আমাদের কিশোরগঞ্জ জেলার ইটনা থানায়, ইটনা সদর ইউনিয়ন ও ধনপুর ইউনিয়নের বড় নদীসহ অসংখ্য খাল বিল নেতাদের দখলে রয়েছে সাধারণ মানুষ সেখান থেকে কোন মাছ শিকার করতে পারে না, সাধারণ মানুষের জমি থাকা সত্ত্বেও পানি আসলে তাদের দখলে চলে যায়। আশা করছি এরকম একটি নিউজ ওইখানের পরিস্থিতি নিয়ে প্রচার করার জন্য।
ধন্যবাদ যুগান্তর প্রতিবেদনকে 18 প্রতিবেদন করবেন কারেন্ট জলের বিরুদ্ধে এবং চায়নার দর এই দুইটা কারণে আমার দেশি মাছ থেকে বঞ্চিত হচ্ছি কারেন্ট জাল আর চায়না দর একেবারে নিষিদ্ধ করা হোক যারাই বাত বা তার সাথে জড়িত ছিল তাদের কঠিন শাস্তির ব্যবস্থা করা হোক
ধন্যবাদ মৎস্য অধিদপ্তর ও যুগান্তর কে, সিরাজগঞ্জের ওলিগলি আনাচে গান আছে, বিলগুলো দখল করে খাচ্ছে বিভিন্ন উৎস শ্রেণীর মানুষ, এগুলোর প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করছি একজন সিরাজগঞ্জের বাসিন্দা হয়ে
অনেক ধন্যবাদ যুগান্তর পত্রিকাকে এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টিকে সামনে নিয়ে আসার জন্য। প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্যও ধন্যবাদ। খালগুলো আমাদের জলবায়ু ও পরিবেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এগুলো বৃষ্টির পানি নিষ্কাশন করে, বন্যা নিয়ন্ত্রণ করে এবং প্রাকৃতিক পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করে। যারা এই খালগুলো দখল করে রেখেছে, তাদেরকে অবশ্যই আইনের আওতায় আনা হোক। এছাড়াও, এই অভিযান অব্যাহত রাখতে হবে যাতে এই খালগুলো আবার বেদখল হয়ে না যায়। আশা করি, প্রশাসন এই বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। এছাড়াও, আমি মনে করি যে, এই খালগুলোর পুনরুদ্ধার ও সংরক্ষণের জন্য একটি কার্যকর পরিকল্পনা প্রণয়ন করা প্রয়োজন। এই পরিকল্পনায় খালগুলোর দখলমুক্তকরণ, পুনঃখনন, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, এবং রক্ষণাবেক্ষণের ব্যবস্থা থাকতে হবে। আমরা সকলে আশা করি, সরকার এই বিষয়ে উদ্যোগ গ্রহণ করবে এবং আমাদের খালগুলোকে সুরক্ষিত রাখবে।
এমন একটি আইন করা হক সকল প্রকার সরকারি খাল বিল নদী নালার পানি শুকিয়ে বা মেশিন দিয়ে সেচ দিতে মাছ শিকার করা যাবেনা। তাহলে আমাদের দেশীয় মাছ বিলুপ্ত হওয়া থেকে রক্ষা করতে পারবো । নদী নালা খাল বিলের পানির পরিবেশ ভালো থাকবে আরো ভালো থাকবে জলজ প্রাণী ও উদ্ভিদ আমাদের পরিবেশ। এমন একটি আইন চাই।
আমাদের কিশোরগঞ্জে সব কাল বিল সকল পয়েন্ট দখল করা হয়েছে সাংবাদিক ভাই অবশ্যই আমাদের কিশোরগঞ্জে যাবেন আমাদের কিশোরগঞ্জ তাড়াইল উপঃ যাবেন নিরপেক্ষ উপস্থাপনা করেন ধন্যবাদ জানাই
ধন্যবাদ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের। এমন আরও অনেক খাল বিল মাস্তানদের দখলে আছে। শুধু চলন বিল কেন গোটা বাংলাদেশের বিলগুলো দখল মুক্ত করলে দরিদ্র মানুষের মুখে মাছের দেখা মিলত।
যুগান্তরের যুগান্তকারী পদক্ষেপ এবং জেলা প্রশাসক মহোদয়কে শুভেচ্ছা ও সালাম জানাই। প্রতেকট জেলা প্রশাসক মহোদয় যদি এমন হতো তাহলে সোনার বাংলা নয় হিরের বাংলা বানানো সম্ভব হতো।
বাদ দেওয়ার সময় কোথায় ছিল সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারী দেশের লোক দায়িত্বশীল লোকজন দায়িত্ব অবহেলার জন্য শাস্তির আওতায় আনা হউক জিরো টলারেন্স নীতির বিজয় অর্জন চাই।
