মেসিডোনিয়া ইউরোপের undiscovered দেশগুলির মধ্যে একটি ,শুরু থেকে মেসিডোনিয়া নামের দেশটির প্রতি আমার আলাদা আগ্রহ কাজ করত।কারণ, ইতিহাসের বিখ্যাত ‘আলেকজান্ডার দ্য গ্রেট কিং’-এর জন্ম এই মেসিডোনিয়ায়।স্কোপজে সিটি সেন্টারে আলেকজান্ডার দ্যা গ্রেটের স্মরণে ভাস্কর্য স্থাপন করা হয়েছে। তিনি গ্রিক বীর হিসেবে সব জায়গায় পরিচিত হলেও, মেসিডোনিয়ানরা তাকে নিজেদের জাতিসত্ত্বার অংশ হিসেবে বিবেচনা করেন। প্রাচীনকালে মেসিডোনিয়া নামে এই ছোট রাজ্যটিই গ্রাস করে নিয়েছিল পৃথিবীর প্রায় পুরো ভূভাগ। সেই ইতিহাস গড়েছিলেন আলেকজান্ডার দ্য গ্রেট। ৩৫৬ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে মেসিডোনে জন্ম নেন তিনি। ইতিহাসের সবচেয়ে সফল এই সমরনায়কের কোনো যুদ্ধে হেরে যাওয়ার নজির নেই। মৃত্যু অবধি একে একে রাজ্য জয় করে চলেছিলেন তিনি।
দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর অবশেষে গত সপ্তাহে মেসিডোনিয়া ভ্রমণের সুযোগ আসে। ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত যে কোনো দেশের বৈধ ভিসা বা রেসিডেন্ট পারমিট থাকলে কোনো পৃথক ভিসা ছাড়া মেসিডোনিয়া ভ্রমণ করা যায়। ইমিগ্রেশন অফিসার মেসিডোনিয়াতে প্রবেশের সময় পাসপোর্টে একটি অ্যারাইভাল সিল দেন।
আমরা এদেশের রাজধানীতে গিয়েছিলাম, রাজধানী ও বৃহত্তম শহর এই স্কোপজে। রোমান সাম্রাজ্যের সময়কালে শহরটির নাম ছিল স্কুপি। স্কোপজে শহরটি প্রায় ৪ হাজার বছর পুরনো। ভারদার নদীর তীরে অবস্থিত। শহরটির বিন্যাস, স্থাপত্য, সৃজনশীলতা এখনো এর রঙিন অতীতকে প্রতিফলিত করে। উসমানীয় যুগের মসজিদগুলো এবং সাম্যবাদী যুগের অবকাঠামোগুলো এখনও শহরের ঐতিহ্য এবং সৌন্দর্য বর্ধন করে।
☑️Instagram : / sazzadakhond
#Romania #thevagabond #LifeInRomania
9 авг 2023