অভিনেতা হুমায়ূন ফরীদি এবং তাঁর প্রথম স্ত্রী মিনুর সংসার ছিল সর্বসাকুল্যে ৪ বছরের। সেই সংসারে ফুটফুটে এক মেয়েরও জন্ম হয়েছিল। কিন্তু ১৯৮৪ সালে বিচ্ছেদ হয়ে যায় তাদের। সেই বছরেই হুমায়ূন ফরীদি অভিনেত্রী সুবর্ণা মুস্তাফাকে বিয়ে করে নতুন সংসার সাজিয়ে বসেন। এই দৃশ্যটি দূর থেকে দেখার কষ্ট সহ্য করতে হয় মিনুকে। সন্দেহ নেই, পৃথিবীর ভয়াবহতম কষ্টগুলোর একটি হলো নিজের প্রিয়জনকে অন্যের হতে দেখা। পৃথিবী মানুষের পাওনা বুঝিয়ে দিতে পছন্দ করে। যে কষ্ট হুমায়ূন ফরীদি তাঁর প্রথম স্ত্রী মিনুকে দিয়ে এসেছিলেন, সেই একই কষ্ট ফিরে পেতে দুই যুগের বেশি সময় অপেক্ষা করতে হলো না তাঁর। ২০০৮ সালে ফরীদিকে ছেড়ে দিয়ে নিজের চেয়ে চৌদ্দ বছরের ছোটো বদরুল আনাম সৌদকে বিয়ে করে ফেললেন সুবর্ণা মুস্তাফা। এই দৃশ্যটি ফরীদিকে দেখতে হলো দূর থেকে, অনেক বছর আগে যেমনটি দেখেছিলেন তাঁর প্রথম স্ত্রী মিনু। মানুষের চূড়ান্ত বিচারের জন্য আল্লাহ পরকালের ব্যবস্থা রেখেছেন। কিন্তু অনেক পাপের শাস্তি তিনি দুনিয়াতেও দিয়ে থাকেন। আধুনিক সমাজ যেটাকে 'Revenge of nature' বলে থাকে। এটা সত্য, কোনো অংশেই মিথ্যে নয়। আমরা আজ অন্যায়ভাবে কাউকে কষ্ট দিলে কাল হয়তো অন্য কেউ একই কষ্টটা আমাদের দেবে। পৃথিবীটা এভাবেই ফাংশন করে। কাজেই নিজের ব্যাপারে সতর্ক থাকাটা প্রয়োজন সবচেয়ে বেশি। কবিগুরু লিখে গেছেন অনেক বছর আগে….. 'প্রত্যেক সামান্য ত্রুটি, ক্ষুদ্র অপরাধ/ ক্রমে টানে পাপ পথে, ঘটায় প্রমাদ।' #সংগৃহীত
ভাই আপনার কন্ঠ এত মধুর মনে হয় কবিতা আবৃত্তি করতেছেন। এত সুন্দর ধারাবিবরণী। যা ভাষায় প্রকাশ করতে পারবো না। মালয়েশিয়া থেকে আপনার চ্যানেলটা সাবস্ক্রাইব করলাম
কেন বৃষ্টি ভেজা দিন ছাড়া অন্য কোন দিন বা সময় আপনার ভালো লাগত না?? আপনাদের জ্ঞান আর বিবেকের পরিধি বাড়ান ,( আমি হাসিনার বালের দেশে অনেক যুগ থাকি না ,একজন ডাচ নাগরিক তাই চিন্তা ভাবনা অ অন্য ভাবে করি
এত সুন্দর করে সাজিয়ে গুছিয়ে হুমায়ুন ফরিদী স্যারের কিছু কথা আপনি তুলে ধরেছেন সত্যিই শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ভিডিওটা দেখে খুব ভালো লেগেছে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
আমিও একজনকে খুব ভালো বাসতাম আর সে আমার সরলতার সুযোগ নিয়ে জীবনটা এলোমেলো করে দিয়ে গেছে। যদিও পরে অনেক মাফও চেয়েছে কিন্তু তাকে আর আগের মতো বিশ্বাস করতে পারিনি বলে ফিরিয়ে দিয়েছি।একা আছি আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি
ভাই না আপু আমি সঠিক জানিনা আপনি কে যে আপনাকে ছেড়ে চলে গেছে আমি মনে করি ভালো করেছে আপনার জন্য অন্তত ভালো হইছে কারণ যে সত্যি কারের ভালোবাসে সে কখনো ছেড়ে যায়না সে হয়তো আপনাকে কখনো ভালোই বাসেনি সে চলে যাওয়াতে আপনি তাঁর প্রতারোনা টা বুঝতে পারছেন আল্লাহ তায়ালা আপনাকে সহি বুঝ দান করার তৌফিক দান করুক আমিন
অসাধারণ অভিনেতা ছিলেন হুমায়ুন ফরিদী স্যার,,,,তার অভিনয় দেখলে মনে হয় এ কোন অভিনয় নয়,,, মনোমুগ্ধ হয়ে দেখতাম তার অভিনয়,,,বাংলাদেশ এক কিংবদন্তি অভিনেতাকে হারিয়েছেন,,, ওপারে ভাল থাকবেন প্রিয় অভিনেতা😍😍 সুর্বনা মোস্তফাকেও অনেক ভাল লাগতো কিন্তু তার এমন ঘৃন্য কাজকে সারাজীবন ঘৃনাই করে যাব,,,কোনদিন সুখি হবেনা সুর্বনা মোস্তফা,,, যখন বুড়ি হবেন তখন কি করবেন উনি?
অভিনেতা হুমায়ূন ফরীদি এবং তাঁর প্রথম স্ত্রী মিনুর সংসার ছিল সর্বসাকুল্যে ৪ বছরের। সেই সংসারে ফুটফুটে এক মেয়েরও জন্ম হয়েছিল। কিন্তু ১৯৮৪ সালে বিচ্ছেদ হয়ে যায় তাদের। সেই বছরেই হুমায়ূন ফরীদি অভিনেত্রী সুবর্ণা মুস্তাফাকে বিয়ে করে নতুন সংসার সাজিয়ে বসেন। এই দৃশ্যটি দূর থেকে দেখার কষ্ট সহ্য করতে হয় মিনুকে। সন্দেহ নেই, পৃথিবীর ভয়াবহতম কষ্টগুলোর একটি হলো নিজের প্রিয়জনকে অন্যের হতে দেখা। পৃথিবী মানুষের পাওনা বুঝিয়ে দিতে পছন্দ করে। যে কষ্ট হুমায়ূন ফরীদি তাঁর প্রথম স্ত্রী মিনুকে দিয়ে এসেছিলেন, সেই একই কষ্ট ফিরে পেতে দুই যুগের বেশি সময় অপেক্ষা করতে হলো না তাঁর। ২০০৮ সালে ফরীদিকে ছেড়ে দিয়ে নিজের চেয়ে চৌদ্দ বছরের ছোটো বদরুল আনাম সৌদকে বিয়ে করে ফেললেন সুবর্ণা মুস্তাফা। এই দৃশ্যটি ফরীদিকে দেখতে হলো দূর থেকে, অনেক বছর আগে যেমনটি দেখেছিলেন তাঁর প্রথম স্ত্রী মিনু। মানুষের চূড়ান্ত বিচারের জন্য আল্লাহ পরকালের ব্যবস্থা রেখেছেন। কিন্তু অনেক পাপের শাস্তি তিনি দুনিয়াতেও দিয়ে থাকেন। আধুনিক সমাজ যেটাকে 'Revenge of nature' বলে থাকে। এটা সত্য, কোনো অংশেই মিথ্যে নয়। আমরা আজ অন্যায়ভাবে কাউকে কষ্ট দিলে কাল হয়তো অন্য কেউ একই কষ্টটা আমাদের দেবে। পৃথিবীটা এভাবেই ফাংশন করে। কাজেই নিজের ব্যাপারে সতর্ক থাকাটা প্রয়োজন সবচেয়ে বেশি। কবিগুরু লিখে গেছেন অনেক বছর আগে….. 'প্রত্যেক সামান্য ত্রুটি, ক্ষুদ্র অপরাধ/ ক্রমে টানে পাপ পথে, ঘটায় প্রমাদ।' #সংগৃহীত
কাউকে কষ্ট দিয়ে, কেউ কখনো সুখি হতে পারে না।হয়ত বা খনিকের জন্য আনন্দ পেলে ও তা হয় অসস্তি কর।---দ্বিতীয় স্ত্রী হুমায়ন ফরিদিকে ছেরে চলে গেছেন৷ সে বুজেছে একাকিত্য জীবন কি।আল্লাহ্ তাকে সব কিছু খমা করে জান্নাত বাসি করেন।আমিন!
আমি যখন কিশোরী ছিলাম তখন আফজাল সুবনার নাটক এত পছন্দ করতাম। আর শুধু ভাবতাম যদি ওদের বিয়ে হত অনেক ভালো লাগত। আর এখন ভাবি আললাহ আফজালের ভাগ্যটা ভালো করেছে নইলে জীবন শেষ হয়ে যেত।
কথায় আছে, ইটটি মারলেন পাটকেলটি খেতে হয়। শক্তিমান অভিনেতা মিনু কে যে আঘাত দিয়েছে, তারি প্রায়চিত্ত করেছে জীবন দিয়ে। জগত সংসার দেখোক-ইতিহাস কিভাবে তার বদলা নেয়।
সে যেমন পরনারীর প্রতি আসক্ত হয়ে আগের সংসার ভেঙ্গেছে, তেমনি তার প্রতিফল ও সে পেয়েছে! অন্যকে কষ্ট দিয়ে নিজে সুখী হতে চেয়েছে! কিন্তু শেষ পর্যন্ত তার সুখ থাকলো না! বিশ বছরের সুখ মাত্র কয়েক দিনে নরকে রূপান্তরিত হয়েছে! আল্লাহ পাক সর্বোত্তম বিচারক।
মন তোমার যাকে ভালো বাসে তার সাথে করিওনা প্রতারণা যদিও না পা-ও তার ভালো বাসা। প্রেমের নামে করিওনা অভিনয়, প্রেম মানে প্রেমই হয় প্রমে চলে না অভিনয় China ফরিদ । স্যারের ভালোবাসা ছিল খাঁটি
পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি কষ্ট হচ্ছে নিজের ভালোবাসার মানুষকে অন্য কারো হতে দেখা। হুমায়ুন ফরিদ চৌধুরী স্যারের প্রথম স্ত্রী এটা দেখেছিলেন। হয়তো বা তিনি কোনো অভিযোগ করেছিলেন আল্লাহর কাছে হুমায়ুন ফরিদীর নামে। আর সেই বিচার ২০০৮ সালে তার সাথে হয়েছে। তবে হাজারো হতাশার মাঝে একটাই ভরসা আল্লাহ যা করে ভালোর জন্যই করে। চেনেল টা নতুন খুলছি সবাই একটু সাপোর্ট করেন প্লিজ।
কাউকে কাঁদিয়ে কখন সুখি হওয়া যায়না,,তাও স্ত্রী কে কাদালে ত, কখনই না,,,একদিন যার জন্য নিজের বউকে ছাড়লো তার শেষ জিবনে ছেড়ে চলে গেলো গেছে,,বাহ! এটাই হওয়ার ছিল,কিছু কর্মের ফল দূনিয়ায় ও পাই,,
His first wife was a BCS cadre officer. His daughter is also working in a reputed NGO. His wife got married with an engineer and so far I remember she lives in abroad now. Suborna went to see Humayun Faridi in coffin with some flowers. I myself watched it on tv. My mother was so angry after seeing that. 😆
সময় টা ১৬ ডিসেম্বর ২০২২- হুমায়ুন ফরিদী স্যারের প্রথম প্রেমে পড়ার গল্প হুমায়ুন ফরিদী স্যার যখন প্রথম প্রেমে পরেন তখন তার বয়স ছিলো মাএ ১৪ বছর তিনি বয়েজ স্কুলে পড়া শোনা করতেন তার পাশেই ছিলো একটি গার্লস স্কুল ওই স্কুলের একজন ম্যেমকে তার খুব ভালো লাগে যার বয়স ছিলো ২৪ বছর তিনি তাকে ভিশন পচন্দ করতেন ধিরে ধিরে তিনি ওই ম্যেমের প্রেমে পরেযান এটাই ছিলো বিখ্যাত অভিনেতা হুমায়ুন ফরিদী স্যারের প্রথম প্রেমে পড়ার গল্প এরপর তিনি যখন অভিনয় জগতে আসেন তারপর ওনার বিয়ে সংসার জীবন এবং মিত্যুর কারণ আসলে হুমায়ুন ফরিদী স্যার সুবর্ণা মোস্তফা দুইজন ঐ নাটকে কাজ করতেন একসঙ্গে কাজ করতে করতে দুইজন একে অপরের প্রেমে পরে যান হুমায়ুন ফরিদী স্যার সুবর্না ম্যেমকে ভিশন ভালোবাসতেন কতটা যে ভালোবাসতেন সেটা বুঝানোর মতো ভাষা নেই কিছুদিন এভাবে ছলার পর তারা বিয়ের বন্দনে আব্ধহন এরপর এই গুনী অভিনেতার কাজে অনেকটা গেব হয় দশর্ক চায় তিনি চলচ্চিত্ররে কাজ করুক সুবর্না মোস্তফা চায় হুমায়ুন ফরিদী স্যার চলচ্চিত্ররে কাজ না করুক কিন্তু দর্শক তাকে এতটাই ভালোবাসে যে হুমায়ুন ফরিদী স্যার চলচ্চিত্র ছেড়ে থাকতে পারলেন না তিনি তার চলচ্চিত্র জীবনের অভিনয় শুরু করেন তারপর তিনি বেবেছেন আমাদের মাঝে এতদিনের ভালোবাসা তিনি এই ভাবনাটা মাথায় রেখে দর্শকের ভালোবাসা পাওয়ার জন্য যোগদেন চলচ্চিত্ররে দর্শক তাকে এতটাই ভালো বাশেন যে এই ভালোবাসার কারণে তিনি চলচ্চিত্ররে বেস্ত থাকতেন এই কারণে হইতো হুমায়ুন ফরিদী সুবর্নাকে ভালোবাসার পরিপুন্য মর্জাদা দিতে পারেননি এই কারণে সুবর্না যে হুমায়ুন ফরিদীকে ছেড়ে চলে যাবে এটা হুমায়ুন ফরিদী স্যার কখনো কল্পণাও করেননী এত অপুরন্ত ভালোবাসার পরেও যাকে ছেড়ে চলে গেছে তিনি আর কার আসায় বেছে থাকবেন এই বুকবড়া দুংখকষ্ট নিয়ে তিনি এই অপরুপ সুন্দর পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে চলে গেলেন না ফিরার দেশে