মাযহাব নিয়ে বিতর্কের সমাধানে সব মাযহাব এক করা যাবে কি? জবাব দিলেন- Mufti Shofi Qasemi 

Ek torofa alochona sunle kichu buzben na bai buzte hole alchona sobei ri sunte hobe.

ভাই ওনার উদ্ধৃতি বেশিরভাগ ই মিথ্যা। মনগড়া, আপনি মিলাইতে গেলে প্রমাণ পাবেন । বুখারীতে ইমাম বুখারী বাব উল্লেখ করেছেন বাবু জিকরি বাদাস salat- সালাতের পর জিকির অধ্যায় উনি পৃষ্ঠা নম্বর উল্লেখ করে বললেন: বাবু দোয়া বদাস salat- সালাতের পরে দোয়া অধ্যায়। দর্শক তো আর মিলিয়ে দেখে না হাদীস কি আছে । পৃষ্ঠা নাম্বার শুনেই খুশি হয়ে যায়। এরকম অনেক ধোঁকা আছে ওনার

বয়রা মানুষের মত ওর শুনলে কানা মানুষের মত কমেন্ট করলে সেরা হয়ে যায় না

লামাযাবি আর হামাযাবি এর সংকিপ্ত বিবরণ দাও

@@mehedihasantojovie5720 কমেন্ট যারা করে তারা ঠিকই করে কুরআন হাদিস দেখে করে অন্ধ বিশ্বাসের যুগ শেষ কানা বয়রা হলে গর্তে পড়ে মরা লাগবে

তুমি নিজেই বুঝোনা মাযহাব কাকে বলে লামাযহাবি বলে কটাক্ষ করো আরবি প্রতিটা সব্দের ক্ষেত্র বিশেষ অর্থ বর্ণনা থাকে হুট করে কিছু বলে ফেললে নিজেই শরম পাইবে তাই বুঝে শুনে কমেন্ট করা দরকার

অপব্যাখ্যা দেখেই এত গর্ব

@@mehedihasantojovie5720 ডাক্তার আর উকিল মুহুরীদের ভূল ধরতে পারোনা কেন ? ক্যালানীর ভয়ে ? যে লাইনে পড়েছ সেই লাইনে কোন জায়গা হচ্ছেনা গুতো গুতি করার ?

চির মধ্যে কি বললে নিজে বুঝছো তো

Ki koe kichu ki buzlen bai

​@@mehedihasantojovie5720তুই একটা জাহেল

আলহামদুলিল্লাহ! আমিও একমত। তাহলে আমাদের মতো সাধারণ মানুষের চলা সহজ হতো।

​@@anisuzzamanbabu2857 ওনার ফেসবুক গ্রুপ আছে। গুগলে ওনার নাম্বার আছে।

Ei hadis kothay pele! Dolil dao!

দলিল ইবনে মাজাহ 11 নং হাদিস

Right

8:40

@@rahamatullah3731 হা হা, সুরঃ আনফাল তো ? একটু কষ্ট করে ৩৮, ৩৯, ৪০ এই ৩ টা আয়াত এর এ অনুবাদ দেখুন. এমন কিছুই বলা নাই এখানে ভাই .

eta hadith na. eta holo juger somosto alemder ijma. jei bisoye alemder ijma hoye jay, sadharon manuser jonno amol kora wajib hoye jay.

@@beautifuljapan6410 ভাই এই ইজমার রেফেরেন্স দিন l কোনো একটি মাজহাব মানতে গিয়ে যদি স্পষ্টত কোনো আমল ইসলামের বিরুদ্ধে যায় , তাও ওই আমল করতে হবে, মুহাম্মদের (সা:) আমল নয় l এইটা ইজমা দ্বারা সিদ্ধ ? কি বলেন এসব ভাই ?

আমাদের আলেমের অভাব নেই। শুধু কোরআনের এলেমের অভাব।

Sob majhab thik.

ভাই ঠিক বলছেন

আল, কুরআন ও সহিহ হাদিসের আলোকে রাসুল সাঃ এর সালাত রাসুল সাঃ বুকের নিচে, নাভির ওপরে, নাভির নিচে বিভিন্ন স্থানে হাত বেধেছেন এই মর্মে অনেক সহিহ, হাসান পর্যায়ের হাদিস পাওয়া যায়, তার একটি হলঃ ওয়ায়েল বিন হুজুর রাঃ বলেন, আমি রাসুল সাঃ কে ডান হাত বাম হাতের উপর নাভির নিচে রাখতে দেখেছি।( আল মুসান্নাফ লি ইবনে আবি শায়বা ৩৯৫৯) এই হাদিসটি সহিহ, মুসা বিন উমায়ের ব্যতিত হাদিসের সকল রাবি বুখারি মুসলিমের রাবি,তবে মুসা বিন উমায়ের সহিহ হাদিস বর্ননা কারি রাসুল সাঃ বুকে হাত বেধেছেন এই মর্মে হাদিসগুলো এককভাবে দুর্বল,কোনোটি মুরসাল, কোনোটি মুযতারাব।তবে সম্মিলিতভাবে কিছু মুহাদ্দিস হাদিসগূলোকে হাসান বলেছেন। ইমামের পেছনে সুরা ফাতিহা না পড়া সুন্নাহ সম্মত। কুরআনে আছে,যখন কুরআন তিলাওয়াত করা হয় তখন তোমরা চুপ থাক ও মন দিয়ে শুন। যাবির রাঃ বলেন, যে ব্যক্তির ইমাম আছে তার কিরাত মুক্তাদির কিরাত বলে গন্য হবে মুসান্নাফে ইবনে আবী শায়বা, হাদীস নং ৩৮২৩। এ সনদটি সহীহ। ইমাম যখন কিরাত পড়ে তখন তোমরা চুপ থাক, ( মুসলিম -৭৯০) এই হাদিসের সকল রাবি বুখারি, মুস্লিমের রাবি আবু হুরাইরা রাঃ বলেন,যখন ইমাম তাকবীর বলবে, তখন তোমরাও তাকবীর বলবে। ইমাম যখন وَلاَ الضَّالِّينَ পড়ে শেষ করবে তখন তোমরা আমীন বলবে। ইমাম যখন রুকু করবে তোমরাও তখন রুকু করবে। আর যখন سمع الله لمن حمده বলবে, তোমরা তখন বলবে اللَّهُمَّ رَبَّنَا لَكَ الْحَمْدُ । মুসলিম শরীফ, হাদীস নং ৪১৫। এ হাদীসে তিনটি নির্দেশ এসেছে, তোমরা তাকবীর বলবে, তোমরা আমীন বলবে, তোমরা রাব্বানা লাকাল হামদ বলবে। প্রথম ও তৃতীয়টি সকলের মতে নিঃশব্দে পড়তে হবে। হাদীসটির বর্ণনাধারা থেকে প্রতীয়মান হয় যে, দ্বিতীয় নির্দেশটিও নিঃশব্দে পালন করবে। ওয়াইল ইবনে হুজর রা. থেকে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, আমাদেরকে নিয়ে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নামায পড়লেন। তিনি যখন غير المغضوب عليهم ولا الضالين পড়লেন, তখন আমীন বললেন এবং আমীন বলার সময় তাঁর আওয়াযকে নিম্ন করলেন( মুস্তাদরাকে হাকিম ২৯১৩) উক্ত হাদিসে হুজর ইবনে আব্বাস ব্যতিত সকল রাবি বুখারি মুসলিম শরিফের রাবি, তবে হুজুর ইবনে আব্বাস সহিহ হাদিস বর্ননা কারি আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা. বলেছেন, আমি কি তোমাদেরকে নিয়ে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নামাযের মত নামায পড়বনা? একথা বলে তিনি নামায পড়লেন, এবং তাতে শুধু প্রথম বারই হাত তুললেন। আবূ দাউদ শরীফ, হাদীস নং ৭৪৮, তিরমিযী শরীফ, হাদীস নং ২৫৭, নাসায়ী শরীফ, হাদীস নং ১০৫৮, মুসান্নাফে ইবনে আবী শায়বা, হাদীস নং ২৪৫৬, মুসনাদে আহমদ।। এই হাদিসের সকল রাবি বুখারি ও মুসলিম এর রাবি

আলহামদুলিল্লাহ ভাই আপনার রিচার্জের জন্য ধন্যবাদ মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা নাভির নিচে হাত বাধার হাদীস রয়েছে এ হাদীছ বাংলাদেশ ও ভারতের কিছু সংস্কারে পাওয়া যায় কিন্তু সৌদি আরবের যে মূলকপি রয়েছে ভারত-বাংলাদেশের হাদিসের কবিতের নাভির নিচে হাত বাধার কথাটি ঢুকিয়ে দিয়েছে এবং বর্তমানে যে তাফসীরে ইবনে আব্বাস নামে একটি তাফসীর চলতে আছে তা আব্বাস রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু মারা যাওয়ার 700 বছর পর লিখেছে এবং হানাফীরাই এর প্রমাণ এই হাদীসে মিথ্যা আর জাল হাদিসে ধরা রয়েছে জাস্টিস তাকি উসমানির বই পড়ুন দরসে তিরমিযী নিজে পড়ুন সে নিজেই বলেছেন এটি জাল জয়ীফ এ ভরা বুঝতে পারবেন এবং রফুলিয়াদাইন সম্বন্ধে ইমাম বুখারী তিনশোর উপর হাদিস নিয়ে এসেছেন তার বই জুজুল রফউল ইয়াদাইন বইতে এবং সহি বুখারীর 740 এবং 780 নাম্বার হাদিস পড়ুন ইমাম বুখারি অধ্যায়ঃ রচনা করেছে যে জোরে আমিন বলতে হবে এবং মা আয়েশার হাদিস যে মুশরিকরা জোরে আমিন এবং সালামকে ঈশ্বা এবং অহংকার করে এবং আপনার মত আমিও হানাফী একসময় ছিলাম কিন্তু বর্তমানে আমি সহি হাদিস হানাফি এবং নাজাত প্রাপ্ত দল আসহাবুল হাদিস কে অনুসরণ করি ভাই আমি এই বিভ্রান্ত প্রায় 13 বছর ছিলাম এবং দেখলাম যে আমার ইসলাম ঠিক থাকলে মক্কার ইসলাম ভুল এটা কোনভাবেই হতে পারেনা এবং সঠিকভাবে রেফারেন্স চেক করে এবং দশ-বারোজন শিক্ষিত আলেমের এবং রিজাল শাস্ত্র বিত দের রেফারেন্স সহ সহি হাদিস শুনলাম এবং মক্কা-মদিনার ইসলাম ফলো করতেছি যেটা রাসুলের সুন্নত ভাই আমার কথা জানতে আপনি শিক্ষিত আলেম যারা মাদানী হুজুর আছে যারা বুখারীর সম্বন্ধে মদিনা ভার্সিটি থেকে পড়ে এসেছে এবং যারা সহীহ আকিদার লোক তাদের ফলো করুন এবং ইনশাল্লাহ হেদায়েতের মালিক আল্লাহ

ভাই রফউল ইয়াদাইন এর হাদিস 400 এবং সিয়া সিত্তার কিতাবে আছে একান্নটি আপনার আমাদের পাহাড়িয়া হুজুরেরা মনে হয় মদিনা বাশির চাইতে আরবি বেশি জানে এবং তাদের চেয়ে বড় বুজুর্গ এবং হাদিস পড়নে ওয়ালা এবং মদীনাবাসীরা মনে হয় বাংলাদেশ থেকে আরবি শিখেছে ভাই মজা করলাম কিছু মনে করবেন না

@UCoWCG7SeAkNjihUsDYEexRQ বুকে হাত বাধার সহিহ হাদিস নেই,, নাভির নিচে হাদিসটি নুসখার ভিন্নতা,এটি শাস্ত্রীয় বিষয়।।। আরব আলেমদের উদাহরণ দেয়ার আগে মাজহাব সম্পর্কে তাদের ধারনা কেমন তা জেনে নিন

@@mehedihasantojovie5720 তাহলে সহিহ আকিদার লোকদের মধ্যে এত মতবিরোধ কেন?? ১) বুখারির হাত বাধার হাদিসের ব্যাখ্যায় আবু বকর জাকারিয়া বলেছেন বুকের নিচে, ড.সাইফুল্লাহ বলেন বুকের উপরে। ২) ব্যবহৃত সোনার উপর জাকাত দিতে হবে না বলেছেন ড.সাইফুল্লাহ,, মানজুরে ইলাহি বলেন দিতে হবে। ৩) আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ এর মতে ওযু ছাড়া কুরআন স্পর্শ করা যাবে। মানজুরে ইলাহির মতে যাবে না ৪) নবিগন কবরে জীবিত, ড.সাইফুল্লাহর মতে হাদিসটি সহিহ নয়, আকরামুজ্জামান ও মোখতার আহমেদ এর মতে সহিহ। ৫) মুজাফফর বিন মুহসিন এর মতে ৬ তাকবিরে ইদের সালাত সহিহ নয়, মানজুরে ইলাহির মতে সহিহ ৬) আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ এর মতে বাথরমে থাকা ব্যাক্তিকে সালাম দেয়া জায়েজ, মতিউর রহমান মাদানির মতে নাজায়েজ

Tum bang khao

Na sonai uchit

Details jante chaile fon number diben. Alochona korbo InshaAllah. Ja prosno ache krte paren.

amol kora noyote suna jabe na.

তোমার মাথায় নাম দাড়ি আহলে হাদিসদের ভুত ডুকছে।

Bukhari sarif manar dolil dao. Nobiji kon bukhari mante bolechen?

@@bequit8606 put aside whether I'm a jahil or not. But if you would be prudent then you should have understand the purpose of my comment! Actually you lack the sense of getting understand the context of conversations!

যার মগজ যতোটুকু সে বুঝে ততটুকু

Vondo ahle hadis

কোনটা ঠিক আর কোনটা বেঠিক সেটাতো আল্লার রসুলই বলে দিয়েছেন চারটা ফেরকা তৈরি হবে চারটাই পথব্রষ্ট ফেরকা আর পথব্রষ্ট ফেরকাতো রাস্তারই সমতুল‍্য

আর তুই তো পাগলী