আমি Tik tok থেকে একটা হিন্দু ছেলে কে ভালো বেসেছি আর সেই ছেলে ও আমাকে ভালো বাসে আমাদের রিলেশন এর 2বছর হয়ে গেছে আমি মুসলিম আর ও হিন্দু ও থাকে বিদেশ বিদেশ থেকে 2026 সালে আসবে আর আমাকে বিয়ে করবে আমার কিছু করার নাই কারন আমি তাকে অনেক ভালো বাসি কেউ বাজে কথা বলবেন না সবাই দোয়া করবেন যাতে আমরা দুজন এক হতে পারি😢🥰🥀
সনাতন ধর্মে মহিলাদের বহু স্বামী গ্রহণের ইতিহাস। 🕉🕉🕉🕉✨✨✨✨👤👤👤👤🟥🟥🟥🟥 👉ধর্ম অন্ধ মূর্খদের জন্য ✍সনাতন ধর্মের শিক্ষা। পর্ব 2 📕📕😎😎🟦🟦🟦🟦🟦🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉 📚✍ সনাতন ধর্মে শুধুমাত্র পুরুষেরা নয় মহিলাদের ক্ষেত্রেও বহু বিবাহ আর মহিলাদের একাধিক স্বামী গ্রহণের প্রমাণ পাওয়া যায়। 🕉 ✍ পঞ্চকন্যা হচ্ছে হিন্দু মহাকাব্যের প্রবাদপ্রতিম প্রধান পাঁচ নারী চরিত্র। তাঁদের প্রশংসাসূচক স্তবগান ও নাম পঠনে সকল পাপ দূরীভূত হবে বলে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে। তাঁরা হচ্ছেন- অহল্যা, দ্রৌপদী, কুন্তী, তারা ও মন্দোদরী। 📖✍ সুপরিচিত সংস্কৃত স্তব-স্তুতিতে পঞ্চকন্যার বিষয়ে বলা হয়েছে- "অহল্যা দ্রৌপদী কুন্তী তারা মন্দোদরী তথা। পঞ্চকন্যা স্মরে নিত্যং মহাপাতক নাশনম্।।" অর্থাৎ, অহল্যা, দ্রৌপদী, কুন্তী, তারা ও মন্দোদরী -এই পঞ্চকন্যাকে নিত্য স্মরণ করলে মহাপাপগুলো দূরীভূত হয়। হিন্দু ধর্মাবলম্বী বিশেষতঃ হিন্দু গৃহিনীরা প্রত্যেক সকালে প্রার্থনার মাধ্যমে পঞ্চকন্যাকে নিত্য স্মরণ করে থাকেন। তাঁদের নাম প্রশংসাসূচক ও প্রার্থনা প্রাতঃস্মরণীয় হয়। সকালের শুরুতে তাঁদের নাম জপ করা একান্ত বাধ্যতামূলক। 👉 🕉 পঞ্চ সতী আর মহাভারতের অন্যতম চরিত্র দ্রৌপদী দেবী। এই দ্রৌপদীর ছিল একসাথে ৫ স্বামী। পঞ্চপান্ডবের ভাইদের সাথে বিবাহ হয়। এরা হলেন- ১ যুধিষ্ঠির ২ ভীম ৩ অর্জুন ৪ নকুল ৫ সহদেব 🕉✍ পঞ্চপাণ্ডবের প্রত্যেকের ঔরসে দ্রৌপদীর গর্ভে একজন পুত্রের জন্ম হয়। এঁদের "উপপাণ্ডব" নামে অভিহিত করা হয়। এঁরা হলেন - যুধিষ্ঠিরের পুত্র 'প্রতিবিন্ধ্য', ভীমের পুত্র 'সুতসোম', অর্জুনের পুত্র 'শ্রুতকর্মা', নকুলের পুত্র 'শতানীক' এবং সহদেবের পুত্র 'শ্রুতসেন'। 🕉 পাণ্ডবভ্রাতাদের সঙ্গে দ্রৌপদীর বিবাহই একমাত্র বহুপতি গ্রহণের দৃষ্টান্ত নয়। 👉🕉 ॥২. অহল্যার স্বামী ঋষি গৌতম। অহল্যার তা রূপে মুগ্ধ হয়ে দেবরাজ ইন্দ্র গৌতমের রূপ ধারণ করে অহল্যার সাথে মিলিত হয়েছিলেন। ধ্যান যোগে সব জানতে পেরে ঋষি গৌতম অহল্যা ও ইন্দ্র, দুজনকেই অভিশাপ দিয়েছিলেন। 👉🕉 ৩. কুন্তী ছিলেন পান্ডুর স্ত্রী। এছাড়া কুমারী অবস্থায় সূর্যদেবের সঙ্গে মিলিত হয়ে তিনি মহাবীর কর্ণের জন্ম দিয়েছিলেন। 👉🕉 ৪. তারা দেবীর স্বামী বানর রাজ বালী। এক দানবের সাথে যুদ্ধে গিয়ে দীর্ঘ দিন বালী ফিরে না আসায় বালী মারা গেছেন মনে করে তিনি বালীর ভাই সুগ্রীকে বিবাহ করেন। 👉🕉 ৫. মন্দোদরী স্বামী লঙ্কাধিপতি রাবনের। দেবী পার্বতীর অভিশাপে তিনি একটি কুয়োর মধ্যে ব্যাঙ রূপে ১২ বছর অবস্থান করেছিলেন। পরবর্তীতে তিনি রাক্ষস রাজ রাবনের প্রধান রাণী হয়েছিলেন। ➖➖এরা হলেন সনাতন ধর্মের পঞ্চসতী। 👉🕉🔵🔵🔵এই পঞ্চ সতী ছাড়াও সনাতন ধর্মের অনেক মহিলাদের একাধিক স্বামী ছিল। 👉 🕉 🎭 কালান্তরে গৌতম বংশীয় জটিল সাতটি ঋষিকে এক সঙ্গে বিবাহ করেছিলেন। 👉 🎭 আবার বাক্ষী নামে অপর এক ঋষিকন্যা এক সঙ্গে দশভাইকে বিবাহ করেছিলেন। 🔴 বৈদিক যুগে আমরা দেখেছি যে, জ্যেষ্ঠভ্রাতা কর্তৃক বিবাহিতা বধুর উপর সকল ভ্রাতার এক সঙ্গেই যৌনাধিকার থাকতো। বহুপতি গ্রহণ যে এক সময় ব্যাপক ছিল তা আমরা ব্যাসের এক উক্তি থেকেও বুঝতে পারি। দ্রৌপদীর বিবাহকালে ব্যাস বলেছিলেন- “স্ত্রীলোকের পক্ষে বহুপতি গ্রহণই সনাতন ধর্ম।” ধর্মসূত্র সমূহেও এর উল্লেখ আছে। 📚 আপস্তম্ভ ধর্মসূত্রে বলা হয়েছে যে- “কন্যাকে কোন বিশেষ ভ্রাতার হাতে দেওয়া হয় না, ভ্রাতৃবর্গের হাতে দেওয়া হয়।” বৃহস্পতি এর প্রতিধ্বনি করেছেন। 🔴 বৈদিক আর্যরা শুধু যে নিজেরা একাধিক বিয়ে করেছেন তাই নয় নারীদেরও বহুপতি বা স্বামী গ্রহণের অনুমতি ছিলো 📚 ✍কেননা ঋগবেদ ১০/৮৫/৪৫ এ বলা আছে, একজন স্ত্রীর ১০ টি সন্তান ও ১১ তম স্বামী হওয়া উচিত। 📚✍ এর ব্যাখায় স্বামী দয়ানন্দ স্বরস্বতি তার সত্যার্থপ্রকাশ বইয়ের, ১৩৬ পৃষ্টায় লিখেছেন, 👉🔵 “স্ত্রীর প্রথম স্বামী হচ্ছে সে যার সাথে তার বিবাহ হয়, সেই স্বামীকে বলা হয় সোম। 👉🔴 এরপর পর যার সাথে নিয়োগের মাধ্যমে যৌনমিলন করা হয় সেই দ্বিতীয় স্বামীকে বলা হয় গন্ধবীর, কারন সে ইতোমধ্যেই অন্য আরেকজনের সাথে বিবাহিত। 👉🟣 এরপর তৃতীয় ব্যাক্তি যার সাথে নিয়োগ করা হয় তার নাম অগ্নি, কারন সে কামুক। 👉🟣 এরপর চতুর্থ থেকে এগারো পর্যন্ত বাকিদের বলা হয় পুরুষ।” তিনি আরো বলেন, “ঠিক একিভাবে একজন পুরুষও নিয়োগ করতে পারে একে একে এগারোজন নারীর সাথে, ঠিক যেভাবে স্ত্রী করে এগারোজন পুরুষের সাথে, যা বেদ দ্বারা অনুমোদিত।”
সকল হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকদের নিকট আমার হাত জোড় করে বিনীত নিবেদন আপনারা চিরসবুজ সনাতন ধর্মের প্রচার ও প্রসার করুন। একমাত্র সনাতন ধর্ম বিশ্বে সকল জীবের মঙ্গল আনতে পারে।
সনাতন ধর্মে মহিলাদের বহু স্বামী গ্রহণের ইতিহাস। 🕉🕉🕉🕉✨✨✨✨👤👤👤👤🟥🟥🟥🟥 👉ধর্ম অন্ধ মূর্খদের জন্য ✍সনাতন ধর্মের শিক্ষা। পর্ব 2 📕📕😎😎🟦🟦🟦🟦🟦🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉 📚✍ সনাতন ধর্মে শুধুমাত্র পুরুষেরা নয় মহিলাদের ক্ষেত্রেও বহু বিবাহ আর মহিলাদের একাধিক স্বামী গ্রহণের প্রমাণ পাওয়া যায়। 🕉 ✍ পঞ্চকন্যা হচ্ছে হিন্দু মহাকাব্যের প্রবাদপ্রতিম প্রধান পাঁচ নারী চরিত্র। তাঁদের প্রশংসাসূচক স্তবগান ও নাম পঠনে সকল পাপ দূরীভূত হবে বলে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে। তাঁরা হচ্ছেন- অহল্যা, দ্রৌপদী, কুন্তী, তারা ও মন্দোদরী। 📖✍ সুপরিচিত সংস্কৃত স্তব-স্তুতিতে পঞ্চকন্যার বিষয়ে বলা হয়েছে- "অহল্যা দ্রৌপদী কুন্তী তারা মন্দোদরী তথা। পঞ্চকন্যা স্মরে নিত্যং মহাপাতক নাশনম্।।" অর্থাৎ, অহল্যা, দ্রৌপদী, কুন্তী, তারা ও মন্দোদরী -এই পঞ্চকন্যাকে নিত্য স্মরণ করলে মহাপাপগুলো দূরীভূত হয়। হিন্দু ধর্মাবলম্বী বিশেষতঃ হিন্দু গৃহিনীরা প্রত্যেক সকালে প্রার্থনার মাধ্যমে পঞ্চকন্যাকে নিত্য স্মরণ করে থাকেন। তাঁদের নাম প্রশংসাসূচক ও প্রার্থনা প্রাতঃস্মরণীয় হয়। সকালের শুরুতে তাঁদের নাম জপ করা একান্ত বাধ্যতামূলক। 👉 🕉 পঞ্চ সতী আর মহাভারতের অন্যতম চরিত্র দ্রৌপদী দেবী। এই দ্রৌপদীর ছিল একসাথে ৫ স্বামী। পঞ্চপান্ডবের ভাইদের সাথে বিবাহ হয়। এরা হলেন- ১ যুধিষ্ঠির ২ ভীম ৩ অর্জুন ৪ নকুল ৫ সহদেব 🕉✍ পঞ্চপাণ্ডবের প্রত্যেকের ঔরসে দ্রৌপদীর গর্ভে একজন পুত্রের জন্ম হয়। এঁদের "উপপাণ্ডব" নামে অভিহিত করা হয়। এঁরা হলেন - যুধিষ্ঠিরের পুত্র 'প্রতিবিন্ধ্য', ভীমের পুত্র 'সুতসোম', অর্জুনের পুত্র 'শ্রুতকর্মা', নকুলের পুত্র 'শতানীক' এবং সহদেবের পুত্র 'শ্রুতসেন'। 🕉 পাণ্ডবভ্রাতাদের সঙ্গে দ্রৌপদীর বিবাহই একমাত্র বহুপতি গ্রহণের দৃষ্টান্ত নয়। 👉🕉 ॥২. অহল্যার স্বামী ঋষি গৌতম। অহল্যার তা রূপে মুগ্ধ হয়ে দেবরাজ ইন্দ্র গৌতমের রূপ ধারণ করে অহল্যার সাথে মিলিত হয়েছিলেন। ধ্যান যোগে সব জানতে পেরে ঋষি গৌতম অহল্যা ও ইন্দ্র, দুজনকেই অভিশাপ দিয়েছিলেন। 👉🕉 ৩. কুন্তী ছিলেন পান্ডুর স্ত্রী। এছাড়া কুমারী অবস্থায় সূর্যদেবের সঙ্গে মিলিত হয়ে তিনি মহাবীর কর্ণের জন্ম দিয়েছিলেন। 👉🕉 ৪. তারা দেবীর স্বামী বানর রাজ বালী। এক দানবের সাথে যুদ্ধে গিয়ে দীর্ঘ দিন বালী ফিরে না আসায় বালী মারা গেছেন মনে করে তিনি বালীর ভাই সুগ্রীকে বিবাহ করেন। 👉🕉 ৫. মন্দোদরী স্বামী লঙ্কাধিপতি রাবনের। দেবী পার্বতীর অভিশাপে তিনি একটি কুয়োর মধ্যে ব্যাঙ রূপে ১২ বছর অবস্থান করেছিলেন। পরবর্তীতে তিনি রাক্ষস রাজ রাবনের প্রধান রাণী হয়েছিলেন। ➖➖এরা হলেন সনাতন ধর্মের পঞ্চসতী। 👉🕉🔵🔵🔵এই পঞ্চ সতী ছাড়াও সনাতন ধর্মের অনেক মহিলাদের একাধিক স্বামী ছিল। 👉 🕉 🎭 কালান্তরে গৌতম বংশীয় জটিল সাতটি ঋষিকে এক সঙ্গে বিবাহ করেছিলেন। 👉 🎭 আবার বাক্ষী নামে অপর এক ঋষিকন্যা এক সঙ্গে দশভাইকে বিবাহ করেছিলেন। 🔴 বৈদিক যুগে আমরা দেখেছি যে, জ্যেষ্ঠভ্রাতা কর্তৃক বিবাহিতা বধুর উপর সকল ভ্রাতার এক সঙ্গেই যৌনাধিকার থাকতো। বহুপতি গ্রহণ যে এক সময় ব্যাপক ছিল তা আমরা ব্যাসের এক উক্তি থেকেও বুঝতে পারি। দ্রৌপদীর বিবাহকালে ব্যাস বলেছিলেন- “স্ত্রীলোকের পক্ষে বহুপতি গ্রহণই সনাতন ধর্ম।” ধর্মসূত্র সমূহেও এর উল্লেখ আছে। 📚 আপস্তম্ভ ধর্মসূত্রে বলা হয়েছে যে- “কন্যাকে কোন বিশেষ ভ্রাতার হাতে দেওয়া হয় না, ভ্রাতৃবর্গের হাতে দেওয়া হয়।” বৃহস্পতি এর প্রতিধ্বনি করেছেন। 🔴 বৈদিক আর্যরা শুধু যে নিজেরা একাধিক বিয়ে করেছেন তাই নয় নারীদেরও বহুপতি বা স্বামী গ্রহণের অনুমতি ছিলো 📚 ✍কেননা ঋগবেদ ১০/৮৫/৪৫ এ বলা আছে, একজন স্ত্রীর ১০ টি সন্তান ও ১১ তম স্বামী হওয়া উচিত। 📚✍ এর ব্যাখায় স্বামী দয়ানন্দ স্বরস্বতি তার সত্যার্থপ্রকাশ বইয়ের, ১৩৬ পৃষ্টায় লিখেছেন, 👉🔵 “স্ত্রীর প্রথম স্বামী হচ্ছে সে যার সাথে তার বিবাহ হয়, সেই স্বামীকে বলা হয় সোম। 👉🔴 এরপর পর যার সাথে নিয়োগের মাধ্যমে যৌনমিলন করা হয় সেই দ্বিতীয় স্বামীকে বলা হয় গন্ধবীর, কারন সে ইতোমধ্যেই অন্য আরেকজনের সাথে বিবাহিত। 👉🟣 এরপর তৃতীয় ব্যাক্তি যার সাথে নিয়োগ করা হয় তার নাম অগ্নি, কারন সে কামুক। 👉🟣 এরপর চতুর্থ থেকে এগারো পর্যন্ত বাকিদের বলা হয় পুরুষ।” তিনি আরো বলেন, “ঠিক একিভাবে একজন পুরুষও নিয়োগ করতে পারে একে একে এগারোজন নারীর সাথে, ঠিক যেভাবে স্ত্রী করে এগারোজন পুরুষের সাথে, যা বেদ দ্বারা অনুমোদিত।”
@@ndbelalhossain1285 আসুন একটি বার জেনে নিই সোলারির আলেকজান্ডার,আসিফ মহিউদ্দীন, সালমান রুশদি, তসলিমা নাসরিন,আসাদ নূর,মুফাস্সিল ইসলাম ইসলাম ধর্মের রেফারেন্স সহ কি বলেন। সকল ধর্ম সম্পর্কে জ্ঞান রাখা ভালো। তবে খোঁচাখুঁচি ভালো না। যেটা আপনি আমার ধর্মের খোঁচাখুঁচি করলেন। আমি তো আপনার ধর্মের নিয়ে খোঁচাখুঁচি করিনি।
@@majumderramkrishno1996 আপনি সনাতন ধর্মের সত্য গ্রহণ করতে পারলেন না⁉️ আমি সনাতন ধর্মে মহিলাদের বহু স্বামী গ্রহণের ইতিহাস উল্লেখ করলাম, তাতেই আপনার খোঁচাখুঁচি লাগলো। কিন্ত আপনি সনাতন ধর্মের অনুসারী হয়ে মোফাচ্ছিল ইসলামের মতো পন্ডিত কে মানেন। আশা করি মোফাচ্ছিল এই ভিডিও দেখে আপনার খোঁচাখুঁচি নিরাময় হবে, আর ভিডিও কে সনাতন ধর্মের রেফারেন্স হিসাবেই মানবেন 👉এসে গেছে মোফাচ্ছিল সনাতন ব্যাখ্যা- গনেশ আমার গণেশ‼️ আমি তো শেষ ‼️ 🕉🕉🕉🕉🕉🕉🟩🟥🟥🟥🟥🟥🟥 🔴ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-GRQokXC0xe4.html
সনাতন ধর্মে মহিলাদের বহু স্বামী গ্রহণের ইতিহাস। 🕉🕉🕉🕉✨✨✨✨👤👤👤👤🟥🟥🟥🟥 👉ধর্ম অন্ধ মূর্খদের জন্য ✍সনাতন ধর্মের শিক্ষা। পর্ব 2 📕📕😎😎🟦🟦🟦🟦🟦🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉 📚✍ সনাতন ধর্মে শুধুমাত্র পুরুষেরা নয় মহিলাদের ক্ষেত্রেও বহু বিবাহ আর মহিলাদের একাধিক স্বামী গ্রহণের প্রমাণ পাওয়া যায়। 🕉 ✍ পঞ্চকন্যা হচ্ছে হিন্দু মহাকাব্যের প্রবাদপ্রতিম প্রধান পাঁচ নারী চরিত্র। তাঁদের প্রশংসাসূচক স্তবগান ও নাম পঠনে সকল পাপ দূরীভূত হবে বলে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে। তাঁরা হচ্ছেন- অহল্যা, দ্রৌপদী, কুন্তী, তারা ও মন্দোদরী। 📖✍ সুপরিচিত সংস্কৃত স্তব-স্তুতিতে পঞ্চকন্যার বিষয়ে বলা হয়েছে- "অহল্যা দ্রৌপদী কুন্তী তারা মন্দোদরী তথা। পঞ্চকন্যা স্মরে নিত্যং মহাপাতক নাশনম্।।" অর্থাৎ, অহল্যা, দ্রৌপদী, কুন্তী, তারা ও মন্দোদরী -এই পঞ্চকন্যাকে নিত্য স্মরণ করলে মহাপাপগুলো দূরীভূত হয়। হিন্দু ধর্মাবলম্বী বিশেষতঃ হিন্দু গৃহিনীরা প্রত্যেক সকালে প্রার্থনার মাধ্যমে পঞ্চকন্যাকে নিত্য স্মরণ করে থাকেন। তাঁদের নাম প্রশংসাসূচক ও প্রার্থনা প্রাতঃস্মরণীয় হয়। সকালের শুরুতে তাঁদের নাম জপ করা একান্ত বাধ্যতামূলক। 👉 🕉 পঞ্চ সতী আর মহাভারতের অন্যতম চরিত্র দ্রৌপদী দেবী। এই দ্রৌপদীর ছিল একসাথে ৫ স্বামী। পঞ্চপান্ডবের ভাইদের সাথে বিবাহ হয়। এরা হলেন- ১ যুধিষ্ঠির ২ ভীম ৩ অর্জুন ৪ নকুল ৫ সহদেব 🕉✍ পঞ্চপাণ্ডবের প্রত্যেকের ঔরসে দ্রৌপদীর গর্ভে একজন পুত্রের জন্ম হয়। এঁদের "উপপাণ্ডব" নামে অভিহিত করা হয়। এঁরা হলেন - যুধিষ্ঠিরের পুত্র 'প্রতিবিন্ধ্য', ভীমের পুত্র 'সুতসোম', অর্জুনের পুত্র 'শ্রুতকর্মা', নকুলের পুত্র 'শতানীক' এবং সহদেবের পুত্র 'শ্রুতসেন'। 🕉 পাণ্ডবভ্রাতাদের সঙ্গে দ্রৌপদীর বিবাহই একমাত্র বহুপতি গ্রহণের দৃষ্টান্ত নয়। 👉🕉 ॥২. অহল্যার স্বামী ঋষি গৌতম। অহল্যার তা রূপে মুগ্ধ হয়ে দেবরাজ ইন্দ্র গৌতমের রূপ ধারণ করে অহল্যার সাথে মিলিত হয়েছিলেন। ধ্যান যোগে সব জানতে পেরে ঋষি গৌতম অহল্যা ও ইন্দ্র, দুজনকেই অভিশাপ দিয়েছিলেন। 👉🕉 ৩. কুন্তী ছিলেন পান্ডুর স্ত্রী। এছাড়া কুমারী অবস্থায় সূর্যদেবের সঙ্গে মিলিত হয়ে তিনি মহাবীর কর্ণের জন্ম দিয়েছিলেন। 👉🕉 ৪. তারা দেবীর স্বামী বানর রাজ বালী। এক দানবের সাথে যুদ্ধে গিয়ে দীর্ঘ দিন বালী ফিরে না আসায় বালী মারা গেছেন মনে করে তিনি বালীর ভাই সুগ্রীকে বিবাহ করেন। 👉🕉 ৫. মন্দোদরী স্বামী লঙ্কাধিপতি রাবনের। দেবী পার্বতীর অভিশাপে তিনি একটি কুয়োর মধ্যে ব্যাঙ রূপে ১২ বছর অবস্থান করেছিলেন। পরবর্তীতে তিনি রাক্ষস রাজ রাবনের প্রধান রাণী হয়েছিলেন। ➖➖এরা হলেন সনাতন ধর্মের পঞ্চসতী। 👉🕉🔵🔵🔵এই পঞ্চ সতী ছাড়াও সনাতন ধর্মের অনেক মহিলাদের একাধিক স্বামী ছিল। 👉 🕉 🎭 কালান্তরে গৌতম বংশীয় জটিল সাতটি ঋষিকে এক সঙ্গে বিবাহ করেছিলেন। 👉 🎭 আবার বাক্ষী নামে অপর এক ঋষিকন্যা এক সঙ্গে দশভাইকে বিবাহ করেছিলেন। 🔴 বৈদিক যুগে আমরা দেখেছি যে, জ্যেষ্ঠভ্রাতা কর্তৃক বিবাহিতা বধুর উপর সকল ভ্রাতার এক সঙ্গেই যৌনাধিকার থাকতো। বহুপতি গ্রহণ যে এক সময় ব্যাপক ছিল তা আমরা ব্যাসের এক উক্তি থেকেও বুঝতে পারি। দ্রৌপদীর বিবাহকালে ব্যাস বলেছিলেন- “স্ত্রীলোকের পক্ষে বহুপতি গ্রহণই সনাতন ধর্ম।” ধর্মসূত্র সমূহেও এর উল্লেখ আছে। 📚 আপস্তম্ভ ধর্মসূত্রে বলা হয়েছে যে- “কন্যাকে কোন বিশেষ ভ্রাতার হাতে দেওয়া হয় না, ভ্রাতৃবর্গের হাতে দেওয়া হয়।” বৃহস্পতি এর প্রতিধ্বনি করেছেন। 🔴 বৈদিক আর্যরা শুধু যে নিজেরা একাধিক বিয়ে করেছেন তাই নয় নারীদেরও বহুপতি বা স্বামী গ্রহণের অনুমতি ছিলো 📚 ✍কেননা ঋগবেদ ১০/৮৫/৪৫ এ বলা আছে, একজন স্ত্রীর ১০ টি সন্তান ও ১১ তম স্বামী হওয়া উচিত। 📚✍ এর ব্যাখায় স্বামী দয়ানন্দ স্বরস্বতি তার সত্যার্থপ্রকাশ বইয়ের, ১৩৬ পৃষ্টায় লিখেছেন, 👉🔵 “স্ত্রীর প্রথম স্বামী হচ্ছে সে যার সাথে তার বিবাহ হয়, সেই স্বামীকে বলা হয় সোম। 👉🔴 এরপর পর যার সাথে নিয়োগের মাধ্যমে যৌনমিলন করা হয় সেই দ্বিতীয় স্বামীকে বলা হয় গন্ধবীর, কারন সে ইতোমধ্যেই অন্য আরেকজনের সাথে বিবাহিত। 👉🟣 এরপর তৃতীয় ব্যাক্তি যার সাথে নিয়োগ করা হয় তার নাম অগ্নি, কারন সে কামুক। 👉🟣 এরপর চতুর্থ থেকে এগারো পর্যন্ত বাকিদের বলা হয় পুরুষ।” তিনি আরো বলেন, “ঠিক একিভাবে একজন পুরুষও নিয়োগ করতে পারে একে একে এগারোজন নারীর সাথে, ঠিক যেভাবে স্ত্রী করে এগারোজন পুরুষের সাথে, যা বেদ দ্বারা অনুমোদিত।”
সনাতন ধর্মে মহিলাদের বহু স্বামী গ্রহণের ইতিহাস। 🕉🕉🕉🕉✨✨✨✨👤👤👤👤🟥🟥🟥🟥 👉ধর্ম অন্ধ মূর্খদের জন্য ✍সনাতন ধর্মের শিক্ষা। পর্ব 2 📕📕😎😎🟦🟦🟦🟦🟦🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉 📚✍ সনাতন ধর্মে শুধুমাত্র পুরুষেরা নয় মহিলাদের ক্ষেত্রেও বহু বিবাহ আর মহিলাদের একাধিক স্বামী গ্রহণের প্রমাণ পাওয়া যায়। 🕉 ✍ পঞ্চকন্যা হচ্ছে হিন্দু মহাকাব্যের প্রবাদপ্রতিম প্রধান পাঁচ নারী চরিত্র। তাঁদের প্রশংসাসূচক স্তবগান ও নাম পঠনে সকল পাপ দূরীভূত হবে বলে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে। তাঁরা হচ্ছেন- অহল্যা, দ্রৌপদী, কুন্তী, তারা ও মন্দোদরী। 📖✍ সুপরিচিত সংস্কৃত স্তব-স্তুতিতে পঞ্চকন্যার বিষয়ে বলা হয়েছে- "অহল্যা দ্রৌপদী কুন্তী তারা মন্দোদরী তথা। পঞ্চকন্যা স্মরে নিত্যং মহাপাতক নাশনম্।।" অর্থাৎ, অহল্যা, দ্রৌপদী, কুন্তী, তারা ও মন্দোদরী -এই পঞ্চকন্যাকে নিত্য স্মরণ করলে মহাপাপগুলো দূরীভূত হয়। হিন্দু ধর্মাবলম্বী বিশেষতঃ হিন্দু গৃহিনীরা প্রত্যেক সকালে প্রার্থনার মাধ্যমে পঞ্চকন্যাকে নিত্য স্মরণ করে থাকেন। তাঁদের নাম প্রশংসাসূচক ও প্রার্থনা প্রাতঃস্মরণীয় হয়। সকালের শুরুতে তাঁদের নাম জপ করা একান্ত বাধ্যতামূলক। 👉 🕉 পঞ্চ সতী আর মহাভারতের অন্যতম চরিত্র দ্রৌপদী দেবী। এই দ্রৌপদীর ছিল একসাথে ৫ স্বামী। পঞ্চপান্ডবের ভাইদের সাথে বিবাহ হয়। এরা হলেন- ১ যুধিষ্ঠির ২ ভীম ৩ অর্জুন ৪ নকুল ৫ সহদেব 🕉✍ পঞ্চপাণ্ডবের প্রত্যেকের ঔরসে দ্রৌপদীর গর্ভে একজন পুত্রের জন্ম হয়। এঁদের "উপপাণ্ডব" নামে অভিহিত করা হয়। এঁরা হলেন - যুধিষ্ঠিরের পুত্র 'প্রতিবিন্ধ্য', ভীমের পুত্র 'সুতসোম', অর্জুনের পুত্র 'শ্রুতকর্মা', নকুলের পুত্র 'শতানীক' এবং সহদেবের পুত্র 'শ্রুতসেন'। 🕉 পাণ্ডবভ্রাতাদের সঙ্গে দ্রৌপদীর বিবাহই একমাত্র বহুপতি গ্রহণের দৃষ্টান্ত নয়। 👉🕉 ॥২. অহল্যার স্বামী ঋষি গৌতম। অহল্যার তা রূপে মুগ্ধ হয়ে দেবরাজ ইন্দ্র গৌতমের রূপ ধারণ করে অহল্যার সাথে মিলিত হয়েছিলেন। ধ্যান যোগে সব জানতে পেরে ঋষি গৌতম অহল্যা ও ইন্দ্র, দুজনকেই অভিশাপ দিয়েছিলেন। 👉🕉 ৩. কুন্তী ছিলেন পান্ডুর স্ত্রী। এছাড়া কুমারী অবস্থায় সূর্যদেবের সঙ্গে মিলিত হয়ে তিনি মহাবীর কর্ণের জন্ম দিয়েছিলেন। 👉🕉 ৪. তারা দেবীর স্বামী বানর রাজ বালী। এক দানবের সাথে যুদ্ধে গিয়ে দীর্ঘ দিন বালী ফিরে না আসায় বালী মারা গেছেন মনে করে তিনি বালীর ভাই সুগ্রীকে বিবাহ করেন। 👉🕉 ৫. মন্দোদরী স্বামী লঙ্কাধিপতি রাবনের। দেবী পার্বতীর অভিশাপে তিনি একটি কুয়োর মধ্যে ব্যাঙ রূপে ১২ বছর অবস্থান করেছিলেন। পরবর্তীতে তিনি রাক্ষস রাজ রাবনের প্রধান রাণী হয়েছিলেন। ➖➖এরা হলেন সনাতন ধর্মের পঞ্চসতী। 👉🕉🔵🔵🔵এই পঞ্চ সতী ছাড়াও সনাতন ধর্মের অনেক মহিলাদের একাধিক স্বামী ছিল। 👉 🕉 🎭 কালান্তরে গৌতম বংশীয় জটিল সাতটি ঋষিকে এক সঙ্গে বিবাহ করেছিলেন। 👉 🎭 আবার বাক্ষী নামে অপর এক ঋষিকন্যা এক সঙ্গে দশভাইকে বিবাহ করেছিলেন। 🔴 বৈদিক যুগে আমরা দেখেছি যে, জ্যেষ্ঠভ্রাতা কর্তৃক বিবাহিতা বধুর উপর সকল ভ্রাতার এক সঙ্গেই যৌনাধিকার থাকতো। বহুপতি গ্রহণ যে এক সময় ব্যাপক ছিল তা আমরা ব্যাসের এক উক্তি থেকেও বুঝতে পারি। দ্রৌপদীর বিবাহকালে ব্যাস বলেছিলেন- “স্ত্রীলোকের পক্ষে বহুপতি গ্রহণই সনাতন ধর্ম।” ধর্মসূত্র সমূহেও এর উল্লেখ আছে। 📚 আপস্তম্ভ ধর্মসূত্রে বলা হয়েছে যে- “কন্যাকে কোন বিশেষ ভ্রাতার হাতে দেওয়া হয় না, ভ্রাতৃবর্গের হাতে দেওয়া হয়।” বৃহস্পতি এর প্রতিধ্বনি করেছেন। 🔴 বৈদিক আর্যরা শুধু যে নিজেরা একাধিক বিয়ে করেছেন তাই নয় নারীদেরও বহুপতি বা স্বামী গ্রহণের অনুমতি ছিলো 📚 ✍কেননা ঋগবেদ ১০/৮৫/৪৫ এ বলা আছে, একজন স্ত্রীর ১০ টি সন্তান ও ১১ তম স্বামী হওয়া উচিত। 📚✍ এর ব্যাখায় স্বামী দয়ানন্দ স্বরস্বতি তার সত্যার্থপ্রকাশ বইয়ের, ১৩৬ পৃষ্টায় লিখেছেন, 👉🔵 “স্ত্রীর প্রথম স্বামী হচ্ছে সে যার সাথে তার বিবাহ হয়, সেই স্বামীকে বলা হয় সোম। 👉🔴 এরপর পর যার সাথে নিয়োগের মাধ্যমে যৌনমিলন করা হয় সেই দ্বিতীয় স্বামীকে বলা হয় গন্ধবীর, কারন সে ইতোমধ্যেই অন্য আরেকজনের সাথে বিবাহিত। 👉🟣 এরপর তৃতীয় ব্যাক্তি যার সাথে নিয়োগ করা হয় তার নাম অগ্নি, কারন সে কামুক। 👉🟣 এরপর চতুর্থ থেকে এগারো পর্যন্ত বাকিদের বলা হয় পুরুষ।” তিনি আরো বলেন, “ঠিক একিভাবে একজন পুরুষও নিয়োগ করতে পারে একে একে এগারোজন নারীর সাথে, ঠিক যেভাবে স্ত্রী করে এগারোজন পুরুষের সাথে, যা বেদ দ্বারা অনুমোদিত।”
"ধর্ম আনেনি মানুষ মানুষ এনেছে ধর্ম " তোমরা সুখি এই প্রার্থনা করি পরম মঙ্গল ময়ের কাছে। আজকের এই ইন্টারনেটের যুগে এটা কোনো ঘটনাই নয়,আমাদের ব্রাহ্মণ পরিবারেও এই রকম প্রচুর উদাহরণ আছে।
সনাতন ধর্মে মহিলাদের বহু স্বামী গ্রহণের ইতিহাস। 🕉🕉🕉🕉✨✨✨✨👤👤👤👤🟥🟥🟥🟥 👉ধর্ম অন্ধ মূর্খদের জন্য ✍সনাতন ধর্মের শিক্ষা। পর্ব 2 📕📕😎😎🟦🟦🟦🟦🟦🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉 📚✍ সনাতন ধর্মে শুধুমাত্র পুরুষেরা নয় মহিলাদের ক্ষেত্রেও বহু বিবাহ আর মহিলাদের একাধিক স্বামী গ্রহণের প্রমাণ পাওয়া যায়। 🕉 ✍ পঞ্চকন্যা হচ্ছে হিন্দু মহাকাব্যের প্রবাদপ্রতিম প্রধান পাঁচ নারী চরিত্র। তাঁদের প্রশংসাসূচক স্তবগান ও নাম পঠনে সকল পাপ দূরীভূত হবে বলে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে। তাঁরা হচ্ছেন- অহল্যা, দ্রৌপদী, কুন্তী, তারা ও মন্দোদরী। 📖✍ সুপরিচিত সংস্কৃত স্তব-স্তুতিতে পঞ্চকন্যার বিষয়ে বলা হয়েছে- "অহল্যা দ্রৌপদী কুন্তী তারা মন্দোদরী তথা। পঞ্চকন্যা স্মরে নিত্যং মহাপাতক নাশনম্।।" অর্থাৎ, অহল্যা, দ্রৌপদী, কুন্তী, তারা ও মন্দোদরী -এই পঞ্চকন্যাকে নিত্য স্মরণ করলে মহাপাপগুলো দূরীভূত হয়। হিন্দু ধর্মাবলম্বী বিশেষতঃ হিন্দু গৃহিনীরা প্রত্যেক সকালে প্রার্থনার মাধ্যমে পঞ্চকন্যাকে নিত্য স্মরণ করে থাকেন। তাঁদের নাম প্রশংসাসূচক ও প্রার্থনা প্রাতঃস্মরণীয় হয়। সকালের শুরুতে তাঁদের নাম জপ করা একান্ত বাধ্যতামূলক। 👉 🕉 পঞ্চ সতী আর মহাভারতের অন্যতম চরিত্র দ্রৌপদী দেবী। এই দ্রৌপদীর ছিল একসাথে ৫ স্বামী। পঞ্চপান্ডবের ভাইদের সাথে বিবাহ হয়। এরা হলেন- ১ যুধিষ্ঠির ২ ভীম ৩ অর্জুন ৪ নকুল ৫ সহদেব 🕉✍ পঞ্চপাণ্ডবের প্রত্যেকের ঔরসে দ্রৌপদীর গর্ভে একজন পুত্রের জন্ম হয়। এঁদের "উপপাণ্ডব" নামে অভিহিত করা হয়। এঁরা হলেন - যুধিষ্ঠিরের পুত্র 'প্রতিবিন্ধ্য', ভীমের পুত্র 'সুতসোম', অর্জুনের পুত্র 'শ্রুতকর্মা', নকুলের পুত্র 'শতানীক' এবং সহদেবের পুত্র 'শ্রুতসেন'। 🕉 পাণ্ডবভ্রাতাদের সঙ্গে দ্রৌপদীর বিবাহই একমাত্র বহুপতি গ্রহণের দৃষ্টান্ত নয়। 👉🕉 ॥২. অহল্যার স্বামী ঋষি গৌতম। অহল্যার তা রূপে মুগ্ধ হয়ে দেবরাজ ইন্দ্র গৌতমের রূপ ধারণ করে অহল্যার সাথে মিলিত হয়েছিলেন। ধ্যান যোগে সব জানতে পেরে ঋষি গৌতম অহল্যা ও ইন্দ্র, দুজনকেই অভিশাপ দিয়েছিলেন। 👉🕉 ৩. কুন্তী ছিলেন পান্ডুর স্ত্রী। এছাড়া কুমারী অবস্থায় সূর্যদেবের সঙ্গে মিলিত হয়ে তিনি মহাবীর কর্ণের জন্ম দিয়েছিলেন। 👉🕉 ৪. তারা দেবীর স্বামী বানর রাজ বালী। এক দানবের সাথে যুদ্ধে গিয়ে দীর্ঘ দিন বালী ফিরে না আসায় বালী মারা গেছেন মনে করে তিনি বালীর ভাই সুগ্রীকে বিবাহ করেন। 👉🕉 ৫. মন্দোদরী স্বামী লঙ্কাধিপতি রাবনের। দেবী পার্বতীর অভিশাপে তিনি একটি কুয়োর মধ্যে ব্যাঙ রূপে ১২ বছর অবস্থান করেছিলেন। পরবর্তীতে তিনি রাক্ষস রাজ রাবনের প্রধান রাণী হয়েছিলেন। ➖➖এরা হলেন সনাতন ধর্মের পঞ্চসতী। 👉🕉🔵🔵🔵এই পঞ্চ সতী ছাড়াও সনাতন ধর্মের অনেক মহিলাদের একাধিক স্বামী ছিল। 👉 🕉 🎭 কালান্তরে গৌতম বংশীয় জটিল সাতটি ঋষিকে এক সঙ্গে বিবাহ করেছিলেন। 👉 🎭 আবার বাক্ষী নামে অপর এক ঋষিকন্যা এক সঙ্গে দশভাইকে বিবাহ করেছিলেন। 🔴 বৈদিক যুগে আমরা দেখেছি যে, জ্যেষ্ঠভ্রাতা কর্তৃক বিবাহিতা বধুর উপর সকল ভ্রাতার এক সঙ্গেই যৌনাধিকার থাকতো। বহুপতি গ্রহণ যে এক সময় ব্যাপক ছিল তা আমরা ব্যাসের এক উক্তি থেকেও বুঝতে পারি। দ্রৌপদীর বিবাহকালে ব্যাস বলেছিলেন- “স্ত্রীলোকের পক্ষে বহুপতি গ্রহণই সনাতন ধর্ম।” ধর্মসূত্র সমূহেও এর উল্লেখ আছে। 📚 আপস্তম্ভ ধর্মসূত্রে বলা হয়েছে যে- “কন্যাকে কোন বিশেষ ভ্রাতার হাতে দেওয়া হয় না, ভ্রাতৃবর্গের হাতে দেওয়া হয়।” বৃহস্পতি এর প্রতিধ্বনি করেছেন। 🔴 বৈদিক আর্যরা শুধু যে নিজেরা একাধিক বিয়ে করেছেন তাই নয় নারীদেরও বহুপতি বা স্বামী গ্রহণের অনুমতি ছিলো 📚 ✍কেননা ঋগবেদ ১০/৮৫/৪৫ এ বলা আছে, একজন স্ত্রীর ১০ টি সন্তান ও ১১ তম স্বামী হওয়া উচিত। 📚✍ এর ব্যাখায় স্বামী দয়ানন্দ স্বরস্বতি তার সত্যার্থপ্রকাশ বইয়ের, ১৩৬ পৃষ্টায় লিখেছেন, 👉🔵 “স্ত্রীর প্রথম স্বামী হচ্ছে সে যার সাথে তার বিবাহ হয়, সেই স্বামীকে বলা হয় সোম। 👉🔴 এরপর পর যার সাথে নিয়োগের মাধ্যমে যৌনমিলন করা হয় সেই দ্বিতীয় স্বামীকে বলা হয় গন্ধবীর, কারন সে ইতোমধ্যেই অন্য আরেকজনের সাথে বিবাহিত। 👉🟣 এরপর তৃতীয় ব্যাক্তি যার সাথে নিয়োগ করা হয় তার নাম অগ্নি, কারন সে কামুক। 👉🟣 এরপর চতুর্থ থেকে এগারো পর্যন্ত বাকিদের বলা হয় পুরুষ।” তিনি আরো বলেন, “ঠিক একিভাবে একজন পুরুষও নিয়োগ করতে পারে একে একে এগারোজন নারীর সাথে, ঠিক যেভাবে স্ত্রী করে এগারোজন পুরুষের সাথে, যা বেদ দ্বারা অনুমোদিত।”
সনাতন ধর্মে মহিলাদের বহু স্বামী গ্রহণের ইতিহাস। 🕉🕉🕉🕉✨✨✨✨👤👤👤👤🟥🟥🟥🟥 👉ধর্ম অন্ধ মূর্খদের জন্য ✍সনাতন ধর্মের শিক্ষা। পর্ব 2 📕📕😎😎🟦🟦🟦🟦🟦🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉 📚✍ সনাতন ধর্মে শুধুমাত্র পুরুষেরা নয় মহিলাদের ক্ষেত্রেও বহু বিবাহ আর মহিলাদের একাধিক স্বামী গ্রহণের প্রমাণ পাওয়া যায়। 🕉 ✍ পঞ্চকন্যা হচ্ছে হিন্দু মহাকাব্যের প্রবাদপ্রতিম প্রধান পাঁচ নারী চরিত্র। তাঁদের প্রশংসাসূচক স্তবগান ও নাম পঠনে সকল পাপ দূরীভূত হবে বলে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে। তাঁরা হচ্ছেন- অহল্যা, দ্রৌপদী, কুন্তী, তারা ও মন্দোদরী। 📖✍ সুপরিচিত সংস্কৃত স্তব-স্তুতিতে পঞ্চকন্যার বিষয়ে বলা হয়েছে- "অহল্যা দ্রৌপদী কুন্তী তারা মন্দোদরী তথা। পঞ্চকন্যা স্মরে নিত্যং মহাপাতক নাশনম্।।" অর্থাৎ, অহল্যা, দ্রৌপদী, কুন্তী, তারা ও মন্দোদরী -এই পঞ্চকন্যাকে নিত্য স্মরণ করলে মহাপাপগুলো দূরীভূত হয়। হিন্দু ধর্মাবলম্বী বিশেষতঃ হিন্দু গৃহিনীরা প্রত্যেক সকালে প্রার্থনার মাধ্যমে পঞ্চকন্যাকে নিত্য স্মরণ করে থাকেন। তাঁদের নাম প্রশংসাসূচক ও প্রার্থনা প্রাতঃস্মরণীয় হয়। সকালের শুরুতে তাঁদের নাম জপ করা একান্ত বাধ্যতামূলক। 👉 🕉 পঞ্চ সতী আর মহাভারতের অন্যতম চরিত্র দ্রৌপদী দেবী। এই দ্রৌপদীর ছিল একসাথে ৫ স্বামী। পঞ্চপান্ডবের ভাইদের সাথে বিবাহ হয়। এরা হলেন- ১ যুধিষ্ঠির ২ ভীম ৩ অর্জুন ৪ নকুল ৫ সহদেব 🕉✍ পঞ্চপাণ্ডবের প্রত্যেকের ঔরসে দ্রৌপদীর গর্ভে একজন পুত্রের জন্ম হয়। এঁদের "উপপাণ্ডব" নামে অভিহিত করা হয়। এঁরা হলেন - যুধিষ্ঠিরের পুত্র 'প্রতিবিন্ধ্য', ভীমের পুত্র 'সুতসোম', অর্জুনের পুত্র 'শ্রুতকর্মা', নকুলের পুত্র 'শতানীক' এবং সহদেবের পুত্র 'শ্রুতসেন'। 🕉 পাণ্ডবভ্রাতাদের সঙ্গে দ্রৌপদীর বিবাহই একমাত্র বহুপতি গ্রহণের দৃষ্টান্ত নয়। 👉🕉 ॥২. অহল্যার স্বামী ঋষি গৌতম। অহল্যার তা রূপে মুগ্ধ হয়ে দেবরাজ ইন্দ্র গৌতমের রূপ ধারণ করে অহল্যার সাথে মিলিত হয়েছিলেন। ধ্যান যোগে সব জানতে পেরে ঋষি গৌতম অহল্যা ও ইন্দ্র, দুজনকেই অভিশাপ দিয়েছিলেন। 👉🕉 ৩. কুন্তী ছিলেন পান্ডুর স্ত্রী। এছাড়া কুমারী অবস্থায় সূর্যদেবের সঙ্গে মিলিত হয়ে তিনি মহাবীর কর্ণের জন্ম দিয়েছিলেন। 👉🕉 ৪. তারা দেবীর স্বামী বানর রাজ বালী। এক দানবের সাথে যুদ্ধে গিয়ে দীর্ঘ দিন বালী ফিরে না আসায় বালী মারা গেছেন মনে করে তিনি বালীর ভাই সুগ্রীকে বিবাহ করেন। 👉🕉 ৫. মন্দোদরী স্বামী লঙ্কাধিপতি রাবনের। দেবী পার্বতীর অভিশাপে তিনি একটি কুয়োর মধ্যে ব্যাঙ রূপে ১২ বছর অবস্থান করেছিলেন। পরবর্তীতে তিনি রাক্ষস রাজ রাবনের প্রধান রাণী হয়েছিলেন। ➖➖এরা হলেন সনাতন ধর্মের পঞ্চসতী। 👉🕉🔵🔵🔵এই পঞ্চ সতী ছাড়াও সনাতন ধর্মের অনেক মহিলাদের একাধিক স্বামী ছিল। 👉 🕉 🎭 কালান্তরে গৌতম বংশীয় জটিল সাতটি ঋষিকে এক সঙ্গে বিবাহ করেছিলেন। 👉 🎭 আবার বাক্ষী নামে অপর এক ঋষিকন্যা এক সঙ্গে দশভাইকে বিবাহ করেছিলেন। 🔴 বৈদিক যুগে আমরা দেখেছি যে, জ্যেষ্ঠভ্রাতা কর্তৃক বিবাহিতা বধুর উপর সকল ভ্রাতার এক সঙ্গেই যৌনাধিকার থাকতো। বহুপতি গ্রহণ যে এক সময় ব্যাপক ছিল তা আমরা ব্যাসের এক উক্তি থেকেও বুঝতে পারি। দ্রৌপদীর বিবাহকালে ব্যাস বলেছিলেন- “স্ত্রীলোকের পক্ষে বহুপতি গ্রহণই সনাতন ধর্ম।” ধর্মসূত্র সমূহেও এর উল্লেখ আছে। 📚 আপস্তম্ভ ধর্মসূত্রে বলা হয়েছে যে- “কন্যাকে কোন বিশেষ ভ্রাতার হাতে দেওয়া হয় না, ভ্রাতৃবর্গের হাতে দেওয়া হয়।” বৃহস্পতি এর প্রতিধ্বনি করেছেন। 🔴 বৈদিক আর্যরা শুধু যে নিজেরা একাধিক বিয়ে করেছেন তাই নয় নারীদেরও বহুপতি বা স্বামী গ্রহণের অনুমতি ছিলো 📚 ✍কেননা ঋগবেদ ১০/৮৫/৪৫ এ বলা আছে, একজন স্ত্রীর ১০ টি সন্তান ও ১১ তম স্বামী হওয়া উচিত। 📚✍ এর ব্যাখায় স্বামী দয়ানন্দ স্বরস্বতি তার সত্যার্থপ্রকাশ বইয়ের, ১৩৬ পৃষ্টায় লিখেছেন, 👉🔵 “স্ত্রীর প্রথম স্বামী হচ্ছে সে যার সাথে তার বিবাহ হয়, সেই স্বামীকে বলা হয় সোম। 👉🔴 এরপর পর যার সাথে নিয়োগের মাধ্যমে যৌনমিলন করা হয় সেই দ্বিতীয় স্বামীকে বলা হয় গন্ধবীর, কারন সে ইতোমধ্যেই অন্য আরেকজনের সাথে বিবাহিত। 👉🟣 এরপর তৃতীয় ব্যাক্তি যার সাথে নিয়োগ করা হয় তার নাম অগ্নি, কারন সে কামুক। 👉🟣 এরপর চতুর্থ থেকে এগারো পর্যন্ত বাকিদের বলা হয় পুরুষ।” তিনি আরো বলেন, “ঠিক একিভাবে একজন পুরুষও নিয়োগ করতে পারে একে একে এগারোজন নারীর সাথে, ঠিক যেভাবে স্ত্রী করে এগারোজন পুরুষের সাথে, যা বেদ দ্বারা অনুমোদিত।”
এই মুসলিম বোন টি কে আমাদের সনাতন হিন্দু ধর্ম গ্রহণ করার জন্য স্বাগতম জানাই ভগবান যেন তাদের দুজনকে সুখে শান্তিতে সংসার ও বসবাস করে সারা জীবন এক সাথে থাকতে পারে। এই কামনায় করি ভগবানের কাছে হরে কৃষ্ণ ,
কোনো কিছু অন্ধ ভাবে ভালোবাসবেন না এতে আপনার ক্ষতি সমাজের ক্ষতি। ছোটো থেকে মাথায় এসব ঢুকিয়ে দেওয়া হয়। কোনো অন্যায় করবেন না মানুষ কে ঘৃনা করবেন না। হিন্দু মুসলিম, বৌধ্য , খ্রিস্টান এসব মানুষের তৈরি। সব মানুষ কে একভাবে দেখুন কেউ কাফের নয়, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, মহাত্মা গান্ধী, নেতাজি, এরা কাফের ? অদৃশ্য চিন্তাশীল শক্তি কি? যে চিন্তা করে তার প্রাণ আছে। আল্লাহ বা ভগবানের প্রাণ আছে? যদি থাকে কোথায় থাকে কি খায় তারা কতজন। ধর্ম মানে ভয়। জান্নাত কোথায় কে দেখেছে ? একবার জন্ম একবার মৃত্যু মরার পরে আর কিছু নেই। শুধু মানুষের বিশেষ করে গরীব মানুষের জন্য কাজ করা তাদের শিক্ষা দেওয়া মানবতাই ধর্ম । যারা নারী কে সম্মান করে না একাধিক বিবাহ করে , বউ কে পেটায় , নারীদের শিক্ষিত করতে হবে । বিজ্ঞান অঙ্ক করতে হবে , রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, লালন ফকির হুমায়ূন আহমেদ,আহমদ শরীফ এরা আমাদের বাঙালিদের সম্পদ এদের কে পড়ুন ভালো লাগবে।
Thank you sister. I welcome you to become Hindu from Muslim. Nowadays people are understanding there is no way to get free from sin without Hindu. So I appreciate you to accept the right decision. On the otherhand Hindu people loves their wife very much and they respect the ladies power.
পূর্ব পুরুষের ধর্ম কিভাবে হলো? ভারতীয় উপমহাদেশে বৌদ্ধ'রা ছিল প্রথমে, এরপর আর্জ'রা এসে বিভিন্ন ভাবে তাদের ধর্ম পালন শুরু করে। একেক জনে একেক ভাবে একেক দেবতার কল্পিত প্রতিমা বানিয়ে পূজা/অর্চনা করত। নির্দিষ্ট কোন ধর্ম বিশ্বাস ছিল না তাদের সামগ্রিকভাবে!
হিন্দু ধর্ম গ্রন্হের মতে একটি পবিএ গ্রন্হ হল উপনিষাত"- উপনিষাদের ৬ নং অধ্যায়ের ২য় অনুচ্ছেদের ১ম পরিচ্ছেদে বলা হয়েছে-- ইককুম ইবিদিতিউম অর্থ:-সৃষ্ট মাএ একজন দৃতীয় কেউ নেই! আরো উল্লেখ আছে শেত্বা সূএ উপনিষাদে ৬নং অধ্যায়ের ৯ অনুচ্ছেদে না যাছে-কাছি জানিতানা জানিপা" সর্ব শক্তিমানে বাবা মা কেউ নেই; সেতা সূত্রের উপনিষাদে ৪নং অধ্যায়ের ১৯ অনুচ্ছেদে উল্লেখ আছে না তাসতে প্রতিমা আস্তি: অর্থ সৃষ্টার কোন প্রকৃতি নেই/ সর্ব শক্তিমান সৃষ্টার কোন পতি মূর্তি নেই এছাড়া ও বলা হয়ে শেত্বা সূত্রের ৪নং অধ্যায়ের ২০ পরিচ্ছেদে বলা হয়েছে সৃষ্টা হলেন নি'আকার কেউ" তার চোখ দিয়ে তাঁকে(সৃষ্টা)কে দেখতে পায় না! আর হিন্দু ধর্মের সবচেয়ে জনপ্রিয় ধর্মীয় গ্রন্হ হল ভগবত গীতা:-- ভগবত গীতার ৭নং অধ্যায়ের ২০ নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে সেই সব লোক; যাদের বিচার,বুদ্ধি কেড়ে নিয়েছে জাগতিক আঙ্খংকা" তারা অপ দেবতার উপাশনা করে তাহলে ভগবত গীতায় ৭নং অধ্যায়ের ২০ নং অনুচ্ছেদের বলা হয়েছে সেসব জড়বাদী লোকেরা অপ দেবতার উপাশনা করে আর মূর্তি পূজা করে। হিন্দু ধর্ম গ্রন্হ গুলো মধ্যে সবচেয়ে পবিএ হল বেদ; জজুর বেদে উল্লেখ আছে- ৩২নং অধ্যায়ের ৩নং অনুচ্ছেদে না তাস্তে প্রতিমা আস্তি; অর্থ সৃষ্টি কর্তার পতি মূর্তি নেই সর্বশক্তিমান ইশ্বর কখনো জন্মাননি তাহারই উপশনা করা উচিত! জজুর বেদে উল্লেখ ৪০ নং অধ্যায়ের ৮নং পরিচ্ছেদে উল্লেখ:- সর্বশক্তিমান ইশ্বর নিআকার ও পবিএ! জজুর বেদে আরো উল্লেখ আছে ৪০ নং অধ্যায়ের ৯নং অনুচ্ছেদে : আনহাতমুদাবু পভু শান্তি ইয়া আসাঙ্গতি পাসতে! আনদাতমা আসাঙ্গতি অর্থ। আনদাতমা'র অর্থ :--অন্ধকার" প্ভুশান্তি অর্থ :- প্রবেশ করা আসাঙ্গতির অর্থ---প্রাকৃতিক বস্তু যেমন আগুন পানি চেয়ার গাছ ইত্যাদি তাহলে জুজুর বেদে বলা হয়েছে তাহারা অন্ধকারে প্রবেশ করে যারা পূজা করে -অাগুন, বাতাস পানি ও পাকৃতির বস্তুর এখানে আরো উল্লেখ আছে বলা হয়েছে তারা পূজে করে সঙ্গতির যেমন:--টেবিল,চেয়ার,মূর্তি ইত্যাদির এবার দেখি অর্থববেদ :---অর্থব'বেদের ২০ নং গ্রন্হ ১৮ নং অনুচ্ছেদের ৩য় পরিচ্ছেদে বলা হয়েছে ;;দি মাআছি- অর্থ:- সৃষ্টিকর্তা হলেন সুমহান" রিকবেদে উল্লেখ করা আছে:--১নং গ্রন্হের ১৬৪নং অনুচ্ছেদের ৪৬ নং পরিচ্ছেদে ইদকমসাদ ত্রিপরা বহুদাবিদাআনতে :- সত্য একটাই সৃষ্টা একজনই জ্ঞানীরা বহু নামে ডেকে থাকেন তাঁকে! এছাড়া #রীগবেদে ১০ নং অধ্যায়ের ১১৪ অনুচ্ছেদের ৫ম পরিচ্ছেদে একই কথা বলা হয়েছে! ১. না তাস্তে প্রাতীমা আস্থি ( রীগ বেদ ৩২ অধ্যায় ৩ নং অনুচ্ছেদ ) অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন প্রতি মূর্তি নেই । ২. যারা নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে তাঁরাই মূর্তি পূজা করে ( ভগবৎ গীতা অধ্যায় ৭, অনুচ্ছেদ ২০ নম্বর ) । রেফারেন্স সহ দিলাম । ৩. হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে॥ বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে “একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন” অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর” (ঋকবেদ ২;৪৫;১৬)। “একম এবম অদ্বৈত্তম” অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই (ঋকবেদ ১;২;৩) । “এক জনেই বিশ্বের প্রভু” (ঋকবেদ ১০;১২১;৩) । ৫. ভগবত গীতা - অধ্যায় ১০ - স্তব ৩ - [ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।] ৬. যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনুচ্ছেদ ৯ - [ অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে । অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস,পানি,আগুন । শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।] ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-xY8qMG2Sibw.html হিন্দু ধর্ম গ্রন্থে মুর্তি পুজার কোনো অস্তিত্ব নেই! হিন্দু সম্প্রদায় অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে॥ সুতরাং আমরা জানতে পারলাম হিন্দুধর্মে মূর্তিপূজা কঠিনভাবে নিষেধ ৷ কিন্তু পন্ডিতরা সাধারণ হিন্দুদের ধোকা দেয় নিজেদের পেট পালার জন্য ৷ RU-vid.COM Hindu Brother Shankaracharya SpeaksAbout Islam - Dr. Zakir Naik facebook.com/Ask4gain Stay with Us in Facebook get more information and you can share with us your knowledge, Story, videos and Pictures etc. Give us you...
@@mdmizanurstudent1146 এই মূখের বাচ্চা তুই গিতায় কোথায় সতিদাহ আর দেবদাসির কথা লেখা আছে দেখা তোরা আফগানিস্থানে মেয়েদের সাথে করা হয়েছে অগলা তোদের করানে লেখা আছে
@@mdmizanurstudent1146 এটা হিন্দুরা শুরু করতে চাইনি, কিন্তু ইতিহাসের কিছু ঘটনার কারণে শুরু করতে হয়েছিল, কোনো পুরোনো হিন্দু গ্রন্থে এই সত্যিদাও প্রথার প্রমান পাওয়া যায়না। এটা চালু হয়েছিল মধ্যযুগের শেষের দিকে যখন ভারতের ইসলামিক আক্রমণ আরম্ভ হয়, কারণ মুসলিমরা আক্রমণকারীরা অবিবাহিত হিন্দু মেয়েদের বন্দি বানিয়ে তুলে নিজে যেত, তাই সেই কারণেই এই কু-প্রথা চালু হয়, যাতে হিন্দু মহিলাদের বহিরাগত গত আক্রমন কারীদের থেকে বাঁচানো যায়। অনেক হিন্দু মেয়েরাই সেই সময় নিজেদের কে সেই বর্বর ইসলামীক আক্রমণ কারীদের কাছ থেকে বাঁচতে তাঁরা নিজেদের দেহে আগুন লাগিয়ে নিতেন, যাতে তাঁদের শরীর কোনো আক্রমনকরি পর্ষ করতে না পারে।
Hare Krishna. Excellent marriage ceremony. We pray to Bhagwan for your happiness, for your prosperity, for your auspiciousness. Bhagwan bless your conjugal life. May you live long. Hare Krishna.
সনাতন ধর্মে মহিলাদের বহু স্বামী গ্রহণের ইতিহাস। 🕉🕉🕉🕉✨✨✨✨👤👤👤👤🟥🟥🟥🟥 👉ধর্ম অন্ধ মূর্খদের জন্য ✍সনাতন ধর্মের শিক্ষা। পর্ব 2 📕📕😎😎🟦🟦🟦🟦🟦🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉🕉 📚✍ সনাতন ধর্মে শুধুমাত্র পুরুষেরা নয় মহিলাদের ক্ষেত্রেও বহু বিবাহ আর মহিলাদের একাধিক স্বামী গ্রহণের প্রমাণ পাওয়া যায়। 🕉 ✍ পঞ্চকন্যা হচ্ছে হিন্দু মহাকাব্যের প্রবাদপ্রতিম প্রধান পাঁচ নারী চরিত্র। তাঁদের প্রশংসাসূচক স্তবগান ও নাম পঠনে সকল পাপ দূরীভূত হবে বলে বিশ্বাস করা হয়ে থাকে। তাঁরা হচ্ছেন- অহল্যা, দ্রৌপদী, কুন্তী, তারা ও মন্দোদরী। 📖✍ সুপরিচিত সংস্কৃত স্তব-স্তুতিতে পঞ্চকন্যার বিষয়ে বলা হয়েছে- "অহল্যা দ্রৌপদী কুন্তী তারা মন্দোদরী তথা। পঞ্চকন্যা স্মরে নিত্যং মহাপাতক নাশনম্।।" অর্থাৎ, অহল্যা, দ্রৌপদী, কুন্তী, তারা ও মন্দোদরী -এই পঞ্চকন্যাকে নিত্য স্মরণ করলে মহাপাপগুলো দূরীভূত হয়। হিন্দু ধর্মাবলম্বী বিশেষতঃ হিন্দু গৃহিনীরা প্রত্যেক সকালে প্রার্থনার মাধ্যমে পঞ্চকন্যাকে নিত্য স্মরণ করে থাকেন। তাঁদের নাম প্রশংসাসূচক ও প্রার্থনা প্রাতঃস্মরণীয় হয়। সকালের শুরুতে তাঁদের নাম জপ করা একান্ত বাধ্যতামূলক। 👉 🕉 পঞ্চ সতী আর মহাভারতের অন্যতম চরিত্র দ্রৌপদী দেবী। এই দ্রৌপদীর ছিল একসাথে ৫ স্বামী। পঞ্চপান্ডবের ভাইদের সাথে বিবাহ হয়। এরা হলেন- ১ যুধিষ্ঠির ২ ভীম ৩ অর্জুন ৪ নকুল ৫ সহদেব 🕉✍ পঞ্চপাণ্ডবের প্রত্যেকের ঔরসে দ্রৌপদীর গর্ভে একজন পুত্রের জন্ম হয়। এঁদের "উপপাণ্ডব" নামে অভিহিত করা হয়। এঁরা হলেন - যুধিষ্ঠিরের পুত্র 'প্রতিবিন্ধ্য', ভীমের পুত্র 'সুতসোম', অর্জুনের পুত্র 'শ্রুতকর্মা', নকুলের পুত্র 'শতানীক' এবং সহদেবের পুত্র 'শ্রুতসেন'। 🕉 পাণ্ডবভ্রাতাদের সঙ্গে দ্রৌপদীর বিবাহই একমাত্র বহুপতি গ্রহণের দৃষ্টান্ত নয়। 👉🕉 ॥২. অহল্যার স্বামী ঋষি গৌতম। অহল্যার তা রূপে মুগ্ধ হয়ে দেবরাজ ইন্দ্র গৌতমের রূপ ধারণ করে অহল্যার সাথে মিলিত হয়েছিলেন। ধ্যান যোগে সব জানতে পেরে ঋষি গৌতম অহল্যা ও ইন্দ্র, দুজনকেই অভিশাপ দিয়েছিলেন। 👉🕉 ৩. কুন্তী ছিলেন পান্ডুর স্ত্রী। এছাড়া কুমারী অবস্থায় সূর্যদেবের সঙ্গে মিলিত হয়ে তিনি মহাবীর কর্ণের জন্ম দিয়েছিলেন। 👉🕉 ৪. তারা দেবীর স্বামী বানর রাজ বালী। এক দানবের সাথে যুদ্ধে গিয়ে দীর্ঘ দিন বালী ফিরে না আসায় বালী মারা গেছেন মনে করে তিনি বালীর ভাই সুগ্রীকে বিবাহ করেন। 👉🕉 ৫. মন্দোদরী স্বামী লঙ্কাধিপতি রাবনের। দেবী পার্বতীর অভিশাপে তিনি একটি কুয়োর মধ্যে ব্যাঙ রূপে ১২ বছর অবস্থান করেছিলেন। পরবর্তীতে তিনি রাক্ষস রাজ রাবনের প্রধান রাণী হয়েছিলেন। ➖➖এরা হলেন সনাতন ধর্মের পঞ্চসতী। 👉🕉🔵🔵🔵এই পঞ্চ সতী ছাড়াও সনাতন ধর্মের অনেক মহিলাদের একাধিক স্বামী ছিল। 👉 🕉 🎭 কালান্তরে গৌতম বংশীয় জটিল সাতটি ঋষিকে এক সঙ্গে বিবাহ করেছিলেন। 👉 🎭 আবার বাক্ষী নামে অপর এক ঋষিকন্যা এক সঙ্গে দশভাইকে বিবাহ করেছিলেন। 🔴 বৈদিক যুগে আমরা দেখেছি যে, জ্যেষ্ঠভ্রাতা কর্তৃক বিবাহিতা বধুর উপর সকল ভ্রাতার এক সঙ্গেই যৌনাধিকার থাকতো। বহুপতি গ্রহণ যে এক সময় ব্যাপক ছিল তা আমরা ব্যাসের এক উক্তি থেকেও বুঝতে পারি। দ্রৌপদীর বিবাহকালে ব্যাস বলেছিলেন- “স্ত্রীলোকের পক্ষে বহুপতি গ্রহণই সনাতন ধর্ম।” ধর্মসূত্র সমূহেও এর উল্লেখ আছে। 📚 আপস্তম্ভ ধর্মসূত্রে বলা হয়েছে যে- “কন্যাকে কোন বিশেষ ভ্রাতার হাতে দেওয়া হয় না, ভ্রাতৃবর্গের হাতে দেওয়া হয়।” বৃহস্পতি এর প্রতিধ্বনি করেছেন। 🔴 বৈদিক আর্যরা শুধু যে নিজেরা একাধিক বিয়ে করেছেন তাই নয় নারীদেরও বহুপতি বা স্বামী গ্রহণের অনুমতি ছিলো 📚 ✍কেননা ঋগবেদ ১০/৮৫/৪৫ এ বলা আছে, একজন স্ত্রীর ১০ টি সন্তান ও ১১ তম স্বামী হওয়া উচিত। 📚✍ এর ব্যাখায় স্বামী দয়ানন্দ স্বরস্বতি তার সত্যার্থপ্রকাশ বইয়ের, ১৩৬ পৃষ্টায় লিখেছেন, 👉🔵 “স্ত্রীর প্রথম স্বামী হচ্ছে সে যার সাথে তার বিবাহ হয়, সেই স্বামীকে বলা হয় সোম। 👉🔴 এরপর পর যার সাথে নিয়োগের মাধ্যমে যৌনমিলন করা হয় সেই দ্বিতীয় স্বামীকে বলা হয় গন্ধবীর, কারন সে ইতোমধ্যেই অন্য আরেকজনের সাথে বিবাহিত। 👉🟣 এরপর তৃতীয় ব্যাক্তি যার সাথে নিয়োগ করা হয় তার নাম অগ্নি, কারন সে কামুক। 👉🟣 এরপর চতুর্থ থেকে এগারো পর্যন্ত বাকিদের বলা হয় পুরুষ।” তিনি আরো বলেন, “ঠিক একিভাবে একজন পুরুষও নিয়োগ করতে পারে একে একে এগারোজন নারীর সাথে, ঠিক যেভাবে স্ত্রী করে এগারোজন পুরুষের সাথে, যা বেদ দ্বারা অনুমোদিত।”