বনি আমিন দাদাকে একটা প্রশ্ন করলাম" বিমান হেলিকপ্টার নভোযানের যুগেও আপনি বিশ্বাস করেন যেঃ নবী মোহাম্মদ একটা পশুর পিঠে চড়ে ছয় আসমান ফুটো করে সপ্তম আসমানে গিয়ে আল্লাহর সাথে দেখা করেছেন?
ইসলামের ইতিহাস অনুযায়ী মোহাম্মাদের নবুওয়াত দাবী করার একাদশ বছরের (৬২০ খ্রিষ্টাব্দ/মতান্তরে ৬২১ সালে) রজব মাসের ২৬ তারিখের রাতে মিরাজের কাহিনী বলা হয়েছে। অথচ ৬২০ সালে জেরুজালেমে কোনো মুসলমান ছিলোনা, সুতরাং নামাজ পড়ার জন্য কোনো মসজিদও ছিলো না। মিরাজের কাহিনীর প্রায় ১৫-২০ বছর পরে দ্বিতীয় খলিফা উমর ইবনুল খাত্তাব প্রথম এখানে একটি মসজিদ নির্মাণ করেছিলেন, যা মসজিদ আল আকসা নামে পরিচিত। উমরের শাসনকাল ছিলো ২৩ আগষ্ট ৬৩৪ থেকে ০৩ নভেম্বর ৬৪৪ সাল পর্যন্ত। তাই কোরআনের ১৭ঃ০১ আয়াতে বলা মসজিদে আকসার উল্লেখ থাকায় নিঃসন্দেহে প্রমাণিত এই আয়াত কোরআনে পরে ঢুকানো হয়েছে, অথবা মোহাম্মদ শুনেছে সেখানে মাউন্ট টেম্পল বা বায়তুল মুকাদ্দাস আছে, সেই বায়তুল মুকাদ্দাসকেই মসজিদে আকসা বলেছে। যেমন মোহাম্মদের মক্কা দখলের আগেও মোহাম্মদ কাবাঘরকে মসজিদুল হারাম বলেছে, অথচ তখনও কাবাঘরে কাবাঘর পরিবেষ্টিত ৩৬০টি মূর্তি ছিলো৷ কাফের-মুশরিকদের উপাস্য মূর্তিভর্তি কাবাঘর বা মন্দিরকে কি মসজিদ বলা যায়? দ্বিতীয়ত, কোরআনের ১৭ঃ০১ আয়াতে বিশ্বাস করলে বিশ্বাস করতে হবে মোহাম্মদের মিরাজ ছিলো মসজিদে হারাম তথা কাবাঘর থেকে মসজিদে আকসা পর্যন্ত। আল্লাহর সাক্ষাতে সাত আসমানের উপরে আরশে যাবার কাহিনী বানোয়াট।
মানুষ ভুল করতে পারে কিন্তু আল্লাহ কিভাবে ভুল করে? কেবলাতো একটাই হওয়ার কথা কিন্তু একবার জেরুজালেমকে কেবলা বানিয়ে পরে পল্টি মেরে মক্কাকে কেবলা বানানোতে কি প্রমান হয়না এসবই মানুষেরই কাজ? এই জেরুজালেম মূলত প্রাচীন ইহুদিদের আদি ধর্মীয় স্থান। আল আকসা তৈরী হয়েছে মাত্র হাজার খানেক বছর আগে, অথচ তারও হাজার হাজার বছর আগের সলোমন টম্ব সহ নানা নিদর্শন প্রমান করে ঐ স্থান ইহুদিদেরই প্রাচীন দেশ।
আপনারা যেটা কে সত্য মনে করেন সেটাই হচ্ছে সর্বশ্রেষ্ঠ মিথ্যা ,, কুরআন নিজেও স্বীকার করে এই ভূমি মূসা নবীর আমল থেকে কেয়ামত পর্যন্ত হইহুদিদের (সূরা ১৭:১০৪)... ৬৩৬ সালে আরব খলিফা ওমরের জেরুসালেম দখলের আগে এখানে কোন মসজিদ বা মুসলিম ছিল না.. উমর পরবর্তি আরেক আরব দখলদার উমাইয়া খলিফা Abd al Malik ও al Walid ৭০৫ সালে জেরুসালেমের ইহুদিদের সবচেয় পবিত্রস্থানে একটি মসজিদ নির্মান করে কুরআন থেকে তার নাম রাখে "আল আকসা" যার অর্থ "দূরবর্তি জামাতের স্থান".. এখানে ছিল ইহুদিদের নবী Solomon(সোলায়মান) নির্মিত এবাদত গৃহ (הַר הַבַּיִת, 'Har HaBáyit'; "Mount of the House [of God) যেটা সৃষ্টিকর্তার নির্দেশে ইহুদিদের জন্য নির্মান করা হয়েছিল.. জেরুসালেম ইহুদি-খ্রিস্টানদের সবচেয়ে পবিত্র স্থান হলেও মুসলিমদের কাছে এটা ৩য় পবিত্রস্থান.. তাদের কাছে প্রথম হল মক্কা-মদীনা
@@user-dl9cw4dj5r এমন একশ পাসপোর্ট থাকলেও কাজ হবে না যদিনা বুকের পাটা থাকে। পৃথীবিতে বহু বাংঙালীর আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, ইতালির পাসপোর্ট আছে তবে আজ পর্যন্ত কাউকে দেখি নাই বনি আমিনের মতো কোটি কোটি টাকা খরচ করে এভাবে বিশ্বের একপ্রান্ত থেকে আরেক প্রান্ত ঘুরে বেড়ায়। আর তার মতো এতো গভীরের ভিডিও কোউ করতে পারে না।বনি আমিন হচ্ছে চৌকস ও সাহসী লোক অন্যরা ডেয়ারিং জায়গায় ভিডিও করতে গেলে মেরে হাড়গোড়ও ভেঙ্গে দিবে।
মিঃ বনি আমিনের যতো গুলো ভিডিও দেখেছি আমি , সব গুলো ভিডিও মধ্যে এটাই সর্বশ্রেষ্ঠ ভিডিও বলে মনে করছি। আহ্ দেখে মনটা শান্তি তে ভরে গেল, ধন্যবাদ মিঃ আমিন । প্যালেস্টাইন এবং জেরুজালেমের উপর আরো কিছু এরকম ভিডিও দেখতে চাই।
আলহামদুলিল্লাহ এটা আমার জীবনের দেখা অন্যতম একটি শ্রেষ্ঠ ভিডিও আল্লাহ্ পাকের শুকরিয়া যে তিনি আমাকে মুসলিম বানিয়েছেন বনি আমিন ভাইকে কি বলে ধন্যবাদ দেব সেই ভাষা আমার নেই।
অস্ট্রেলিয়ার মত উন্নত দেশের পাসপোর্ট থাকলে ইসরাইলে যাওয়াতে কোন সমস্যা নেই- কারন ইসরাইল সকল পর্যটকদের ওয়েলকাম করে। ইসলামের প্রতি এত ভালবাসা থাকলে বনি আমিন সাহেবের উচিত প্রকৃত শরীয়ার দেশ তালিবানি আফগানিস্তান ভ্রমন করা, তবেই বুঝবো উনি প্রকৃত সাহসী পর্যটক।
@@user-vn1uj9vd4d একটু ভোল আছে উনার পরনে যদি ইসলামী লেবাস থাকতো তাহলে উনি জেরুজালেম এ ডোকতে পারতেন না। উনি সেকুলার পরিচয় দিয়ে হয়তো ঠুকেছেন। মোহাম্মদ হাবল একজন অষ্টেলিয়ার নাগরিক উনার জেরুজালেম ডুকতে যে কতটা হয়রানির শিকার হতে হয়েছিল তা বলার অপেক্ষা রাখে না। আর জেরুজালেমের মুসলিম রা কিভাবে নির্ধারিত হচ্ছে তা তিনি তার সেই ভিডিও তে তুলে ধরেছিলেন।
এজন্য বনি আমিন দাদাকে একটা প্রশ্ন করলাম" বিমান হেলিকপ্টার নভোযানের যুগেও আপনি বিশ্বাস করেন যেঃ নবী মোহাম্মদ একটা পশুর পিঠে চড়ে ছয় আসমান ফুটো করে সপ্তম আসমানে গিয়ে আল্লাহর সাথে দেখা করেছেন?
বনি আমিন স্যারকে শুধু অভিনন্দন জানালে কম হবে, তাই অন্তর দিয়ে ভালোবাসা জানানো ছাড়া দূর থেকে দেওয়ার আর কি বা আছে? আরো আরো বেশি বেশি ফিলিস্তিনের ভিডিও দেখতে চাই। শুভকামনা রইল ❤️
আল্লাহ্ আপনাকে দিন ইসলামের জন্য কবুল করুক,বনি আমিন ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ,আপনি পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানগুলোত গিয়ে আমাদের জন্য ইসলামের ঐতিহাসিক নিদর্শন গুলো আমাদের জন্য উপস্থাপন করবেন,ইনশাআল্লাহ
অনেক অনেক দোয়া ও ভালোবাসা রইলো প্রিয় বনি আমিন স্যারের প্রতি, মাশাআল্লাহ মুসলিম জাতির প্রথম কেবলার ভেতরের দৃশ্য আজ প্রথম দেখলাম, মাশাআল্লাহ, সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহু আকবর
মুসলমানদের প্রথম কেবলা আপনার মাধ্যমে দেখলাম। আমার মতো সবাই-ই উপকৃত হবে এমনকি অজানা ও অদেখা কেবলা সম্পর্কে জানবে এবং জানতে পারবে। সেরা ভিডিও ছিলো এটা। ধন্যবাদ বনী ভাই আপনাকে এবং ভাবীকে।❤️
@@anonymoussoul3343 কারণ রাতের তোমার *** অন্য কিছুতে লিপ্ত হয়,, চুলকানি থাকলে আমার কাছে আসিও মলম লাগিয়ে দিবো, বহু চুলকানির রোগীকে মলম লাগানোর অভিজ্ঞতা আছে!
@@tanvirulislamsozib6828 সমস্যা কি রে ভাই? দিনের জন্য কবুল করবে, রাতের জন্য কে না, সেটা জিজ্ঞেস করলাম। আপনি চ্যাতলেন কেন? চুলকানি তো দেখি আপনারই বেশি। কিছু মলম গুলে খান আপনি।
বনি আমিন ভাই ভিডিও দেখানোর জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। সারা বিশ্বের ইসলামের ঐতিহাসিক স্থান গুলো দেখানোর জন্য আপনার প্রতি অনুরোধ রইলো। আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুক। আমিন।
25 বছরেও এমন ভিডিও দেখিনি।আমার আন্তর্জাতিক খবর রাখতে ভালো লাগে।আপনি ইসরায়েল ফিলিস্তিনি নিয়ে ভিডিও বানিয়েছেন, আমার পক্ষ থেকে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আমি আপনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করি।
অসংখ্য অসংখ্য, ধন্যবাদ, বনি আমিন, সাহেব আপনাকে দোয়াকরি আল্লাহ যেন আপনার হায়াতকে আরো বাড়িয়ে দেন এবং দুনিয়াতে ভালো কাজ করে যাওয়ার তৌফিক দান করেন এবং আখেরাতে আপনাকে যেন আল্লাহ জান্নাতের সর্বোচ্চ মাকাম জান্নাতুল ফেরদৌস দান করেন আমিন
বনি ইয়ামিন ভাই আমি আপনার সকল ভিডিও গুলো দেখি। অনেক ভালো লাগে। তবে আজকের মতো এতো ভালো লাগা কখনো উপলব্ধি করিনাই। আল্লাহ আপনাকে হয়াতে তাইয়্যেবা দান করুন আমিন।
কি ভাল লাগছে মাশাল্লাহ, আশ্চর্য্য বড় ভাইয়া ইসলাম বা ধর্ম সম্পর্কে নির্ভুল তথ্য জানেন আলহামদুলিল্লাহ, যত দেখি, শুনি,তত মন, চোখ জুড়িয়ে যায়,শুকরিয়া। এত জানার রহস্য হলো বিদ্যান, বহু পড়ার ফল।
ধন্যবাদ আপনাকে বনি আমিন এই মসজিদুল আকসা কে কেন্দ্র করে সুন্দরভাবে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে হাজারো লাখো মানুষের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য। আমার পক্ষ থেকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপনাকে আল্লাহ আপনাকে হায়াতে তাইয়েবা দান করুন। (আমিন)