মানুষ কি মহাবিশ্বের শেষ সীমানায় পৌছাতে পারবে? | এ ব্যাপারে কি বলে আল-কুরআন ও বিজ্ঞান? Islam and Life 

❤❤❤❤

right

কোরআনের ৭৮ঃ১২-১৩ আয়াত অনুযায়ী আল্লাহর মহাবিশ্বের প্রান্ত আমাদের এই পৃথিবী, এবং অন্য প্রান্ত সাত আসমানের উপরে আল্লাহর আরশ। ৬৫ঃ১২ ও ৭৮ঃ১২-১৩ আয়াত অনুযায়ী আল্লাহর মহাবিশ্বের সাত আসমানে সূর্য মাত্র একটা এবং গ্রহ মাত্র সাতটা। ৬৭ঃ০৫ আয়াত অনুযায়ী আল্লাহর মহাবিশ্বের সাত আসমানের সর্বনিম্ন আসমান বা প্রথম আসমান পৃথিবী পৃষ্ঠ থেকে মাত্র ১২০ কিলোমিটার উপরে। ৬৭ঃ০৫ আয়াতে বলা হয়েছে প্রদীপমালা দ্বারা সুসজ্জিত সর্বনিম্ন আকাশে শয়তানদের জন্যে প্রস্তুত আছে ক্ষেপণাস্ত্রবৎ জলন্ত অগ্নির শাস্তি। অর্থাৎ গ্রহাণু যা পৃথিবীর বায়ুমমণ্ডলে প্রবেশের সাথে সাথে বায়ুর সাথে ঘর্ষণের ফলে আকার অনুযায়ী ভূপৃষ্ঠ থেকে ৭৫ কিলোমিটার থেকে ১২০ কিলোমিটারের মধ্যে জ্বলে উঠে, যাকে আমরা উল্কাপাত বলি। সেই উল্কা ঘটবার স্থান হচ্ছে আল্লাহর মহাবিশ্বের সাত আসমানের সর্বনিম্ন আসমানের। সেই হিসেব সাত আসমানের সর্বমোট উচ্চতা ৮৪০ কিলোমিটার। অর্থাৎ পৃথিবীর পৃষ্ঠ থেকে ৮৪০ কিলোমিটার উপরে আল্লাহর আরশ। অথচ ISS বা আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন আছে ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৪০০ কিলোমিটার উপরে, বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটালাইট অবস্থান করছে ভূপৃষ্ঠ থেকে ৩৬ হাজার কিলোমিটার উপর তথা আল্লাহর আরশের প্রায় ৩৫ হাজার কিলোমিটার উপরে। এবং চাঁদ আছে ভূপৃষ্ঠ থেকে ৩ লক্ষ ৮৪ হাজার কিলোমিটার দূরত্বে। সূর্য আছে ১৫ কোটি কিলোমিটার দূরত্বে। ৬৭. সুরা আল-মুল্‌ক ০৫. আমি সর্বনিম্ন আকাশকে প্রদীপমালা দ্বারা সুসজ্জিত করেছি; সেগুলোকে শয়তানদের জন্যে ক্ষেপণাস্ত্রবৎ করেছি এবং প্রস্তুত করে রেখেছি তাদের জন্যে জলন্ত অগ্নির শাস্তি। ৭৮. সূরা আন-নাবা ১২-১৩. নির্মাণ করেছি তোমাদের মাথার উপর মজবুত সপ্ত-আকাশ এবং একটি উজ্জ্বল প্রদীপ সৃষ্টি করেছি। ৬৫. সূরা আত্ব-ত্বালাক্ব ১‌২. আল্লাহ্ সপ্তাকাশ সৃষ্টি করেছেন এবং পৃথিবীও সেই পরিমাণে, এসবের মধ্যে তাঁর আদেশ অবতীর্ণ হয়, যাতে তোমরা জানতে পার যে, আল্লাহ্ সর্বশক্তিমান এবং সবকিছু তাঁর গোচরীভূত। উপরে উল্লেখিত কোরআনের আয়াতগুলি নীচের লিঙ্কের কোরআন থেকে নেওয়া হয়েছে। কোরআনুল করীম অনুবাদ ও সম্পাদনা : মাওলানা মুহিউদ্দীন খান। onushilon.org/corpus/trans/koran/koranind.htm

কোরআনে বলা সাত আসমান সম্পর্কে মানুষের সৃষ্ট ধারণা বা প্রমাণ মুসলমানদের হাতে নয়, সেটা সকলেই জানি তবে নিজের বিবেক জ্ঞান বিজ্ঞানের সম্প্রসারণ সবকিছু মিলিয়ে অন্তত একটা মিল বা আদম আঃ কে যখন সৃষ্টি করে তাকে সবকিছুর নাম শিখিয়ে দিয়েছেন মানে আমি বাজারে যাবো, কি কিনবো,কয় টাকা নেবো,সবকিছুর হিসেব আগেই কসতে হয়। তেমনি আদম বা তার সন্তান পুরো ব্যাপারটা আল্লাহর ইচ্ছে মতে হয়েছে হচ্ছে যে,সেই সন্তানদের সংখ্যা কত? তারা কি খাবে কি পড়বে আরো কি কি সুযোগ সুবিধা পাবে? কতো জানতে পারবে শিখতে পারবে? এসব কিছু যেহেতু আল্লাহ শিখিয়ে দিয়েছেন সেহেতু আদম সন্তান ততটুকু জ্ঞান বিজ্ঞানে সম্প্রসারিত হবে এবং ঘটবে। যা কেয়ামত পর্যন্ত সিমানা, আজকের নাস্তিক বলেন কাফের বলেন যারাই জ্ঞান গুনে এগিয়ে থাকুক না কেনো তারাতো আদমেরই সন্তান। সতারাং কোরআন বিজ্ঞান দুটোই সাংঘর্ষিক। কোরআন যা বলেছে বিজ্ঞান তো সেদিকেই আগাচ্ছে ইসলাম এন্ড লাইফ সেটাই প্রচার করছে। একটা অনুষ্ঠান যখন আমরা শুনবো তখন মনযোগ আবশ্যক।

​@@bonggojbihonggo5436কি লিখেছেন আপনি নিজেও জানেন না। পাগলের সুর মনে মনে 😂😂

এটা কোন সুরার আয়াত?

কোরআনের ৭৮ঃ১২-১৩ আয়াত অনুযায়ী আল্লাহর মহাবিশ্বের এক প্রান্ত আমাদের এই পৃথিবী, এবং অন্য প্রান্ত সাত আসমানের উপরে আল্লাহর আরশ। ৬৫ঃ১২ ও ৭৮ঃ১২-১৩ আয়াত অনুযায়ী আল্লাহর মহাবিশ্বের সাত আসমানে সূর্য মাত্র একটা এবং গ্রহ মাত্র সাতটা। ৬৭ঃ০৫ আয়াত অনুযায়ী আল্লাহর মহাবিশ্বের সাত আসমানের সর্বনিম্ন আসমান বা প্রথম আসমান পৃথিবী পৃষ্ঠ থেকে মাত্র ১২০ কিলোমিটার উপরে। ৬৭ঃ০৫ আয়াতে বলা হয়েছে প্রদীপমালা দ্বারা সুসজ্জিত সর্বনিম্ন আকাশে শয়তানদের জন্যে প্রস্তুত আছে ক্ষেপণাস্ত্রবৎ জলন্ত অগ্নির শাস্তি। অর্থাৎ গ্রহাণু যা পৃথিবীর বায়ুমমণ্ডলে প্রবেশের সাথে সাথে বায়ুর সাথে ঘর্ষণের ফলে আকার অনুযায়ী ভূপৃষ্ঠ থেকে ৭৫ কিলোমিটার থেকে ১২০ কিলোমিটারের মধ্যে জ্বলে উঠে, যাকে আমরা উল্কাপাত বলি। সেই উল্কা ঘটবার স্থান হচ্ছে আল্লাহর মহাবিশ্বের সাত আসমানের সর্বনিম্ন আসমানের। সেই হিসেব সাত আসমানের সর্বমোট উচ্চতা ৮৪০ কিলোমিটার। অর্থাৎ পৃথিবীর পৃষ্ঠ থেকে ৮৪০ কিলোমিটার উপরে আল্লাহর আরশ। অথচ ISS বা আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন আছে ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৪০০ কিলোমিটার উপরে, বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটালাইট অবস্থান করছে ভূপৃষ্ঠ থেকে ৩৬ হাজার কিলোমিটার উপর তথা আল্লাহর আরশের প্রায় ৩৫ হাজার কিলোমিটার উপরে। এবং চাঁদ আছে ভূপৃষ্ঠ থেকে ৩ লক্ষ ৮৪ হাজার কিলোমিটার দূরত্বে। সূর্য আছে ১৫ কোটি কিলোমিটার দূরত্বে। ৬৭. সুরা আল-মুল্‌ক ০৫. আমি সর্বনিম্ন আকাশকে প্রদীপমালা দ্বারা সুসজ্জিত করেছি; সেগুলোকে শয়তানদের জন্যে ক্ষেপণাস্ত্রবৎ করেছি এবং প্রস্তুত করে রেখেছি তাদের জন্যে জলন্ত অগ্নির শাস্তি। ৭৮. সূরা আন-নাবা ১২-১৩. নির্মাণ করেছি তোমাদের মাথার উপর মজবুত সপ্ত-আকাশ এবং একটি উজ্জ্বল প্রদীপ সৃষ্টি করেছি। ৬৫. সূরা আত্ব-ত্বালাক্ব ১‌২. আল্লাহ্ সপ্তাকাশ সৃষ্টি করেছেন এবং পৃথিবীও সেই পরিমাণে, এসবের মধ্যে তাঁর আদেশ অবতীর্ণ হয়, যাতে তোমরা জানতে পার যে, আল্লাহ্ সর্বশক্তিমান এবং সবকিছু তাঁর গোচরীভূত। উপরে উল্লেখিত কোরআনের আয়াতগুলি নীচের লিঙ্কের কোরআন থেকে নেওয়া হয়েছে। কোরআনুল করীম অনুবাদ ও সম্পাদনা : মাওলানা মুহিউদ্দীন খান। onushilon.org/corpus/trans/koran/koranind.htm

😊😊😊😊😊😊😅😅😅😊

😊😊😊

ঠিক। এজন্য আমরা অজান্তেই একজন আরেকজনকে ঘৃণা করি বা অসম্মান করি তুচ্ছ করি, অহংকার করি গরিমা করি, যা একদম ঠিক নয়।

@@hasibulislam9179 kuttar bachcha hashli keno?

তাহলে কুরানে যেভাবে কেয়ামতের কথা বলা আছে, সেভাবে কেয়ামত হওয়া সম্ভব নয়।

@@anonymoussoul3343 ki bolte caccen?

মিথ্যা সাক্ষ্য দিলে আল্লাহ যেদিন ধরবেন সেদিন টের পাবেন।

আগে বলেন আসমান কি?

কষ্টটা কি আপনাকে করেছি আপনি কে

কিছুই বলা নাই

আল্লাহর সৃষ্টি নিয়ে এসব মিথ্যা কথা বলে ঈমান হারা হবেন না। সূর্য আছে ৪র্থ আসমানে, তাফসীর সহ কুরআন পড়লেই জানার কথা। তাহলে মানুষ কিভাবে প্রথম আকাশের সব জানে না? ওয়াজ শুনে এসব মিথ্যা এবং বানোয়াট কথা বলা থেকে বিরত থাকুন।