আরিফ বিন হাবিব কে নিয়ে উনার কথাগুলো যুক্তিযুক্ত। আমি আরিফ বিন হাবিব এর অনেক ওয়াজ শুনেছি উনি আসলেই এরকমই ওয়াজ করেন। মিষ্টি মিষ্টি কথা বলে আসলে আমাদের গোমরাহী করছে আরিফ বিন হাবিব।
আরে পাগলের বাচ্চারা তোগো মতো কিছু কুলাঙ্গার সন্তানের কারণে আজকে অবস্থা। হক কথা বললেই হুজুরের দোষ। তোরা কি দেখস না প্রত্যেকটা কথা রেফারেন্স দিয়া বলে। এরপর তোকে বিবেকের উপর কি কুত্তায় প্রস্তাব করছেরে
মানুষ তো রেজাউল করিম আবরার।আরেক বিন হাবিবেরে আরো আগে চিনছে। এরা হলো অরজিনাল ফেতনাবাজ।কারণ মানুষ এখন বিচার করতে পারে কারা ফেতনাবাজ। তোরা তো মুকাল্লিদ অন্ধ হয়ে গেচোচ।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু ভাই সত্যের এবং মিথ্যার পার্থক্য করার জ্ঞান রাখো না তুমি পোস্ট করো কিভাবে আপনি নিজে জ্ঞান অর্জন করুন এবং তারপর আপনি সত্য এবং মিথ্যার পোস্ট করুন নতুবাক কাল কেয়ামতের ময়দানে আল্লাহ সুবহানাতায়ালা আপনাকে ধরবেন শুক্রান জাযাকাল্লাহ খাইরান
ছাত্র পড়াতে হলে শতভাগ জ্ঞান লাগে।ওয়াজ করতে ও শতভাগ জ্ঞান লাগে। একজন আরেক জনের বিরুদ্ধে বিষোদগার করে যাচ্ছেন এটা কি ঠিক। হাদিস কোরআন গভীর ভাবে অধ্যয়ণ করলে কোন সমস্যাই থাকে না। আমরা যারা শ্রোতা আমরা আপনাদের উপর বিশ্বাস রাখতে পারছি না।কাজেই আমাদের পরিশ্রম বেড়ে যায়।
অত্যাচার ও নির্যাতন: নির্যাতিত ও অত্যাচারিত ব্যক্তির পক্ষে বৈধ যে, সে শাসক, বিচারক প্রমুখ (প্রভাবশালী ব্যক্তি যাঁরা অত্যাচারীকে উচিত সাজা দিয়ে ন্যায় বিচার করার কর্তৃত্ব ও ক্ষমতা রাখেন তাঁদের নিকট নালিশ করবে যে, "অমুক ব্যক্তি আমার উপর এই অত্যাচার করেছে।' ২। মন্দ কাজের অপসারণ ও পাপীকে সঠিক পথ ধরানোর কাজে সাহায্য কামনা। বস্তুতঃ শরীয়ত বহিঃর্ভূত কর্মকাণ্ড বন্ধ করার ব্যাপারে শক্তিসম্পন্ন ব্যক্তিকে গিয়ে বলবে যে, অমুক ব্যক্তি মন্দ কাজে লিপ্ত। সুতরাং আপনি তাকে তা থেকে বাধা দিন' ইত্যাদি। তবে এর পিছনে কেবল অন্যায় ও মন্দ কাজ থেকে বাধা দেওয়ার একমাত্র উদ্দেশ্য হতে হবে; অন্যথা তা হারাম হবে। ৩। ফতোয়া জানা। মুফতি (বা আলেমের) নিকট গিয়ে বলবে, 'আমার পিতা আমার ভাই বা আমার স্বামী অথবা অমুক ব্যক্তি এই অন্যায় অত্যাচার আমার প্রতি করেছে। তার কি কোন অধিকার আছে? (এমন করার অধিকার যদি না থাকে) তবে তা থেকে মুক্তি পাবার এবং অন্যায়ের প্রতিকার করার ও নিজ অধিকার অর্জন করার উপায় কী?' অনুরূপ আবেদন পেশ করা। এরূপ বলা প্রয়োজনে বৈধ। তবে সতর্কতামূলক ও উত্তম পন্থা হল, নাম না নিয়ে যদি বলে, 'এক ব্যক্তি, বা লোক বা স্বামী এই করেছে, সে সম্পর্কে আপনি কী বলেন?” নির্দিষ্ট কোন ব্যক্তির নাম না নিয়ে এরূপ বললে উদ্দেশ্য পূরণ হয়ে যাবে। এ সত্ত্বেও নির্দিষ্ট ক'রে নাম নিয়ে ফতোয়া জিজ্ঞাসা করা বৈধ। যেমন এ মর্মে পরবর্তীতে হিন্দের হাদীস উল্লেখ করব--- ইনশা আল্লাহ তা'আলা। ৪। মুসলিমদেরকে মন্দ থেকে সতর্ক করা ও তাদের মঙ্গল কামনা করা। এটা অনেক ধরণের হতে পারে। তার মধ্যে যেমন:- (ক) হাদীসের দোষযুক্ত রাবী ও (বিচারকার্যে) সাক্ষীর দোষ-ত্রুটি প্রকাশ করা। সর্বসম্মতিক্রমে এরূপ করা বৈধ; বরং প্রয়োজনবশতঃ ঐরূপ করা অত্যাবশ্যক। (খ) কোন ব্যক্তির সাথে বৈবাহিক সম্পর্ক জোড়ার জন্য, কোন ব্যবসায়ে অংশীদারি গ্রহণের উদ্দেশ্যে, কারো কাছে আমানত রাখার জন্য, কারো সাথে আদান-প্রদান করার মানসে অথবা কারো প্রতিবেশী হবার জন্য ইত্যাদি উদ্দেশ্যে পরামর্শ চাওয়া। আর সে ক্ষেত্রে যার নিকট পরামর্শ চাওয়া হয়, তার উচিত প্রকৃত অবস্থা খুলে বলা। বরং হিতাকাঙ্ক্ষী মনোভাব নিয়ে যত দোষ-ত্রুটি থাকবে সব ব্যক্ত ক'রে দেবে। অনুরূপভাবে যখন কোন দ্বীনী জ্ঞান পিপাসুকে দেখবে যে, সে কোন বিদআতী ও মহাপাপী লোকের নিকট জ্ঞানার্জন করতে যাচ্ছে এবং আশংকা বোধ করবে যে, ঐ বিদআতী ও ফাসেক (মহাপাপী) দ্বারা
দ্বারা সে ক্ষতিগ্রস্ত হবে, তাহলে সে আবশ্যিকভাবে তাকে তার অবস্থা ব্যক্ত ক'রে তার মঙ্গল সাধন করবে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে শর্ত হল যে, এর পিছনে তার উদ্দেশ্য যেন হিতাকাঙ্ক্ষাই হয়। এ ব্যাপারটি এমন যে, সাধারণত: এতে ভুল হয়ে থাকে। কখনো বা বক্তা হিংসায় উদ্বুদ্ধ হয়ে ঐ কথা বলে। কিন্তু শয়তান তার ব্যাপারটা গোলমাল ক'রে দেয় এবং তার মাথায় গজিয়ে দেয় যে, সে হিত উদ্দেশ্যেই ঐ কাজ করছে (অথচ বাস্তব তার বিপরীত)। এ জন্য মানুষের সাবধান থাকা উচিত। (গ) যখন কোন উচ্চপদস্থ সরকারী অফিসার, গভর্নর বা শাসক, সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন না করে---হয় তার অযোগ্যতার কারণে কিংবা পাপাচারী বা উদাসীন থাকার কারণে ইত্যাদি ---তাহলে উক্ত ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ রাষ্ট্রনেতার নিকট তার স্বরূপ তুলে ধরা একান্ত কর্তব্য। যাতে সে তার স্থানে অন্য উপযুক্ত কর্মী নিয়োগ করতে পারে কিংবা কমপক্ষে তার সম্পর্কে তার জানা থাকবে এবং সেই অনুযায়ী তার সাথে আচরণ করবে এবং তার প্রতারণা থেকে মুক্ত থাকবে, আর সে তাকে সংশোধন হবার জন্য উৎসাহিত করার চেষ্টা করবে, তারপর তাকে পরিবর্তন করে দেবে। ৫। প্রকাশ্যভাবে কেউ পাপাচরণ বা বিদআতে লিপ্ত হলে তার কথা বলা। যেমন প্রকাশ্যভাবে মদ্য পান করলে, লোকের ধন অন্যায়ভাবে আত্মসাৎ করলে, বলপূর্বক ট্যাক্স বা চাঁদা আদায় করলে, অন্যায়ভাবে যাকাত ইত্যাদি অমূল করলে, অন্যায় কাজের কর্তৃত্ব করলে, তার কেবল সেই প্রকাশ্য অন্যায়ের কথা উল্লেখ করা বৈধ। (যাতে তার অপনোদন সম্ভব হয়) পক্ষান্তরে তার অন্যান্য গোপন দোষ-ত্রুটি উল্লেখ করা বৈধ নয়। তবে যদি উল্লিখিত কারণসমূহের মধ্যে অন্য কোন কারণ থাকে, যেমন আমরা পূর্বে বর্ণনা করেছি, তাহলে তাও ব্যক্ত করা বৈধ হবে। ৬। প্রসিদ্ধ নাম ধরে পরিচয় দেওয়া। সুতরাং যখন কোন মানুষ কোন মন্দ খেতাব দ্বারা সুপরিচিত হয়ে যাবে; যেমন চোখ ওঠা, খোঁড়া, কালা, অন্ধ, টেরা ইত্যাদি তখন সেই পরিচায়ক খেতাবগুলি উল্লেখ করা সিদ্ধ। তবে অবমাননা বা হেয় প্রতিপন্ন করার অভিপ্রায়ে সে সব উল্লেখ করা নিষিদ্ধ। পক্ষান্তরে উক্ত পদবী ছাড়া অন্য শব্দ বা নাম দ্বারা যদি পরিচয় দান সম্ভব হয়, তাহলে সেটাই সব চাইতে উত্তম। এই হল ছয়টি কারণ, যার ভিত্তিতে গীবত করা বৈধ। আর এর অধিকাংশ সর্ববাদিসম্মত। সহীহ হাদীস থেকে এর বিভিন্ন দলীলও প্রসিদ্ধ। যার কিছু নিম্নরূপ:- রিয়াদুস সালেহীন ১৫৩৯ নং হাদিস
ইসলাম সত্য ধর্ম ভুল করা বা ভুল বলা যাবেনা।কেউ ভুল করলে তাকে ভুল ধরিয়ে দিতে দিতে হবে। তাকে জবাব দিয়ে সত্যটা বুঝিয়ে দিতে হবে। দেশে বা সমাজে ভুল ছেড়ে দেয়া যাবেনা।এর নাম ইসলাম।
আমার আল্লাহর কাছে কোনো আলেম পরিচয় চলবেনা কোনো পীর গিরি চলবেনা আরে ভাই আমরাতো সাবাই কবোরের জাতরী কেন এতো অহংকার আপনে দেকন সধারোন মানুষ জারা কোরান বুঝদোনা হাদিস বুঝতোনা সেই মানুষ গুলো আজ কতো পরিবর্তন হক্কানি আলেম কাছে এসে এখনো সময় আছে ভালো হয়ে জান
আমি আপনার ফ্যান হয়ে গেলাম স্যার!! এভাবে আরিফকে ধরিয়ে দিতে থাকুন।। ব্রাদার রাহুল ভাই তো মুখ খুলছে না তার নামে,, আপনি চালিয়ে যান। আর পারলে একটা বাহাসও করিয়েন৷ ওকে হারা দেখতে চাই....!!
Tara nijer majhab e mane na Tara keno 4 rakat a tabarruk kore na??? Ondho bektir piche namaz makruk /4 jinis er mod .jorda khawa /ondho imam er piche sahabi ra namaz porche era kun hadith diye Eta makru korlo???40+500× sahabi rofaladan er hadith ache prai oigula koi gelo?????pesab diye sura fateha lekha ?? Egla quran r hadith diye dekhate paren Allahr kosom ami bujhe jabo??? Ei prosner uttor dite parle bujhbe hanafi prokito sunni
R koto gula proman lagbe rofaladan. Jore amin. Tabarruk .tasahud er somai nokh othani rr apnader namaz proman kore dekhan hadith diye Tale apnak sotti vabbo
আপনাদের ব্যাক্তিগত আক্রমণের কারণে আপনাদের প্রতি মানুষের ভালোবাসা কমে যাচ্ছে, আপনারা তার আলোচনা র সমালোচনা করতে পারেন কিন্তু দুঃখজনক আপনারা এখন দেখি ব্যাক্তিগতভাবে আক্রমণ করেন যেটা গোঁড়ামি ছাড়া কিছুটা না!
@@saifahmod829 আমরা খুবই বোকা মুসলিম কাফেররা যখন আমাদের হাত কেটে দিতে চাই আমাদের কল্লা কেটে দিতে চাই তখন আমরা ব্যাস্ত হাত কোথায় বঁাধবো এই নিয়ে রেষারেষি। কেও মুর্খ কেও বেদাতি এই সমালোচনা ইসলাম র শিক্ষায় না। এগুলো ইসলামে ফাটল তৈরি করে, আর সাহাবিদের মধ্যেই এখতেলাফ ছিল বিভিন্ন বিষয়ে আর আমরা তো কোথাকার আবেগি জাতি।
জি না জনাব,, শির্ক বিদআত করলে আল্লাহর সাহায্য পাওয়ার চিন্তাই করা যাবে না৷ ইবাদতে সঠিক না হলে ইহুদি কাফেররা মাথা কেটে নিলেও জাহান্নামী৷ এক মাত্র রাসুল সাঃ এর পদ্ধতিতেই মুক্তি,,, ঐক্য হবে তাওহীদের ভিত্তিতে৷ শির্ক বিদআতের সাথে কখনও ঐক্য হবে না,
তারাবীর নামাজ ২০ রাকাত যদি নাই হতো তাহলে সাহাবারা ২০ রাকাত না পড়ে ৮ রাকাতই পড়তো।সাহাবারা রাসুল (স)কে ২০ রাকাত তারাবীর নামাজ পড়তে দেখেছে বলেই ২০ রাকাত পড়েছে। যদি ৮ রাকাত পড়তে দেখতো তাহলে ৮ রাকাতই পড়তো।
ভাই ওনার পিছনে লাগিয়া লাভ নাই আগে আপনার হিসাব ঠিক করেন নিজের হিসাব ঠিক না করে অন্যের কথা বলে লাভ নাই, আল্লাহ আমাদের সবাই কে ইসলামের সঠিক বুঝ দান করুক আমিন।
হুজুর খুব শীঘ্রই ফুটবল বিশ্বকাপ। খেলাকে কেন্দ্র করে কিছু মানুষ সিরিয়াসভাবে এবং কিছু মানুষ দুষ্টামির ছলে বাজি ধরে। সেটা যেন না করে মানুষ, এই বিষয়ে একটি লেকচার দেওয়ার জন্য অনুরোধ করছি। ধন্যবাদ
যারা অন্য জনের নামে সাধারণ মানুষের বিভ্রান্ত হয় তারা আবার আলেম হয় কেমন করে। সাধারণ মানুষ ভুল বলেও বুঝতে পারবে না আর সঠিক বলেও বুঝতে পারবে না। আপনি সাধারণ মানুষের মাঝে বরং যাকে ভুল ধরবেন তার সাথে বাহাস করেন তারপর বুঝা যাবে কে সত্যি।