রক্ত আমাশয় প্রতিরোধে নিচের ব্যবস্থাপনাগুলো মেনে চলা ভালো:
#রক্তআমাশয় #রক্তপায়খানা #চিকিৎসা
১। খামার ও পানির পাত্র মোরগ- মুরগির পিঠ বরাবর রাখা, যেন খামার ও পানির পাত্র পায়খানার সংস্পর্শে না আসে।
২। খাবার ও পানির পাত্র নিয়মিত পরিষ্কার রাখা।
৩। আক্রান্ত মোরগ- মুরগির বিষ্টা সরিয়ে ফেলা যেন সুস্থগুলো এ বিষ্টার সংস্পর্শে না আসে।
৪। বাচ্চা মোরগ- মুরগির বয়স্কগুলো থেকে আলাদা রাখা কারণ বয়স্ক মোরগ-মুরগির রোগের বাহক গিসাবে কাজ করে।
৫। লিটার সবসময় শুষ্ক রাখা, মাঝে মাঝে ওলট পালট করা এবং ভিজা লিটার সরিয়ে ফেলা।
৬। খামারের জায়গার তুলনায় অধিক মুরগি পালন না করা।
৭। পুষ্টির ঘাটতি হলে রোগের সংক্রমণ বৃদ্ধি পায়। এজন্য নিয়মিত পুষ্টিকর খাদ্য সরবরাহ করতে হবে। অতিরিক্ত প্রোটিনযক্তি খাদ্য দেয়া যাবে না। পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন এ ও কে সরবরাহ করতে হবে ।
৮ । পুরাতন লিটার সম্পূর্ণ ফেলে না দিয়ে ৫-১০% পুরাতন লিটার নতুন লিটারের সাথে মিশানো।
৯ । খাদ্য কক্রিডিওস্ট্যাট ব্যবহার করেন রক্ত আমাশয় নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
24 авг 2024
