে করিডোর প্রদান, বাংলাদেশের সেনাবাহিনী ব্যাবহার করে ভারতীয় সীমান্ত সুরক্ষা প্রদান পূর্বক ভারতের বিলিয়ন ডলারের খরচ বাঁচানো, ভারতীয় শতখানেক সব বস্তাপচা চ্যানেলের বিপরীতে বাংলাদেশের একটি চ্যানেলও ভারতে চালানোর অনুমতি প্রদান না করা, উত্তর পূর্ব রাজ্যের অসন্তোষ লাঘবে করিডোরের পাশাপাশি প্রায় বিনা শুল্কে দেশীয় ব্যাবসায়ীদের চাইতেও অগ্রাধিকার চুক্তিতে চট্রগ্রাম বন্দর ব্যাবহারের সুযোগ এবং তার বিনময়ে সামান্য নেপাল ভুটানে ট্রানজিট প্রদানে ভারতের সরাসরী অনিহা, বাংলাদেশকে সম্পুর্ণ ভাবে ভারতীয় রপ্তানীবাজারের সুবিধা প্রদানের পরেও বাংলাদেশের সামান্য রপ্তানীতে ভারতের ছোটলোকী শুল্ক অশুল্ক বাঁধা এবং কথায় কথায় এন্টিডাম্পিং ডিউটি আরোপ, ভারতীয়দের বাংলাদেশ প্রবেশে নিজদেশের অন্যজেলায় যাওয়ার মতো সুবিধা থাকলেও বাংলাদেশী ভ্রমনপিপাসু মানুষ যাদের অবদান ভারতের পর্যটনে সর্বোচ্চ সেইসব ভিসাপ্রত্যাশীদের সাথে অসৌজন্যমূলক এবং শত্রুজ্ঞ্যান করে বিমাতাসুলভ ব্যাবহার , দেশের স্বার্থ উপেক্ষা করে আদানীর সাথে ৪ ডবল দামে কয়লাক্রয় এবং বিদ্যুত চুক্তি, সুন্দরবন ধ্বংসে রামপালের মত দেশবিরোধী ভারতীয় বিনিয়োগ, বাংলাদেশের প্রতিটি সেক্টরে সরকারী মদদে বেসরকারি হিসাবে প্রায় ২০লক্ষেরও অধিক ভারতীয়দের আধিপত্য থাকলেও ভারতীয় আতি-পাতি নেতা থেকে শুরু করে সরকারী এবং ক্ষমতাসীন বিজেপির সর্বোচ্চ নেতৃবৃন্দের পক্ষ হতে হরহমেশা বাংলাদেশ দখলের হমকি সহ বাংলাদেশীদের অপমানজনক তুচ্ছতাচ্ছিল্য ভরা বয়ানপ্রদান, উপরে উপরে কলিজা নিংড়ানো বন্ধুত্ব দেখিয়ে ভেতরে ভেতরে ইডেনের মাঠে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ক্রিকেট ম্যাচে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে পাকিস্তানকে সমর্থন প্রদান, সন্ত্রাসী প্রধানমন্ত্রী মোদি -বিজেপি-আর-এস-এস কতৃক ভারতে মুসলমান এবং ইসলাম নিশ্চিহ্নকরণ অভিযান এবং বাংলাদেশী হিন্দুদের জন্য মিথ্যে মায়া কান্না, ভারতীয় সরকার কতৃক CAA- NRC এর মত বাংলাদেশ এবং ইসলামবিদ্বেষী বিল পাশ, রাজনীতিতে জনগণের স্বার্থ উপেক্ষা করে মাফিয়া অবৈধ সরকারকে বিগত ১৫ বছর ধরে সমর্থন প্রদান সব মিলিয়েই বাংলাদেশ মানুষ যৌক্তিকভাবেই ভারতবিরোধী। অতএব কিছু ভারতীয় দালালদের পুরুস্কৃত করার মাধ্যমে এইসব মনভোলানো বিভ্রান্তীমূলক চেষ্টা বাংলাদেশের সাধারণ জনগণের ভারতবিদ্বেষ প্রশমিত করার জন্য যথেষ্ট নয়। বাংলাদেশের মানুষ বহুদিন ধরেই ভারতীয় এইসব অনায্য অন্যায় আবদারের খেসারত দিয়ে এসেছে যেগুলা অর্জন করার কোনো যোগ্যতাই ভারতের নেই শুধুমাত্র ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্হাকে ব্যাবহার করে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক ভাবে আওয়ামীলীগের মত কিছু রাজনৈতিক আজ্ঞাবহ দালাল দল তৈরি করা ছাড়া। এইসমস্ত স্বভাবগত ভাবে ভারতীয় নিচু মনমানসিকতা বাদ দিলে বাংলাদেশের মানুষ তাদের সম্মান দেয়ার উদার মনমানসিকতা থেকেই ভারতীয়দের মনের মনিকোঠায় সম্মানের সাথে মাথায় তুলে রাখতো। ঐসব রেজওয়ানা চৌধুরীদের যদি সামান্যতম ও দেশপ্রেম থাকতো তাহলে ভারতীয় ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে দাড়িয়ে এইসমস্ত বাল-ছাল পুরুস্কার প্রত্যাখ্যান করে ভারতের মুখে ছুঁড়ে মারত।🤬
@@SudayNaskar akdom kora uchit, bharat theke jol na gele Bangladesh sukiye morbe r jol besi charle Bangladesh sarajibon jole dube thakbe, bharat ache bolei beche achis vai...toder akta valo treatment er jayga nei puro Bangladesh e r onek kichui jeta sarajibon Bangladesh bharat er upor dependent..tai ulto kotha bolle toder e khoti
ভৌগলিক এবং অর্থনৈতিক এবং সীমান্ত বর্বোরোচীত অনৈতিক হত্যাকান্ড এবং দেশের সব নদীর পানি উত্তোলন ভারতের কাছে উজাড় করে দেয়ার বিপরীতে গংগা-তিস্তার পানি ব্যাবহার করে বাংলাদেশকে উজাড় করে দেয়ার শত্রুতা করার কারণ ছাড়াও নরেন্দ্র মোদী বাংলাদেশ সফরে ভোলাতে ৭জনকে হত্যা, ব্রিকসে এবং রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশের বিরোধিতা এবং উল্টো মায়ানমারকে সাহায্য প্রদান, বুয়েটে আবরার ফাহাদ আর সীমান্তে শিশু ফেলানীর ঝুলানো লাশ, বাংলাদেশের স্বার্থ উপেক্ষা করে বাংলাদেশের বুকচিরে করিডোর প্রদান, বাংলাদেশের সেনাবাহিনী ব্যাবহার করে ভারতীয় সীমান্ত সুরক্ষা প্রদান পূর্বক ভারতের বিলিয়ন ডলারের খরচ বাঁচানো, ভারতীয় শতখানেক সব বস্তাপচা চ্যানেলের বিপরীতে বাংলাদেশের একটি চ্যানেলও ভারতে চালানোর অনুমতি প্রদান না করা, উত্তর পূর্ব রাজ্যের অসন্তোষ লাঘবে করিডোরের পাশাপাশি প্রায় বিনা শুল্কে দেশীয় ব্যাবসায়ীদের চাইতেও অগ্রাধিকার চুক্তিতে চট্রগ্রাম বন্দর ব্যাবহারের সুযোগ এবং তার বিনময়ে সামান্য নেপাল ভুটানে ট্রানজিট প্রদানে ভারতের সরাসরী অনিহা, বাংলাদেশকে সম্পুর্ণ ভাবে ভারতীয় রপ্তানীবাজারের সুবিধা প্রদানের পরেও বাংলাদেশের সামান্য রপ্তানীতে ভারতের ছোটলোকী শুল্ক অশুল্ক বাঁধা এবং কথায় কথায় এন্টিডাম্পিং ডিউটি আরোপ, ভারতীয়দের বাংলাদেশ প্রবেশে নিজদেশের অন্যজেলায় যাওয়ার মতো সুবিধা থাকলেও বাংলাদেশী ভ্রমনপিপাসু মানুষ যাদের অবদান ভারতের পর্যটনে সর্বোচ্চ সেইসব ভিসাপ্রত্যাশীদের সাথে অসৌজন্যমূলক এবং শত্রুজ্ঞ্যান করে বিমাতাসুলভ ব্যাবহার , দেশের স্বার্থ উপেক্ষা করে আদানীর সাথে ৪ ডবল দামে কয়লাক্রয় এবং বিদ্যুত চুক্তি, সুন্দরবন ধ্বংসে রামপালের মত দেশবিরোধী ভারতীয় বিনিয়োগ, বাংলাদেশের প্রতিটি সেক্টরে সরকারী মদদে বেসরকারি হিসাবে প্রায় ২০লক্ষেরও অধিক ভারতীয়দের আধিপত্য থাকলেও ভারতীয় আতি-পাতি নেতা থেকে শুরু করে সরকারী এবং ক্ষমতাসীন বিজেপির সর্বোচ্চ নেতৃবৃন্দের পক্ষ হতে হরহমেশা বাংলাদেশ দখলের হমকি সহ বাংলাদেশীদের অপমানজনক তুচ্ছতাচ্ছিল্য ভরা বয়ানপ্রদান, উপরে উপরে কলিজা নিংড়ানো বন্ধুত্ব দেখিয়ে ভেতরে ভেতরে ইডেনের মাঠে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ক্রিকেট ম্যাচে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে পাকিস্তানকে সমর্থন প্রদান, সন্ত্রাসী প্রধানমন্ত্রী মোদি -বিজেপি-আর-এস-এস কতৃক ভারতে মুসলমান এবং ইসলাম নিশ্চিহ্নকরণ অভিযান এবং বাংলাদেশী হিন্দুদের জন্য মিথ্যে মায়া কান্না, ভারতীয় সরকার কতৃক CAA- NRC এর মত বাংলাদেশ এবং ইসলামবিদ্বেষী বিল পাশ, রাজনীতিতে জনগণের স্বার্থ উপেক্ষা করে মাফিয়া অবৈধ সরকারকে বিগত ১৫ বছর ধরে সমর্থন প্রদান সব মিলিয়েই বাংলাদেশ মানুষ যৌক্তিকভাবেই ভারতবিরোধী। অতএব রিজওয়ানা চৌধুরীর মত কিছু ভারতীয় দালালদের পুরুস্কৃত করার মাধ্যমে এইসব মনভোলানো বিভ্রান্তীমূলক চেষ্টা বাংলাদেশের সাধারণ জনগণের ভারতবিদ্বেষ প্রশমিত করার জন্য যথেষ্ট নয়। বাংলাদেশের মানুষ বহুদিন ধরেই ভারতীয় এইসব অনায্য অন্যায় আবদারের খেসারত দিয়ে এসেছে যেগুলা অর্জন করার কোনো যোগ্যতাই ভারতের নেই শুধুমাত্র ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্হাকে ব্যাবহার করে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক ভাবে আওয়ামীলীগের মত কিছু রাজনৈতিক আজ্ঞাবহ দালাল দল তৈরি করা ছাড়া। এইসমস্ত স্বভাবগত ভাবে ভারতীয় নিচু মনমানসিকতা বাদ দিলে বাংলাদেশের মানুষ তাদের সম্মান দেয়ার উদার মনমানসিকতা থেকেই ভারতীয়দের মনের মনিকোঠায় সম্মানের সাথে মাথায় তুলে রাখতো। ঐসব রেজওয়ানা চৌধুরীদের যদি সামান্যতম ও দেশপ্রেম থাকতো তাহলে ভারতীয় ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে দাড়িয়ে এইসমস্ত বাল-ছাল পুরুস্কার প্রত্যাখ্যান করে ভারতের মুখে ছুঁড়ে মারত।🤬 #BoycottIndia#BoycottIndia#BoycottIndia✊✊✊✊
রেজোওয়ানা চৌধুরী বন্যার গাওয়া রবীন্দ্র সঙ্গীত কতটা ভাল লাগে তা মুখের ভাষায় বোঝানো সম্ভব নয় । তিনি ওপার বাংলার শিল্পী হয়েও আমাদের এ দেশেও সমান জনপ্রিয় মহান শিল্পী। তাঁর গানের ভক্তদের সঙখ্যা ধারণা করাও যায় না। তাঁকে মন ভরা শুভেচ্ছা আর অভিনন্দন জানাই ।
@@secular7396 আমি তো বহুবছর ধইরা পাকিস্তানের ব্যাংকে টাকা রাখি, ইসলামাবাদে ফ্লাট কিনার জন্য অ্যাডভান্সও দিছি , আমগো সালমান রহমান, গওহর রিজভী হেগোর অনেক ইনভেস্ট আছে পাকিস্তানে l আবার দুইজনেই ২টা ব্যাংকের বোর্ড অফ ডাইরেক্টরের মেম্বার l ওনারা কি গেছে গিয়া পাকিস্তানে ? অক্টোবর মাসে সোয়াত এবং চিত্রল বেড়াইয়া আইছি , সামনের এপ্রিলে যামু গিলগিট, বাল্টিস্তানে l কারো কোনো সমস্যা আছে ?
@@alamk1956আজীবন তো ভারত বিরোধী করে গেলেন, কিন্তুু ভারতের কিছু হইছে আপনি চিন্তা করে দেখিয়েন প্লিজ, উল্টো আপনার মত চিন্তা ধারার লোকের ক্ষতি হয়েছে, সবসময়ই শ্রী কৃষ্ণ ভগবান ভারতের সাথে আছে এবং থাকবে, হরিবল হরিবল হরিবল, হরে কৃষ্ণ 🙏🙏🙏
@@secular7396 আমি তো বহুবছর ধইরা পাকিস্তানের ব্যাংকে টাকা রাখি, ইসলামাবাদে ফ্লাট কিনার জন্য অ্যাডভান্সও দিছি , আমগো সালমান রহমান, গওহর রিজভী হেগোর অনেক ইনভেস্ট আছে পাকিস্তানে l আবার দুইজনেই ২টা ব্যাংকের বোর্ড অফ ডাইরেক্টরের মেম্বার l ওনারা কি গেছে গিয়া পাকিস্তানে ? অক্টোবর মাসে সোয়াত এবং চিত্রল বেড়াইয়া আইছি , সামনের এপ্রিলে যামু গিলগিট, বাল্টিস্তানে l কারো কোনো সমস্যা আছে ?
আমার ভীষণ প্রিয় এই শিল্পীর এই সম্মান প্রাপ্তি আমার কাছে খুবই আনন্দের ও গর্বের। বন্যা ম্যামের কন্ঠে রবীন্দ্রসংগীত অতুলনীয়।আমি একজন ভারতীয়, পশ্চিমবঙ্গের অধিবাসী হিসেবে তাঁর এই সম্মান প্রাপ্তি র জন্য শুভেচ্ছা জানাই।
ভৌগলিক এবং অর্থনৈতিক এবং সীমান্ত বর্বোরোচীত অনৈতিক হত্যাকান্ড এবং দেশের সব নদীর পানি উত্তোলন ভারতের কাছে উজাড় করে দেয়ার বিপরীতে গংগা-তিস্তার পানি ব্যাবহার করে বাংলাদেশকে উজাড় করে দেয়ার শত্রুতা করার কারণ ছাড়াও নরেন্দ্র মোদী বাংলাদেশ সফরে ভোলাতে ৭জনকে হত্যা, ব্রিকসে এবং রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশের বিরোধিতা এবং উল্টো মায়ানমারকে সাহায্য প্রদান, সীমান্তে শিশু ফেলানীর ঝুলানো লাশ, বাংলাদেশের স্বার্থ উপেক্ষা করে বাংলাদেশের বুকচিরে করিডোর প্রদান, বাংলাদেশের সেনাবাহিনী ব্যাবহার করে ভারতীয় সীমান্ত সুরক্ষা প্রদান পূর্বক ভারতের বিলিয়ন ডলারের খরচ বাঁচানো, ভারতীয় শতখানেক সব বস্তাপচা চ্যানেলের বিপরীতে বাংলাদেশের একটি চ্যানেলও ভারতে চালানোর অনুমতি প্রদান না করা, উত্তর পূর্ব রাজ্যের অসন্তোষ লাঘবে করিডোরের পাশাপাশি প্রায় বিনা শুল্কে দেশীয় ব্যাবসায়ীদের চাইতেও অগ্রাধিকার চুক্তিতে চট্রগ্রাম বন্দর ব্যাবহারের সুযোগ এবং তার বিনময়ে সামান্য নেপাল ভুটানে ট্রানজিট প্রদানে ভারতের সরাসরী অনিহা, বাংলাদেশকে সম্পুর্ণ ভাবে ভারতীয় রপ্তানীবাজারের সুবিধা প্রদানের পরেও বাংলাদেশের সামান্য রপ্তানীতে ভারতের ছোটলোকী শুল্ক অশুল্ক বাঁধা এবং কথায় কথায় এন্টিডাম্পিং ডিউটি আরোপ, ভারতীয়দের বাংলাদেশ প্রবেশে নিজদেশের অন্যজেলায় যাওয়ার মতো সুবিধা থাকলেও বাংলাদেশী ভ্রমনপিপাসু মানুষ যাদের অবদান ভারতের পর্যটনে সর্বোচ্চ সেইসব ভিসাপ্রত্যাশীদের সাথে অসৌজন্যমূলক এবং শত্রুজ্ঞ্যান করে বিমাতাসুলভ ব্যাবহার , দেশের স্বার্থ উপেক্ষা করে আদানীর সাথে ৪ ডবল দামে কয়লাক্রয় এবং বিদ্যুত চুক্তি, সুন্দরবন ধ্বংসে রামপালের মত দেশবিরোধী ভারতীয় বিনিয়োগ, বাংলাদেশের প্রতিটি সেক্টরে সরকারী মদদে বেসরকারি হিসাবে প্রায় ২০লক্ষেরও অধিক ভারতীয়দের আধিপত্য থাকলেও ভারতীয় আতি-পাতি নেতা থেকে শুরু করে সরকারী এবং ক্ষমতাসীন বিজেপির সর্বোচ্চ নেতৃবৃন্দের পক্ষ হতে হরহমেশা বাংলাদেশ দখলের হমকি সহ বাংলাদেশীদের অপমানজনক তুচ্ছতাচ্ছিল্য ভরা বয়ানপ্রদান, উপরে উপরে কলিজা নিংড়ানো বন্ধুত্ব দেখিয়ে ভেতরে ভেতরে ইডেনের মাঠে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ক্রিকেট ম্যাচে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে পাকিস্তানকে সমর্থন প্রদান, সন্ত্রাসী প্রধানমন্ত্রী মোদি -বিজেপি-আর-এস-এস কতৃক ভারতে মুসলমান এবং ইসলাম নিশ্চিহ্নকরণ অভিযান এবং বাংলাদেশী হিন্দুদের জন্য মিথ্যে মায়া কান্না, ভারতীয় সরকার কতৃক CAA- NRC এর মত বাংলাদেশ এবং ইসলামবিদ্বেষী বিল পাশ, রাজনীতিতে জনগণের স্বার্থ উপেক্ষা করে মাফিয়া অবৈধ সরকারকে বিগত ১৫ বছর ধরে সমর্থন প্রদান সব মিলিয়েই বাংলাদেশ মানুষ যৌক্তিকভাবেই ভারতবিরোধী। অতএব কিছু ভারতীয় দালালদের পুরুস্কৃত করার মাধ্যমে এইসব মনভোলানো বিভ্রান্তীমূলক চেষ্টা বাংলাদেশের সাধারণ জনগণের ভারতবিদ্বেষ প্রশমিত করার জন্য যথেষ্ট নয়। বাংলাদেশের মানুষ বহুদিন ধরেই ভারতীয় এইসব অনায্য অন্যায় আবদারের খেসারত দিয়ে এসেছে যেগুলা অর্জন করার কোনো যোগ্যতাই ভারতের নেই শুধুমাত্র ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্হাকে ব্যাবহার করে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক ভাবে আওয়ামীলীগের মত কিছু রাজনৈতিক আজ্ঞাবহ দালাল দল তৈরি করা ছাড়া। এইসমস্ত স্বভাবগত ভাবে ভারতীয় নিচু মনমানসিকতা বাদ দিলে বাংলাদেশের মানুষ তাদের সম্মান দেয়ার উদার মনমানসিকতা থেকেই ভারতীয়দের মনের মনিকোঠায় সম্মানের সাথে মাথায় তুলে রাখতো। ঐসব রেজওয়ানা চৌধুরীদের যদি সামান্যতম ও দেশপ্রেম থাকতো তাহলে ভারতীয় ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে দাড়িয়ে এইসমস্ত বাল-ছাল পুরুস্কার প্রত্যাখ্যান করে ভারতের মুখে ছুঁড়ে মারত।🤬
কতোটা যে ভালোবাসি এই মানুষটাকে, কোনো ভাষা দিয়ে হয়তো প্রকাশ করতে পারবো না কখনোই। উনার এমন একটা অর্জনে আজ পুরো বাঙালী জাতি গর্বিত। অনেক অনেক ভালোবাসা ❤❤❤
বন্যা দিদিকে আমার অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাই। বন্যা দিদিকে পুরস্কার দিয়ে সন্মানিত করার জন্য ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারকে আমার স্যালুট ও গৈরিক অভিনন্দন জানাই।
Talented, beautiful Rezwana Chaudhury Bannya got top Indian civilian award 'Padmasree' for outstanding contribution to রবীন্দ্রসংগীত. Wishes from India.
আমরা ভারতীয়দের সহজে সম্মান জানাতে পারি না কিন্তু ওরা আমাদের ঠিকই সম্মান করতে জানে। আসলে উপমহাদেশ বিভক্ত হলেও অভিভাবকত্ব ভারত ঠিকই ধরে রেখেছে। জয় বাংলা - জয় ভারত।
Highly appreciable decision of Govt. of India for honouring an undisputed legendary voice. Proud to be an Indian. The Administration knows to value & recognition the talent beyond the geographical barrier. Goddess Saraswati Mata bless you Bannya Madam.
মহান ভারত কে কিন্তু কেউ ধন্যবাদ জানালো না , প্রধান মন্ত্রী , রাষ্ট্রপতি কে না , আবার দেরিতে পেলেন বলে অভিযোগ ও আছে দেখছি । বাংলাদেশি দের পেট এবং মন কিছুতেই ভরে না যতই দাও যতই করো ।
উনারে নাগরিকত্ব দিয়া স্থায়ী ভাবে লইয়া যান আপনাগো দেশে l রামমন্দিরে গিয়া পূজা অর্চনা করুক l আমরা বারীন্দ্র সংগীত হুনি কম l আমগো আরো শিল্পী আছে l We thank your рⷬuͧвⷡliͥcͨ faͣrͬᴛⷮiͥng PM and request to give her permanent residency in your oͦрⷬeͤn рⷬoͦoͦрⷬiͥng country.
@@Dailybanglachannel-cy5yl হ শুনি, তাউ অনেক বাংলাদেশি গানও শুনি। আমার দু:খ হচ্ছে বাংলাদেশের অধিকাংশ মুমিন মুসলমান রবিন্দ্রনাথ বিরোধী, তাদের দেশের এক মুসলমান সন্তান সে কি-না রবিন্দ্রনাথের গানের জন্য ৫ম বেসামরিক সম্মান পেল তাউ ভারত থেকে! এটা কি বাংলাদেশের ইসলাম প্রেমী মানুষ হজম করতে পারবে সেটা ভেবে।
ভৌগলিক এবং অর্থনৈতিক এবং সীমান্ত বর্বোরোচীত অনৈতিক হত্যাকান্ড এবং দেশের সব নদীর পানি উত্তোলন ভারতের কাছে উজাড় করে দেয়ার বিপরীতে গংগা-তিস্তার পানি ব্যাবহার করে বাংলাদেশকে উজাড় করে দেয়ার শত্রুতা করার কারণ ছাড়াও নরেন্দ্র মোদী বাংলাদেশ সফরে ভোলাতে ৭জনকে হত্যা, ব্রিকসে এবং রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশের বিরোধিতা এবং উল্টো মায়ানমারকে সাহায্য প্রদান, সীমান্তে শিশু ফেলানীর ঝুলানো লাশ, বাংলাদেশের স্বার্থ উপেক্ষা করে বাংলাদেশের বুকচিরে করিডোর প্রদান, বাংলাদেশের সেনাবাহিনী ব্যাবহার করে ভারতীয় সীমান্ত সুরক্ষা প্রদান পূর্বক ভারতের বিলিয়ন ডলারের খরচ বাঁচানো, ভারতীয় শতখানেক সব বস্তাপচা চ্যানেলের বিপরীতে বাংলাদেশের একটি চ্যানেলও ভারতে চালানোর অনুমতি প্রদান না করা, উত্তর পূর্ব রাজ্যের অসন্তোষ লাঘবে করিডোরের পাশাপাশি প্রায় বিনা শুল্কে দেশীয় ব্যাবসায়ীদের চাইতেও অগ্রাধিকার চুক্তিতে চট্রগ্রাম বন্দর ব্যাবহারের সুযোগ এবং তার বিনময়ে সামান্য নেপাল ভুটানে ট্রানজিট প্রদানে ভারতের সরাসরী অনিহা, বাংলাদেশকে সম্পুর্ণ ভাবে ভারতীয় রপ্তানীবাজারের সুবিধা প্রদানের পরেও বাংলাদেশের সামান্য রপ্তানীতে ভারতের ছোটলোকী শুল্ক অশুল্ক বাঁধা এবং কথায় কথায় এন্টিডাম্পিং ডিউটি আরোপ, ভারতীয়দের বাংলাদেশ প্রবেশে নিজদেশের অন্যজেলায় যাওয়ার মতো সুবিধা থাকলেও বাংলাদেশী ভ্রমনপিপাসু মানুষ যাদের অবদান ভারতের পর্যটনে সর্বোচ্চ সেইসব ভিসাপ্রত্যাশীদের সাথে অসৌজন্যমূলক এবং শত্রুজ্ঞ্যান করে বিমাতাসুলভ ব্যাবহার , দেশের স্বার্থ উপেক্ষা করে আদানীর সাথে ৪ ডবল দামে কয়লাক্রয় এবং বিদ্যুত চুক্তি, সুন্দরবন ধ্বংসে রামপালের মত দেশবিরোধী ভারতীয় বিনিয়োগ, বাংলাদেশের প্রতিটি সেক্টরে সরকারী মদদে বেসরকারি হিসাবে প্রায় ২০লক্ষেরও অধিক ভারতীয়দের আধিপত্য থাকলেও ভারতীয় আতি-পাতি নেতা থেকে শুরু করে সরকারী এবং ক্ষমতাসীন বিজেপির সর্বোচ্চ নেতৃবৃন্দের পক্ষ হতে হরহমেশা বাংলাদেশ দখলের হমকি সহ বাংলাদেশীদের অপমানজনক তুচ্ছতাচ্ছিল্য ভরা বয়ানপ্রদান, উপরে উপরে কলিজা নিংড়ানো বন্ধুত্ব দেখিয়ে ভেতরে ভেতরে ইডেনের মাঠে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ক্রিকেট ম্যাচে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে পাকিস্তানকে সমর্থন প্রদান, সন্ত্রাসী প্রধানমন্ত্রী মোদি -বিজেপি-আর-এস-এস কতৃক ভারতে মুসলমান এবং ইসলাম নিশ্চিহ্নকরণ অভিযান এবং বাংলাদেশী হিন্দুদের জন্য মিথ্যে মায়া কান্না, ভারতীয় সরকার কতৃক CAA- NRC এর মত বাংলাদেশ এবং ইসলামবিদ্বেষী বিল পাশ, রাজনীতিতে জনগণের স্বার্থ উপেক্ষা করে মাফিয়া অবৈধ সরকারকে বিগত ১৫ বছর ধরে সমর্থন প্রদান সব মিলিয়েই বাংলাদেশ মানুষ যৌক্তিকভাবেই ভারতবিরোধী। অতএব কিছু ভারতীয় দালালদের পুরুস্কৃত করার মাধ্যমে এইসব মনভোলানো বিভ্রান্তীমূলক চেষ্টা বাংলাদেশের সাধারণ জনগণের ভারতবিদ্বেষ প্রশমিত করার জন্য যথেষ্ট নয়। বাংলাদেশের মানুষ বহুদিন ধরেই ভারতীয় এইসব অনায্য অন্যায় আবদারের খেসারত দিয়ে এসেছে যেগুলা অর্জন করার কোনো যোগ্যতাই ভারতের নেই শুধুমাত্র ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্হাকে ব্যাবহার করে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক ভাবে আওয়ামীলীগের মত কিছু রাজনৈতিক আজ্ঞাবহ দালাল দল তৈরি করা ছাড়া। এইসমস্ত স্বভাবগত ভাবে ভারতীয় নিচু মনমানসিকতা বাদ দিলে বাংলাদেশের মানুষ তাদের সম্মান দেয়ার উদার মনমানসিকতা থেকেই ভারতীয়দের মনের মনিকোঠায় সম্মানের সাথে মাথায় তুলে রাখতো। ঐসব রেজওয়ানা চৌধুরীদের যদি সামান্যতম ও দেশপ্রেম থাকতো তাহলে ভারতীয় ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে দাড়িয়ে এইসমস্ত বাল-ছাল পুরুস্কার প্রত্যাখ্যান করে ভারতের মুখে ছুঁড়ে মারত।🤬
কেমন সাংবাদিক আপনি, যিনি এতো বড় একটা সম্মাননা পেলেন,তাকে নিয়ে রিপোর্ট করলেন কিন্তু তাকে অভিনন্দন টুকু জানালেন না। অনেক 😢😢 পেলাম। অভিনন্দন বন্যা মেম। 🌹🌹🌹🌹
ভৌগলিক এবং অর্থনৈতিক এবং সীমান্ত বর্বোরোচীত অনৈতিক হত্যাকান্ড এবং দেশের সব নদীর পানি উত্তোলন ভারতের কাছে উজাড় করে দেয়ার বিপরীতে গংগা-তিস্তার পানি ব্যাবহার করে বাংলাদেশকে উজাড় করে দেয়ার শত্রুতা করার কারণ ছাড়াও নরেন্দ্র মোদী বাংলাদেশ সফরে ভোলাতে ৭জনকে হত্যা, ব্রিকসে এবং রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশের বিরোধিতা এবং উল্টো মায়ানমারকে সাহায্য প্রদান, সীমান্তে শিশু ফেলানীর ঝুলানো লাশ, বাংলাদেশের স্বার্থ উপেক্ষা করে বাংলাদেশের বুকচিরে করিডোর প্রদান, বাংলাদেশের সেনাবাহিনী ব্যাবহার করে ভারতীয় সীমান্ত সুরক্ষা প্রদান পূর্বক ভারতের বিলিয়ন ডলারের খরচ বাঁচানো, ভারতীয় শতখানেক সব বস্তাপচা চ্যানেলের বিপরীতে বাংলাদেশের একটি চ্যানেলও ভারতে চালানোর অনুমতি প্রদান না করা, উত্তর পূর্ব রাজ্যের অসন্তোষ লাঘবে করিডোরের পাশাপাশি প্রায় বিনা শুল্কে দেশীয় ব্যাবসায়ীদের চাইতেও অগ্রাধিকার চুক্তিতে চট্রগ্রাম বন্দর ব্যাবহারের সুযোগ এবং তার বিনময়ে সামান্য নেপাল ভুটানে ট্রানজিট প্রদানে ভারতের সরাসরী অনিহা, বাংলাদেশকে সম্পুর্ণ ভাবে ভারতীয় রপ্তানীবাজারের সুবিধা প্রদানের পরেও বাংলাদেশের সামান্য রপ্তানীতে ভারতের ছোটলোকী শুল্ক অশুল্ক বাঁধা এবং কথায় কথায় এন্টিডাম্পিং ডিউটি আরোপ, ভারতীয়দের বাংলাদেশ প্রবেশে নিজদেশের অন্যজেলায় যাওয়ার মতো সুবিধা থাকলেও বাংলাদেশী ভ্রমনপিপাসু মানুষ যাদের অবদান ভারতের পর্যটনে সর্বোচ্চ সেইসব ভিসাপ্রত্যাশীদের সাথে অসৌজন্যমূলক এবং শত্রুজ্ঞ্যান করে বিমাতাসুলভ ব্যাবহার , দেশের স্বার্থ উপেক্ষা করে আদানীর সাথে ৪ ডবল দামে কয়লাক্রয় এবং বিদ্যুত চুক্তি, সুন্দরবন ধ্বংসে রামপালের মত দেশবিরোধী ভারতীয় বিনিয়োগ, বাংলাদেশের প্রতিটি সেক্টরে সরকারী মদদে বেসরকারি হিসাবে প্রায় ২০লক্ষেরও অধিক ভারতীয়দের আধিপত্য থাকলেও ভারতীয় আতি-পাতি নেতা থেকে শুরু করে সরকারী এবং ক্ষমতাসীন বিজেপির সর্বোচ্চ নেতৃবৃন্দের পক্ষ হতে হরহমেশা বাংলাদেশ দখলের হমকি সহ বাংলাদেশীদের অপমানজনক তুচ্ছতাচ্ছিল্য ভরা বয়ানপ্রদান, উপরে উপরে কলিজা নিংড়ানো বন্ধুত্ব দেখিয়ে ভেতরে ভেতরে ইডেনের মাঠে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ক্রিকেট ম্যাচে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে পাকিস্তানকে সমর্থন প্রদান, সন্ত্রাসী প্রধানমন্ত্রী মোদি -বিজেপি-আর-এস-এস কতৃক ভারতে মুসলমান এবং ইসলাম নিশ্চিহ্নকরণ অভিযান এবং বাংলাদেশী হিন্দুদের জন্য মিথ্যে মায়া কান্না, ভারতীয় সরকার কতৃক CAA- NRC এর মত বাংলাদেশ এবং ইসলামবিদ্বেষী বিল পাশ, রাজনীতিতে জনগণের স্বার্থ উপেক্ষা করে মাফিয়া অবৈধ সরকারকে বিগত ১৫ বছর ধরে সমর্থন প্রদান সব মিলিয়েই বাংলাদেশ মানুষ যৌক্তিকভাবেই ভারতবিরোধী। অতএব কিছু ভারতীয় দালালদের পুরুস্কৃত করার মাধ্যমে এইসব মনভোলানো বিভ্রান্তীমূলক চেষ্টা বাংলাদেশের সাধারণ জনগণের ভারতবিদ্বেষ প্রশমিত করার জন্য যথেষ্ট নয়। বাংলাদেশের মানুষ বহুদিন ধরেই ভারতীয় এইসব অনায্য অন্যায় আবদারের খেসারত দিয়ে এসেছে যেগুলা অর্জন করার কোনো যোগ্যতাই ভারতের নেই শুধুমাত্র ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্হাকে ব্যাবহার করে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক ভাবে আওয়ামীলীগের মত কিছু রাজনৈতিক আজ্ঞাবহ দালাল দল তৈরি করা ছাড়া। এইসমস্ত স্বভাবগত ভাবে ভারতীয় নিচু মনমানসিকতা বাদ দিলে বাংলাদেশের মানুষ তাদের সম্মান দেয়ার উদার মনমানসিকতা থেকেই ভারতীয়দের মনের মনিকোঠায় সম্মানের সাথে মাথায় তুলে রাখতো। ঐসব রেজওয়ানা চৌধুরীদের যদি সামান্যতম ও দেশপ্রেম থাকতো তাহলে ভারতীয় ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে দাড়িয়ে এইসমস্ত বাল-ছাল পুরুস্কার প্রত্যাখ্যান করে ভারতের মুখে ছুঁড়ে মারত।🤬
Ami prothom unake soto koti pronam🙏jani tatau kichhu kom hobe didivhali tumi amar pronam grohon 🙏koro,jedin ai prithivi chere chole jabo tar aga jeno TomAke pronam kore jete pari Amio Rabindra Sangeet gai seta amar bolar moto kichu na 🙏
আমরা প্রতিভা কে সম্মান করতে জানি ,,, কিন্তু একটা কথা আমাদের খুব দুঃখ দেই জানেন আমরা ভারতের বাঙালিরা এটা মনে রাখতে পারি না যে বাংলাদেশী বাঙালি ও ভারতের বাঙালি র মধ্যে একটি আন্তর্জাতিক সীমারেখা বিদ্যমান ,, এটাই আমাদের সমস্যা । আপনি পশ্চিমবঙ্গে আসলে দেখতে পাবেন আমরা এখনো বলি এপার বাংলা-ওপার বাংলা
ভৌগলিক এবং অর্থনৈতিক এবং সীমান্ত বর্বোরোচীত অনৈতিক হত্যাকান্ড এবং দেশের সব নদীর পানি উত্তোলন ভারতের কাছে উজাড় করে দেয়ার বিপরীতে গংগা-তিস্তার পানি ব্যাবহার করে বাংলাদেশকে উজাড় করে দেয়ার শত্রুতা করার কারণ ছাড়াও নরেন্দ্র মোদী বাংলাদেশ সফরে ভোলাতে ৭জনকে হত্যা, ব্রিকসে এবং রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশের বিরোধিতা এবং উল্টো মায়ানমারকে সাহায্য প্রদান, সীমান্তে শিশু ফেলানীর ঝুলানো লাশ, বাংলাদেশের স্বার্থ উপেক্ষা করে বাংলাদেশের বুকচিরে করিডোর প্রদান, বাংলাদেশের সেনাবাহিনী ব্যাবহার করে ভারতীয় সীমান্ত সুরক্ষা প্রদান পূর্বক ভারতের বিলিয়ন ডলারের খরচ বাঁচানো, ভারতীয় শতখানেক সব বস্তাপচা চ্যানেলের বিপরীতে বাংলাদেশের একটি চ্যানেলও ভারতে চালানোর অনুমতি প্রদান না করা, উত্তর পূর্ব রাজ্যের অসন্তোষ লাঘবে করিডোরের পাশাপাশি প্রায় বিনা শুল্কে দেশীয় ব্যাবসায়ীদের চাইতেও অগ্রাধিকার চুক্তিতে চট্রগ্রাম বন্দর ব্যাবহারের সুযোগ এবং তার বিনময়ে সামান্য নেপাল ভুটানে ট্রানজিট প্রদানে ভারতের সরাসরী অনিহা, বাংলাদেশকে সম্পুর্ণ ভাবে ভারতীয় রপ্তানীবাজারের সুবিধা প্রদানের পরেও বাংলাদেশের সামান্য রপ্তানীতে ভারতের ছোটলোকী শুল্ক অশুল্ক বাঁধা এবং কথায় কথায় এন্টিডাম্পিং ডিউটি আরোপ, ভারতীয়দের বাংলাদেশ প্রবেশে নিজদেশের অন্যজেলায় যাওয়ার মতো সুবিধা থাকলেও বাংলাদেশী ভ্রমনপিপাসু মানুষ যাদের অবদান ভারতের পর্যটনে সর্বোচ্চ সেইসব ভিসাপ্রত্যাশীদের সাথে অসৌজন্যমূলক এবং শত্রুজ্ঞ্যান করে বিমাতাসুলভ ব্যাবহার , দেশের স্বার্থ উপেক্ষা করে আদানীর সাথে ৪ ডবল দামে কয়লাক্রয় এবং বিদ্যুত চুক্তি, সুন্দরবন ধ্বংসে রামপালের মত দেশবিরোধী ভারতীয় বিনিয়োগ, বাংলাদেশের প্রতিটি সেক্টরে সরকারী মদদে বেসরকারি হিসাবে প্রায় ২০লক্ষেরও অধিক ভারতীয়দের আধিপত্য থাকলেও ভারতীয় আতি-পাতি নেতা থেকে শুরু করে সরকারী এবং ক্ষমতাসীন বিজেপির সর্বোচ্চ নেতৃবৃন্দের পক্ষ হতে হরহমেশা বাংলাদেশ দখলের হমকি সহ বাংলাদেশীদের অপমানজনক তুচ্ছতাচ্ছিল্য ভরা বয়ানপ্রদান, উপরে উপরে কলিজা নিংড়ানো বন্ধুত্ব দেখিয়ে ভেতরে ভেতরে ইডেনের মাঠে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ক্রিকেট ম্যাচে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে পাকিস্তানকে সমর্থন প্রদান, সন্ত্রাসী প্রধানমন্ত্রী মোদি -বিজেপি-আর-এস-এস কতৃক ভারতে মুসলমান এবং ইসলাম নিশ্চিহ্নকরণ অভিযান এবং বাংলাদেশী হিন্দুদের জন্য মিথ্যে মায়া কান্না, ভারতীয় সরকার কতৃক CAA- NRC এর মত বাংলাদেশ এবং ইসলামবিদ্বেষী বিল পাশ, রাজনীতিতে জনগণের স্বার্থ উপেক্ষা করে মাফিয়া অবৈধ সরকারকে বিগত ১৫ বছর ধরে সমর্থন প্রদান সব মিলিয়েই বাংলাদেশ মানুষ যৌক্তিকভাবেই ভারতবিরোধী। অতএব কিছু ভারতীয় দালালদের পুরুস্কৃত করার মাধ্যমে এইসব মনভোলানো বিভ্রান্তীমূলক চেষ্টা বাংলাদেশের সাধারণ জনগণের ভারতবিদ্বেষ প্রশমিত করার জন্য যথেষ্ট নয়। বাংলাদেশের মানুষ বহুদিন ধরেই ভারতীয় এইসব অনায্য অন্যায় আবদারের খেসারত দিয়ে এসেছে যেগুলা অর্জন করার কোনো যোগ্যতাই ভারতের নেই শুধুমাত্র ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্হাকে ব্যাবহার করে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক ভাবে আওয়ামীলীগের মত কিছু রাজনৈতিক আজ্ঞাবহ দালাল দল তৈরি করা ছাড়া। এইসমস্ত স্বভাবগত ভাবে ভারতীয় নিচু মনমানসিকতা বাদ দিলে বাংলাদেশের মানুষ তাদের সম্মান দেয়ার উদার মনমানসিকতা থেকেই ভারতীয়দের মনের মনিকোঠায় সম্মানের সাথে মাথায় তুলে রাখতো। ঐসব রেজওয়ানা চৌধুরীদের যদি সামান্যতম ও দেশপ্রেম থাকতো তাহলে ভারতীয় ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে দাড়িয়ে এইসমস্ত বাল-ছাল পুরুস্কার প্রত্যাখ্যান করে ভারতের মুখে ছুঁড়ে মারত।🤬
@@banglavoice3756mukher bhasha tic karun. Apner sahosh ki korey holo, amader mane indian der apoman Kara, amader desh er highest award k apoman Kara. Apnara indian govt ja khusi bolty paren. Eirakam bhabey apoman Kara ta tic nai. Eakhon right now 2 core illegal bangladeshi dhukey bosey achey, govt action niley appnader ghand fatey jai. West Bengal 50% population Bangladesh dhukey jai samal ditey parben. Katha bolcheyn. Pakistan er songe kono relation nai, tatey amra more jachi. Apnarao relation rakhben na, tataey amader Indian der kichu asey jai na.
We Indian are humble and democratically progress and also respect every one culture but unfortunately Bangladesh's people are remember these things. If India not supported 1975 war Bangladesh not created but they are forgetting everything These deference between Indian people and Bangladesh people.