"যে আল্লাহকে দেখা যায় না, সে আল্লাহকে আমি পূজা করি না" এই উক্তিটি ইসলাম ধর্মের নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর চাচা আবু তালিবের ছেলে হজরত আলী (রা.)-এর একটি প্রসিদ্ধ উক্তি। এই উক্তি দ্বারা বোঝানো হয়েছে যে হজরত আলী (রা.) আল্লাহর প্রতি তার দৃঢ় বিশ্বাসের প্রতিফলন স্বরূপ এই কথা বলেছেন যে, তিনি এমন আল্লাহর উপাসনা করেন যিনি তার কাছে অত্যন্ত বাস্তব এবং উপস্থিত।
, একমাত্র মুসলিম ধর্ম গুরু যিনি শান্তির আমনের কথা বলেন হিন্দু মুসলিম বৌদ্ধ জৈন সমস্ত ধর্মের মানুষদের সাথে মিলেমিশে থাকার কথা বলেন উনি একজন সত্যিকারের ধর্মপ্রাণ ধর্মপরায়ণ মুসলিম লোক
দাদা আপনি সর্বদা সত্য কথা বলেন তাই আপনাকে আমার খুব ভালো লাগে আপনার মত যদি সারা পৃথিবীতে মানুষ যদি বসবাস করত তাহলে পৃথিবীটাই পাল্টে যেত আপনি অনেক বড় মনের মানুষ দাদা সৃষ্টিকর্তার কাছে আমি প্রার্থনা করি সৃষ্টিকর্তা যেন আপনাকে সর্বদায় ভালো রাখেন জয় শ্রীরাম
জাবের ভাই আমার মুর্শিদকে নিয়ে কিছু কথা ও প্রশ্ন ছিল আমার সাথে কি ইক্টু কথা বলতে পারবেন। যোদি ইক্টু সময় বের করে কথা বলতেন আমার অনেক বড়ো উপকার হতো। মুর্শিদের দয়আয় ইক্টু কথা বলার চেষ্টা কইরেন 🙏🙏
সূরা আল বাক্বারাহ:3 - যারা অদেখা বিষয়ের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে এবং নামায প্রতিষ্ঠা করে। আর আমি তাদেরকে যে রুযী দান করেছি তা থেকে ব্যয় করে। মহা পন্ডিত এই আয়াতের ব্যাখা দেন?
যে আল্লাহকে আপনে দেখেন সেটা নকল আল্লাহ সেই আল্লাহর এবাদত আমরা করি না।আপনার আল্লাহর সাদৃশ্য কেমন প্রশ্ন রইল পারলে উত্তর দিন।আপনার ধর্ম আর সনাতন ধর্ম ইকুয়াল টু।
At-Taubah ৯:৬০ إِنَّمَا ٱلصَّدَقَٰتُ لِلْفُقَرَآءِ وَٱلْمَسَٰكِينِ وَٱلْعَٰمِلِينَ عَلَيْهَا وَٱلْمُؤَلَّفَةِ قُلُوبُهُمْ وَفِى ٱلرِّقَابِ وَٱلْغَٰرِمِينَ وَفِى سَبِيلِ ٱللَّهِ وَٱبْنِ ٱلسَّبِيلِۖ فَرِيضَةً مِّنَ ٱللَّهِۗ وَٱللَّهُ عَلِيمٌ حَكِيمٌ Bengali - Fozlur Rahman ছদকা (যাকাত) তো কেবল গরীবদের জন্য, মিসকীনদের জন্য, তার (ব্যবস্থাপনার) সাথে সংশ্লিষ্ট কর্মচারীদের জন্য, যাদের মন আকৃষ্ট করা প্রয়োজন তাদের জন্য, দাসমুক্তির জন্য, ঋণগ্রস্তদের জন্য, আল্লাহর পথে জেহাদকারীদের জন্য এবং (সহায়-সম্বলহীন) পথিকের জন্য। এটা আল্লাহর অবশ্যপালনীয় বিধান। আল্লাহ মহাজ্ঞানী, প্রজ্ঞাময়। Bengali - Muhiuddin Khan যাকাত হল কেবল ফকির, মিসকীন, যাকাত আদায় কারী ও যাদের চিত্ত আকর্ষণ প্রয়োজন তাদে হক এবং তা দাস-মুক্তির জন্যে-ঋণ গ্রস্তদের জন্য, আল্লাহর পথে জেহাদকারীদের জন্যে এবং মুসাফিরদের জন্যে, এই হল আল্লাহর নির্ধারিত বিধান। আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়। Bengali - Mokhtasar Bangla ৬০. নিশ্চয়ই ওয়াজিব যাকাত বন্টন করা হবে ফকিরদের মাঝে - তারা এমন লোক যাদের নিকট কোন পেশা বা চাকুরিলব্ধ সম্পদ আছে ঠিকই তবে তা তাদের জন্য যথেষ্ট নয় এবং তাদের খোঁজ-খবরও কেউ নিচ্ছে না, মিসকীনদের মাঝে - যারা কোন কিছুরই মালিক নয়। ফলে তাদের অবস্থা ও কথার দরুন তারা মানুষের নিকটও গোপন নয়। এমনিভাবে যাকাত সংগ্রহকারীদের মাঝে - যাদেরকে প্রশাসন যাকাত সংগ্রহের জন্য পাঠায়, কাফিরদের মাঝে - যাদের সাথে এগুলোর মাধ্যমে সৌহার্দপূর্ণ সম্পর্ক করা হয় যাতে তারা ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে কিংবা দুর্বল ঈমানদারদের মাঝে যাতে তাদের ঈমান শক্তিশালী হয় অথবা এর মাধ্যমে যার অনিষ্ট প্রতিহত করা যায়। তেমনিভাবে তা বন্টন করা হবে গোলামদের মাঝে যাতে এর মাধ্যমে তাদেরকে স্বাধীন করা যায় এবং ঋণগ্রস্তদের মাঝে - যারা অপব্যয় ও গুনাহের জন্য ঋণ করেনি। যদি তারা ঋণ পরিশোধের জন্য কোন কিছু না পায় এবং তা বন্টন করা হবে আল্লাহর পথের মুজাহিদদেরকে তৈরি করার ক্ষেত্রে এবং মুসাফিরকে তা দেয়া হবে যার খরচাদি নির্বাহের পথ বন্ধ হয়ে গেছে। বস্তুতঃ যাকাত বন্টনকে এদের মাঝে সীমাবদ্ধ করা আল্লাহর পক্ষ থেকেই নির্ধারিত বিধান। মূলতঃ আল্লাহ তাঁর বান্দাদের সকল সুবিধাদি জানেন, তিনি তাঁর পরিচালনা ও শরীয়ত নির্ধারণে অত্যন্ত প্রজ্ঞাময়। Bengali - Tafsir Abu Bakr Zakaria সদকা [১] তো শুধু [২] ফকীর, মিসকীন [৩] ও সদকা আদায়ের কাজে নিযুক্ত কর্মচারীদের জন্য [৪], যাদের অন্তর আকৃষ্ট করতে হয় তাদের জন্য [৫], দাসমুক্তিতে [৬], ঋণ ভারাক্রান্তদের জন্য [৭], আল্লাহ্র পথে [৮] ও মুসাফিরদের [৯] জন্য। এটা আল্লাহ্র পক্ষ থেকে নির্ধারিত [১০]। আর আল্লাহ্ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময় [১১]। [১] সাহাবা ও তাবেয়ীগনের ঐক্যমতে এ আয়াতে সেই ওয়াজিব সদকার খাতগুলোর বর্ণনা দেয়া হয়েছে যা মুসলিমদের জন্যে সালাতের মতই ফরয। কারণ, এ আয়াতে নির্ধারিত খাতগুলো ফরয সদকারই খাত। হাদীস অনুযায়ী নফল সদকা আট খাতের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, বরং এর পরিসর আরও প্রশস্ত। আয়াতে আল্লাহ তা'আলা যাকাতের ব্যয় খাত ঠিক করে দিয়ে কারা যাকাত পাওয়ার উপযুক্ত তা বাতলে দিয়েছেন। আর দেখিয়ে দিয়েছেন যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর হুকুম মতেই যাকাতের বিলি বন্টন করেছেন, নিজের খেয়াল খুশীমত নয়। এক হাদীসে এ সত্যটি প্রমাণিত হয়। যিয়াদ ইবন হারিস আস-সুদায়ী বলেন, “আমি একবার রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের খেদমতে হাযির হয়ে জানতে পারলাম যে, তিনি তার গোত্রের সাথে যুদ্ধ করার জন্যে সৈন্যের একটি দল অচিরেই প্রেরণ করবেন। আমি আরয করলাম ইয়া রাসূলুল্লাহ! আপনি বিরত হোন আমি দায়িত্ব নিচ্ছি যে, তারা সবাই আপনার বশ্যতা স্বীকার করে এখানে হাযির হবে। তারপর আমি স্বগোত্রের কাছে পত্র প্রেরণ করি। পত্র পেয়ে তারা সবাই ইসলাম গ্রহণ করে। এর প্রেক্ষিতে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে বলেন, ‘তুমি তোমার গোত্রের একান্ত প্রিয় নেতা। আমি আরয করলাম এতে আমার কৃতিত্বের কিছুই নেই। আল্লাহর অনুগ্রহে তারা হেদায়েত লাভ করে মুসলিম হয়েছে। বর্ণনাকারী বলেন, আমি এই বৈঠকে থাকাবস্থায়ই এক ব্যক্তি এসে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে কিছু সাহায্য চাইল। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে জবাব দিলেন, সদকার ভাগ বাটোয়ার দায়িত্ব আল্লাহ নবী বা অন্য কাউকে দেননি। বরং তিনি নিজেই সদকার আটটি খাত নির্দিষ্ট করে দিয়েছেন। এই আট শ্রেণীর কোনো একটিতে তুমি শামিল থাকলে দিতে পারি।” [আবুদাউদ ১৬৩০; দারা কুতনী ২০৬৩]