আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা হুজুরের ওয়াজ শুনতে অনেক ভালো লাগে আমি রোজ একবার হলেও হুজুরের ওয়াজ শুনি আল্লাহ হুজুরকে তুমি জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন আমার জন্য সবাই দোয়া করবেন আমি যেন ইসলামিক তরিকা মত আমল করতে পারি
মরহুম গোলাম সারোয়ার (পীর সাহেব)ব্যক্তি জীবনে কেমন লোক ছিলেন যারা তার নিকটতম সান্নিধ্যে আসছে তারাই ভাল বলতে পারবেন।পীর বংশীয় হওয়ায় আমার একটু অন্যরকম ধারনা ছিল। তাহার মৃত্যুর পর তাহার ওয়াজসমুহ শোনে আমার ধারনা বদলে গেছে।তহার প্রত্তেকটি আলোচনা তাকওয়া ও আল্লাহ ভীতির অতি চমৎকার প্রকাশ।সত্যিই আমি অভিভুত।তাহার আলোচনা শোনলে অবশ্যই ব্যক্তি জীবনে পরিবর্তন আসবে।আল্লাহ তাহাকে জান্নাতুল ফিরদাউছ দান করুন। আমীন,সুম্মা আমীন।
হুজুর নবী করিম হযরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বিদায় হজ্জের ভাষন সমগ্র পৃথিবীর মানুষের উদ্দেশ্যে দিয়েছিলেন, শুধুমাত্র মুসলমানদের জন্য নয়। কারণ আমরা সকল মানুষই হযরত আদম আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বংশধর।
আমাদের মহানবী (সাঃ) বিদায় হজে হে মুসলমানেরা কখনোই বলেননি। বলেছেন হে মানুষেরা অর্থাৎ তিনি বিশ্বের সমস্ত মানুষকে উদ্দেশ্য করে বিদায় হজের ভাষণ দিয়ে তুলে ধরেছেন। যেখানে এই হুজুর সম্পূর্ণ মিথ্যা কথা বললেন।
রাসুল সাঃ ঈমানদার বলে বিদায় হজ্জে সম্মোধন করেননি। যতটুকু জানি তিনি বলেছিলেন, 'হে মানব জাতি'। তার ভাষন ছিল সমগ্র মাববজাতির জন্যে। আপনি একটু বিষয়টি গবেষনা করবেন। ইসলামী ফাউন্ডেশনে এই বিদায় হজ্বের ভাষন হুবাহু আছে। আপনি একটু মিলিয়ে দেখবেন।
You are telling one thing That is Allah's kitad means Holly Quran. But others people's saying two thing one is holly Quran and other is Hadis .which is correct. That's why you people making religion questions
রাসূল স: সালাম এর কোন সুননাত নেই। সব সুননাত আল্লাহর, আমরা যারা রাসূল এর সুননাত বলছি, আসলে কি ঠিক বলছি? সুননাত মানে তো নিয়ম আর ধর্মের সকল নিয়ম কানুন আল্লাহর। আল্লাহ পাকের হুকুম এর বাইরে কেউ ধর্মের বিধান দিতে পারে কি? রাসূল স: সালাম আল্লাহর ওহী ছাড়া ধর্ম প্রচার করেছে কি? আদম আ: সালাম থেকে শেষ নবী মুহাম্মদ স:সালাম পর্যন্ত ধর্মের নিয়ম একই রকম, আল্লাহ পাক ধর্মের নীতি নিয়ম সকল নবী- রাসূল এর উপর একই রকম। কোরানের অনেক আয়াতে আল্লাহ পাক বলেছেন হে নবী বা রাসূল তোমার পূর্বে যে সকল রাসূল প্রেরণ করেছিলাম তাদের ক্ষেত্রে যে নিয়ম ছিল,তোমার ক্ষেত্রেও একই নিয়ম আমার নিয়মের কোন পরিবর্তন পাবে না। সূরা বনি ইসরাইল 77 আয়াত। এই আয়াতে সুননাত শব্দ ব্যবহার হয়েছে, আর এই সুননাত এর অর্থ নিয়ম। তাহলে ভাবুন তো নবীর সুননাত কিভাবে হয়? আমরা যদি নবীর সুননাত মেনে নিই ,তাহলে ধর্মের সকল বিধি বিধান নিয়ম নবীর হয়ে যায়। আমরা যারা নামাজে নবী মুহাম্মদ স: সালাম এর সুননাত পড়ি আর আল্লাহর ফরজ পড়ি, একটু ভাবুন তো, সালাত দুই ভাগ হইলো কিনা? ধর্মের সকল প্রাপ্য একমাত্র আল্লাহ পাকের। আবার যদি বলেন, নবী পড়েছেন তাই আমরা পড়ি, তাদের জন্য বলছি, তাহলে আল্লাহ পাক ফরজ পড়েছেন তাই আমরা ফরজ পড়ি। নাউজুবিল্লাহ