১. শিরক ২. কুফরি ৩. নিফাক ৪. রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছাড়া অন্য আদর্শ গ্রহণ। ৫. আল্লাহর বিধান যদি ভালো না লাগে। ৬. দ্বীনের বিধানকে খারাপ ভাবা। ৭. যাদুকর ৮. মুসলমানদের বিরুদ্ধে স্বরযন্ত্র। ৯. কাউকে ইসলামের ঊর্ধ্বে মনে করা। ১০. ইসলামের কোনো বিধানকে ঘৃণা করা।
Outstanding presentation with sufficiently evidence. Allah Tumi sokol mominder Iman kee hefajot korun. Allah Tumi ei-sob bokter hayat bariye din. Ameen
সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আকবার। যারা কুফরি করে এবং আল্লাহর পথে বাঁধার সৃষ্টি করে, আল্লাহ তাদের সকল কর্ম ব্যর্থ করে দেন। আর যারা বিশ্বাস স্হাপন করে, সৎকর্ম সম্পাদন করে এবং তাদের পালন কর্তার পক্ষ থেকে মুহাম্মদ সাঃ এর প্রতি অবতীর্ণ সত্যে বিশ্বাস করে, আল্লাহ তাদের মন্দ কর্মসমুহ মার্জনা করেন এবং তাদের অবস্থা ভালো করে দেন। সুরা মুহাম্মদ ১-২।
তাতে কি হলো? আল্লাহতায়ালা কি কোরআন এবং নবীজির হাদিসের মাধ্যমে জানিয়ে দেন নাই ঈমানের চিহ্ন সমূহ? অন্তরের জিনিস একসময় বের হয়ে যাবে কিন্তু। লুকা ছাপা করার কিছুই নেই। যেই দশটা ক্রাইটেরিয়া বলা হয়েছে সেগুলো ফুলফিল করলেই কেবল ঈমানের ফোল্ডে থাকবে না হলে আউটসাইড ইসলাম - সিম্পল টক।।
@@marufmolla5989 মুসলমান হয়ে যে ব্যাক্তি কালেমার বিরুদ্ধে অবস্থান নেন, তিনি পরবর্তীতে ইমান গ্ৰহন না করা প্রর্যন্ত মুসলিম থাকেন না,( সেই ব্যাক্তি কাফের হয়ে যায়) তওবা করে পুনরায় কালেমা পড়ে ইমান গ্ৰহন করতে হয়,দয়া করে আপনার পছন্দ মত একজন মুফতি সাহেবের কাছ থেকে মাসালা টা জেনে নিন।আল্লাহ আমাকে ও সকল মুসলমান কে হেদায়েতের নূর দান করুন আমীন।