দুঃভাগ্য হলেও এটাই সত্য যে, বর্তমানে ৭৫% শিক্ষিত নারী নামের বেশ্যারা নিজেদের কর্ম ক্ষমতা, দক্ষতা, যোগ্যতা এবং মেধা দিয়ে পরিশ্রম করে অর্থ কামানোর চেয়ে নিজেদের রুপ-যৌবন এবং দেহ দিয়ে প্রত্যেক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা, যেমন চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে, প্রমোশন পাওয়ার ক্ষেত্রে, একটু বারতি সুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে, বেশি অর্থ কামানোর ক্ষেত্রে নিজেদের রুপ-যৌবন এবং দেহের স্বইচ্ছায় অনৈতিক ব্যবহার করে যাচ্ছে। আর ১৫% নিম্নমানের শিক্ষিত বা আধা শিক্ষিত নারীরা নিজের পেটের দায়ে কর্ম ক্ষেত্রে বিপদে পরে রুপ-যৌবন, এবং দেহের ব্যবহার করতে বাধ্য হচ্ছে প্রত্যেক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে। আর ১০% উচ্চ শিক্ষিত এবং নারীরা শুধু নিজের কর্মদক্ষতা, যোগ্যতা এবং পরিশ্রম দিয়ে সামান্য নিরাপদে খুব সচেতনতার সাথে কর্ম ক্ষেত্রে কর্ম করিতেছে। এই অবস্থার জন্যে দ্বায়ি হলো আমাদের দেশের রাষ্ট্রীয় শাসন ব্যবস্থা, সমাজিক শাসন ব্যবস্থা, কু-শিক্ষা ব্যবস্থা এবং অপরিকল্পিত পারিবারিক নৈতিক শিক্ষা ব্যবস্থা।...
দুঃভাগ্য হলেও এটাই সত্য যে, বর্তমানে ৭৫% শিক্ষিত নারী নামের বেশ্যারা নিজেদের কর্ম ক্ষমতা, দক্ষতা, যোগ্যতা এবং মেধা দিয়ে পরিশ্রম করে অর্থ কামানোর চেয়ে নিজেদের রুপ-যৌবন এবং দেহ দিয়ে প্রত্যেক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা, যেমন চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে, প্রমোশন পাওয়ার ক্ষেত্রে, একটু বারতি সুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে, বেশি অর্থ কামানোর ক্ষেত্রে নিজেদের রুপ-যৌবন এবং দেহের স্বইচ্ছায় অনৈতিক ব্যবহার করে যাচ্ছে। আর ১৫% নিম্নমানের শিক্ষিত বা আধা শিক্ষিত নারীরা নিজের পেটের দায়ে কর্ম ক্ষেত্রে বিপদে পরে রুপ-যৌবন, এবং দেহের ব্যবহার করতে বাধ্য হচ্ছে প্রত্যেক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে। আর ১০% উচ্চ শিক্ষিত এবং নারীরা শুধু নিজের কর্মদক্ষতা, যোগ্যতা এবং পরিশ্রম দিয়ে সামান্য নিরাপদে খুব সচেতনতার সাথে কর্ম ক্ষেত্রে কর্ম করিতেছে। এই অবস্থার জন্যে দ্বায়ি হলো আমাদের দেশের রাষ্ট্রীয় শাসন ব্যবস্থা, সমাজিক শাসন ব্যবস্থা, কু-শিক্ষা ব্যবস্থা এবং অপরিকল্পিত পারিবারিক নৈতিক শিক্ষা ব্যবস্থা।...
আমিও ছোটবেলায় অনেক বার এরকম যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছি কারো কাছে বলেও বিচার পাইনি, উলটো আমাকে বলতো কাউকে না বলার জন্য, কিন্তু এখন বড় হয়ে প্রতিবাদ করি, এতে মানুষ নানান কথা বলে।তাতে আমার কোন সমস্যা নেই কে কি বললো
দুঃভাগ্য হলেও এটাই সত্য যে, বর্তমানে ৭৫% শিক্ষিত নারী নামের বেশ্যারা নিজেদের কর্ম ক্ষমতা, দক্ষতা, যোগ্যতা এবং মেধা দিয়ে পরিশ্রম করে অর্থ কামানোর চেয়ে নিজেদের রুপ-যৌবন এবং দেহ দিয়ে প্রত্যেক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা, যেমন চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে, প্রমোশন পাওয়ার ক্ষেত্রে, একটু বারতি সুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে, বেশি অর্থ কামানোর ক্ষেত্রে নিজেদের রুপ-যৌবন এবং দেহের স্বইচ্ছায় অনৈতিক ব্যবহার করে যাচ্ছে। আর ১৫% নিম্নমানের শিক্ষিত বা আধা শিক্ষিত নারীরা নিজের পেটের দায়ে কর্ম ক্ষেত্রে বিপদে পরে রুপ-যৌবন, এবং দেহের ব্যবহার করতে বাধ্য হচ্ছে প্রত্যেক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে। আর ১০% উচ্চ শিক্ষিত এবং নারীরা শুধু নিজের কর্মদক্ষতা, যোগ্যতা এবং পরিশ্রম দিয়ে সামান্য নিরাপদে খুব সচেতনতার সাথে কর্ম ক্ষেত্রে কর্ম করিতেছে। এই অবস্থার জন্যে দ্বায়ি হলো আমাদের দেশের রাষ্ট্রীয় শাসন ব্যবস্থা, সমাজিক শাসন ব্যবস্থা, কু-শিক্ষা ব্যবস্থা এবং অপরিকল্পিত পারিবারিক নৈতিক শিক্ষা ব্যবস্থা।...
দুঃভাগ্য হলেও এটাই সত্য যে, বর্তমানে ৭৫% শিক্ষিত নারী নামের বেশ্যারা নিজেদের কর্ম ক্ষমতা, দক্ষতা, যোগ্যতা এবং মেধা দিয়ে পরিশ্রম করে অর্থ কামানোর চেয়ে নিজেদের রুপ-যৌবন এবং দেহ দিয়ে প্রত্যেক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা, যেমন চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে, প্রমোশন পাওয়ার ক্ষেত্রে, একটু বারতি সুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে, বেশি অর্থ কামানোর ক্ষেত্রে নিজেদের রুপ-যৌবন এবং দেহের স্বইচ্ছায় অনৈতিক ব্যবহার করে যাচ্ছে। আর ১৫% নিম্নমানের শিক্ষিত বা আধা শিক্ষিত নারীরা নিজের পেটের দায়ে কর্ম ক্ষেত্রে বিপদে পরে রুপ-যৌবন, এবং দেহের ব্যবহার করতে বাধ্য হচ্ছে প্রত্যেক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে। আর ১০% উচ্চ শিক্ষিত এবং নারীরা শুধু নিজের কর্মদক্ষতা, যোগ্যতা এবং পরিশ্রম দিয়ে সামান্য নিরাপদে খুব সচেতনতার সাথে কর্ম ক্ষেত্রে কর্ম করিতেছে। এই অবস্থার জন্যে দ্বায়ি হলো আমাদের দেশের রাষ্ট্রীয় শাসন ব্যবস্থা, সমাজিক শাসন ব্যবস্থা, কু-শিক্ষা ব্যবস্থা এবং অপরিকল্পিত পারিবারিক নৈতিক শিক্ষা ব্যবস্থা।...
দুঃভাগ্য হলেও এটাই সত্য যে, বর্তমানে ৭৫% শিক্ষিত নারী নামের বেশ্যারা নিজেদের কর্ম ক্ষমতা, দক্ষতা, যোগ্যতা এবং মেধা দিয়ে পরিশ্রম করে অর্থ কামানোর চেয়ে নিজেদের রুপ-যৌবন এবং দেহ দিয়ে প্রত্যেক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা, যেমন চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে, প্রমোশন পাওয়ার ক্ষেত্রে, একটু বারতি সুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে, বেশি অর্থ কামানোর ক্ষেত্রে নিজেদের রুপ-যৌবন এবং দেহের স্বইচ্ছায় অনৈতিক ব্যবহার করে যাচ্ছে। আর ১৫% নিম্নমানের শিক্ষিত বা আধা শিক্ষিত নারীরা নিজের পেটের দায়ে কর্ম ক্ষেত্রে বিপদে পরে রুপ-যৌবন, এবং দেহের ব্যবহার করতে বাধ্য হচ্ছে প্রত্যেক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে। আর ১০% উচ্চ শিক্ষিত এবং নারীরা শুধু নিজের কর্মদক্ষতা, যোগ্যতা এবং পরিশ্রম দিয়ে সামান্য নিরাপদে খুব সচেতনতার সাথে কর্ম ক্ষেত্রে কর্ম করিতেছে। এই অবস্থার জন্যে দ্বায়ি হলো আমাদের দেশের রাষ্ট্রীয় শাসন ব্যবস্থা, সমাজিক শাসন ব্যবস্থা, কু-শিক্ষা ব্যবস্থা এবং অপরিকল্পিত পারিবারিক নৈতিক শিক্ষা ব্যবস্থা।...
বাঘের সামনে খোলা হরিণ ছেড়ে দিয়ে expect করো যে, বাঘ হরিণ মেরে না খেয়ে, তাকে ভালো ঘাসের মাঠে নিয়ে যাবে হ্যাঁ? পর্দা করে চলবা না, আর ভালো attitude আশা করবা তাইতো? মামুর বাড়ির আবদার নাকি, গাঁজা খাইছো?👎🏿👆🏿
দুঃভাগ্য হলেও এটাই সত্য যে, বর্তমানে ৭৫% শিক্ষিত নারী নামের বেশ্যারা নিজেদের কর্ম ক্ষমতা, দক্ষতা, যোগ্যতা এবং মেধা দিয়ে পরিশ্রম করে অর্থ কামানোর চেয়ে নিজেদের রুপ-যৌবন এবং দেহ দিয়ে প্রত্যেক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা, যেমন চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে, প্রমোশন পাওয়ার ক্ষেত্রে, একটু বারতি সুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে, বেশি অর্থ কামানোর ক্ষেত্রে নিজেদের রুপ-যৌবন এবং দেহের স্বইচ্ছায় অনৈতিক ব্যবহার করে যাচ্ছে। আর ১৫% নিম্নমানের শিক্ষিত বা আধা শিক্ষিত নারীরা নিজের পেটের দায়ে কর্ম ক্ষেত্রে বিপদে পরে রুপ-যৌবন, এবং দেহের ব্যবহার করতে বাধ্য হচ্ছে প্রত্যেক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে। আর ১০% উচ্চ শিক্ষিত এবং নারীরা শুধু নিজের কর্মদক্ষতা, যোগ্যতা এবং পরিশ্রম দিয়ে সামান্য নিরাপদে খুব সচেতনতার সাথে কর্ম ক্ষেত্রে কর্ম করিতেছে। এই অবস্থার জন্যে দ্বায়ি হলো আমাদের দেশের রাষ্ট্রীয় শাসন ব্যবস্থা, সমাজিক শাসন ব্যবস্থা, কু-শিক্ষা ব্যবস্থা এবং অপরিকল্পিত পারিবারিক নৈতিক শিক্ষা ব্যবস্থা।...
দুঃভাগ্য হলেও এটাই সত্য যে, বর্তমানে ৭৫% শিক্ষিত নারী নামের বেশ্যারা নিজেদের কর্ম ক্ষমতা, দক্ষতা, যোগ্যতা এবং মেধা দিয়ে পরিশ্রম করে অর্থ কামানোর চেয়ে নিজেদের রুপ-যৌবন এবং দেহ দিয়ে প্রত্যেক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা, যেমন চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে, প্রমোশন পাওয়ার ক্ষেত্রে, একটু বারতি সুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে, বেশি অর্থ কামানোর ক্ষেত্রে নিজেদের রুপ-যৌবন এবং দেহের স্বইচ্ছায় অনৈতিক ব্যবহার করে যাচ্ছে। আর ১৫% নিম্নমানের শিক্ষিত বা আধা শিক্ষিত নারীরা নিজের পেটের দায়ে কর্ম ক্ষেত্রে বিপদে পরে রুপ-যৌবন, এবং দেহের ব্যবহার করতে বাধ্য হচ্ছে প্রত্যেক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে। আর ১০% উচ্চ শিক্ষিত এবং নারীরা শুধু নিজের কর্মদক্ষতা, যোগ্যতা এবং পরিশ্রম দিয়ে সামান্য নিরাপদে খুব সচেতনতার সাথে কর্ম ক্ষেত্রে কর্ম করিতেছে। এই অবস্থার জন্যে দ্বায়ি হলো আমাদের দেশের রাষ্ট্রীয় শাসন ব্যবস্থা, সমাজিক শাসন ব্যবস্থা, কু-শিক্ষা ব্যবস্থা এবং অপরিকল্পিত পারিবারিক নৈতিক শিক্ষা ব্যবস্থা।...
দুঃভাগ্য হলেও এটাই সত্য যে, বর্তমানে ৭৫% শিক্ষিত নারী নামের বেশ্যারা নিজেদের কর্ম ক্ষমতা, দক্ষতা, যোগ্যতা এবং মেধা দিয়ে পরিশ্রম করে অর্থ কামানোর চেয়ে নিজেদের রুপ-যৌবন এবং দেহ দিয়ে প্রত্যেক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা, যেমন চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে, প্রমোশন পাওয়ার ক্ষেত্রে, একটু বারতি সুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে, বেশি অর্থ কামানোর ক্ষেত্রে নিজেদের রুপ-যৌবন এবং দেহের স্বইচ্ছায় অনৈতিক ব্যবহার করে যাচ্ছে। আর ১৫% নিম্নমানের শিক্ষিত বা আধা শিক্ষিত নারীরা নিজের পেটের দায়ে কর্ম ক্ষেত্রে বিপদে পরে রুপ-যৌবন, এবং দেহের ব্যবহার করতে বাধ্য হচ্ছে প্রত্যেক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে। আর ১০% উচ্চ শিক্ষিত এবং নারীরা শুধু নিজের কর্মদক্ষতা, যোগ্যতা এবং পরিশ্রম দিয়ে সামান্য নিরাপদে খুব সচেতনতার সাথে কর্ম ক্ষেত্রে কর্ম করিতেছে। এই অবস্থার জন্যে দ্বায়ি হলো আমাদের দেশের রাষ্ট্রীয় শাসন ব্যবস্থা, সমাজিক শাসন ব্যবস্থা, কু-শিক্ষা ব্যবস্থা এবং অপরিকল্পিত পারিবারিক নৈতিক শিক্ষা ব্যবস্থা।...
দুঃভাগ্য হলেও এটাই সত্য যে, বর্তমানে ৭৫% শিক্ষিত নারী নামের বেশ্যারা নিজেদের কর্ম ক্ষমতা, দক্ষতা, যোগ্যতা এবং মেধা দিয়ে পরিশ্রম করে অর্থ কামানোর চেয়ে নিজেদের রুপ-যৌবন এবং দেহ দিয়ে প্রত্যেক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা, যেমন চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে, প্রমোশন পাওয়ার ক্ষেত্রে, একটু বারতি সুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে, বেশি অর্থ কামানোর ক্ষেত্রে নিজেদের রুপ-যৌবন এবং দেহের স্বইচ্ছায় অনৈতিক ব্যবহার করে যাচ্ছে। আর ১৫% নিম্নমানের শিক্ষিত বা আধা শিক্ষিত নারীরা নিজের পেটের দায়ে কর্ম ক্ষেত্রে বিপদে পরে রুপ-যৌবন, এবং দেহের ব্যবহার করতে বাধ্য হচ্ছে প্রত্যেক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে। আর ১০% উচ্চ শিক্ষিত এবং নারীরা শুধু নিজের কর্মদক্ষতা, যোগ্যতা এবং পরিশ্রম দিয়ে সামান্য নিরাপদে খুব সচেতনতার সাথে কর্ম ক্ষেত্রে কর্ম করিতেছে। এই অবস্থার জন্যে দ্বায়ি হলো আমাদের দেশের রাষ্ট্রীয় শাসন ব্যবস্থা, সমাজিক শাসন ব্যবস্থা, কু-শিক্ষা ব্যবস্থা এবং অপরিকল্পিত পারিবারিক নৈতিক শিক্ষা ব্যবস্থা।...
একথা ঠিক যে দেশে নারী নির্যাতন প্রচুর হচ্ছে। সমাজকে সচেতন করার জন্য এই Video টি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু পুরুষ নির্যাতন নিয়েও কিছু বলুন। বতর্মান সমাজে পুরুষ নির্যাতনও হচ্ছে। হতে পারে সংখ্যায় কম। কিন্তু পুরুষ নির্যাতনও চলছে দেশজুড়ে।
এ ইজ্জত খাওয়া কথা কস না ভাই। পুরুষ মানুষ হয়ে নির্যাতনের শিকার হয়েছি; এ কথা যে পুরুষ মানুষ বলবে, সে পাগল ছাড়া কিছু না। Don't make this kind of comments. 👆🏿
আপনার সাথে একমত। কিন্তু, অবশ্যই ছেলেদের ও পর্দা আছে । কিন্তু করে না। হাদীস আছে উভয় পক্ষের মধ্যে পর্দা থাকা দরকার। আর এক পক্ষ করলে, অন্য পক্ষ যদি না করে তাহলে ওই পক্ষ পর্দা করতে পারে না।
পর্দা করলে যদি সব সমাধান হতো তাহলে ছেলেদের দৃষ্টি সংযত রাখার নির্দেশ কেন দিছে আল্লাহ। একটা কথা কি জানেন ছেলেদের দৃষ্টি খারাপ হলে যতই মেয়েরা পর্দা করুক না কেন কখনো সেফ থাকবে না। ছেলেরা মেয়েদের ধর্ষণ করে মেয়েরা না। আশা করি আমার কথা বুঝতে পেরেছেন
দুঃভাগ্য হলেও এটাই সত্য যে, বর্তমানে ৭৫% শিক্ষিত নারী নামের বেশ্যারা নিজেদের কর্ম ক্ষমতা, দক্ষতা, যোগ্যতা এবং মেধা দিয়ে পরিশ্রম করে অর্থ কামানোর চেয়ে নিজেদের রুপ-যৌবন এবং দেহ দিয়ে প্রত্যেক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা, যেমন চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে, প্রমোশন পাওয়ার ক্ষেত্রে, একটু বারতি সুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে, বেশি অর্থ কামানোর ক্ষেত্রে নিজেদের রুপ-যৌবন এবং দেহের স্বইচ্ছায় অনৈতিক ব্যবহার করে যাচ্ছে। আর ১৫% নিম্নমানের শিক্ষিত বা আধা শিক্ষিত নারীরা নিজের পেটের দায়ে কর্ম ক্ষেত্রে বিপদে পরে রুপ-যৌবন, এবং দেহের ব্যবহার করতে বাধ্য হচ্ছে প্রত্যেক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে। আর ১০% উচ্চ শিক্ষিত এবং নারীরা শুধু নিজের কর্মদক্ষতা, যোগ্যতা এবং পরিশ্রম দিয়ে সামান্য নিরাপদে খুব সচেতনতার সাথে কর্ম ক্ষেত্রে কর্ম করিতেছে। এই অবস্থার জন্যে দ্বায়ি হলো আমাদের দেশের রাষ্ট্রীয় শাসন ব্যবস্থা, সমাজিক শাসন ব্যবস্থা, কু-শিক্ষা ব্যবস্থা এবং অপরিকল্পিত পারিবারিক নৈতিক শিক্ষা ব্যবস্থা।...
Amar kache akta jinish khub kharap lage jokhon ami rastha diye hete jai tokhon kichu manush icche Kore tach Kore icche Kore gaye dhakka dei eita khub kharap lage Amar
সত্যি খুব খারাপ লাগে নিজের বাতিজির সাথে কিভাবে খারাপ বেবোহার করে তারা কি মানুষ হে আপনারা বলুন 😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭😭খুব খারাপ লাগলো আমার এই বিডিও দেখে আমার 😭😭
দুঃভাগ্য হলেও এটাই সত্য যে, বর্তমানে ৭৫% শিক্ষিত নারী নামের বেশ্যারা নিজেদের কর্ম ক্ষমতা, দক্ষতা, যোগ্যতা এবং মেধা দিয়ে পরিশ্রম করে অর্থ কামানোর চেয়ে নিজেদের রুপ-যৌবন এবং দেহ দিয়ে প্রত্যেক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা, যেমন চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে, প্রমোশন পাওয়ার ক্ষেত্রে, একটু বারতি সুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে, বেশি অর্থ কামানোর ক্ষেত্রে নিজেদের রুপ-যৌবন এবং দেহের স্বইচ্ছায় অনৈতিক ব্যবহার করে যাচ্ছে। আর ১৫% নিম্নমানের শিক্ষিত বা আধা শিক্ষিত নারীরা নিজের পেটের দায়ে কর্ম ক্ষেত্রে বিপদে পরে রুপ-যৌবন, এবং দেহের ব্যবহার করতে বাধ্য হচ্ছে প্রত্যেক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে। আর ১০% উচ্চ শিক্ষিত এবং নারীরা শুধু নিজের কর্মদক্ষতা, যোগ্যতা এবং পরিশ্রম দিয়ে সামান্য নিরাপদে খুব সচেতনতার সাথে কর্ম ক্ষেত্রে কর্ম করিতেছে। এই অবস্থার জন্যে দ্বায়ি হলো আমাদের দেশের রাষ্ট্রীয় শাসন ব্যবস্থা, সমাজিক শাসন ব্যবস্থা, কু-শিক্ষা ব্যবস্থা এবং অপরিকল্পিত পারিবারিক নৈতিক শিক্ষা ব্যবস্থা।...
দুঃভাগ্য হলেও এটাই সত্য যে, বর্তমানে ৭৫% শিক্ষিত নারী নামের বেশ্যারা নিজেদের কর্ম ক্ষমতা, দক্ষতা, যোগ্যতা এবং মেধা দিয়ে পরিশ্রম করে অর্থ কামানোর চেয়ে নিজেদের রুপ-যৌবন এবং দেহ দিয়ে প্রত্যেক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা, যেমন চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে, প্রমোশন পাওয়ার ক্ষেত্রে, একটু বারতি সুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে, বেশি অর্থ কামানোর ক্ষেত্রে নিজেদের রুপ-যৌবন এবং দেহের স্বইচ্ছায় অনৈতিক ব্যবহার করে যাচ্ছে। আর ১৫% নিম্নমানের শিক্ষিত বা আধা শিক্ষিত নারীরা নিজের পেটের দায়ে কর্ম ক্ষেত্রে বিপদে পরে রুপ-যৌবন, এবং দেহের ব্যবহার করতে বাধ্য হচ্ছে প্রত্যেক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে। আর ১০% উচ্চ শিক্ষিত এবং নারীরা শুধু নিজের কর্মদক্ষতা, যোগ্যতা এবং পরিশ্রম দিয়ে সামান্য নিরাপদে খুব সচেতনতার সাথে কর্ম ক্ষেত্রে কর্ম করিতেছে। এই অবস্থার জন্যে দ্বায়ি হলো আমাদের দেশের রাষ্ট্রীয় শাসন ব্যবস্থা, সমাজিক শাসন ব্যবস্থা, কু-শিক্ষা ব্যবস্থা এবং অপরিকল্পিত পারিবারিক নৈতিক শিক্ষা ব্যবস্থা।...