কলিযুগের জন্মদিনে আমার জীবন ধন্য শুধু হরিচাঁদ গুরুচাঁদ ঠাকুর আমাদের নমসুদ্র জাতিকে অনেক এগিয়ে নিয়েছে আমরা নমসুদ্র করে যদি হরি গুরুচাঁদ ঠাকুরকে না চিনি আর যাকে আমরা দেখিনি তার উপাসনা কেন বলব যাকে আমরা কাছে পেয়েছি তারই উপাসনা এটা সে হলো আমার বাবা হরিচাঁদ জয় সূক্ষ্ম সনাতন গোপীনাথ বাবাজির মাঝে মাঝে ভুলে যাচ্ছে যে তুমি নমসুদ্র ঘরে সন্তান যখন শূদ্রের কোন অধিকার ছিলনা তখন ছিলাম রাধা কৃষ্ণ রাম নারায়ন এরা সবাই কোথায় ছিলেন তারা তো কখনো আগে আসেননি সাজগোজ নিয়ে ব্যস্ত থাকতো
জয়গুরু দাদা আপনার মুখের কথা মুগ্ধ হলাম কিন্তু যেমন-টাইটেল এ-র কথা শিকার করলেন না কিন্তু তাঁরেই তো দেওয়া। তাহলে ভগবান SreeKrishnna কেন চার বর্ণ সৃষ্টি করলেন?
দিনোকৃষ্ণ ঠাকুর ইতিমধ্যে সনাতন ধর্ম সম্পর্কে খুব কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য কীর্তনের মাধ্যমে করে থাকেন। যে মন্তব্য। যা আপনি হয় ত শুনে থাকবেন। এই পামরের সম্পর্কে কিছু মন্তব্য করবেন।
রাধে রাধে গুরুজী আমার একটা প্রশ্ন ছিল যদি কৃপা করে উত্তরটা জানতেন, খুবই ভালো হত 🙏 আমি এবং আমার পরিবারের সবাই আমিষ আহার করি এবং কৃষ্ণ মন্ত্রে দীক্ষিত। এখন আমরা আমিষ ছেড়ে দিব, তাহলে কি আবার দীক্ষা নেওয়া যাবে 🙏 কৃপা করে জানাবেন
আপনার ব্যম্মন রা ঠিকই সব কিছু খাবে,, দীক্ষার নামে ধোঁকা দিয়ে বোকা বানানো হয়েছে আপনাদের,,, একটা ছোট উদাহরণ দেই,,, ভগবান রাম তো গো মাংস খাইতো,, অযোদ্ধ্যা কান্ড ৫৪ স্বর্গ ২৫৬ পৃস্ঠা,,রাম যখন শীতা কে বনবাসে যাওয়ার সময়, রাম তার মাকে বলেছিল মা আমি তোমার পুএবধু শীতা কে নিয়ে বনবাসে যাচ্ছি মা, তবে ঐখানে গিয়া আমি গোমাংস আর মধু 🍯 কোথায় পাব, তখন রাম এর মা বলছেন নিশ্চয়ই পাবে,,,সবই ভ্রান্ত ধারণা ছাড়া অন্য কিছু না, অথচ গীতার 7 নং অদ্ধ্যায় এর 20 নং অনুচ্ছেদে বলছে যে মানুষ তার নিজের বিচার বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে সেই উপ দেবতার পূজা করে, সেই সাথে যযূরবেদ এর 40 নং অদ্ধ্যায় এর 9 নং অনুচ্ছেদে বলছে যদি কোন ব্যক্তি প্রকৃতির পূজা করে তাহলে সেই ব্যক্তি অন্ধকারে যাবে, আর যদি কোন ব্যক্তি মুর্তি পূজা করে তাহলে সেই ব্যক্তি নরকে যাবে, সেই সাথে যযূরবেদ এর 32 নং অদ্ধ্যায় এর 3 নং অনুচ্ছেদে বলছে যে সৃষ্টি কর্তার কোন প্রতি মূর্তি নাই,, আর এখান থেকে বাঁচার উপায় বেদে বলে দিয়েছেন, লাইলাহা হারতি পাপন ইল্লাল ইলাহা পরমো পদম জন্ম বৈকন্ঠ ওপইনতি ত জপিনম মহম্মদং, মরার পরে কেউ যদি স্বর্গে বা বৈকন্ঠে যেতে চায় তাহলে আল্লাহ এবং নবী মুহাম্মদ কে মানতে হবে, কারন আল্লাহর আশ্রয় ছাড়া আশ্রয় নাই, আর মুক্তির একমাত্র মন্ত্র হলো লাইলাহা ইল্লালাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ, হরে কৃষ্ণ বা জয় শ্রী রাম নয় এটা মানার জন্য আপনাকে দাওয়াত দিলাম চিন্তা করে দেখবেন ধন্যবাদ,, আরো অনেক কিছু জানি,, চাইলে আমাকে বলবেন,,যে গুলো ব্যম্মন রা কোন দিন বলবে না,,,
কোন ধর্মীয় সভায় সনাতনীদের পাঁচটি মতের উপর বিশ্বাস রেখে আলোচনা করা একজন বক্তার অবশ্যই পালনীয়। ব্যাস আসনে বসে কোন সমালোচনা বাঞ্ছনীয় নয়। শ্রীমদ্ভাগবত আলোচনার মধ্যে থেকে হিংসাত্মক আলোচনা না করার জন্য সবিনয়ে অনুরোধ জানাচ্ছি। হরেকৃষ্ণ।
এখানে যে আলোচনা হচ্ছে তা তো অনেকটা নিজেদের মধ্য কুড়োল কাটাকাটি। আপনি যদি সত্যাই যুক্তি খন্ডন করতে চান তো কোন বেদজ্ঞ ব্রাহ্মণ কে ডেকে তাকেও আলোচনায় অংশ গ্রহন করান।18 টি পুরাণে একই কথা ভিন্ন ভিন্ন ভাবে উপস্তাপন হয়েছে।সব পুরাণের গুরুত্ব সমান।কিন্তু এতদিন ধরে যেটা হয়ে আসছে তার পিছনে ও তো নিশ্চয়ই কিছু যুক্তি আছে।শুধু ব্রাহ্মণ নিন্দা করে কতটা সনাতনিদের উদ্ধার করবেন সেটা তো বোজাই যাচ্ছে।। আরে ভাই ব্রাহ্মন আছে কয়জন যে তাদের বিরুদ্ধে উটেপড়ে লাগলেন।এখনো তো আপনাদের বাড়িতে নারায়ন পুজা ব্রাহ্মন ঈ করে,অদুর ভবিষ্যতে সেটাও পাবেন না।কারণ এই সমালোচনার কারণে যারা ব্রাহ্মণ তাদের নিজেদের ই কস্ট হয় কেন ব্রাহ্মণ বংশে জন্ম নিলাম😭😭😭😭