একনিষ্ঠ সাহসী কর্মীকেও কিনে নেওয়ার ব্যাবস্থা হয়ে গেছে। ২০২১এ যে খেলা হয়েছিল তার থেকে আরও অনেক বেশী জোরালো খেলা এবার হবে। অসীম বাবুর আনন্দ দেখে ভয় লাগছে। গণনা কেন্দ্রে যে আধিকারিকগণ গণনা করবে, তাদের সূচী প্যাকপ্যাক এর লোকদের কাছে আছে। তাদের ৭০-৮০% বিক্রি হয়ে গেছে। খুব ভালো করে জানার চেষ্টা করুন কি হতে চলেছে, অসীম বাবু।
RSS সদস্যদের কাউন্টিং এজেন্ট করে পাঠাতে হবে।যারা অন্য দল থেকে বি জে পি তে নাম লিখিয়েছে তাদের অনেকেরই বিশ্বাসযোগ্যতা নেই।যে কোনো সময় বিক্রি হয়ে যেতে পারে।
কয়েকশ কোটি টাকা ইলেকশন বাজেটের মাত্র দশ বিশ কোটি খরচা করে বিপক্ষের কাউন্টিং এজেন্টদের হাত করার স্ট্র্যাটেজিই নাকি তো গতবারের বিধানসভা ভোটে turning point ছিল ! কত সহজ ও মোলায়েম পন্থা !! সুতরাং কাউন্টিং এজেন্টরা যাতে বিক্রি না হয়ে যায় সেটাই নিশ্চিত করা দরকার।
আমার নিজের দেখা এমন কয়েকজন বিজেপির এজেন্ট কে দেখেছি যারা মোটা টাকায় বিক্রি হয়ে গিয়েছিল শাসকদলের কাছে। তারমধ্যে তো আমার পাশের অঞ্চলে বিজেপির একজন এজেন্ট যে কিছুদিন আগেই একটি বিরাট একদম দোতলা পাকা বাড়ি তৈরী করলো। অথচ ওই বিজেপি নেতার তেমন কোনও ব্যাবসা, জমিজায়গা কিছু নাই। নেতৃত্বের নিকট অনুরোধ যেনো বেঈমান দের গণনা কেন্দ্রে এজেন্ট হিসাবে না পাঠানো হয়।
আমার নিজের দেখা এমন কয়েকজন বিজেপির এজেন্ট কে দেখেছি যারা মোটা টাকায় বিক্রি হয়ে গিয়েছিল শাসকদলের কাছে। তারমধ্যে তো আমার পাশের অঞ্চলে বিজেপির একজন এজেন্ট যে কিছুদিন আগেই একটি বিরাট একদম দোতলা পাকা বাড়ি তৈরী করলো। অথচ ওই বিজেপি নেতার তেমন কোনও ব্যাবসা, জমিজায়গা কিছু নাই। নেতৃত্বের নিকট অনুরোধ যেনো বেঈমান দের গণনা কেন্দ্রে এজেন্ট হিসাবে না পাঠানো হয়।
দয়া করে সেন্ট্রাল বাহিনী উপর পুরো ভরসা করবেন না,বল বল নিজের বল, জনসমর্থন বেড়েছে তাই জমায়েত উপর জোর দিতে হবে। এবং সমস্ত বিরোধী দলের সমর্থক রা জোট বেঁধে কাউন্টিং এ সাটিফিকেট পাওয়া পর্যন্ত অটুট থাকতে হবে।ভোট যা হবার তা হয়ে গেছে। গনতন্ত্র রক্ষাথে সমস্ত বিরোধী দল কে এক হবার অনুরোধ রইল।
সুধুমাত্র এটা বললে হবেনা , পি কের লোকেরা বিডিও অফিসার দিকে ভালো করে শিখিয়ে নিয়ে যায়, যেমন, 1 একটু চরা সুরে কথা বলতে হবে, যাতে কাউন্টিং একটু ভয় পায়, 2 কাউন্টিংএর সময় পি কের লোকের মধ্যে কেউ একজন এসে যে আমি কাউন্টিং করতে সাহায্য করছি মটেও এলাও করবেন না, 3 প্রতি ইভিএম মেশিনের নাম্বার গনোনার সময় মিলিয়ে নেবেন
প্রতি গননা টেবির পাশে কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকা দরকার । স্বচ্ছতা রাখতে সিসিটিভি ক্যামেরা বসানো দরকার। ভোট গণনার সময় তৃণমূলের লোকজনের সাথে বেশি বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক না করে। তাহলে বা......................শ খেতে হবে।
নির্বাচন কমিশনের অধীনে গণনার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন ,সেখানে তীক্ষ্ণ নজর রাখতে হবে নির্বাচন কমিশন এর।যারা গণনার কেন্দ্রে কর্মীরা থাকবেন তাদেরকে একটু সন্দেহ হলে রিকাউন্টিং দাবী করবেন।এটাই হবে বিজেপির কর্মীদের সজাগ থাকতে হবে।
ওদের আসল খেল কাউন্টিং এ। আপনারা আপনাদের সাহসী এজেন্ট পাঠান। গণনা কেন্দ্র থেকে লাইভ টেলিকাস্ট হোক। আপনারা প্রচণ্ড ভাবে আলার্ট হোন নাহলে সব শেষ করে দেবে।
অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং সময়োচিত সতর্ক বাণি দলীয় কর্মীদের উদ্দেশ্যে প্রচার করার জন্য বিশেষ ধন্যবাদ। আশাকরি সকল কর্মীগণ গনণা কেন্দ্রে যাওয়ার আগে আপনার এই ভিডিও দশ বার অন্তত দেখবেন এবং মনে প্রাণে উপলব্ধি করবেন।
কাউন্টিং এ সমস্ত মেশিন যতজন প্রার্থী তাঁদের বায়োমেট্রিক হবার পরে গণনার মেশিন একটিভ হবে তারপর গণনার ব্যবস্থা হলে ভালো এবং অটোমেটিক কাউন্টিং এর ব্যবস্থা করা উচিত এতে বাইরের কেউ গণনা ম্যানুকূলেট করতে পারবে না
আমার পরম পূজনীয় গুরুদেব, প্রথমে শত কোটি প্রনাম জানাই। সবাই মিলে দলগত ভাবে এগুতে হবে আমার পরম পিতা তথা দেশের মাথা মোদী জীকে জেতানো।জয় শ্রী রাম । বি জে পি যুগ যুগ যুগ জী ও🙏🙏🙏❤️
অসীম সরকার মহাশয় কে অনেক ধন্যবাদ। আপনি যে কথাটি বিস্তারিতভাবে কাউন্টিং এজেন্টরা কিভাবে ভোট গণনা কেন্দ্রে থাকবে তা খুব সুন্দর ভাবে বিস্তারিত ভাবে বুঝালেন এই কথাটা আমি সফিকুল দার অনুষ্ঠানে বলেছিলাম বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো যেন তাদের বলে দেওয়া হয় আপনি আজ গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আলোচনা করলেন সে বিষয়ে যেন তাদের কাউন্টিং এজেন্ট দের ভালোভাবে বুঝিয়ে দেয়। কারণ কাউন্টিং হলে প্রচন্ডভাবে তবলা বাজি বা দুই নম্বরি করা হয় যেটা কাউন্টিং এজেন্টরা বুঝতে পারে না। আর সেই সুযোগে ওরা হারা পার্টিকে জিতিয়ে দেয় আর জিতা প্রার্থীকে হারিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে। বিরোধী এজেন্টদের নিজেদের মধ্যে সামঞ্জস্য রেখে চলার অনুরোধ রাখছি।