শুধু বানিজ্য মেলায় নয়। সারা দেশেই এইভাবে হোটেল, রেস্তোরায় খাবার খোলা থাকে।কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করলে ,এদেরকে নিয়মের মধ্যে আনা যাবে। ধন্যবাদ ডিজি সাহেব কে মনিটরিং করার জন্য।
এখানে উনার কোনো যোগ্যতায় নাই। এখানে কেমিস্ট ও টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারদের নিয়োগ দিতে হবে। এরা সবাই ম্যাজিস্ট্রেট। এরা খাবার বা কাপড়ের কিছুই বুঝেনা ওরা যা বুঝাচ্ছে তাই। ভালো কেমিস্ট থাকলে ছোটখাটো টেস্ট করেই বুঝে নিতো খাবারে এরা কি মেশাচ্ছে।
ভোক্তা অধিকারের ডিজি মহোদয় যিনি একটি অধিদপ্তরের সর্বোচ্চ পদের একজন ব্যক্তি হয়ে যেভাবে বাজার পরিদর্শন করেছেন এমন করে যদি প্রত্যেকটি মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী এবং প্রতি মন্ত্রীরা সবাই একশনে যেতো তাহলে অনেক ভালো হতো
Assalamualikum alhamdulillah Allah hu Akbar Jazak Allah hu Khairan Kub balo laglo Subhan Allah Thank you very much for your beautiful message please Thanks
Honourable Mr. DG, Thank you.However, the response is in the public interest of the country in at least 2 areas, such as, I think it is necessary to control the high prices of tolerant and life-saving medicines of essential commodities. I myself am very worried about the expenses of the family. I haven't had any eggs and milk in over a year. I am Syed Ariful Karim. I request from Chittagong.
আসসালামু আলাইকুম আপনাদেরকে ধন্যবাদ, কোন খাবার মাটিতে রাখা যায় না এবং টাকা দরে কোন খাবার ধরা যায়না টাকায় ও মাটিতে বিভিন্ন ভাইরাস থাকে যা মানবদেহের জন্য মারাত্মক কতিকর
ধন্যবাদ জাতীয় ভোক্তা অধিকার কে। বাংলাদেশের প্রায় সবকটি সরকারি প্রতিষ্ঠান গুলো যেখানে দিনের পর দিন জনগণকে সেবার নামে শুধুমাত্র প্রতারণা আর দুর্নীতিই করে যাচ্ছে সেখানে ভোক্তা অধিকার এত স্বল্প জনবল নিয়েও জনগণের জন্য কিছু করার চেষ্টা করছে।
মাননীয় ডিজি মহোদয়কে অভিনন্দন। উনি ১০ তারিখে গিয়েছিলেন আমি ১১ তারিখে গিয়েছিলাম তবে তিনি হয়তো লক্ষ্য করেননি যে এক হাজির বিরিয়ানী অন্তত ৬ চি দোকান আছে বিভিন্ন নামে আমি কথা বলে জেনেছি একটিও আসল নয় । ডিজি মহোদয়ের নিকট অনুরোধ উনি বিষয়টি দেখবেন আশা করি নাহলে ভোক্তারা প্রতারিত হবেন
আসলে সত্যি কথা, ডিজি সাহেব মেলার হোটেলগুলো বসার আগে তাদের কোন সিস্টেমে হোটেল চালাবে কিভাবে মেলায় আগমন লোকজনদের পরিবেশন করবে তার উপদেশ গুলো কার্যকর করার চুক্তি করে হোটেল চালানোর অনুমতি নেয়া উচিৎ ছিলো। তা হলে মানুষ উপকার হতো। মেলার কর্তৃপক্ষের খাবারের হোটেল গুলো কড়া নজর দেয়া উচিৎ।
স্যার কে অনুরোধ করবো, বর্তমান সময়ে অনলাইনে অনেক মধু বিক্রি করতেছে অনেক সাইড থেকে। কয়েকটা সাইড পরিদর্শন করে কতটা সত্য সাইড গুলো তা ইউটিউবে আপলোড দিলে আমরা অনেক উপকৃত হতাম ইনশাআল্লাহ।
ঢাকার মত বানিজ্য মেলায় নোগরা পরিবেশ এই ধরনের দোকানে কেমন করে মানুষ খায়। আন্তর্জাতিক মানের দোকান হতে হবে। বিশ্বের কাছে বানিজ্য মেলা পরিবর্তন করা ধরকার।
ধন্যবাদ ভোক্তা অধিকারের অফিসাররা।তবে আপনারা সিভিল ড্রেসে গেলে ভালো হয়।তাহলে ওরা সতর্ক হতে পারে না।আপনার জোর আপনারা জরিমানা করবেন না লাইভে এনে সরাসরি পিটাবেন তাহলে ঠিকহয়ে হয়ে যাবে।
খোলা জায়গায়, রান্না করা বা সরাসরি খাবার তৈরি করে জনগণের নিকট বিক্রি বন্ধ করতে হবে হবে হবে এবং কঠিন শাস্তির ব্যবস্থা করা হউক, পরবর্তীতে যেন পুনরাবৃত্তি না ঘটে ।
আমাদের নারায়ণগঞ্জের চাষারার ভোক্তা অধিদপ্তরের মুখ টাকা দিয়ে বন্ধ রেখেছে এত এত রাস্তায় কোলা রেস্টুরেন্ট থাকা সত্ত্বেও কোনো আইনি ব্যবস্থা নেয়া হয় না।
ভোক্তা অধিদপ্তরের লোকেরা চেষ্টা করতেছে কিন্ত সরকারের ও পরশাসনের মনোযোগের অভাবে কাজে লাগছে না সবাই চোর একটা অধিদপ্তর দিয়ে কাজ হয় না তার মধ্যে লোকবল কম, সরকারের আর মনোযোগ দেয়া উচিত