আমার শ্বশুর-শ্বাশুড়ি ভালো না শশুর দুই বিয়ে করছে চার ছেলে মেয়েকে শব্দে আমার স্বামীকে দেয় না দ্বিতীয় পক্ষ পাঁচ সন্তান তাদেরকেও দেয় না, এমনটা আমাদের ফ্যামিলিতে হবে তবে কি আমাদেরও আইনের আওতায় আনা হবে, আইনের দৃষ্টিতে তেজ্য পুত্র করা ঠিক না দুচোখ না বেশ কোনটাই না ছয় সন্তানকে ডাক দিয়ে ভাইসা আইছে আপনাদের কাছে প্রশ্ন
আইনের আওতায় আনব কে? এই গ্রামের সকল মানুষের উচিৎ এই ২ কলাঙ্গারদেকে এক ঘরে করে রাখা। তাদের ২ জনকে কো কাজে সহায়তা না করা উচিৎ, এমকি তারা যজন মারা গেলে ওদেরকে মাটি না দেয়া উচিৎ। সবাই এই ২ জনকে বয়কোট করুন।
মিথ্যা অভিযোগ করার জন্য আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের দায়িত্ব পুলিশের উপর বর্তায়েছে। যদি পুলিশ এই ব্যবস্থা না নেয়, তা হলে অপরাধীকে সহায়তা করার সামিল হবে। শুধু তাই নয় এই অপরাধের ভাগিদার পুলিশকেও সংশ্লিষ্ট পুলিশ অফিসারকেও বহন করতে হবে।
ছোট ছেলেদের কে আইনের আওতায় আনা হোক মায়ের বিরুদ্ধে কেন মিথ্যা অভিযোগ করল মায়ের সেবা যত্ন করব না মায়ের সম্প্রীতি চাই এত লেভ কেন এই ছেলেদেরকে উপযুক্ত শাস্তি দেওয়া দরকার উপযুক্ত শাস্তি দেওয়া দরকার বিচার হওয়া উচিত
আমি হবিগন্জের মাধবপুর থেকে বলছি, যে দুই ছেলে মায়ের মৃতুতে দাফন করতে বাধা দিলো তারা জানোয়ার তাদের আইনের আওতায় এনে কঠীনতম শাস্তির ব্যাবস্হা নেওয়ার জন্য প্রশাসনের কাছে আবেদন করিতেছি।
এদের জন্য হেদায়েত চাওয়া উচিত নয়। হেদায়েত আল্লাহতা’য়অলঅ তাকেই দিবেন, যিনি সৎ কাজ করেন। এই রকমের কুলঙ্গারদের জন্য হেদায়েত করার দোয়া করা অনায়। কারণ আল্লঅহ স্য়ং ওদেরকে গোরাহ করে রেখেছেন।
এই মা সঠিক কাজ করেছেন। কারণ বৃদ্ধ বয়সে অসুস্থ অবস্থায় যখন নিজ সন্তানেরা দেখাশোনা করেনা তখন যদি অপরিচিত অন্য কেউ দেখে তখন সেই সম্পত্তি তাকে দেয়া উচিৎ। আর চাচী তার স্বামীর দেয়া সম্পত্তি দিয়েছেন অন্য কারোরটা নয়। কারণ আমি নিজে একজন মা। আমি বুঝি অবাধ্য সন্তান নিয়ে মায়ে-র কতটা কষ্ট হয়। আল্লাহ এই সকল অবাধ্য সন্তানদের অবশ্যই উত্তম হিসাব বুঝিয়ে দিবেন ইনশাআল্লাহ
হ্রদয়বিদারক ঘটনা। ইসলামের বুঝ না থাকা যিনি মায়ের ভরনপোষণ করবে। তিনি দায়িত্ব পালন করতে পেরেছেন বলে আল্লাহর শুকরিয়া করা দরকার ছিল। বিনিময় নেওয়া ঠিক হয় নাই। তিনি খুশি হয়ে দিয়েছেন,তিনি কুরানের বুঝ বুঝতেন না। তাকে বোঝানোর দায়িত্ব সবার ছিল। আল্লাহ পাক সবাইকে কুরানের বুঝ দান করুন। বাকি সন্তানেরা তা-ই, কুরানের বুঝ কারো না-ই।
মা'কে দুনিয়া থেকে যা করলেন তাতো করলেন। এখন নাতিদের দায়িত্ব ঐ সম্পত্তি মহিলার সব সন্তানের মধ্যে অংশ মত ভাগ করে দেওয়া। আশা করা যায় দায়িত্ব মুক্ত হতে পারবেন সবাই ইনশাআল্লাহ। বাকি সন্তানের বিচার আল্লাহর উপর দিয়ে দেন। আপনারা যা করেছেন তার প্রতিদান আল্লাহ পাক দিবেন। সামান্য সম্পদ নিয়ে আখেরাত বরবাদ করবেন কেন। আল্লাহর দান তো আরো অনেক বড়ো /বেশি /অফুরন্ত। আল্লাহ তায়ালা আপনাদেরকে সঠিক বুঝ দান করুন।
মহিলা ঠিক কাজই করেছে। যার জমি তার সকল উত্তরাধীকারীদের মধ্যে সমানভাবে দেয়ার হুকুম আছে। যে সন্তান মায়ের প্রতি যত্নবান হয় না, তাদেরকে সম্পত্তি দিতে বাধ্য নয়।
আল্লাহ লানত ঐ ছেলেদের ওপর যারা মা কে মৃত্যুর পরেও ছাড় দেয় নাই পোস্টমর্টেম করে মা টা কে দুনিয়া এত কষ্ট দিল আল্লাহ তায়ালা কাছে দুয়া করি এই মা কে জান্নাতের উচ্চ মকাম দান করুন কেমন ছেলে তারা মা কে দুনিয়া থাকতে মা কে ভালো লাগে নি মা দেখাশোনা করেনি এখন ওনার সম্পত্তি ভালো লাগে নে তোরা দুনিয়ায় থাকতে জাহান্নামের টিকেট হাতে নিলি
ছোট্ট দই ছেলে কাজটা ঠিক করে নাই। বড় ভাইও কাজটা ঠিক করে নাই। বাবা না থাকলে বড় ভাই বাবার সমতুল্য এবং বাবার দায়িত্ব পালন করেন।বড় ভাই এখানে কোন দায়িত্ব পালন করে নাই। আল্লাহ সবাইকে বুঝ দান করুন।
🎉 আ হা, এ কেমন পুরা কপাল ছেলে। যে মা দশ মাস পরে। আল্লাহর হুকুমে এ দুনিয়া দেখিয়েছ। সে মাকে এতো জগন্ন কাজ করতে পারলে। মৃত মায়ের সাথে এমন কাজ করে। দুই সন্তান জাহান্নামের টিকেট পেয়েছে। আমার মনে হয়। ❤ আল্লাহ সব কিছু ভালো জানেন। ❤