নারীদের কবর জিয়ারত প্রসঙ্গে বিপরীতমুখী দু’ধরণের হাদিস পাওয়া যায়। ইমাম তিরমিজি (রহ.) তার প্রসিদ্ধ সুনানে (১০৫৬) হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে হাদিস বর্ণনা করেছেন যে, ‘মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কবর জিয়ারতকারী নারীদের ওপর অভিশাপ করেছেন। ’ বর্ণিত হাদিসের বিপরীত বর্ণনা পাওয়া যায় মুস্তাদরাকে হাকিমে। সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে, হজরত আলী (রা.) বর্ণনা করেছেন, নবী কন্য হজরত ফাতেমা (রা.) প্রতি জুমাবারে তার চাচা হজরত হামজা (রা.)-এর কবর জিয়ারত করতেন। তিনি সেখানে নামাজ পড়তেন, কান্নাকাটি করতেন। -মুস্তাদরাকে হাকিম: ১৩৯৬ কবর জিয়ারত নিয়ে এমন বিপরতমুখী দু’ধরণের হাদিসের সুন্দর ব্যাখা দিয়ে এর সমন্বয় করতে যেয়ে ইমাম তিরমিজি (রহ.) লিখেছেন, ইসলামি স্কলারদের মতে, যে হাদিসে কবর জিয়ারতকারী নারীদের অভিশাপ করা হয়েছে; ওই হাদিসটি ইসলামের প্রথম যুগের। যখন কবর জিয়ারত ইসলামে নিষিদ্ধ ছিল। পরবর্তীতে যখন নিষেধাজ্ঞা উঠিয়ে নিয়ে কবর জিয়ারতের অনুমতি প্রদান করা হয়েছে তখন সে অনুমতি নর-নারী নির্বিশেষে সবার জন্যই দেওয়া হয়েছে। ’ তাই তো আমরা দ্বিতীয় হাদিসে দেখতে পাচ্ছি, নবী কন্য হজরত ফাতিমা (রা.) প্রতি জুমাবার নিজের চাচার কবর জিয়ারত করতে যেতেন। নবী কন্যার মতো নবী পত্নী হজরত আয়েশা সিদ্দিকাও (রা.) কবর জিয়ারত করতেন। হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আবি মুলাইকা বলেন, একদিন হজরত আয়েশা (রা.) কবরস্থান থেকে আসলেন। আমি তাকে জিজ্ঞাসা করলাম, আপনি কোথা থেকে আসলেন? তিনি বললেন, আমি আমার ভাই আবদুর রহমান ইবনে আবু বকরের কবরের কাছ থেকে আসলাম। আমি তাকে জিজ্ঞাসা করলাম, নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কি কবর জিয়ারত করতে নিষেধ করেননি? তিনি উত্তর দিলেন, হ্যাঁ, নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কবর জিয়ারত করতে নিষেধ করেছিলেন। কিন্তু পরবর্তীতে কবর জিয়ারতের আদেশ করেছিলেন। -মুস্তাদরাকে হাকিম: ১৩৯২, সুনানে বায়হাকি: ৬৯৯৯ সারকথা হলো, পুরুষদের মতো নারীরাও কবর জিয়ারত করতে পারবেন। তবে এ ক্ষেত্রে অবশ্যই স্মরণ রাখতে হবে যে, কবর জিয়ারতের নামে বেপর্দা হওয়া যাবে না। শরয়ি পর্দার পূর্ণ অনুগামী হয়ে পুরুষদের সংশ্রব ও সংমিশ্রণ এড়িয়ে এবং কবরের পাশে উচ্চ স্বরে বিলাপ বর্জন করে যদি কোনো নারী কবর জিয়ারত করতে যায় কিংবা আগ্রহী হয়- তবে ইসলাম তাকে স্বাগত জানায়।
ভালোবাসার প্রিয় হুজুর। ❤আল্লাহ নেক হায়াত দান করুন ওনাকে।আমি আমার সন্তান কে হারিয়ে পাগলের মতো ছিলাম। ওনার ওয়াজ শুনার পর অনেক শান্তনা পেয়েছি। ধৈর্য ধারণ করেছি
Ami o amar sontanke harieasi,, hujur er oaj sune nijeke santo rakhi, kintu majhe majhe parina 😭,,akhono protinioto kadi,, allah sokol sontan hara ma ke dhorjo dan koro🤲
আসসালামু আলাইকুম হুজুর আমি শুনছি যে মেয়েদের কবর জিয়ারাত করা ঠিক না কিন্তু আমার বাবার কোনো ছেলে নাই আমি একমাত্র মেয়ে এখন আমার করণীয় কি উওরটা দিলে খুশি হবে
আমি ও একা আমার কোন ভাই বোন নেই,, ২২/১১/২০২৩ আমার আম্মু মারা গেছে, আমি মাঝে মাঝে কবর জিয়ারত করতে যেতে চাই কিন্তু অনেকেই বলে মেয়েদের কবরে যাওয়া ঠিক না 😢😢
@@SukPakhi-f1y মহিলারা কি কবর জিয়ারত করতে পারবে? =============================== জিজ্ঞাসা-৬৪৬: মহিলারা কি কবর জিয়ারত করতে পারবে? শরিয়তের বিধান কি? দয়া করে জানাবেন।-ইকরামুল হক, কিশোরগঞ্জ। জবাব: অধিকাংশ ফকিহর মতে নারীদের কবর জিয়ারতের অনুমতি নেই। কারণ এক হাদীসে আবু হুরায়রা রাযি. বলেন, أن رسول الله ﷺ لَعَنَ زَوَّاراتِ القبور রাসূলুল্লাহ ﷺ কবর যিয়ারতকারী নারীদের উপর অভিসম্পাত করেছেন। (মুসনাদে আহমাদ ৮৪৪৯ তিরমিযী ১০৫৬ ইবন মাজাহ ১৫৭৫ মিশকাত পৃ. ১৫৪) নারীদের কবর জিয়ারতে নিষেধ করার তাৎপর্য এই যে, ইলম ও সবরের স্বল্পতার কারণে তারা ওখানে গিয়ে অস্থিরতা, কান্নাকাটি এবং বিদআত ও গায়রে শরয়ী আচরণ থেকে বিরত থাকতে পারে না। যেহেতু তাদের ওখানে যাওয়ায় ফিতনার আশঙ্কাই প্রবল তাই তাদেরকে বিশেষভাবে নিষেধ করে দেওয়া হয়েছে। সুতরাং যদি কোনো নারী ওখানে গিয়ে কোনো প্রকারের বিদআত ও গায়রে শরয়ী কার্যকলাপে লিপ্ত না হন তাহলে তার অনুমতি আছে। (ফাতাওয়ায়ে শামী খ. ২ পৃ. ২৪২, নতুন মুদ্রণ, মিশর) والله اعلم بالصواب উত্তর দিয়েছেন মাওলানা উমায়ের কোব্বাদী QuranerJyoti-com আল্লাহ সবচেয়ে ভাল জানেন। আল্লাহ আমাদের ভুল-ত্রুটি ক্ষমা করুন এবং সঠিক জ্ঞান ও বুঝ দান করুন-আমিন ।
মহিলারা কি কবর জিয়ারত করতে পারবে? =============================== জিজ্ঞাসা-৬৪৬: মহিলারা কি কবর জিয়ারত করতে পারবে? শরিয়তের বিধান কি? দয়া করে জানাবেন।-ইকরামুল হক, কিশোরগঞ্জ। জবাব: অধিকাংশ ফকিহর মতে নারীদের কবর জিয়ারতের অনুমতি নেই। কারণ এক হাদীসে আবু হুরায়রা রাযি. বলেন, أن رسول الله ﷺ لَعَنَ زَوَّاراتِ القبور রাসূলুল্লাহ ﷺ কবর যিয়ারতকারী নারীদের উপর অভিসম্পাত করেছেন। (মুসনাদে আহমাদ ৮৪৪৯ তিরমিযী ১০৫৬ ইবন মাজাহ ১৫৭৫ মিশকাত পৃ. ১৫৪) নারীদের কবর জিয়ারতে নিষেধ করার তাৎপর্য এই যে, ইলম ও সবরের স্বল্পতার কারণে তারা ওখানে গিয়ে অস্থিরতা, কান্নাকাটি এবং বিদআত ও গায়রে শরয়ী আচরণ থেকে বিরত থাকতে পারে না। যেহেতু তাদের ওখানে যাওয়ায় ফিতনার আশঙ্কাই প্রবল তাই তাদেরকে বিশেষভাবে নিষেধ করে দেওয়া হয়েছে। সুতরাং যদি কোনো নারী ওখানে গিয়ে কোনো প্রকারের বিদআত ও গায়রে শরয়ী কার্যকলাপে লিপ্ত না হন তাহলে তার অনুমতি আছে। (ফাতাওয়ায়ে শামী খ. ২ পৃ. ২৪২, নতুন মুদ্রণ, মিশর) والله اعلم بالصواب উত্তর দিয়েছেন মাওলানা উমায়ের কোব্বাদী QuranerJyoti-com আল্লাহ সবচেয়ে ভাল জানেন। আল্লাহ আমাদের ভুল-ত্রুটি ক্ষমা করুন এবং সঠিক জ্ঞান ও বুঝ দান করুন-আমিন ।
আসসালামুয়ালাইকুম.. আল্লাহর ইচ্ছায় আপনার আলোচনা আমি শুনি আপনি আমার প্রিয় একজন বক্তা, একটা বিষয় জানার ছিল কঠিন হৃদয়ের মেয়েরা কি গোরস্থান থেকে দূরে দাঁড়িয়ে তার মায়ের জন্য দোয়া করতে পারে না? আমার মা মারা গিয়েছে আমার যখন মাত্র 14 মাস, বয়স আজ 26 বছর , কিছুদিন আগে আমি আমার মায়ের কবরের কাছে গিয়েছিলাম, এক ফোটা চোখের জল পড়েনি জানিনা কেন, মনটা খারাপ হয়নি. আমার সৃষ্টিকর্তার কছম! আমি মনে অন্য রকম সাহস পায় তার কাছাকাছি গেলে এটাতে কি আমার কোন পাপ হবে? জানতে চাই হুজুর!
আসসালামু আলাইকুম। যে ব্যক্তি আল্লাহর হুকুম ও হযরত মুহাম্মাদ ( সঃ) এর সুন্নত অনুযায়ী জীবন - যাপন করবেন,, সেই ব্যক্তি দুনিয়া ও আখেরাতে সফলকামী হবে। ইং- শা---- আল্লাহ। সম্মানিত মুহতারামগণ,, যত কষ্টই হউক, পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ জামাতের সহিত কায়েম করিবেন।
সবাই আমার নানু র জন্য দোয়া করবেন আজকে পাঁচ দিন হয় মারা গেছে আমার কলিজা টা যেনো চলে গেছে আল্লাহ তুমি আমার নানু কে জান্নাতুল ফেরদৌসের মেহমান বানিয়ে দেও আমার এই টাই চাওয়া তোমার দরবারে মাওলা 😢
আমার মা ০১/০৮/২০২৪ তারিখে মারা গিয়েছেন সবাই আমার মার জন্য দোয়া করবেন, আল্লাহ আমার মা এবং সকল কবর বাসির সকল গুনাহ মাফ করে এবং , জান্নাতুল ফেরদৌস নছিব করেন। রব্বির হামহুমা কামা রব্বা ইয়ানি সগিরা। আমিন।
হুজুর আমার বাবা মারা গেছেন ৮ মাস হয়, আমার বাবার জন্য আমার খুবই খারাপ লাগতাছিল তাই আমি বাবার কবর জিয়ারত করতে গিয়েছিলাম। আমি তেমন ভাবে কান্না করিনি যেটা হাদিসে লিখা ছিল। আমি বাবার কবর ছুয়ে আয়াতুল কুরসি পড়েছিলাম। আমার বাবা মারা যাওয়ার ২-৩ সপ্তাহ আগে আমার কাছে থেকে আয়াতুল কুরসি লিখিয়েছেন তিনি মুখস্থ করবেন তাই। কিন্তু বাবার আর পুরো টা মুখস্থ করা হলো না। তাই আমার মন চাচ্ছিলো বাবার কবর টা ছুঁয়ে পরার । এতে কি আমার বাবার সাস্তি হবে, আমার কি অনেক পাপ হবে? দয়া করে বলবেন কি??
আমার একমাত্র সন্তান, আইমান আমাকে ছেড়ে আল্লাহর কাছে চলে গেছে, আমি প্রতিদিন ওর কবর কাছে যাই, কিন্তু কান্না করি না। কবর একটু না দেখলে আমার নিজেকে পাগল মনে হয় আমি তো পাগলামি করিনা কান্নাও করি না প্রতিদিন একটু বাবু সোনার সাথে দেখা করতে যাই।ফজরের নামাজ পড়ে।
মহিলারা কি কবর জিয়ারত করতে পারবে? =============================== জিজ্ঞাসা-৬৪৬: মহিলারা কি কবর জিয়ারত করতে পারবে? শরিয়তের বিধান কি? দয়া করে জানাবেন।-ইকরামুল হক, কিশোরগঞ্জ। জবাব: অধিকাংশ ফকিহর মতে নারীদের কবর জিয়ারতের অনুমতি নেই। কারণ এক হাদীসে আবু হুরায়রা রাযি. বলেন, أن رسول الله ﷺ لَعَنَ زَوَّاراتِ القبور রাসূলুল্লাহ ﷺ কবর যিয়ারতকারী নারীদের উপর অভিসম্পাত করেছেন। (মুসনাদে আহমাদ ৮৪৪৯ তিরমিযী ১০৫৬ ইবন মাজাহ ১৫৭৫ মিশকাত পৃ. ১৫৪) নারীদের কবর জিয়ারতে নিষেধ করার তাৎপর্য এই যে, ইলম ও সবরের স্বল্পতার কারণে তারা ওখানে গিয়ে অস্থিরতা, কান্নাকাটি এবং বিদআত ও গায়রে শরয়ী আচরণ থেকে বিরত থাকতে পারে না। যেহেতু তাদের ওখানে যাওয়ায় ফিতনার আশঙ্কাই প্রবল তাই তাদেরকে বিশেষভাবে নিষেধ করে দেওয়া হয়েছে। সুতরাং যদি কোনো নারী ওখানে গিয়ে কোনো প্রকারের বিদআত ও গায়রে শরয়ী কার্যকলাপে লিপ্ত না হন তাহলে তার অনুমতি আছে। (ফাতাওয়ায়ে শামী খ. ২ পৃ. ২৪২, নতুন মুদ্রণ, মিশর) والله اعلم بالصواب উত্তর দিয়েছেন মাওলানা উমায়ের কোব্বাদী QuranerJyoti-com আল্লাহ সবচেয়ে ভাল জানেন। আল্লাহ আমাদের ভুল-ত্রুটি ক্ষমা করুন এবং সঠিক জ্ঞান ও বুঝ দান করুন-আমিন ।
হুজুর আমার বাবা মারা গেছে, আমার একটা মাএ ভাই ছিলো সেও মারা গেছে এখন আমার বাবা,ও ভাইয়ের কবর জিয়ারত কে করবে তাই আমি কবর জিয়ারত করি হুজুর গুনাহ হবে আমার একটা মাএ ভাই ছিলো বিয়ে করে নি তার কোন উওর অধিকারী নেই আমাদের পরিবারের 😭আমাদের তিন বোন আছে আমাদের জন্য দোয়া করবেন হুজুর 😭
আমার খুব ইচ্ছে ছিলো কবরস্থানে যাবো গিয়ে বাবার কবরের পাশে আতথীয়সজনের জন্য মোনাজাত করসি এখন আমার কি হয়। এতবড় গুনাহ গেয়ে গেলো আমি ভেবেছিলাম যাওয়া যায় তাই গিয়েছিলাম 😥😥😥
হুজুর আপনি বলছিলেন যে কাউকে কবর দেয়ার পর ২-৩ ঘন্টা সেখানে থেকে দোয়া করার জন্য যেনো সেই মৃত্যু ব্যক্তি ভয় কম পায় এবং তার জন্য প্রশ্নের জবাব দেয়াটা সহজ হয়। কিন্তু এখন মানুষের সময় কম কেউই এটা করতে চায় না সবাই তারাতাড়ি কবর দিয়ে চলে আসে। যদি আমি আমার মা বাবার কবর দেয়ার পর ২-৩ ঘন্টা দূর থেকে তাদের জন্য দোয়া করি কোনো কান্না কাটি বা অন্য কোনো খারাপ আচরণ না করে। মানে ৩-৫ ফুট দূরত্ব বজায় রেখে পবিত্র অবস্থা ২-৩ ঘন্টা কবর জেয়ারত করি টাতে কি আমার গুনাহ হবে?
Hujur Amar Sami porokia koren probas taken daso asla Amar roomo janna posno korla rusi nai koin 3 bosor Amar bibaher akta bassa asa probas takla o tik moto jugajug koren na ki korbo janaben
আমার শশুর মারা যাওয়ার দেড় বছর পর আমার স্বামী মারা গিয়েছে।আমার শশুর আর স্বামীর কবর পাশাপাশি পরেছে।তাই আমরা ২টি কবর একসাথে বাঁশের বেড়া দিয়ে রেখেছি।এইটাতে কি গোনাহ হতে পারে।😥
আমি একটা মেয়ে বিদেশে থাকি মা বাবার মৃত্যু দেখি নাই এবার দেশে গিয়ে কবরস্থানে গেটে দাঁড়িয়ে কবরটা একটু দেখেছি।বুক ফেটে কান্না পেয়েছে তবুও নিজেকে শক্ত লিখেছি চোখ দিয়ে পানি পড়েছে। আমার কি গুনাহ হবে আপনার মা-বাবা যেখানে ঘুমিয়ে আছে। দূর থেকে দেখেছি। গুনাহ হবে।কি না একটু যদি জানতে পারতাম
ami koborsthane jai ki korbo amar sontanta j oi khane rekhe asche ami j ok na dekhe thakte parina. tobe ami mone onk chapa pathor rekhe kanna na kore cheleke dekhte jai😢😢
হুজুর কথা টা। এমন না।আমি নিজে নিয়মিত আমার বাবা মার ও ভাই এর কবর জিয়ারত করি। আমি এত আবেগ আপ্লুত হয়ে যায়। কিন্তুু কোন মহিলা সামনে থাকলে আমার কস্ট হয়। আমার আবেগ আসে না। রাসুলুল্লাহ সাঃ হাদিস এটা একটা কারন বলে মনে হয়।