মেরাজ কাবা থেকে শুরু না হয়ে মসজিদুল আকসা থেকে শুরু হবার কারণ জেনে নিন Mau. Muzammel Haque Barisal 

এরকম কেচ্ছা কাহিনী ক্বুরআনে নাই।

@@habiburrahman2589 না বুঝে কথা বইলেন না. আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুক

@@habiburrahman2589 নবী করিম সঃ এর মেরাজের কাহিনি। এটাকে আপনি কি বলেন কিস্সা কাহিনি।

@@habiburrahman2589 ppppp

@@habiburrahman2589 c

Amin

আলহামদুলিল্লা

মহান আল্লাহ আমাকে জ্ঞান দিয়েছেন

A̺m̺i̺n̺

তুমি কি ভাবে বুঝলে এই পথভ্রষ্ঠ অধ্যাপক সঠিক বলে?

সঠিক কি সেটা আপনি বলে দিন কোরআন শরিফ থেকে,, ​@@mdenamulhasan9927

😊😊😊😊😊😊 আমিন আমিন আমিন

তাহলেতো এইসব ওয়াজ-নসিহত অবান্তর প্রয়োজনীয়।

​@@bonggojbihonggo991You are a Satanist.

​@@bonggojbihonggo991You are a Satanist.

রাইট

Allahr Rasul Allahk dakhca.

Tik bolcen ...ETA Allah r Allah er Rasul e Bhalo janen.but Allah Allah er Rasul ke je ki poriman Bhalo bashen taa kono manusher Dara onoman kora osombob.

সাহাবীদের গালি যে দেয় সে কাফের!

সে হাদিস অস্বীকারকারী নিজের মন গড়া কথা বলে। দুনিয়াতে আল কোর'আন যিনি সবচেয়ে ভালো বুঝেছেন আমাদের উচিৎ তার কাছ থেকে বুঝা আর তিনি হচ্ছেন মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।

​@@mirzarahman9832apni bapok bojhen taina...salar boloder 3 num baccha...lokkho lokkho jal hadis ase

আপনার মত অজ্ঞ লোকেরা এই সমস্ত ফালতু লোকের বক্তব্য শুনে আপনি অজ্ঞ বলে সবাইকে অজ্ঞ মনে করবেন না দয়া করে

তুমিতো বরো মাপের মানুষ শয়তান তোমার পিকচার চেইন্জ করো শয়তান মানব

@@adventurebangla6352 জ্বী ভাইয়া রতনে রতন চিনে, আপনারে খুশী করলেই আমি মোমিন তাইলে?? ধন্যবাদ আপনার কাছে শয়তান হতে পেরেছি তাই, আমার ইসলাম কাউকে ব্যক্তিগত আক্রমন কটাক্ষতা শিখায় নাই।

তোর কি ঈমান আছে

সত্যি কথা ভাললাগেনি ? খুব ভাল আলেম এবং সরাসরি কোরআনের আলোকে কথা বলেন তিনি

আখেরি জামানার শ্রেষ্ঠ ফেতনা।

Mosjidul Al-Aksa was not built until 703 CE. How can Muhammad go to space from there ? How could he describe the building which did never exist and how could Abu Bakr testify that Muhammad described the building correctly. Real fact was he was cohabiting with Ummehani, cousin sister, which was allowed for the Prophet. Quran prescribed that for the prophet besides the wives, Slave girls and women who offered themselves freely the Cousin sisters also were valid to have sex with. Ummehani was one of the valid persons. At that time Khadija died and he was sex starved. So it was likely to be a romantic and relaxing night for him.

@@mohammadsirajullah3498 I think, U r the bloody and mother fucker.U mentioned, hw Abu bakar testified Mohamad's miraj.Have u ever tested the miraj of your parents. I mean,the fucking moments of ur parents. U bloody.

Uni fetna hujur

Mosjidul Al-Aksa was not built until 703 CE. How can Muhammad go to space from there ? How could he describe the building which did never exist and how could Abu Bakr testify that Muhammad described the building correctly. Real fact was he was cohabiting with Ummehani, cousin sister, which was allowed for the Prophet. Quran prescribed that for the prophet besides the wives, Slave girls and women who offered themselves freely the Cousin sisters also were valid to have sex with. Ummehani was one of the valid persons. At that time Khadija died and he was sex starved. So it was likely to be a romantic and relaxing night for him.

@Gautam Debnath Thank you for your question.It is correct that Allah has no form to to His creation but definitely Allah has form as because there are qureenic Verses about Allah will meet with his favourite Bandha on the date of judgement.

Mosjidul Al-Aksa was not built until 703 CE. How can Muhammad go to space from there ? How could he describe the building which did never exist and how could Abu Bakr testify that Muhammad described the building correctly. Real fact was he was cohabiting with Ummehani, cousin sister, which was allowed for the Prophet. Quran prescribed that for the prophet besides the wives, Slave girls and women who offered themselves freely the Cousin sisters also were valid to have sex with. Ummehani was one of the valid persons. At that time Khadija died and he was sex starved. So it was likely to be a romantic and relaxing night for him.

​@@ashrafchowdhury2479 n...

السلام علیکم ، মোহতারাম, রাসুলুল্লাহ সাঃ এর মেরাজে উর্ধ গমনের কোন আয়াত আছে কি , ??? না থাকলে বানানো কথা না বলাই উত্তম!!!

আমরা কুলুরবলদ হয়ে থাকি। এ সব নিয়ে ঝগড়াঝাটি মোটেই বুদ্ধি বিবেচনা বিবেক এর কাজ না। এই যে ইসরায়েলকে দিয়ে ফিলিস্তিনি ভাইবোন্দের ভালো মতো সাইজ করছেন আল্লাহ তায়ালা (আল্লাহর হুকুম ছাড়া গাছের পাতাও নড়ে না) । আমরা ছাগলের বাচ্চারা আল্লাহর হুকুম কে তোয়াক্কা না করে বার বার কোটি কোটি মুসলমান দোয়া করছি ফিলিস্তিনি ভাইবোন্দের রক্ষা করার জন্য ওই আল্লাহর কাছে। আমরা কি জানিনা ফিলিস্তিনি দের আল্লাহর হুকুম এই মারা হচ্ছে।

আমিন

সহমত।

Ji

আয়াত নং কত ভাই?

@@user-db9oz4ww9i আয়াত নং ২২

সহমত

Apni right bolchen vai...90% mosjid a khatib imam ra khutba tafsir kore naaa thikmoto...plus waz gula te sudu political issu ja tara nijeo buje naaa..jaraa audience tarao naaa...arokom alem besi drkar

সঠিক বলছেন

২

👇আহলে কুরআন দের পক্ষে সহীহ হাদিস পাওয়া গিয়েছে। কতক লোক আল্লাহর পরিজন, তারা হচ্ছে আহলে কুরআন। ৫/২১৫। আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কতক লোক আল্লাহ্‌র পরিজন। সাহাবীগণ জিজ্ঞেস করলেন, হে আল্লাহ্‌র রাসূল! তারা কারা? তিনি বলেনঃ আহলে কুরআন আল্লাহর পরিজন এবং তাঁর বিশেষ বান্দা। তাখরীজ কুতুবুত সিত্তাহ: আহমাদ ১১৮৭০, ১৩১৩০; দারিমী ৩৩২৬। তাহক্বীক্ব আলবানী: সহীহ। তাখরীজ আলবানী: যঈফাহ ১৫৮২। بَاب فَضْلِ مَنْ تَعَلَّمَ الْقُرْآنَ وَعَلَّمَهُ حَدَّثَنَا بَكْرُ بْنُ خَلَفٍ أَبُو بِشْرٍ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ مَهْدِيٍّ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ بُدَيْلٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ ‏"‏ إِنَّ لِلَّهِ أَهْلِينَ مِنَ النَّاسِ ‏"‏ ‏.‏ قَالُوا يَا رَسُولَ اللَّهِ مَنْ هُمْ قَالَ ‏"‏ هُمْ #أَهْلُ #الْقُرْآنِ أَهْلُ اللَّهِ وَخَاصَّتُهُ ‏"‏ ‏.‏ হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih) বর্ণনাকারীঃ আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) পুনঃনিরীক্ষণঃ সুনান ইবনু মাজাহ ভূমিকা পর্ব (كتاب المقدمة)

একদম সত্যি কথা

حَدَّثَنَا عَبْدُ الْوَهَّابِ بْنُ نَجْدَةَ، حَدَّثَنَا أَبُو عَمْرِو بْنُ كَثِيرِ بْنِ دِينَارٍ، عَنْ حَرِيزِ بْنِ عُثْمَانَ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ أَبِي عَوْفٍ، عَنِ الْمِقْدَامِ بْنِ مَعْدِيكَرِبَ، عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَنَّهُ قَالَ " أَلاَ إِنِّي أُوتِيتُ الْكِتَابَ وَمِثْلَهُ مَعَهُ أَلاَ يُوشِكُ رَجُلٌ شَبْعَانُ عَلَى أَرِيكَتِهِ يَقُولُ عَلَيْكُمْ بِهَذَا الْقُرْآنِ فَمَا وَجَدْتُمْ فِيهِ مِنْ حَلاَلٍ فَأَحِلُّوهُ وَمَا وَجَدْتُمْ فِيهِ مِنْ حَرَامٍ فَحَرِّمُوهُ أَلاَ لاَ يَحِلُّ لَكُمْ لَحْمُ الْحِمَارِ الأَهْلِيِّ وَلاَ كُلُّ ذِي نَابٍ مِنَ السَّبُعِ وَلاَ لُقَطَةُ مُعَاهِدٍ إِلاَّ أَنْ يَسْتَغْنِيَ عَنْهَا صَاحِبُهَا وَمَنْ نَزَلَ بِقَوْمٍ فَعَلَيْهِمْ أَنْ يَقْرُوهُ فَإِنْ لَمْ يَقْرُوهُ فَلَهُ أَنْ يُعْقِبَهُمْ بِمِثْلِ قِرَاهُ " . ৪৫৩৩. আবদুল ওয়াহাব (রাহঃ) .... মিকদাম ইবনে মা’দীকরাব (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেনঃ জেনে রাখ! আমাকে কুরআন প্রদান করা হয়েছে এবং এর সাথে অনুরূপ (হাদিস) দেয়া হয়েছ। অদূর ভবিষ্যতে একজন অভাবহীন তৃপ্ত ব্যক্তি তার খাটের উপর অবস্থান করে বলবেঃ তোমরা এ কুরআনকে গ্রহণ কর এবং এতে যা হালাল বলা হয়েছে, তা হালাল হিসাবে গ্রহণ কর; আর যা হারাম বলা হয়েছে তা হারাম হিসাবে গ্রহণ কর। জেনে রাখ! গৃহ-পালিত গাধার গোশত তোমাদের জন্য হালাল নয়, কোন হিংস্র জন্তুর গোশতও হালাল নয়, কোন যিম্মীর পরিত্যক্ত মাল হালাল নয়, তবে যদি তার মালিক তা থেকে বে-পরওয়া হয়, সে আলাদা ব্যাপার। আর যদি কেউ মেহমান হিসেবে কোন কওমের কাছে যায়, তবে তাদের উচিত তার মেহমানদারী করা। তারা যদি সে ব্যক্তি মেহমানদারী না করে, তবে তাদের নিকট থেকে মেহমানের হক গ্রহণ করার অধিকার তার থাকবে। -সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং ৪৫৩৩ (আন্তর্জাতিক নং ৪৬০৪) তাহকীক: বিশুদ্ধ (পারিভাষিক সহীহ) ৪৬০৫। উবাইদুল্লাহ ইবনু আবূ রাফি’ (রহঃ) থেকে তার পিতার সূত্রে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ অচিরেই তোমাদের মধ্যকার কোনো ব্যক্তি তার গদি আঁটা আসনে হেলান দিয়ে বসে থাকাবস্থায় তার নিকট আমার নির্দেশিত কোনো কর্তব্য বা নিষেধাজ্ঞা পৌঁছবে, তখন সে বলবে, আমি অবহিত নই। আমরা যা আল্লাহর কিতাবে পাবো শুধু তারই অনুসরণ করবো।[1] সহীহ। [1]. তিরমিযী, হাকিম। ইমাম তিরমিযী বলেনঃ এই হাদীসটি হাসান সহীহ। ইমাম হাকিম ও যাহাবী একে শাখইনের শর্তে সহীহ বলেছেন। আবূ রাফি’ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আমি যেন তোমাদের মধ্যে কাউকে এমন অবস্থায় না পাই যে, সে তার সুসজ্জিত আসনে হেলান দিয়ে বসে থাকবে এবং তার নিকট যখন আমার আদিষ্ট কোন বিষয় অথবা আমার নিষেধ সম্বলিত কোন হাদীস উত্থাপিত হবে তখন সে (তাচ্ছিল্যভরে) বলবে, আমি তা জানি না, আল্লাহ তা’আলার কিতাবে আমরা যা পাই, তারই অনুসরণ করবো। সহীহঃ ইবনু মা-জাহ (১৩) আবূ ঈসা বলেন, এ হাদীসটি হাসান সহীহ। এ হাদীসটি কোন কোন বর্ণনাকারী সুফইয়ান-ইবনুল মুনকাদির (রাহঃ)-এর সূত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে মুরসালভাবে বর্ণনা করেছেন। আবার কোন কোন বর্ণনাকারী সালিম আবূন নাযর হতে, তিনি উবাইদুল্লাহ ইবনু আবী রাফি হতে, তিনি তার পিতা হতে, তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে, এই সূত্রে বর্ণনা করেছেন।

তা হলে হদীস কিতাব আকারে আমরা কিভাবে পেলাম?

উচ্চমান না ভাই গজব কারণ সে আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহিসসালাম এর হাদিসকে আবর্জনা বলে।

অনেক সুন্দর বোধগম্য পরিস্কার আলোচনা

আপনারা কুরআনের ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ পড়েছেন কোনদিন?? যার নাম তাফসিরুল কোরআন যদি পড়তেন তাহলে এই লোকের নাস্তিকতা ধরতে পারতেন আসলে আপনাদের নিজেদেরই কোন যোগ্যতা নেই তাহলে আপনারা কি করে বুঝবেন কি সঠিক আর কে ভুল প্রত্যেকটা ইমাম সাহেবের রেফারেন্স দেওয়ার যোগ্যতা রাখে এই হুজুর আপনাদেরকে ভূগোল পড়াচ্ছে সেটা বোঝার ক্ষমতা আপনাদের নাই

সঠিক

তাহলে তো নিজের ভাষায় সুরা পড়তে হবে, পড়লেই মানুষ বুঝতে পারবেন, তখনই ফানদা খুলে যাবে।

আপনি কি বুঝতে চেষ্টা করেছেন আপনার সৃষ্টিকর্তা আপনাকে কোরানে কি বলেছেন? মসজিদের ইমামকে কেন প্রয়োজন আপনাকে আল্লাহ কি বলেছেন বুঝতে? আল্লাহ্ যে জ্ঞান আপনাকে দিয়েছেন তা কি আপনি ব্যাবহার করেছেন? অন্যকে আল্লাহর বার্তা ব্যখ্যা করতে বললে, সবসময় তার নিজস্ব বক্তব্য চলে আসবে।

Excellent

সকর মৃত নবীদের মধ্যে

কিন্তু আল্লাহ কোরানে বলেছে ঈসা তার কাছে অর্থাৎ সাত আসমানের উপরে আরশে তথা জান্নাতে আছে। তাহলে কে মিথ্যাচার করেছে, আল্লাহ নাকি মোহাম্মদ? ০৩. সূরা আল-ইমরান ৫৫. আর স্মরণ কর, যখন আল্লাহ্ বলবেন, হে ঈসা! আমি তোমাকে নিয়ে নেবো এবং তোমাকে নিজের দিকে তুলে নিবো-কাফেরদের থেকে তোমাকে পবিত্র করে দেবো। আর যারা তোমার অনুগত রয়েছে তাদেরকে কিয়ামতের দিন পর্যন্ত যারা অস্বীকৃতি জ্ঞাপন করে তাদের উপর জয়ী করে রাখবো। বস্তুতঃ তোমাদের সবাইকে আমার কাছেই ফিরে আসতে হবে। তখন যে বিষয়ে তোমরা বিবাদ করতে, আমি তোমাদের মধ্যে তার ফয়সালা করে দেবো। ০৪. সূরা আন-নিসা ১৫৮. বরং তাঁকে উঠিয়ে নিয়েছেন আল্লাহ্ তা’ আলা নিজের কাছে। আর আল্লাহ্ হচ্ছেন মহাপরাক্রমশালী,প্রজ্ঞাময়। ১৫৯. আর আহলে-কিতাবদের মধ্যে যত শ্রেণী রয়েছে তারা সবাই ঈমান আনবে ঈসার উপর তাদের মৃত্যুর পূর্বে। আর কেয়ামতের দিন তাদের জন্য সাক্ষীর উপর সাক্ষী উপস্থিত হবে। উপরের কোরানের আয়াতগুলি নীচের লিঙ্কের কোরান থেকে নেওয়া হয়েছে। কোরআনুল করীম অনুবাদ ও সম্পাদনা : মাওলানা মুহিউদ্দীন খান। onushilon.org/corpus/trans/koran/koranind.htm

নাউজুবিল্লাহ, নবী সাঃ যদি আল্লাহ কে দেখতেন তাহলে সাহাবীদের নিকট সবকিছু বর্ণনা করতেন। মেরাজে যা কিছু দেখছেন তিনি সম্পূর্ণ সাহাবিদের নিকট বর্ননা করেছেন।আল্লাহ কোরআনে বলেন কোন চর্মচক্ষু আল্লাহ কে কখনও দেখতে পাবেনা।

কোরানে মিরাজ নিয়ে কোনো আয়াত নাই, সুতরাং মিরাজ নিয়ে কাহিনি নিয়ে আলোচনা না করাই ভালো!!

আপনার বক্তব্যের সমর্থন কোরআন ও হাদিসে কিছু নেই।

​@@JahangirAlam-ii2im কিছু বলার নাই 🤣মূর্খের সাথে পারা যায় না

​@@NIL99987কুরআন খুলে দেখেছিস তুমি❓

Amin

ভাইজান সূরা নজম এর ১৭ নাম্বার আয়াত কি বলা হয়েছে আর আপনি কি শেয়ার করলেন??

হুজুর মনে হয় সুরা নজম পরে নাই

মোল্লা সালায় মোল্লা

আবালে মতো কিসের ভিতরে কি বুজিনুর চেষ্টা এই আয়াত দারা কি ভাবে বুজা গেলো যে রাসুল নিযের চোখে দেখেছে

তরে কানের নিচে দেয়া দরকার। উল্টাপাল্টা কথা বলিস।

কোন কথাটা মিথ্যা বলেছে প্রমান দাও। সত্যি কথা বললে শয়তানের গাঁ জ্বলে।

উনার হিসাব আপনাকে দেওয়া লাগবে না

হুজুর যে রাসুলুল্লাহ সাঃ এর সীনা চাক করার কথা বললেন তা কি আল্লাহ কোরআনে উল্লেখ করেছেন?