মৃত ব্যক্তির জন্য চল্লিশা খাওয়ানো জায়েজ কিনা? (মিজানুর রহমান আজহারী) Mizanur Rahman Azhari waz 

Hmm

ঠিক ভাই

আমিন

আমিন

Aamin.

নবী (সঃ) যে খাদিজা (রাঃ) এর কবরের প্রশ্নের উত্তর দিতে চেয়েছে, এই কাহিনি কোন কিতাবে এসেছে

Monir bin মিজানুর রহমানের কোন কথাই শুনা দরকার নেই।

@@moukhlishrahman1052 আপনার কথা বুঝতে পারলাম না

Monir bin কি করবো?

@@moukhlishrahman1052 আপনি কেন আমাকে মিজানুর রহমান আযহারী সাহেবর বক্তব্য শুনতে নিষেধ করলেন

আমীন

জাযাকাল্লাহ

কি বলেন

কি সাপোর্ট চান বলেন চেষ্টা করব!

ওনা অনেক ভুল, এই বক্তব্য মিথ্য বানোয়াট ভিত্তিহিন। মৃতের নামে খাওয়ালে কোন ছোয়াব আছে প্রামণ দিক তো

ধন্যবাদ। 'আমার মতে' বলার জন্য। অনেকে এই বিষয়টা লিখার হাকিক্বত জানেও না, লিখেও না।

@@sritir_patay_valobasha SADQA kake bole bujen?!

ভাই আলহামদুলিল্লাহ বাংলাদশে উনার চেয়ে অনেক বড় বড় আলেম আছে

Allah apnar opor Rohmot Najil koron ,,Amin..

Allah bless you

Allah apnar kosto dure.kore din amin

Allahor rasul (s) to atim ke onek valo basto.

Allahumma Amin Amin Cumma Amin Allah Allahu Akbar

মিথ্যা কথা বলেছেন আজহারী সাহেব। রুহের মাগফিরাতের জন্য খাওয়ালে নেকি হবে এটার কোন দলিল নেই বরং হারাম। খাওয়ানো হারাম ফকির বা ধনী হোক। এই বিষয়ে আজহারী সাহেব অধিকাংশের ইচ্ছাকে সমর্থন দিয়েছেন প্রশ্নবিদ্ধ থেকে বাচঁতে। ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-8WLan6tSo7Y.html Watch "মৃত ব্যক্তির জন্য খাওয়ানো যায়েজ আছে? -শায়খ

@@eastbengle7083 ভাই আপনি সঠিক। 😅

জাজাকাল্লাহ

@@Bspifahim মৃত ব্যক্তির জন্য খানা খাওয়ানোর দলিল। যা ৩ দিন ৪০শা নামে পরিচিত। তবে ৩/৪০ দিনকে কেউ ফরজ ওয়াজিব সুন্নত মনে করে না, বরং এটা মুস্তাহাব। মৃত্যুর ৩ দিন পর থেকে যেকোনো দিন এটা করা যাবে। (১) ’আসিম ইবনু কুলায়ব (রহিমাহুল্লাহ) তাঁর পিতা হতে, তিনি (কুলায়ব) জনৈক আনসারী লোক হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেছেন, একবার আমরা রাসূলুল্লাহ (সা.) -এর সাথে এক লোকের জানাযায় গেলাম। পরে আমি দেখলাম, রাসূলুল্লাহ (সা.) কবরের কাছে উপস্থিত হয়ে কবর খননকারীকে নির্দেশ দিয়ে বলছেন, (এর কবরকে) পায়ের দিকে ও মাথার দিকে আরো প্রশস্ত কর। অতঃপর তিনি (সা.) দাফন কাজ শেষ করে বাড়িতে ফিরে আসলে মৃত লোকের (বিধবা) স্ত্রীর পক্ষ হতে এক লোক এসে নবী (সা.) -কে খাদ্যের দাওয়াত দিল। রাসূল (সা.) দাওয়াত গ্রহণ করলেন এবং তাঁর সঙ্গে আমরাও খেতে গেলাম। তাঁর সামনে খাদ্য আনা হলে তিনি তাতে হাত রাখলেন, অতঃপর লোকেরাও হাত বাড়িয়ে খেতে শুরু করল। (মিশকাত-৫৯৪২ ; আবুদাউদ-৩৩৩২) ------------------------- (২) সা’দ ইব্‌ন উবাদা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ্‌! আমার মাতা উম্মে সা’দ ইন্‌তিকাল করেছেন। কাজেই (তার ঈছালে ছওয়াবের জন্য) কোন্‌ ধরনের সদ্‌কাহ উত্তম? তিনি বলেনঃ পানি। অতঃপর সা’দ (রাঃ) একটি কূপ খনন করেন এবং বলেন, এই কূপের পানি বিতরণের ছাওয়াব উম্মে সা’দের জন্য নির্ধারিত। [আবুদাউদ-১৬৮১(ইসলামিক ফাউন্ডেশন)] ------------------- (৩) আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমরা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাথে এক যিয়াফতে উপস্থিত ছিলাম। তাঁর সামনে (রান্না করা) ছাগলের বাহু পেশ করা হল, এটা তাঁর কাছে পছন্দনীয় ছিল। তিনি সেখান থেকে এক টুকরা খেলেন এবং বললেন, আমি কিয়ামতের দিন সমগ্র মানব জাতির সরদার হব। তোমরা কি জানো? (বুখারি-৩১০৪)

জাজাকাল্লাহ

আমিন

🐕🦃🐓

আমীন

Egula bolle follower kome jabe

আমরা মানুষ আর মানুষ মাত্রই ভুল। স্লিপ অব টাং তো বুঝেন। If anyone hates sunlight it doesn't stop sun from spreading it's light.

❤️❤️❤️❤️❤️

জাজাকাল্লাহ

আমি ও

মিথ্যা কথা বলেছেন আজহারী সাহেব। রুহের মাগফিরাতের জন্য খাওয়ালে নেকি হবে এটার কোন দলিল নেই বরং হারাম। খাওয়ানো হারাম ফকির বা ধনী হোক। এই বিষয়ে আজহারী সাহেব অধিকাংশের ইচ্ছাকে সমর্থন দিয়েছেন প্রশ্নবিদ্ধ থেকে বাচঁতে। ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-8WLan6tSo7Y.html Watch "মৃত ব্যক্তির জন্য খাওয়ানো যায়েজ আছে? -শায়

আমীন

Jalal niyaje ভাই মানুষকে খাওয়ানো সওয়াবের কাজ কিন্তু নিরদিষ্ট দিনে কেন??? আর মৃত ব্যক্তির কল্যানের জন্য উত্তম হচ্ছে রাসুল সাঃ যার অনুমতি বিশেষভাবে দিয়েছে সেগুলো জানা দরকার মনগড়া করে লাভ কি?

Alhamdulillh vaijan😍😍😍 Khub valo laglo

@@tanvirsajid4757 মৃত ব্যক্তির জন্য খানা খাওয়ানোর দলিল। যা ৩ দিন ৪০শা নামে পরিচিত। তবে ৩ দিন বা ৪০ দিন নির্ধারণ করাকে কেউ ফরজ ওয়াজিব সুন্নত মনে করে না, বরং এটা মুস্তাহাব। মৃত্যুর ৩ দিন পর থেকে যেকোনো দিন এটা করা যাবে। (১) ’আসিম ইবনু কুলায়ব (রহিমাহুল্লাহ) তাঁর পিতা হতে, তিনি (কুলায়ব) জনৈক আনসারী লোক হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেছেন, একবার আমরা রাসূলুল্লাহ (সা.) -এর সাথে এক লোকের জানাযায় গেলাম। পরে আমি দেখলাম, রাসূলুল্লাহ (সা.) কবরের কাছে উপস্থিত হয়ে কবর খননকারীকে নির্দেশ দিয়ে বলছেন, (এর কবরকে) পায়ের দিকে ও মাথার দিকে আরো প্রশস্ত কর। অতঃপর তিনি (সা.) দাফন কাজ শেষ করে বাড়িতে ফিরে আসলে মৃত লোকের (বিধবা) স্ত্রীর পক্ষ হতে এক লোক এসে নবী (সা.) -কে খাদ্যের দাওয়াত দিল। রাসূল (সা.) দাওয়াত গ্রহণ করলেন এবং তাঁর সঙ্গে আমরাও খেতে গেলাম। তাঁর সামনে খাদ্য আনা হলে তিনি তাতে হাত রাখলেন, অতঃপর লোকেরাও হাত বাড়িয়ে খেতে শুরু করল। (মিশকাত-৫৯৪২ ; আবুদাউদ-৩৩৩২) ------------------------- (২) সা’দ ইব্‌ন উবাদা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ্‌! আমার মাতা উম্মে সা’দ ইন্‌তিকাল করেছেন। কাজেই (তার ঈছালে ছওয়াবের জন্য) কোন্‌ ধরনের সদ্‌কাহ উত্তম? তিনি বলেনঃ পানি। অতঃপর সা’দ (রাঃ) একটি কূপ খনন করেন এবং বলেন, এই কূপের পানি বিতরণের ছাওয়াব উম্মে সা’দের জন্য নির্ধারিত। [আবুদাউদ-১৬৮১(ইসলামিক ফাউন্ডেশন)] ------------------- (৩) আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমরা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাথে এক যিয়াফতে উপস্থিত ছিলাম। তাঁর সামনে (রান্না করা) ছাগলের বাহু পেশ করা হল, এটা তাঁর কাছে পছন্দনীয় ছিল। তিনি সেখান থেকে এক টুকরা খেলেন এবং বললেন, আমি কিয়ামতের দিন সমগ্র মানব জাতির সরদার হব। তোমরা কি জানো? (বুখারি-৩১০৪)

প্রশ্ন করেছে মৃত ব্যাক্তির কাছে কোরআন পোড়া যাবে কি? আর উত্তর হচ্ছে মুমূর্ষ ব্যাক্তির কাছে কোরআন সূরা (ইয়াসীন)পড়া যাবে । মুমূর্ষ ব্যাক্তি কি মরা না জীবিত বলেন?

মিথ্যা কথা বলেছেন আজহারী সাহেব। রুহের মাগফিরাতের জন্য খাওয়ালে নেকি হবে এটার কোন দলিল নেই বরং হারাম। খাওয়ানো হারাম ফকির বা ধনী হোক। এই বিষয়ে আজহারী সাহেব অধিকাংশের ইচ্ছাকে সমর্থন দিয়েছেন প্রশ্নবিদ্ধ থেকে বাচঁতে। ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-8WLan6tSo7Y.html Watch "মৃত ব্যক্তির জন্য খাওয়ানো যায়েজ আছে? -শায়খ

​@@gazisabyasachi3735 জীবিত

মৃত ব্যক্তির জন্য খানা খাওয়ানোর দলিল। যা ৩ দিন ৪০শা নামে পরিচিত। তবে ৩ দিন বা ৪০ দিন নির্ধারণ করাকে কেউ ফরজ ওয়াজিব সুন্নত মনে করে না, বরং এটা মুস্তাহাব। মৃত্যুর ৩ দিন পর থেকে যেকোনো দিন এটা করা যাবে। (১) ’আসিম ইবনু কুলায়ব (রহিমাহুল্লাহ) তাঁর পিতা হতে, তিনি (কুলায়ব) জনৈক আনসারী লোক হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেছেন, একবার আমরা রাসূলুল্লাহ (সা.) -এর সাথে এক লোকের জানাযায় গেলাম। পরে আমি দেখলাম, রাসূলুল্লাহ (সা.) কবরের কাছে উপস্থিত হয়ে কবর খননকারীকে নির্দেশ দিয়ে বলছেন, (এর কবরকে) পায়ের দিকে ও মাথার দিকে আরো প্রশস্ত কর। অতঃপর তিনি (সা.) দাফন কাজ শেষ করে বাড়িতে ফিরে আসলে মৃত লোকের (বিধবা) স্ত্রীর পক্ষ হতে এক লোক এসে নবী (সা.) -কে খাদ্যের দাওয়াত দিল। রাসূল (সা.) দাওয়াত গ্রহণ করলেন এবং তাঁর সঙ্গে আমরাও খেতে গেলাম। তাঁর সামনে খাদ্য আনা হলে তিনি তাতে হাত রাখলেন, অতঃপর লোকেরাও হাত বাড়িয়ে খেতে শুরু করল। (মিশকাত-৫৯৪২ ; আবুদাউদ-৩৩৩২) ------------------------- (২) সা’দ ইব্‌ন উবাদা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ্‌! আমার মাতা উম্মে সা’দ ইন্‌তিকাল করেছেন। কাজেই (তার ঈছালে ছওয়াবের জন্য) কোন্‌ ধরনের সদ্‌কাহ উত্তম? তিনি বলেনঃ পানি। অতঃপর সা’দ (রাঃ) একটি কূপ খনন করেন এবং বলেন, এই কূপের পানি বিতরণের ছাওয়াব উম্মে সা’দের জন্য নির্ধারিত। [আবুদাউদ-১৬৮১(ইসলামিক ফাউন্ডেশন)] ------------------- (৩) আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমরা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাথে এক যিয়াফতে উপস্থিত ছিলাম। তাঁর সামনে (রান্না করা) ছাগলের বাহু পেশ করা হল, এটা তাঁর কাছে পছন্দনীয় ছিল। তিনি সেখান থেকে এক টুকরা খেলেন এবং বললেন, আমি কিয়ামতের দিন সমগ্র মানব জাতির সরদার হব। তোমরা কি জানো? (বুখারি-৩১০৪)

চুম্মা আমিন

মিথ্যা কথা বলেছেন আজহারী সাহেব। রুহের মাগফিরাতের জন্য খাওয়ালে নেকি হবে এটার কোন দলিল নেই বরং হারাম। খাওয়ানো হারাম ফকির বা ধনী হোক। এই বিষয়ে আজহারী সাহেব অধিকাংশের ইচ্ছাকে সমর্থন দিয়েছেন প্রশ্নবিদ্ধ থেকে বাচঁতে। ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-8WLan6tSo7Y.html Watch "মৃত ব্যক্তির জন্য খাওয়ানো যায়েজ আছে? -শায়খ

জাযাকাল্লাহ

মিথ্যা কথা বলেছেন আজহারী সাহেব। রুহের মাগফিরাতের জন্য খাওয়ালে নেকি হবে এটার কোন দলিল নেই বরং হারাম। খাওয়ানো হারাম ফকির বা ধনী হোক। এই বিষয়ে আজহারী সাহেব অধিকাংশের ইচ্ছাকে সমর্থন দিয়েছেন প্রশ্নবিদ্ধ থেকে বাচঁতে। ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-8WLan6tSo7Y.html Watch "মৃত ব্যক্তির জন্য খাওয়ানো যায়েজ আছে? -শায়খ

বউ ব,

ফকিরের বাচ্চায় কয় কি!

মিথ্যা কথা বলেছেন আজহারী সাহেব। রুহের মাগফিরাতের জন্য খাওয়ালে নেকি হবে এটার কোন দলিল নেই বরং হারাম। খাওয়ানো হারাম ফকির বা ধনী হোক। এই বিষয়ে আজহারী সাহেব অধিকাংশের ইচ্ছাকে সমর্থন দিয়েছেন প্রশ্নবিদ্ধ থেকে বাচঁতে। ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-8WLan6tSo7Y.html Watch "মৃত ব্যক্তির জন্য খাওয়ানো যায়েজ আছে? -শায়খ

জাজাকাল্লাহ ❤

Amin

কেনো আপনি এই হাদিস শুনেন নাই? কখনো?

@@hurayrareturns হাদীস নাম্বারটা দেন প্লিজ

Amio jante chai

সহি্ হাদিসে আছে!

@@naajibul হাদীস গ্রন্থের নাম ও হাদীস নাম্বার দেন প্লিজ

মিথ্যা কথা বলেছেন আজহারী সাহেব। রুহের মাগফিরাতের জন্য খাওয়ালে নেকি হবে এটার কোন দলিল নেই বরং হারাম। খাওয়ানো হারাম ফকির বা ধনী হোক। এই বিষয়ে আজহারী সাহেব অধিকাংশের ইচ্ছাকে সমর্থন দিয়েছেন প্রশ্নবিদ্ধ থেকে বাচঁতে। ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-8WLan6tSo7Y.html Watch "মৃত ব্যক্তির জন্য খাওয়ানো যায়েজ আছে? -শায়খ

অামার ও

@@captainkabir771 j I n :-O

তাহলে সন্তানের জন্য দোয়া নির্ধারন করা হল কেন?

@@tanvirsajid4757 নিজের সার্থের দিকে টেনে কথা বলবেন না। হ্যাঁ আপনার কথা ঠিক আছে আলেমদের সম্মানের সাথে মানুষেরা ডেকে আনে দোয়া করার জন্য কিন্তু তাদের কি উচিত নয় সত্য টা জানিয়ে দেয়া। পিতা মারা গেলে তার সন্তান ছাড়া আর কারো দোয়ায় কাজ হয় না এটা সবাই জানে যারা হাদিস কুরআন বুঝে। মানুষ মারা যাওয়া মানে পৃথিবীর সমস্ত কিছুর সাথে তার সংযোগ ছিন্ন হয়ে যাওয়া। যতই আপনি লোক ভাড়া করে দোয়া করেন আল্লাহ তায়ালার রহমত ব্যাতিত কারো চিল্লানো কোন কাজে আসবে না। আর হ্যাঁ এমতবস্থায় শুধু মৃত ব্যাক্তির সন্তানের দোয়াই কাজে লাগে আর কারো দোয়াই কোন কাজে আসে না। সুতরাং ধান্দাবাজি করার চেষ্টা করবেন না। রিজিকের মালিক আল্লাহ্‌। আল্লাহ্‌ যেকোনো ভাবে আপনাকে খাওয়াবেই ।

Miss You So muche.....

Na vai.ekmatro Allah e hochchen alimul gaib. E bishoye dr abdullah jahangir ebong shaikh ahmadullah er lecture ase.search dilei paben. Dhonnobad

J

@@mohammadkhaza5069 ভাই বাংলা কোরআন আমরাও পড়তে পাড়ি,, হুজুর পাক (সঃ) গায়েব জানেন এবং তার দলিল আল্লাহ পাক কোরআনে দিয়ে দিয়েছেন,,, আপনি পড়লে পাবেন আসমান ও জমিনে এমন কোন গায়েব নেই যা সুস্পষ্ট কিতাবে লিপিবদ্ধ নেই আর সেই কিতাব যেহেতু হুজুর পাক সঃ এর উপর নাজিল হইছে তাহলে অবশ্যই উনি জানেন,,, আটনি বলবেন নবীর কাছে আসলে ষেটা আর গায়েব থাকেনা সেটারো দলিল আল্লাহ পাক কোরআনে দিয়ে দিয়েছেন যে হে মানুষ তোমাদের রাসূল গায়েব প্রকাশে কৃপনতা করে না,, এর মানে হচ্ছে হুজুর পাক সঃ এর কাছে যতখন ওটা থাকে ততখন ওটা গায়েবই থাকে,,,,এই কোরান কেউ পড়িয়া জ্ঞানি হইলো কেউ শিখিলো ভিক্ষা করা আদ্ধাতিক ইশারা কোরান,, কোরানের শুধু একপ্রকার মানে জানলে হবেনা ভাই

মৃত ব্যক্তির জন্য খানা খাওয়ানোর দলিল। যা ৩ দিন ৪০শা নামে পরিচিত। তবে ৩ দিন বা ৪০ দিন নির্ধারণ করাকে কেউ ফরজ ওয়াজিব সুন্নত মনে করে না, বরং এটা মুস্তাহাব। মৃত্যুর ৩ দিন পর থেকে যেকোনো দিন এটা করা যাবে। (১) ’আসিম ইবনু কুলায়ব (রহিমাহুল্লাহ) তাঁর পিতা হতে, তিনি (কুলায়ব) জনৈক আনসারী লোক হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেছেন, একবার আমরা রাসূলুল্লাহ (সা.) -এর সাথে এক লোকের জানাযায় গেলাম। পরে আমি দেখলাম, রাসূলুল্লাহ (সা.) কবরের কাছে উপস্থিত হয়ে কবর খননকারীকে নির্দেশ দিয়ে বলছেন, (এর কবরকে) পায়ের দিকে ও মাথার দিকে আরো প্রশস্ত কর। অতঃপর তিনি (সা.) দাফন কাজ শেষ করে বাড়িতে ফিরে আসলে মৃত লোকের (বিধবা) স্ত্রীর পক্ষ হতে এক লোক এসে নবী (সা.) -কে খাদ্যের দাওয়াত দিল। রাসূল (সা.) দাওয়াত গ্রহণ করলেন এবং তাঁর সঙ্গে আমরাও খেতে গেলাম। তাঁর সামনে খাদ্য আনা হলে তিনি তাতে হাত রাখলেন, অতঃপর লোকেরাও হাত বাড়িয়ে খেতে শুরু করল। (মিশকাত-৫৯৪২ ; আবুদাউদ-৩৩৩২) ------------------------- (২) সা’দ ইব্‌ন উবাদা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ্‌! আমার মাতা উম্মে সা’দ ইন্‌তিকাল করেছেন। কাজেই (তার ঈছালে ছওয়াবের জন্য) কোন্‌ ধরনের সদ্‌কাহ উত্তম? তিনি বলেনঃ পানি। অতঃপর সা’দ (রাঃ) একটি কূপ খনন করেন এবং বলেন, এই কূপের পানি বিতরণের ছাওয়াব উম্মে সা’দের জন্য নির্ধারিত। [আবুদাউদ-১৬৮১(ইসলামিক ফাউন্ডেশন)] ------------------- (৩) আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমরা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাথে এক যিয়াফতে উপস্থিত ছিলাম। তাঁর সামনে (রান্না করা) ছাগলের বাহু পেশ করা হল, এটা তাঁর কাছে পছন্দনীয় ছিল। তিনি সেখান থেকে এক টুকরা খেলেন এবং বললেন, আমি কিয়ামতের দিন সমগ্র মানব জাতির সরদার হব। তোমরা কি জানো? (বুখারি-৩১০৪)

আসসালামু আলাইকুম হুজুর আপনার কাছে একটা প্রশ্ন,যে ঘরে মানুষ মিত্যু হয় সে ঘরে কি চল্লিস দিন থাকা বাদ্যতা মুলক,নাকি অন্য ঘরে থাকা যায়