আসলে আমরা হলাম মানুষ নামের জানোয়ার। কারণ মানুষ কখনো অন্যায় সয্য করে না। মেধা সুন্ন করিতেছে আমাদের বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের ছেলে মেয়েদের। আসুন আমরা সবাই প্রতিবাদ করি। বাংলাদেশের সব থানা উপজেলায় সরকারি চাকরিতে ভারতের নাগরিক। তাহলে আমাদের বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ কি করবে
আমি একজন শিক্ষার্থী হিসেবে বলছি,, এই কারিকুলামে অনেক কিছু সৃজনশীল কাজ শেখার আছে। আগের কারিকুলামে আমাদের সবার মাঝে একটা অসুস্থ মানসিকতা ছিল প্রথম দ্বিতীয় তৃতীয় নিয়ে,,,,, যেটা ধীরে ধীরে পাল্টে যাবে ইনশাআল্লাহ ..
নাম্বার না থাকলে, প্রতিযোগীতা না থাকলে ক্লাসে ছাত্ররা কি করবে। পরীক্ষায় পাশ ফেল নাম্বার না থাকলে তা আবার কিসের মূল্যায়ন। জিপিএ পদ্ধতি ভালো ছিল।😢😢😢😢😢😢
Bairer deshe ai bd ar indiyar moto ato jealousy nai😂 + tara ato hingsha kore na jita jiti ora sobai mile pass kore 😅 tai tara unnoto ar amader sunar cele ra top kore 100 e 1/2 jon ai jonno amra ai obosta ar ora kore 100 jon e top...ja tumar bujar komota nai😂
গ্রেট পদ্ধতি ছাত্রদের এবং রাষ্ট্রের কি ক্ষতি করতে ছিল যে এটাকে পরিবর্তন করে নতুন একটি পদ্ধতি নিয়ে আসা হলো। এই নতুন পদ্ধতির উদ্দেশ্য কি? এটা শিক্ষার্থীদের কি ধরনের সুবিধা দেবে? রাষ্ট্র কি ধরনের সুবিধা পাবে, তা কি জাতির কাছে স্পষ্ট করা হয়েছে?
এতে শিক্ষার্থীদের কি সুবিধা হবে বা আন্তর্জাতিকভাবে কিভাবে মূল্যায়ন করা হবে? শিক্ষা ব্যবস্থার কি কোন উন্নতি হবে? যে সব অভিভাবকগণ অশিক্ষিত বা স্বল্প শিক্ষিত, তারা কিভাবে নতুন এই নামগুলো প্রকাশ বা উচ্চারণ করবে।
এই সিস্টেম না করে যারা ! ২০২৩ সালে SSC Exam দিয়ে জারা ফেল করসে! আবার ২০২৪ সালে SSC Exam দিয়েও ফেল আইছে তাদের ২ বছরে নাম্বার টা এক সাথে মিল করে দিলে ভালো হতো বেশি না শুধু McQ ২ বছরে টা মিলকরে পাস করাইয়া দেন ১০টা নাম্বারে! আর CQ ২ বছরে নাম্বার টা মিলকরে শুধু ৩৩ নাম্বার টা দিলেই হবে! 😊
যতবার মন্ত্রী চেঞ্জ হয়েছে ততবারই আমাদের এই শিক্ষা ব্যবস্থাকে গিনিপিক বানানো হয়েছে এবং জাতিকে করেছে হস্ত ন্যস্ত আজকে শিক্ষা ব্যবস্থা একেবারে কবরে যাওয়ার পথে
১৯৭১ থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত যে নিয়ম ছিলো সেই নিয়ম আনিতে হবে , বর্তমানে মাস্টারা ছাত্র কে নাম্বার দেয় সেটা ঠিক নয় আমাদের সময় যদি ভুল হত তাহলে কোন নাম্বার পেতাম না এখন ভুল হলে সে নাম্বার দেয় এই নিয়ম উঠাতে হবে সরকারে তাহলে দেশে লেখাপড়ার জন্য ঠিক হবে , বর্তমানকাল কিছু লেখিলে সে নাম্বার পায় ঠিক না নতুন আইন করে বর্তমানে সব নিয়ম মাটির নিচে চাপা দিয়ে আগের নিয়ম আনিতে হবে
অযোগ্য ব্যক্তিকে পদে বসালে তো এমন হবেই। উনার মাথায় সাধারণ সেন্সটুকুও নাই। সেন্স থাকলে সে এইচএসসি শিক্ষার্থীদের সাথে এমন আচরণ করতে পারতো না। শিক্ষাটাকে উন্নয়নের বদলে নিচে নামিয়ে ফেলছে। এরকম কোন দেশের শিক্ষা কার্যক্রম হতে পারে?আরো অনেক কিছু বলার ছিলো,,,,,,,
হাসিনা ভোট দিয়ে আরও কত কিছু দেখতে হবে। ভেবেছিলাম উনি শিক্ষিত হয়তো তিনি দেশের মানুষ কেও শিক্ষিত করবেন কিন্তু তিনি তো দেশকে মেধাশূন্য করার জন্য প্রতিযোগীতায় নেমেছেন। আমাদের ছেলে মেয়ে দের ভবিষ্যতে নিয়ে অনেক চিন্তিত
বিদেশি শিক্ষা পদ্ধতি তৈরি করতে চাচ্ছে তারা ঠিক আছে তবে ক্লাস টেস্ট গুলো যদি কঠোরভাবে নেয় তাহলে সবাই ভালো মেধা ও মূল্যায়ন পাবে।এছাড়া বাকি সব পরিবর্তন দরকার আছে মনে করি।
আমি আমার ভাতিজা, ভাগিনা দের এই ধরণের স্কুলে পড়াবোনা । নিজেই পুরাতন বই দিয়ে পড়াবো । প্রয়োজনে বাসায় স্কুল খুলে নিবো । তাও, এই বস্তাপচা শিক্ষাক্রমে? ছি ছি,
আমি একজন বাচ্চার গার্জিয়ান হিসেবে শিক্ষা মন্ত্রীকে বয়কট করলাম, বই দেখে আমার ছেলে পরিক্ষা দিসে, এটা কেমন পরিক্ষা, বাচ্চারা সারাদিন পড়াশোনা করে না, বলে আম্মু স্কুলে কোনো পড়া নাই 😭
যারা বলছে যে মূল্যায়ন করা অনেক প্রয়োজন হয় আপনাদের সন্তানেরা হয়তো অনেক ব্রিলিয়ান্ট কিন্তু আপনারা এটা ভাবেন না প্রতি বছর কতজন ফেল করে আর কতজন কতজন মানসিক প্রেসারে পড়েছে সুসাইড করে আপনাদের কি ক্ষমতা হয় তাদের পাশে গিয়ে দাঁড়ানোর???
