তোমাদের মত আলেমদের জন্য আজ আমরা নিরজাতি, তুমি একজন আলেম হয়ে আর একজন আলেমের গিবত করো। কোরানের কথা বলো আমরা তোমাদের কাছে কি শিক্ষা নিচ্ছি একবার ভাবো কথায় তোমার বাড়ী সেটা বড় নয় তোমার বড় পরিচয় তুমি একজন মুসলিম আজহারি তোমার থেকে অনেক ছোট তার যদি ভুল হয় তাকে নিয়ে বসো, কিন্তু না তুমি করছো গলা ফাটিয়ে একজন আলেম হয়ে আর একজন আলেমের নামে চিতকার করছো মৃতুর পরে এর জবাব দিতে পারবাতো জানোত গিবত কারির শাস্তি। সালাম রইল দোয়া করিবেন
Allahr jnno.,rasul er jnno,and apni nobir bonsodor tai onk vlobasi akn ajhari teke.jkn nobir bonser suni tkn mon ta kede ote kmn nobi paici amra Alhamdulillah. He amr allah apni amr mon er obosta bujen ami vlobasi apnk nobi k.
@@muhithhassan3559 আমাদের এলাকায় এই গাধাটা পাত্তা পায় না।কারণ এর প্রত্যেকটা ওয়াজেই অহংকার করার অভ্যাস তো আছেই।তার সঙ্গে কুরআন ও সুন্নাহর বিকৃতিও ভরপুরভাবে করে।এর পরিচয় পুরোটাই আমার জানা আছে এ শাহরন পুর মাজাহিরুল উলুম এ পড়াশোনা করেছে।কিন্তু হাফিজ ও কারী হয়েছে এ জানি।কিন্তু ভিতরে ভিতরে মুফতি হলো কবে থেকে।
আমি ফুরফুরা সিলসিলার মতাদর্শের মানুষ তবুও বলছি জাকির নায়েক বলেছেন মাঙনা হারাম হ্যায় তার মানে নবির কাছে চাওয়া হারাম কিন্তু ওই শব্দটাকে মান্না করা হয়েছে যার অর্থ নবিকে মানা হারাম। অর্থাৎ আমাদের শব্দের অর্থ অনুধাবন করতে ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে সম্ভবত।
আমার খুব খারাপ লাগছে যে একজন আলেম হয়ে কথা না বুঝে ভুল ধরে কি করে যে কথা জাকির নায়েক বলেনি যারা মিথ্যা বদলাম দিয়েছে ঠিক করেনি উনার চোখের পানি গড়িয়ে ছে উনার চোখের পানির দাম আল্লাহ দেবন
আপনি অনেক মাহফিলে বলেন আমি নবীর বংশধর পীরের আওলাদ কিন্তু আপনি কোরান মাজীদ কে কোরআন শরীফ বলেছেন কিন্তু কোরআন মাজিদের 56 টা নাম কোথায় শরীফ নেই আর হ্যাঁ আর একটা কথা আপনি দলিল দিয়ে বক্তব্য দেবেন
বুড়ো বয়সে বাড়িতে থেকে ছেলে মেয়ে দের কাছে খেদমত নেয়ার সময় এ ভালো না ও ভালো না তুমি কী মুক্তা হীরা কোরআন হাদিস থেকে ওয়াজ করো এর পেছনে ওর পেছনে কাঠি দেয়া অভ্যাস পীরজাদার চেলা দের কাজনয় আল্লাহ আমাদের সবাইকে কোরআন ও হাদিসের আলোকে ফলো করে চলার তওফিক দান করেন আমীন
মনে হয় তুমি মনে হয় ঈহুদিদের দালাল ।পীরদের বিরুদ্ধে কথা বলছো?পীর রা তো সর্ব প্রথম ভারতবর্ষে ইসলামের দাওয়াত দিয়ে ইসলাম বিস্তার করেছে। কমেন্ট হিসেব করবে । Understand.
আজ যুবক সমাজকে আল্লাহ যার মাধ্যমে ইসলামের দিকে নিয়ে আসলেন । আপনি তারই বিরুদ্ধে কথা বললেন । কে ঠিক কে ভুল তা তো কেয়ামত এর দিন বোঝা যাবে । আল্লাহ আমাদের সঠিক পথে চলার তৈফিক দান করুন ।
حَدَّثَنَا عُثْمَانُ، قَالَ حَدَّثَنَا جَرِيرٌ، عَنْ مَنْصُورٍ، عَنِ الشَّعْبِيِّ، عَنِ الْبَرَاءِ بْنِ عَازِبٍ ـ رضى الله عنهما ـ قَالَ خَطَبَنَا النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم يَوْمَ الأَضْحَى بَعْدَ الصَّلاَةِ فَقَالَ " مَنْ صَلَّى صَلاَتَنَا وَنَسَكَ نُسُكَنَا فَقَدْ أَصَابَ النُّسُكَ، وَمَنْ نَسَكَ قَبْلَ الصَّلاَةِ فَإِنَّهُ قَبْلَ الصَّلاَةِ، وَلاَ نُسُكَ لَهُ ". فَقَالَ أَبُو بُرْدَةَ بْنُ نِيَارٍ خَالُ الْبَرَاءِ يَا رَسُولَ اللَّهِ، فَإِنِّي نَسَكْتُ شَاتِي قَبْلَ الصَّلاَةِ، وَعَرَفْتُ أَنَّ الْيَوْمَ يَوْمُ أَكْلٍ وَشُرْبٍ، وَأَحْبَبْتُ أَنْ تَكُونَ شَاتِي أَوَّلَ مَا يُذْبَحُ فِي بَيْتِي، فَذَبَحْتُ شَاتِي وَتَغَدَّيْتُ قَبْلَ أَنْ آتِيَ الصَّلاَةَ. قَالَ " شَاتُكَ شَاةُ لَحْمٍ ". قَالَ يَا رَسُولَ اللَّهِ، فَإِنَّ عِنْدَنَا عَنَاقًا لَنَا جَذَعَةً هِيَ أَحَبُّ إِلَىَّ مِنْ شَاتَيْنِ، أَفَتَجْزِي عَنِّي قَالَ " نَعَمْ، وَلَنْ تَجْزِيَ عَنْ أَحَدٍ بَعْدَكَ বারা'আ ইব্নু ‘আযিব (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: তিনি বলেন, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ‘ঈদুল আযহার দিন সালাতের পর আমাদের উদ্দেশে খুত্বা দান করেন। খুত্বা্য় তিনি বলেনঃ যে আমাদের মত সালাত আদায় করল এবং আমাদের মত কুরবাণী করল, সে কুরবাণীর রীতিনীতি যথাযথ পালন করল। আর যে ব্যক্তি সালাতের পূর্বে কুরবাণী করল তা সালাতের পূর্বে হয়ে গেল, এতে তার কুরবাণী হবে না। বারা'আ-এর মামা আবূ বুরদাহ্ ইব্নু নিয়ার (রাঃ) তখন বললেন, হে আল্লাহ্র রসূল! আমার জানা মতে আজকের দিনটি পানাহারের দিন। তাই আমি পছন্দ করলাম যে, আমার ঘরে সর্বপ্রথম যবেহ্ করা হোক আমার বক্রীই। তাই আমি আমার বক্রীটি যবেহ্ করেছি এবং সালাতে আসার পূর্বে তা দিয়ে নাশ্তাও করেছি। নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ তোমার বক্রীটি গোশ্তের উদ্দেশ্যে যবেহ্ করা হয়েছে। তখন তিনি আরয করলেন, হে আল্লাহ্র রসূল! আমাদের নিকট এমন একট ছয় মাসের মেষ শাবক আছে যা আমার নিকট দু’টি বক্রীর চাইতেও পছন্দনীয়। এটি (কুরবাণী করলে) কি আমার জন্য যথেষ্ট হবে? তিনি বললেনঃ হ্যাঁ, তবে তুমি ছাড়া অন্য কারো জন্য যথেষ্ট হবে না। null, হাদিস নং ৯৫৫ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD
দ্রাজাল আগামনে ডানে বামে সামনে পিছনে ৭০ হাজার থাকবে তিন বার মৃত্যু এবং তিন বার জীবিত কারার খমতা দিবেন আল্লাহ তাই বলে তাকে তার উপর আনাজাবে নাউজুবিল্লাহ সব কিছু জান্চা করে মান্তে হবে বক্তার বয়ানের উপরে বিশ্বাস করলে হবেনা
ভাই ভালো করে জেনে নিন যদি নবী লেখা পড়া জানতেন তাহলে সবাই মনে করতো কোরআন শরীফ সে নিজেই লিখেছে , তাই আল্লাহ নবীকে নিজে শিক্ষা দিয়েছেন, আল্লাহ চাননা যে নবীর শিক্ষক অন্য কেও হক , নবীর কাছে সবাই শিখবে , নবীকে কেও শিখাতে পারবে না আল্লাহ ছাড়া
হুজুর আমার দয়াল নবীজী কে বিশ্ব নবী বললে তো শান ছোট হয়। বিশ্ব শুধু এ-ই পৃথিবীতে কে বলা হুজুর আপনি তো জানেন। আমার মোরশেদ কেবলা ফুরফরা থেকে খেলাফত পেয়েছেন। আমি তার একজন মুরিদ। আহলে সুন্নাত ওয়ালজাত জিন্দাবাদ। আমার দয়াল মোরশেদ কেবলা নাম মোবারক হজরত মাওলানা আবুবকর সিদ্দিক (রহঃ)সাহিত আছেন কিশোরগঞ্জ পাটধা দরবার শরিফ
29:48 وَ مَا کُنۡتَ تَتۡلُوۡا مِنۡ قَبۡلِہٖ مِنۡ کِتٰبٍ وَّ لَا تَخُطُّہٗ بِیَمِیۡنِکَ اِذًا لَّارۡتَابَ الۡمُبۡطِلُوۡنَ ﴿۴۸﴾ আর তুমি তো এর পূর্বে কোন কিতাব তিলাওয়াত করনি এবং তোমার নিজের হাতে তা লিখনি যে, বাতিলপন্থীরা এতে সন্দেহ পোষণ করবে। [১] অর্থাৎ আপনি কুরআন নাযিল হওয়ার পূর্বে কোন কিতাব পাঠ করতেন না এবং কোন কিতাব লিখতেও পারতেন না; বরং আপনি ছিলেন নিরক্ষর। আল্লাহ তা'আলা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর নবুওয়ত প্রমাণ করার জন্যে যেসব সুস্পষ্ট মু'জিযা প্রকাশ করেছেন, তন্মধ্যে তাকে পূর্ব থেকে নিরক্ষর রাখাও অন্যতম। এটি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নবুওয়াতের সপক্ষে একটি যুক্তি। তার স্বদেশবাসী ও আত্মীয়-বান্ধবগন, যাদের মধ্যে তিনি শৈশব থেকে প্রৌঢ়ত্ব পর্যন্ত জীবনকাল অতিবাহিত করেছিলেন, সবাই ভালোভাবে জানতো তিনি সারা জীবন কখনো কোন বই পড়েননি এবং কলম হাতে ধরেননি। [দেখুন, ইবন কাসীর] এ সত্য ঘটনাটি পেশ করে মহান আল্লাহ বলছেন, এটি একথার সুস্পষ্ট প্রমাণ যে, আসমানী কিতাবসমূহের শিক্ষাবলী, পূর্ববর্তী নবীগণের অবস্থা, বিভিন্ন ধর্ম ও দ্বীনের আকীদা-বিশ্বাস, প্রাচীন জাতিসমূহের ইতিহাস এবং সভ্যতা, সংস্কৃতি ও মানবিক জীবন যাপনের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াবলী সম্পর্কে যে গভীর ও ব্যাপক জ্ঞানের প্রকাশ ও নিরক্ষর নবীর কণ্ঠ থেকে হচ্ছে তা তিনি অহী ছাড়া আর অন্য কোন উপায়ে অর্জন করতে পারতেন না। [দেখুন, ফাতহুল কাদীর]। যদি তিনি লেখাপড়া জানতেন তবে হয়ত কেউ বলতে পারত যে, তিনি আগেকার নবীদের কোন কিতাব থেকে শিখে নিয়ে তা মানুষদের মধ্যে প্রচার করছেন। তবে মক্কার কিছু লোক রাসূলের নিরক্ষর হওয়া সত্ত্বেও একথা বলতে ছাড়েনি যে, তিনি কারও কাছ থেকে লিখে নিয়ে তা সকাল বিকাল পড়ে শোনাচ্ছেন। যেমন তারা বলেছিল, “তারা আরও বলে, “এগুলো তো সে কালের উপকথা, যা সে লিখিয়ে নিয়েছে; তারপর এগুলো সকাল-সন্ধ্যা তার কাছে পাঠ করা হয়।” [সূরা আল-ফুরকান: ৫] এর জওয়াবে আল্লাহ বলেন, “বলুন, ‘এটা তিনিই নাযিল করেছেন যিনি আসমানসমূহ ও যমীনের সমুদয় রহস্য জানেন; নিশ্চয়ই তিনি পরম ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।” [সূরা আল-ফুরকান: ৬]
Dr জাকির নায়েক সারা বছর,ইহুদীদের ইসলাম এর পথে আনে,,,,আর একটা কথা হুজুর! বলি মাংনা আর মান্না কথার মধ্যে অনেক পার্থক্য,তবে যদি জাকির নায়েক মান্না হারাম বলে,তাহলে জাকির কাফের যদি মাঙ্গনা বলে থাকে তাহলে কে কাফের কাফের?? হুজুর dokomens টা দিয়ে দিবেন আশাকরি,,,
আল্লাহর এবাদত রাসুলের সাঃ এর মহব্বত মাতা পিতার খেদমত ওলিকুল শিরমনি দের চোহব্বত এর মধ্যে আমাদের জান্নাত নছিব হবে আল্লাহ'র কোরানের এবং রাসুলুল্লাহ সাঃ এর হাদীসের আলোকে আমাদের জীবন গড়তে হবে আল্লাহ'র সবাইকে সঠিক বুজ দানকরেন আমিন আহলে ছুন্নাত আল জাময়াত শিংহ পুরুষদের পক্ষে থেকে জিবন গড়ার তাও ফিক দান করুন আমিন
জাকির নায়েক যেটা করেছেন আপনার মত হাজার হাজার আলেম করতে পারে নি, যখন কোরআন শরীফের 20টার বেশি ভুল ধরেছিল তখন আপনার মত আলেম কোথায় ছিল একমাত্র জাকির নায়েক সেটা সমাধান করেছেন
Dr zakir nayak ne kaha ki is jamana me Mohammud (s) ka pass mangna haram h . manna nhi Bangladesh ke kiso kiso alem der jonne balo bashi jemon abdulla jahangir tar jonney Bangladesh ke balobashi love from India 🇮🇳