ঊনি ঠিকই বলেছেন। আমাদের মৃত্যুর পর সঙ্গে যাবে আমাদের অর্জিত কর্মফল,যে কামনা পূরণ হয়নি সেই কামনা বাসনা। যার যত জাগতিক বিষয়ে লোভ কামনা থাকে সে সেগুলি পাওয়ার চেষ্টায় পাপ করতেও ছাড়েনা।এইভাবে মানুষের পাপ বাড়ে। আর যে ভাল কাজ গুলি করে তাতে পূণ্য সন্চয় হয়। যাদের পূণ্য বেশী হয় তারা ভাল জন্ম লাভ করে। আর যাদের পাপ বেশী হয়ে যায় তাদের আত্মা ভারী হয়ে যায় বেশী ওপরে উঠতে পারেনা। ভুত প্রেত হয়ে ঘুরে বেড়ায়। যত কামনা বাসনায় মন ভরিয়ে রাখবে তত আত্মা ভারী হয়ে যাবে। আত্মাকে উর্ধগামী করতে হলে জাগতিক ভোগবিলাসের কামনা পরিত্যাগ করতে হবে। একটাই জীবন পেয়েছি তাই সব কিছু ভোগ করেনি এই মনোভাব ত্যাগ করতে হবে।
সত্যিই আমরা কি জানি❓❓❓🤔👇 #কাম_এবং_ক্রোধ_কতটা_ভয়ংকর! কৃষ্ণভক্তি করতে গেলে অনেক বাঁধার সম্মুখীন হতে হয়। বিশেষতভাবে কাম এবং ক্রোধ অন্যতম প্রধান দুটি বাঁধা। শাস্ত্রে এইগুলোকে নরকের প্রদান দুটি দ্বারও বলা হয়ে থাকে। ক্রোধের সময় আমরা আমাকে সঠিক চিন্তা এবং বিবেক কে হারিয়ে ফেলি। আর যার ফলে ক্রোধের বশবর্তী হয়ে আমরা এমন কিছু করে ফেলি, যা খুবই ভয়ংকর কিছুতে রুপদান দেয়। ক্রোধ সাধারনত রজগুন থেকে সৃষ্টি হয়। মূলত রজগুন বিষয়ক আহার কিংবা ভোগ বিলাসে মত্ত থাকলে এই ক্রোধ সৃষ্টি হয়। আবার দেখা যায় সাত্বিক আহার করার পরও অনেক সময় আমরা ক্রোধান্বিত হয়ে পড়ি। তারপর, আসা যাক কাম বিষয়ে। এটি অত্যন্ত ভয়ংকর। এই কাম আমাদের পুরোপুরিভাবে ধ্বংস করে দিতে পারে। শত বছরের সাধনা মুহুর্তের মধ্যে নষ্ট করে দিতে পারে। কাম মূলত সৃষ্টি হয় মন, বুদ্ধি এবং ইন্দ্রিয়সমূহ হতে। মনের মাঝে চিন্তা করি, বুদ্ধি সাঁড়া দেয়, এরপর ইন্দ্রিয়ের মাঝে কামনার জাগ্রত হয়। পরিশেষ, আমার ব্যাক্তিগত উপলদ্ধি এটাই যে, যখনই আমরা শাস্ত্রীয় বিধিনিষেধ সঠিকভাবে পালন না করি, ভগবানের কোনো ভক্তের চরণে অপরাধ করি তখনই আমাদের মাঝে এই কাম এবং ক্রোধের সৃষ্টি হয়। সবাই আমার জন্য কৃপা করবেন যাতে, এই প্রতিবন্ধকতা গুলো অতিক্রম করে শুদ্ধভাবে ভগবানের সেবা করতে পারি। হরেকৃষ্ণ।
@@paromitapal2366 " প্লিজ লিখাটা পড়বে , শুধুমাত্র তোমার ভালোর জন্য " ,, (((লিখাটা বিবেকবান মানুষের জন্যে , যারা সত্যের সন্ধান করেন তারা পড়বেন। আর যারা একগুঁয়ে তারা সত্যের সন্ধান পেয়েও তা মানতে চায় না, তারা এড়িয়ে চলুন। প্লিজ লিখাটা মনোযোগ দিয়ে পড়বেন। ))) ভাই আমার ধর্ম ইসলাম মতে আমার কিছু দায়িত্ব আছে । মানুষ প্রতিটা ধর্ম সম্পর্কে তাই ধারণা রাখে যা সে সমাজে দেখে আসছে বা তার আশেপাশের মানুষ যা করে আসছে । অনেকসময় ধর্মগ্রন্থ এর সাথে তা মেলে না । কিন্তু মানুষ তার পারিপার্শ্বে যা দেখছে, তাকেই সে সত্যি বলে বিশ্বাস করছে । আর এভাবেই তার চিন্তাধারা গড়ে উঠছে। মানুষ ইসলাম সম্পর্কে অনেক ভুল ধারণায় বিশ্বাস করে। মুসলিম হিসেবে আমার দায়িত্ব হচ্ছে ইসলামের বার্তা তোমার কাছে পৌঁছে দেয়া । ইসলাম যে একমাত্র সত্য ধর্ম তা অন্য ধর্মের অনুসারীরা বিশ্বাস করে না । কারণ এইসব বিষয়ে তারা যথেষ্ঠ পড়াশোনা করে না এবং তাদের পিতামাতা, তাদের ধর্মের লোকজন যা শিখাচ্ছে তাকেই সে সত্যি বলে বিশ্বাস করে আসছে। আজ আমি যদি তোমাকে সত্যি টা না জানাই তাহলে কিয়ামতের দিনে আল্লাহ্ হয়ত আমাকে জিজ্ঞাসা করবেন যে " তুমি কেনো তাদের জাহান্নাম থেকে বাঁচানোর চেষ্টা করলেনা। তাদেরকে কোনো সত্যি টা জানালেনা " । আসলে আল্লাহ্ মাত্র একটি ধর্ম ( ইসলাম) পৃথিবী তে পাঠিয়েছে। কিন্তু কালের বিবর্তনে তা পরিবর্তন হতে হতে অন্যান্য ধর্মে রূপ নিয়েছে। বিশ্বাস করো তোমার ধর্মগ্রন্থ দিয়েই প্রমাণ করা যায় যে ইসলাম সত্য। আমি জানি আমার কথাগুলো শুনে তোমার হাসি পাচ্ছে কিন্তু তুমি যদি ভিডিও গুলো দেখো তাহলে কেবল সত্যি জানতে পারবে। তোমার এখন অনেক প্রশ্ন মনে আসতে পারে।তার সবগুলো তো এইখানে বলা সম্ভব না। তাই আমি কিছু ভিডিও দিচ্ছি, তা যদি তুমি বিবেক বুদ্ধি সহকারে দেখো তাহলে ইনশাআল্লাহ তুমি সত্যি টা জানতে পারবে। প্লিজ ভাই আমার কথা গুরুত্বহীন ভাবে নিও না। তোমার ভালোর জন্য, শুধুমাত্র তোমাকে জাহান্নাম থেকে বাঁচতে আমার এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা । আমি ভিডিও গুলোর লিংক দিচ্ছি। বিশেষ দ্রষ্টব্য ( আমি ধর্মান্ধ নই। আর আমার ধর্ম ইসলাম বলেই আমি কথাগুলো বলছি না। আমি বিভিন্নধর্মের একজন ছাত্র হিসেবে নিজেকে মনে করি ) .... ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-LNaQIWHu8Fo.html ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-DdQMxxXfPOw.html ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-XMSSedM0MtY.html
ভাগবত থেকে আপনার বক্তব্য শুনলাম । ভাল লাগলো ।সম্মান রইলো আপনার প্রতি । স্রষ্টা তাঁর সৃষ্ট এক মাত্র বুদ্ধিমান প্রাণী মানুষকে সঠিক পথে চালিত করতে যুগের সাথে সমন্বয় করে কালজয়ী ব্যক্তিত্বের মাধ্যমে উপদেশ বাণী প্রেরন করেছেন । ঐ সকল ব্যক্তিত্বদের সম্মান করাও ধর্মের শিক্ষা । আমাদের কোরানে একটি শ্লোক আছে - তাতে আল্লাহ্ বলেছেন , “ আমি ততক্ষন কোন বাণীকে রহিত করিনা , তার চেয়ে উত্তম কোন বাণী তৈরি না করে “ । তাতে পরিষ্কার ইঙ্গিত যে , যুগের চাহিদা মোতাবেক ধর্মকে সংস্কার করে সর্বাধুনিক ভার্সন কোরান এসেছে। উদাহরন হিসাবে - ডিগ্রী অর্জন সম্ভব নয় , পাঠশালার প্রথম শ্রেনীর জ্ঞান ব্যতিত । স্রষ্ঠা সকলের , ধর্মও যুগোপযোগী সকলের , শুধু কেন যেন আমরাই ব্যক্তি কেন্দ্রীক । মানুষ হিসাবেই যেন আমরা স্রষ্ঠার সাক্ষাত পাই , এই বোধটা ধারন করতে পারলেই ভুবন হতে পারে শান্তির নীর । আবারও আপনার প্রতি সম্মান দিয়ে শেষ করলাম ।
আমি একটা কথা কিছুতেই বুঝতে পারি না.যারা যারা মুসলিম ধরমাবলম্বী মানুষ .আপনাদের কাছে হিন্দু ধর্ম একটা কাল্পনিক.আপনারাই কেও এই ধর্ম কে মানেন না আবার সম্মান ও করতে পারেন না .তাহলে কেনো দেখছেন.আপনাদের ভিডিও দেখতে কেউ জোর করছে না.ভালো না লাগলে দেখবেন না.কিন্তু এখানে এসে সমালোচনা করবেন না.ধর্ম নিয়ে কোনো নিন্দা করবেন না.যে ধর্ম নিয়ে নিন্দা করে সেটা তার মূর্খতার প্রমাণ।
Hare Krishna Hare Krishna Krishna Krishna Hare 🙌 Hare Hare Ram Hare Ram Ram Ram Hare Hare 🙌🙌🙌👏 Provu pronam neben ...amar apnar kotha khub mon dea suni ..khub valo lage👍👌👌👌
@@kalemahtv4308 ইহুদি ধর্মে ঈশ্বর এক নামে ডাকা হয়। আবার খ্রিস্টান ধর্মে সেই আর এক নামে ডাকা হয়। ওল্ড টেস্টামেন্ট নিউ, টেস্টামেন্ট সেখানে আল্লাহর উপাসনা প্রাধান্য দেওয়া হয় না। অবশ্য ওরাও ছিল তোমাদের নবী। আব্রাহাম মুসা ইশা। সনাতন ধর্মে দেখো সৃষ্টির আদিকালে ওম আর এখনো আছে ওম। ওম বিনা কোনভাবেই সনাতন ধর্মের সাধনা হবে না। বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের যত মূর্তি আছে সব মুহূর্তের মধ্যেই একদেব বিরাজমান। শ্রুতির কথা "এক দেব সর্ব্ব ভূতেষু"। হিন্দুরা কেউই কোনো মূর্তির উদ্দেশ্যে ফুল দেয়না। বলে "ওম নমঃ শিবায়"। যিনি ব্রহ্ম স্বয়ম্ভূ তিনি সকল দেবদেবীকে সৃষ্টি করেছেন, বিশ্বপ্রকৃতিকে সৃষ্টি করেছেন, ব্রহ্মা বিষ্ণু রুদ্র কে সৃষ্টি করেছেন। ব্রহ্মা বিষ্ণু রুদ্র সৃষ্টি স্থিতি প্রলয় কাজে নিযুক্ত সম্পূর্ণরূপে পরম ব্রহ্মের আদেশ পালন করার জন্য। মানব জাতির আদি পুরুষ মনুকে সৃষ্টি করে তাকেই বেদ জ্ঞান দান করেছিলেন। এই দেহটা শুধু মাটি দিয়ে তৈরি নয়, দেহটা পঞ্চভূতে তৈরি। মাটি জল বায়ু অগ্নি ও আকাশ। সনাতন ধর্মের বেদ উপনিষদ ঘেটে দেখুন দেহের ভিতর সুক্ষ সুক্ষ তথ্যগুলো কিভাবে প্রকাশিত। আয়ুর্বেদ দেখো কত উন্নত। আপনি প্রকৃতি তত্ত্বটি ঠিক ব্যাখ্যা দেননি প্রকৃতির দুটি তত্ত্ব আছে বিদ্যাপ্রকৃতি ও অবিদ্যা প্রকৃতি। বিদ্যা প্রকৃতি নিরাকার, অবিদ্যা প্রকৃতি স্থূল মূর্তি। বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের স্থূল প্রকৃতি বিদ্যা প্রকৃতিতে মিশে যায়, বিদ্যাপ্রকৃতি সবকিছুকে লয় করে নিয়ে পরম ব্রহ্মে আশ্রয় লাভ করে। সকল দেব দেবী, ব্রহ্মা বিষ্ণু রুদ্র বিদ্যা প্রকৃতির দ্বারা বিনাশপ্রাপ্ত হয়। পরম ব্রহ্মা সৃষ্টির আদি কালে এই বিদ্যা প্রকৃতি কে সৃষ্টি করেছেন। পরম ব্রহ্মের নিরাকার প্রকৃতি হল পরম ব্রহ্মের পরম শক্তি। পরম ব্রহ্ম পরম শক্তি এক তত্ত্ব। সুতরাং পরমব্রহ্ম সর্বশক্তিমান এক ব্রহ্মের উপাসনা করলে আর কারো উপর উপাসনার প্রয়োজন হয় না। সনাতন ধর্মের মানুষ কোন মানুষ কে প্রণাম করতে শেখেনি , এরা প্রণাম করে সর্বভূতের ঈশ্বরকে। তাই সনাতন ধর্মের মানুষ প্রথমে ওম উচ্চারণ করে। যারা নামে মাত্র হিন্দু তারা অনেকে এসব জানে না। শঙ্কর আদিযোগী তিনি আদি তিনি শেষ।তিনি ব্রহ্ম সাধনার কথা বলেছেন। সদাশিব যে সাধনার কথা বলেছেন তা হল "ওঁ সচ্চিদেকং ব্রহ্ম" দেবদেবী মহর্ষি এদের শুধু প্রশংসা করতে হয়। তাই ইশ্বর সাধনার সময় দেবদেবী মহর্ষিগণ এর আমরা মঙ্গলাচরণ করি আর পরমেশ্বর এর বীজ মন্ত্র জপ করি। শেষ নবী টবি এসব সনাতন ধর্মের কোন সাধনা নয়। ওঁ সচ্চিদেকং ব্রহ্ম ভজন করুন।আদি ও শেষ যোগী শঙ্করকে মানুন। ওঁ ব্রহ্ম স্বয়ম্ভূ ব্রহ্মণে নমঃ ওঁ তৎ সৎ ব্রহ্ম।
মহারাজ ভুলত্রুটি ক্ষমা করবেন, প্রথম প্রশ্ন, আপনি কি স্বর্গে গিয়েছিলেন, এসব দেখতে, আপনি কি নিজে দেখে এসে বলছেন, মহারাজ আমার ব্যক্তিগত মত, পাপ পুণ্য যাই করি না কেন, তার সাজা মরতেই হয়, কথার মধ্যে যদি, কোন ভুল ত্রুটি হয়, ক্ষমা করবেন, আমি ভগবানের থেকে বাবা-মাকে ভক্তি করি, স্বর্গ-নরক মত্ত, আমার বাবা মায়ের পায়ে, হয়ে থাকে, আমি এতেই বিশ্বাসী।
দাদা ওনি কিন্তু আপনাকে বলেন নি, যে আপনে মা বাবার সেবা করবেন না।আপনার মা বাবার সেবা আপনি অবশ্যই করবেন কারন এটা আপনার প্রথম কর্তব্য এবং এটা ধর্মও বলে।আর মা বাবার সেবা না করলে ভগবানও খুশি হন না।।