মোবাইল ফোনের মাধ্যমে আইনি পরামর্শ পেতে ০১৭১৬-৮৫৬৭২৮ নম্বরে ৫১০ টাকা বিকাশ করে পরামর্শ নিতে পারবেন। সরাসরি সাক্ষাৎ করে আইনী পরামর্শ নিতে চাইলে ০১৭১৬-৮৫৬৭২৮ নম্বরে ১৫৩০ টাকা বিকাশ করে সাক্ষাতের সময়সূচি জেনে নিয়ে নির্ধারিত সময়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র (যদি থাকে) নিয়ে চেম্বারে আসতে হবে। ঠিকানা: ব্যারিষ্টার দোলন এন্ড এ্যাসোসিয়েটস, প্রেস্টিজ হোমস (১ম তলা), চিটাগাং হোটেলের সামনে, সেগুনবাগিচা, ঢাকা। অথবা প্রামাণিক ল’ চেম্বার, জজ কোর্ট চত্ত্বর, কুষ্টিয়া। This Channel does not promote and encourage any illegal content, illegal activities. The aim and objects of this channel is to create a law-conscious population.
জনৈকা রেখা যাত্রবাড়ী থানায় হাজির হয়ে এই মর্মে এজাহার দায়ের করেন যে, চলার পথে পরিচয়ের সূত্র ধরে গত তিন/চার মাস ধরে আসামী প্রেমের প্রস্তাব দিয়ে আসছিল। এরপর উচ্চ বিলাসী জীবন যাপনের লোভ দেখিয়ে বিয়ের প্রস্তাব দেয় এবং পূর্বের স্বামীকে তালাক দিতে আসামী উদ্বুদ্ধ কওে এবং তালাক দিতে বাধ্যও করে। এরপর আসামী কাজীর মাধ্যমে বিবাহ রেজিষ্ট্রি না করিয়ে একটি ভুয়া হলফনামার মাধ্যমে স্ত্রী বানিয়ে আসামী ভাড়া বাসায় নিয়ে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে ধর্ষণ করে বাসা থেকে বের হয়ে আসামীর ব্যবহৃত মোবাইল ফোন বন্ধ করে দেয়। মামলাটি হয় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০ এর ৯(১) ধারায়। এ ধারায় বলা হয়েছে, যদি কোন পুরুষ বিবাহ বন্ধন ব্যতীত ষোল বৎসরের অধিক বয়সের কোন নারীর সহিত তাহার সম্মতি ব্যতিরেকে বা ভীতি প্রদর্শন বা প্রতারণামূলকভাবে তাহার সম্মতি আদায় করে, অথবা ষোল বৎসরের কম বয়সের কোন নারীর সাথে তাহার সম্মতিসহ বা সম্মতি ব্যতিরেকে যৌন সঙ্গম করেন, তাহলে তিনি উক্ত নারীকে ধর্ষণ করেছে বলে গণ্য হবে। সম্মানীত ভিউয়ারস ধর্ষণের সংজ্ঞা দেখেই বুঝতে পারছেন বাদী এডাল্ট, স্বেচ্ছায় ফ্লাটে গেছে, কনডিশন ছিল বিয়ে বড়। এে জোর প্রতারণা হতে পারে-কাজেই এ মামলায় ধর্ষণের কোন উপাদান না থাকাটাই স্বাভাবিক। তদন্তকারী কর্মকর্তা আসামীর বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে। মামলাটি বিচারিকক আদালতে গেলে আসামী পক্ষ চার্জ গঠনের দিনে অব্যহতি চেয়ে ফৌজদারী কার্যবিধি ২৬৫(গ) ধারার বিধানমতে আবেদন দাখিল করেন। আসামীর আইনজীবী অব্যহতির আবেদন এবং আদালতে যে বিষয়গুলো উল্লেখ করেন তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য বিষয় হচ্ছে, মামলার ঘটনা সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট ও উদ্দেশ্যেপ্রণোদিত। আসামীকে অযথা হয়রানী করার মানসে অত্র মিথ্যা ঘটনার সাথে জড়িত করা হয়েছে। অভিযোগপত্রে বর্ণিত ধারায় দরখাস্তকারী আসামীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করার মতো কোন উপাদান অত্র মামলায় নেই। এজাহারে ঘটনার তারিখ ও সময় অনির্দিষ্ট। এজাহারে উল্লেখিত কথিত ঘটনার তারিখ ও সময় সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়নি। আইন অনুযায়ী কোন পুরুষ কোন নারীর সাথে বিয়ের কথা দিয়ে কিংবা প্রতিশ্রুতি দিয়ে সেটি লঙ্ঘন করলে সেটা হবে বিবাহ চুক্তির লঙ্ঘন, মোটেই ধর্ষণ নয়। এজাহারের বর্ণনামতে, ১৮৭২ সালের চুক্তি আইনে ‘ফ্রড’ এর সংজ্ঞার সাথে ভিকটিমের অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যায়, তবে মোটেই ধর্ষণের কোন উপাদান নেই। ১৬ বছরের অধিক কোনো বয়সের মেয়েকে যদি কোনো পুরুষ বিয়ের প্রলোভন দিয়ে যৌনকর্ম করে তা হলে তা ধর্ষণের নামান্তর হবে না, সিদ্ধান্ত উচ্চ আদালতের। (৫১ ডিএলআর, পেজ ১২৯) যৌনকর্মের সময় যদি ভিকটিম কোনরূপ বাঁধা না দেয় অথবা বাঁধা দেওয়ার চেষ্টা না করে অথবা কোনো চিৎকার না দেয় তাহলে ধর্ষণ হয়েছে বলে মনে করা যাবে না। এসব ক্ষেত্রে যৌনকর্মে ভিকটিমের সম্মতি আছে বলে ধরে নিতে হবে, সিদ্ধান্ত উচ্চ আদালতের। (৫৭ ডিএলআর, পেজ ৫৯১)। এ মামলায় সমর্থনযোগ্য সাক্ষীর কোনো উপস্থিতি নেই। এ মামলায় ডিএনএ পরীক্ষায় পুরুষের বীর্যের কোন উপস্থিতি পাওয়া যায়নি। আরেকটি পয়েণ্ট উল্লেখ করা হয়, কোন স্ত্রীলোকের ইচ্ছার বিরুদ্ধে তার সাথে যৌন সংগম করা হলে, সেক্ষেত্রে উক্ত স্ত্রীলোকের দেহের বা শরীরের কোন না কোন অংশে বা জায়গায় জখম বা আঘাতের চিহ্ন থাকবে এবং এটা মেডিক্যাল রিপোর্ট দ্বারা সমর্থিত হবে। কারণ ধর্ষণের সময় ভিকটিম বাচার জন্য একটু হলেও ধস্তাধস্তি করেন। কিন্তু ধর্ষণের এ মামলায় ভিকটিমের শরীরে কোন আঘাতের চিহ্ন নাই এবং ভিকটিমের শরীরে কোন আঘাতের চিহ্ন না থাকলে তাকে ধর্ষণ বলা যাবে না। (১৮ ডিএলআর ৯১)। এছাড়া ধর্ষিতার মেডিক্যাল রিপোর্ট না থাকায় প্রসিকিউশন কেস সন্দেহজনক হবে। বলছে ৯ বিএলডি, ৩১৪। এ মামলায় ভিকটিম একাধিকবার আসামীর সঙ্গে স্বেচ্ছায় ইচ্ছাকৃত অংশীদার হিসেবে যৌন সহবাস করেছে। মামলাটি বিলম্বে হয়েছে। আসামী এ পর্যায়ে অব্যহতি পেতে হকদার। বলছে ১২ এমএলআর, পৃষ্ঠা-৪০৯। অভিযোগকারিণীর বৈবাহিক অবস্থা এবং যৌনসম্পর্কের ইতিহাসকে তার ‘চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য’ বিবেচনায় যৌন কার্যকলাপে অভ্যস্ত, একজন হালকা নৈতিক চরিত্রের অধিকারিণী বিধায় আসামী অব্যহতি পেতে হকদার। তদন্তকারী কর্মকর্তা নিরপেক্ষ কোন ব্যক্তিকে অত্র মামলায় সাক্ষী করতে পারেন নাই। অত্র মামলায় তদন্তকারী কর্মকর্তার নিকট সাক্ষীগণ ফৌজদারী কার্যবিধির ১৬১ ধারায় যে জবানবন্দী প্রদান করেছেন, তাতে সাক্ষীগণ দরখাস্তকারী আসামীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ প্রমাণ করতে সক্ষম হয়নি। মাননীয় আদালত অব্যহতি আবেদন, আইনজীবীর বাচনিক প্রকাশ, সংশ্লিষ্ট বিষয়ে উচ্চ আদালতের সিদ্ধান্ত ও মামলার পারিপার্শ্বিক অবস্থা বিবেচনা করে ন্যায় বিচারের স্বার্থে আসামীকে ফৌজদারী কার্যবিধির ২৬৫(গ) ধারার বিধান মতে মামলার দায় হতে অব্যাহতি দানের আদেশ দেন। -
#law_tips_bd #divorce #niact #criminal_case #seraj_pramanik #land_problem #land_law #lawtips #khotian #rapper #rappers #rape_case
ধর্ষণের কতদিনের মধ্যে নারীরা ধর্ষণ মামলা করতে পারবেন?
Dhorshon Mamla kivabe korben?
মিথ্যা ধর্ষণ মামলায় ফেঁসে গেলে আপনার করণীয় কি?
How to get bai
মিথ্যা ধর্ষণ মামলায় ফেঁসে গেলে আপোষ করবেন কিভাবে?
বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণ মামলা
Rape Status In BD
নারী ও শিশু ধর্ষণ মামলা ৬ মাসে শেষ করতে হাইকোর্টের নির্দেশ
প্রমাণ না মেলায় ধর্ষণ মামলা থেকে খালাস
16 окт 2024