প্রশ্ন: WHO এর লোগোতে সাপ 🐍?শয়তানকে ইরাকে বসরায়,ওর বাহন সাপকে ইরানে ইস্ফাহানে ফেলা হয়েছিল।পারস্যের ইহুদিপীর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার 'আমিই খোদা' দাজ্জালীয় আক্বীদার বিশ্বাসী অগ্নিপূজারী সকল পীর সাহেবরা দাজ্জালকে তাদের মাহদী অথবা মনসুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী খোদায়ী ক্ষমতার সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে! নাঊজুবিল্লাহ্। কারণ পারস্যের অগ্নিপূজকদের পুরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। প্রমাণঃ হেফাজতে কওমী দেওবন্দের পীরদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" জিকির এর অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ ব্যতীত অন্যান্য মিথ্যা মাবুদকে (মুশরিকদের শয়তান জিনদেরকে) আহবান করাকে বোঝায়। হাদীসে বর্ণিত নজদ শব্দটি দ্বারা ইরাককে ও ফেতনা বলতে এখানে কুফরী’কে বুঝানো হয়েছে- কথাটি ইমাম তাবারানী আল-মুজামুল কাবীর (হাদীস নং ১৩৪২২) হাফেয হায়সামী মাজমাউয যাওয়ায়েদ (হাদীস নং ৫৮১৬) গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন। ফারসী অভিধানে পীর শব্দের উৎপত্তি "পীরে মুগাঁ"র অর্থ করা হয়েছে “আতাশ পোরস্তুকা মুরশেদ’’ অর্থাৎ ইরানের অগ্নিপূজারীদের পুরোহিতদেরকে বলা হতো পীরে মুগাঁ। যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের জনগন,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান, ইহুদী,সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না? অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা , বাউলরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী। ৭১ এর পাকিস্তান বাহিনীর প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খানসহ সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের বিকৃত ইসলামের চর্চাকারী। নাঊজুবিল্লাহ। ৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ।
প্রশ্নঃবাংলাদেশের জাতীয়সংগীতে রবীন্দ্রনাথ কালী'র তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ দেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা। ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে। নাঊজুবিল্লাহ। পীরের মুরিদ বাঊলরা যখন সংসদে বসে কুরআন-হাদীসের অপব্যাখ্যা (শয়তানী) ব্যাখ্যা করে তখন ঐ নেতারা ও তাদের গোলাম প্রশাসন-পুলিশরা কিছুই বলে না। কিন্তু কুরআন হাদীসের সত্য ও সঠিক ব্যাখ্যা করে যখন ঐ দাজ্জালের অনুসারীদের ভুল তুলে ধরা হয় তখন ঐ শয়তানের বানানো গনতন্ত্রের পূজারী নেতা প্রশাসন-পুলিশরা শয়তানরূপে সামনে হাজির হয়। নাঊজুবিল্লাহ। হ্যাঁ, হিন্দু-মুশরিক ও ইউরোপী-আমেরিকার দাজ্জালীয় সংস্কৃতির বর্ণ-বৈষম্য, মানুষকে শোষণ করার সুদ-ভিত্তিক অর্থনীতি, গান-বাজনা,নাটক,সিনেমার মাধ্যমে শয়তানের আশীর্বাদ প্রাপ্ত কাফেরদের সংস্কৃৃতির অনুসারীরা ও সাপোর্টকারীরা দাজ্জালের ধোঁকায় পড়বে। "কোন অনারবের/আরবের ওপর কোন আরবের/অনারবের, কোন কৃষ্ণাঙ্গের/শ্বেতাঙ্গের ওপর শ্বেতাঙ্গের/কৃষ্ণাঙ্গের কোন শ্রেষ্ঠত্ব নেই আল্লাহভীতি ছাড়া" [মুসনাদে আহমাদ] নবী (সঃ) বলেন, “দুনিয়া অভিশপ্ত।তবে তা ব্যতীত যা আল্লাহর স্মরণে করা হয় ও তার সাথে সম্পৃক্ত এবং দ্বীনীজ্ঞানে আলেম ও দ্বীনীজ্ঞান অর্জনকারী। (তিরমিযী:২৩২২) "মহাকালের শপথ! মানুষ অবশ্যই ক্ষতির মাঝে নিপতিত। কিন্তু তারা নয়,যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে এবং পরস্পরকে সত্যের ও ধৈর্য ধারণের উপদেশ দেয়।" (সুরা আল-আছর) [মুসনাদে বাযযার: ৩৫৮৪] নবী (সঃ) বলেনঃ তোমরা সবাই আদমের সন্তান।আর আদমকে মাটি দিয়ে সৃষ্টি করা হয়েছিল। লোকজন তাদের বাপদাদার নাম নিয়ে গর্ব করা থেকে বিরত হোক।তা না হলে আল্লাহর দৃষ্টিতে তারা নাক দিয়ে পায়খানা ঠেলে এমন নগণ্য কীটের চেয়েও নীচ বলে গণ্য হবে। [মুসনাদে বাযযার: ৩৫৮৪] কিন্তু পার্থিবজীবনের ধোঁকায় পড়ে পথভ্রষ্ট্ররা দুনিয়ার ধন-যশ, পারস্পরিক গর্ব প্রকাশ, ক্রীড়া-কৌতুকে মগ্ন থাকাকে জীবনের মূল লক্ষ্য মনে করে দুনিয়ার প্রতিযোগিতায় ডুবে থাকে। ৫৭:২০ ব্যাখ্যা আল্লাহ যার জন্য ইচ্ছা করেন তার জীবনোপকরণ বর্ধিত করেন এবং সংকুচিত করেন। কিন্তু তারা পার্থিব জীবন নিয়েই উল্লসিত; অথচ ইহজীবন তো পরজীবনের তুলনায় নগণ্য ভোগ মাত্র (রাদ-২৬) যারা বিশ্বাস করেছে এবং আল্লাহর স্মরণে যাদের হৃদয় প্রশান্ত হয়। জেনে রাখ, আল্লাহর স্মরণেই হৃদয় প্রশান্ত হয়; যারা বিশ্বাস করে ও সৎকর্ম করে, কল্যাণ ও শুভ পরিণাম তাদের জন্যেই ( সূরা রাদ ২৮-২৯) "নিশ্চয়ই যারা বিপদকালে বলে,‘আমরা আল্লাহরই আর আমরা তাঁরই দিকে ফিরে যাব’। এদের প্রতি রয়েছে তাদের প্রতিপালকের অনুগ্রহ আর এরাই হিদায়াতপ্রাপ্ত (২: ১৫৬-১৫৭) "আর আমি (আল্লাহ) তো কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি, উপদেশ গ্রহণের জন্য। অতএব কোন উপদেশ গ্রহণকারী আছে কি?" (৫৪:৪০) (সু্রা আল-ক্বামার) কথায় ঐ ব্যক্তি থেকে কে বেশি উত্তম যে (মানুষকে) আল্লাহর দিকে আহবান করে,আর সৎ কাজ করে এবং বলে,‘আমি (আল্লাহর প্রতি) অনুগতদের অন্তর্ভুক্ত’ (মুসলিম) [৪১:৩৩] আল্লাহ বলেন: "অধিকাংশ লোক এক (ও অদ্বিতীয় রব) আল্লাহ'র প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬] অর্থাৎ যারা তাঁদের সৃষ্টিকর্তার (রবের) প্রতীক হিসেবে প্রাকৃতিক বা সৃষ্ট বস্তুর পূজার মাধ্যমে নিজেদেরকে বিভক্ত করে মানবজাতির ঐক্য বিনষ্ট করে দুনিয়ায় নিজেদের খেয়াল-খুশির গনতন্ত্রের ইচ্ছা-আকাংক্ষার পূজারী তাঁরা জাহান্নামে যাবে। আর মহান আল্লাহ তা'আলা সবচেয়ে বেশী ভালো জানেন।
আহা! চোখে পানি চলে আসল! মনে হচ্ছে এই বাবাকে পা ছুঁয়ে ছালাম করি! আশা করি দেশের ছেলে মেয়েরা জনাব গাজী সাহেবের মত বাবা পাওয়ার আশীর্বাদ নিয়ে যেন জন্মায়! "ডক্টর" মতিউর বা বেনজীর এর মত অভিশাপ নিয়ে নয়!
বাবা মানে পরিবারের একটা বড় অবদান যেরকম বৃষ্টির মধ্যে রোদের মধ্যে ছাতা মানুষকে সাহায্য করে রোদ বৃষ্টি থেকে রক্ষা করে ঠিক তেমনি বাবা তার শরীরের রক্ত পানি করে নিজে না খেয়ে পরিবারের সবাইকে খাওয়ায় ,,, ❤❤❤❤❤❤
আসলে কমেন্ট করার মতো বাসা নাই, তবুও বলবো এমন হাজারো বাবা আছেন তারা চেষ্টা করে তার সন্তানকে মানুষের মতো মানুষ করে তুলতে,, আর হাজার কষ্টের মাঝে তার সন্তানকে মানুষ করেন,,, আমি চাই এমন বাবাদের এনে সন্মানিত করা হোক,,, আরটিভির পতিনিতিদে অনেক অনেক ধন্যবাদ,,, এই বাবাকে সন্মানিত করার জন্য,,,,
সালাম জানাই বাবা তোমাকে। তোমার জীবনকে বয়সের পরতে পরতে ব্যয় করে সাফল্যের দ্বারপ্রান্তে পৌছেচো বলে। আজকে তোমার নয়ন ডাক্তারি পিএইচডি লাভ করে তোমার গায়ের ঘাম মুছে দিয়েছে। আজকে আমাদের মনে ও নয়ন অনুপ্রেরণা যোগিয়েছে। সেই অনুপ্রেরণাই হোউক আমাদের সকলে পথ চলার হাতিয়ার ধন্যবাদ নয়নের গর্বিত বাবাকে। বাবা এক বটবৃক্ষস্বরুপ। যে বটবৃক্ষের নিচে পরিবারের আমরা সকলে।
বাবা তো বাবা-ই নিরবে নিরবচ্ছিন্ন ভাবে সারাজীবন পরিবার পরিজনের সুখের জন্যে নিঃস্বার্থ পরিশ্রম করেই যায়, কারো পক্ষে সফলতা আসে কারোই জীবন বৃথা হয়ে বসে, এরই নাম বাবা।
স্যালুট জানাই ভাই আপনাকে। আপনার সন্তান উত্তরোত্তর সাফল্য অর্জন করুন এবং দেশ,পরিবার ও সমাজের প্রতি দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করবেন এই প্রার্থনা করি মহান সৃষ্টিকর্তার প্রতি।
আমার বাবা পেশায় একজন কৃষক ছিলেন, ছোট ভাইকে লেখাপড়া করার সূযোগ করে দিয়েছিলেন নিজে ক্লাসে ১ রোল থাকার পরেও। ছেলেদেরকে Science Group ছাড়া লেখাপড়া করাননি। বাবার অবদানের জন্য আজ আমি আমার মেয়েদের কে ডাক্তার ইন্জিনিয়ার বানানোর সপ্ন দেখতেছি। স্যালুট আমার বাবার সাথে পৃথিবীর সকল বাবাদের।
আল্লাহ সকলের মংগল করুন। এই বাবা রিক্সা চালায়,তার সন্তানদের কষ্ট তো স্বাভাবিক! অনেক বাবা আছে,সরকারি চাকরী করেও তার সন্তানকে একটি ঈদেও কাপড় দিতে পারেনি!! তার বাবার সংসার চালানোর দায়ে।অথচ- সে ঈদ বোনাস ও পাইয়াছেন।এমন নি:স্বার্থ বাবা মা' র জীবন কাহিনী পর্দার আড়ালেই থেকে যায়।
আমরা কৃষক বাবার সাত সন্তান সুশিক্ষায় শিক্ষীত হয়ে পাঁচ জন সরকারী ভাল চাকরী করি। আমরাও চাই আপনার অনুষ্ঠানে আমার বাবাকে নিয়ে যেতে।তাই অনুগ্রহ করে আমাদের বাবাকে সুযোগ দিন।