বাংলাদেশ ক্রিকেট টিমের আফগানিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচে সেমিফাইনালে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়াটাই আমার কাছে শুধু এই ট্রুনামেন্টেরই না সারাজীবনের মধ্যে অবাক করা মোমেন্ট।
এপর্যন্ত আমাকে অবাক করা দুটো মোমেন্ট হচ্ছে..... ১.বাংলাদেশের আফগানিস্তানের মধ্যকার ম্যাচটি।যেখানে আমাদের সেমিফাইনালে যাওয়ার সুযোগ ছিল,১২.১ ওভারে ১১৬ টার্গেট, যেটা চাইলেই আমাদের টিম করতে পারতো,কিন্তু ওই সময়ে লিটন এবং প্রিয় মাহমুদউল্লাহ ভাই এমন শর্ট খেলতেছিলেন,নিজেকে অসহায় মনে হচ্ছিল, খুব অবাক হয়ে গেছিলাম। ২। ভারত পাকিস্তান ম্যাচ সবসময়ই ক্রিকেট কে অন্যরকম একটা মাত্রায় নিয়ে গেছে,যেটা সবাই জানি।দু টিমের প্লেয়ারদের মাঝে কিছুটা হলেও ভীতি কাজ করে।কিন্তু রহিত শর্মা,শাহীন আফ্রিদির প্রথম ওভারেই কোনো ভিতী ছাড়াই মিড ওফ লেগে যে ছয়টি মেরেছিল,সেটি আমাকে সত্যিই আমাকে অবাক করছিল।।।
অবাক করা মোমেন্ট আফগানিস্তানের সাথে বাংলাদেশের ১২.১ হওয়ার আগে অস্ট্রেলিয়ার বাংলাদেশ যেন দ্রুত গান তুলতে না পারে। আবার সেই অস্ট্রেলিয়া ১২.১ ওভার শেষে বাংলাদেশের রান হলে করতালি দিতো।এট ভাবতেই অবাক লাগে। স্বার্থ ছাড়া ভালোবাসে শুধু আমার মা ❤❤❤
মায়ের দোয়া ক্রিকেট টিমের আফগানিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচে সেমিফাইনালে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়াটাই আমার কাছে শুধু এই ট্রুনামেন্টেরই না সারাজীবনের মধ্যে অবাক করা মোমেন্ট। ক্রিকেটিয় সেন্স অনেক দূরের কথা, এদের কমনসেন্সই নাই।
আমার সবচেয়ে অবাক করা ব্যাপার ছিল আফগানিস্তানের সাথে বাংলাদেশের ১২.১ ওভারের মধ্যে জয়ের চেষ্টা না করা।হারা জিতা পরের কথা জয়ের চেষ্টা না করা আমাকে প্রচন্ড রকমের অবাক করেছে!
কয়েকটি ম্যাচ খারাপ গেল বল আমাদের king এর সমালোচনা করবো, আমরা বাংলাদেশের মত না আমাদের সুদৃঢ় বিশ্বাস কোহলি পরের ম্যাচ খুব ভালো খেলবে। রাজা রাজায় হয় যেদিন ফিরবে জাত চিনিয়ে দেবে❤❤❤❤❤
১। আমেরিকার মতো একটা ক্রিকেট টিম সুপার এইট এ উঠে যাওয়া। ২। সেমিতে আফগানিস্তানের বাজে ব্যাটিং। ৩। শান্তর সুপার এইটে ভালো ব্যাটিং। ৪। রিশাদ,তানজিম সাকিব,মোস্তাফিজ এর অসাধারণ বলিং, বিষয় করে নেপালের বিপক্ষে সাকিব+মোস্তাফিজ ২+১ টা মেডিন,৭+৭ রান দেওয়া অবাক করার মতো বিষয় 🎉🎉
আমার কাছে সবচেয়ে অবাক করা মুহূর্ত ছিল বাংলাদেশের আফগানিস্তানের সাথে ম্যাচে ২য় ইনিংসে ব্যাটিং করার সময় ৬ষ্ঠ ওভারে পাওয়ারপ্লের ভেতর লিটন আর সৌম্যের ডিফেন্সিভ ব্যাটিং এপ্রোচ।মাত্র ৩ রান নিয়েছে নবীর ওভারে।যেখানে ১২-১৫ রান নেয়া উচিত ছিল।সেমির চেষ্টা তখন থেকেই করেনি।
সুপার এইটে বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তানের ম্যাচে, আফগানিস্তান কোচ জনাথন টট্রের ইশারা পাওয়া মাত্রই গুলবাদিন নায়েবের হঠাৎ পায়ে ক্রাম্প করা মোমেন্টটা আমার এই বিশ্বকাপের সবচেয়ে অবাক করা মুহূর্ত মনে হয়েছে😅😂
এই বিশকাপের অবাক করা মুহুর্ত হলো বাংলাদেশ সেমিতে যাওয়ার সুযোগ থাকা সত্ত্বেও সর্বোচ্চ চেষ্টা না করে ম্যাচ জেতার চেষ্টা করে এবং সেটা টিম প্ল্যান হিসেবে বাস্তবায়নের চেষ্টা করা হয়।
এই বিশ্বকাপের অনেকগুলো অবাক করা মোমেন্ট রয়েছে তার মধ্যে প্রধান কয়েকটি আমার কাছে মনে হয় গুলবাদিন নায়েবের নেইমার কপি গ্রুপ পর্ব থেকে নিউজিল্যান্ডের বিদায় পাকিস্তানকে হটিয়ে আমেরিকার সেকেন্ড রাউন্ডে খেলা অস্ট্রেলিয়ার সেমিফাইনাল খেলতে না পারা চোকস না করেই সাউথ আফ্রিকার ফাইনালে পৌঁছে যাওয়া বিরাট কোহলির খেলার উপযোগী উইকেট পাওয়া সত্বেও রান করতে না পারা বিশ্বকাপের আগে আমেরিকার সাথে হেরেও বাংলাদেশের দ্বিতীয় রাউন্ডের খেলা প্রভৃতি
আমার কাছে আরেকটি বিষয় ছিলো বাংলাদেশ বনাম সাউথ আফ্রিকা ম্যাচে মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের এলবি ডাবলিউ হওয়ার যে বলটি চার হয়েছিল সে বলটি চার না দেয়া আমার কাছে অবাক করা বিষয় ছিল এবং সেই চার রানের জন্য বাংলাদেশ হেরেছিল
অবাক করা মোমেন্ট হলো যখন আফগানিস্তান বাংলাদেশকে হারিয়ে সেমিতে উঠলো তখন আফগানিস্তান খেলোয়াড়েরা যে কান্না করলো সেটা একটা অসাধারণ মোমেন্ট।কোনো রকম উল্লাস না করে সবাই মিলে খুশিতে কান্না করলো।এতে বোঝা যায় তারা খেলাটাকে মনে সবসময় ধারন করে।
আপনার কথাটা ব্যাটিং পিচে প্রযোজ্য হতে পারে কিন্তু এমন বলিং পিচে এতো এগ্রেসিভের কি আছে যেখানে টেস্ট ওডিআই এর মতো রানের হার। সহমত হতে পারলাম না । আসলেই কিং কোহলি ফর্মে নেই বলেই আমার মনে হয় ।
আসলে ভাই আফগানিস্তান বাংলাদেশের শেষ ম্যাচ টা 12 ওভার এক বলে জেতার কথা তাতো কেউ চেষ্টাই করলো না আবার ম্যাচটাও জিততে পারলো না কিন্তু সাকিব আল হাসান সাইট বেঞ্চে যেভাবে তার পা উপর পা রেখে বসে ছিল তাতে মনে হচ্ছে তার মনে কোন দুঃখ নেই আর মনে হচ্ছে সেই ম্যাচটা জিতে গেছে এমনই ভাব ভঙ্গি তার
Virat vlo khelle India champion hoy na example:odi 2023,last 10 years. Kintu virat kharap kheltese dekhe India title jitte pare. Baki player gula form e ase
বাংলাদেশ ভারত ম্যাচে একটা হাই নো হয়েছিল যা আম্পায়ার কে আবেদন করা সত্যেও আম্পায়ার তাতে কোনো সারা দেয় নি রিপলেও দেখলনা।যা আমাকে অনেক বেশি মাত্রায় অবাক করেছে।
সামি ভাই! আপনার কাছে একটা অভিযোগ আছে? আপনি একজন পাড়ার ক্রিকেটার ও একজন ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেটার এর মধ্যে পার্থক্যটা তুলে ধরতে পারেন না। যে ক্রিকেটার হচ্ছে ইন্টারন্যাশনাল লেভেলে খেলে সে সব দিকে খেলার দক্ষতা থাকতে হবে। সব সাইড এ বাট চালানোর দক্ষতা থাকতে হবে। এই জিনিসটা আপনি তুলে ধরেন না। বাংলাদেশ একমাত্র তামিম ভাই ও মুশফিক ভাই ছাড়া এরকম কাউকে দেখি না যে সব দিকে সট ফেলতে পারে। দয়া করে আপনি খুব সুন্দর করে এটার উপরে কয়েকটি ভিডিও করবেন আপনার কাছে অনুরোধ রইলো। 🙏🙏🙏 একটা ব্যাটসম্যান যখন সব দিকে খেলার দক্ষতা থাকবে তখন সে অবশ্যই ভালো ফর্মে আসবে। আর তাকে নিয়ে আসাও করা যায়।
bro comparison tokhon e hoy jokhon sobai equal environment pai. Sob cricketer jokhon same facility, same level playing er sujog pabe tokhon compare korle buja jeto k sera.