আসসালামু আলাইকুম। আপনাকে কোনদিন উত্তেজিত হতে দেখিনি। সমাজে এত অনৈতিক কর্মকান্ড হাতেনাতে ধরার পরও এত ঠান্ডা মেজাজে হাসিমাখা মুখে প্রতিটি অভিযান পরিচালনা করছেন যা দেখে আমরা সত্যিই অভিভূত। এতকিছুর পরেও সাজার মাত্রা না বাড়ালে এসব মানুষ আর মানুষ হবেনা । আল্লাহ্ আমাদের সহায় হোক। আমিন!
Amni amni ki bole. Valo manuser dam nai. Uni valo manus. Tai onake sobai sohoj vabhe ne. Onake asole besi ferocious hoya dorkar chilo. Ar law jodi pass na hoi. Onar kisu korar nai
আমলে সালেহ: মুসলিম আমজনতার মাইন্ড সেটআপ এমন ভাবে তৈরি করা হয়েছে যে, ইবাদত বলতে আমরা একমাত্র নামাজ, রোজা, জাকাত, হজ্ব, জিকির, মিলাদ মাহফিল, ওয়াজ, বয়ান, ইফতার পার্টি ইত্যাদিকে বুঝি। কিন্তু মূল ইবাদত কোনটা আমরা বুঝি না। মূল ইবাদত বলতে আল্লাহর বিধি বিধান মেনে জীবন যাপনকে বুঝায়। যেমন: - #ঈমান গ্রহণ করা, আল্লাহ তাআলা, রাসূলগণ, ফেরেশতাগণ, আসমানী কিতাবসমূহ, মৃত্যুর পর পুনরউত্থান, আখেরাত, তাকদিরে বিশ্বাস। #বিসমিল্লাহ বলে কাজ শুরু করা। @ভবিষ্যতের কর্মের বিষয়ে #ইনশাআল্লাহ বলা। # সর্বদা, দিনেও রাতে আল্লাহ তায়ালার প্রশংসা, হামদ, স্মরণ, জিকির করা। #আল্লাহ তায়ালার অনুগ্রহ তালাশ করা, দোয়া, বিনম্রভাবে রোনাজারি ও অশ্রুপাত করা। #আল্লাহ তায়ালার প্রতি কৃতজ্ঞতা, শুকরিয়া আদায় করা। #আল্লাহ তাআলার উপর ভরসা করা। #গায়েব, অদৃশ্যে বিশ্বাস করা। #তাকওয়া, খোদাভীতি, পরহেজগারী অবলম্বন করা। #কোরআন তেলাওয়াত করা , অর্থ জানা,। #কোরআনের প্রতি সন্দেহ সংশয় পোষণ না করা, কোরআনের প্রতিটি অক্ষর, শব্দ, আদেশ-নিষেধ অকাট্যভাবে মেনে নেওয়া। #আল্লাহর দেয়া রিজিক থেকে দান করা। #সৎ কাজের আদেশ উপদেশ করা। #অসৎ কাজের নিষেধ করা। #তওবা করা। সর্বদা আল্লাহতালার ক্ষমার মুখাপেক্ষী থাকা। #সালাত আদায়, কায়েম করা। # সিয়াম পালন করা। #ঋণ পরিশোধ করা যথাসময়ে।#কখনো মিথ্যা, ধোকা, প্রতারণা, ছলচাতুরি না করা। #আমানতের হেফাজত করা। # কখনোই অন্যের সম্পদ গ্রাস না করা। #গোপনে ও প্রকাশ্যে দান করা। #অপচয় না করা, , সময়ের অপচয়, অর্থের অপচয়, সম্পদের অপচয় না করা। #দায়িত্বে কখনো অবহেলা না করা। অফিসের কাজে ফাঁকি না দেওয়া। #ভালো ব্যবহার, উত্তম আচরণ। #মানুষের সাথে কখনো অসদাচরণ না করা। #মাপ ও ওজনে কম না দেওয়া, নেওয়ার সময় বেশী, দেওয়ার সময় কম, এই কর্ম থেকে বিরত থাকা। #কর্জে হাসানা দেওয়া। #এতিম মিসকিনদের সাহায্য করা। # মানুষকে মন্দ নামে না ডাকা। #আল্লাহ তায়ালা কে ভালোবাসা, আল্লাহ তাআলার আনুগত্য করা।#পিতা-মাতাকে ভালোবাসা, পিতা মাতার আনুগত্য করা। #পিতামাতার সাথে সর্বোচ্চ ভালো ব্যবহার ও তাদের খেদমত করা। #সন্তানদের লালন পালন করা। #পরিবারের বরণ পোষণ করা। #প্রতিবেশীদের সাথে ভালো ব্যবহার করা। #আত্মীয় স্বজনের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখা। #কৃপণতা না করা। #গরীব আত্মীয়দের দান তথা সহযোগীতা করা। #মিরাস উত্তরাধিকার সম্পত্তি যথাযথ বন্টন করা। # বিপদে আপদে ধৈর্য্য ধরা। #ওয়াদা, প্রতিশ্রুতি, অঙ্গীকার রক্ষা করা। # অন্যায় কাজে সহযোগিতা না করা। #কোরআনের মহাসত্য বুঝার দাওয়াত দেওয়া। #পর্দা ফরজ।চক্ষু সংযত রাখা, লজ্জাস্থানের হেফাজত করা, লজ্জাশীল হওয়া। #হারাম সম্পর্কে লিপ্ত না হওয়া। #সুদ থেকে সম্পূর্ণরূপে বিরত থাকা। # স্বচ্ছ পরিচ্ছন্ন জীবন যাপন করা। #হালাল খাবার খাওয়া, হালাল ইনকাম করা। #হারাম থেকে বিরত থাকা। #শিরক না করা। # অন্যের দোষ ত্রুটি না খোঁজা। বিনা অনুমতিতে অন্যের ঘরে প্রবেশ না করা, । # অপরকে অগ্রাধিকার দেয়া। #কুফরী থেকে বেঁচে থাকা। #খুন, রাহাজানি, ফিতনা, ফাসাদ, হানাহানি, মারামারি, দলাদলি, কোন্দল, উপদল থেকে বেঁচে থাকা। #প্রতারণা, ধোকা, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি না করা। # অন্যের ক্ষতি না করা। # সর্বদা অপরের উপকার করা। #গরিব, অসহায়, নিঃস্ব, পথিক, অভাবীদের সাহায্য করা। #অপ্রয়োজনীয় কথাবার্তা না বলা।#হকের পক্ষে, নীতি ও ইনসাফের পক্ষে অবস্থান নেওয়া। #জালেম , ফাসিক না হওয়া ও জালিম, ফাসিকের পক্ষে অবস্থান না নেওয়া #বিনয় , নম্রতা, ভদ্রতা, সহনশীলতা অবলম্বন করা। #জাল , জালিয়াতি, টাকা পাচার, শিশু পাচার, মানব পাচার, নারী পাচার, মানি লন্ডারিং না করা। #উগ্রতা পরিহার করা, মধ্যমপন্থা অবলম্বন করা। ইত্যাদি.
এই অফিসার সাহেব আমাদের দেশের গর্ব,, আমরা এই স্যার কে সমথর্ন করি,,❤️❤️অনেক ভালো মনের এবং শান্ত সভাবের মানুষ,,, মন থেকে দোয়া এবং ভালবাসা রইলো,,, আমরা এবং সাড়া দেশের মানুষ আপনার সাথে আছে,,,✌️✌️🇧🇩✌️✌️✌️
আমলে সালেহ: মুসলিম আমজনতার মাইন্ড সেটআপ এমন ভাবে তৈরি করা হয়েছে যে, ইবাদত বলতে আমরা একমাত্র নামাজ, রোজা, জাকাত, হজ্ব, জিকির, মিলাদ মাহফিল, ওয়াজ, বয়ান, ইফতার পার্টি ইত্যাদিকে বুঝি। কিন্তু মূল ইবাদত কোনটা আমরা বুঝি না। মূল ইবাদত বলতে আল্লাহর বিধি বিধান মেনে জীবন যাপনকে বুঝায়। যেমন: - #ঈমান গ্রহণ করা, আল্লাহ তাআলা, রাসূলগণ, ফেরেশতাগণ, আসমানী কিতাবসমূহ, মৃত্যুর পর পুনরউত্থান, আখেরাত, তাকদিরে বিশ্বাস। #বিসমিল্লাহ বলে কাজ শুরু করা। @ভবিষ্যতের কর্মের বিষয়ে #ইনশাআল্লাহ বলা। # সর্বদা, দিনেও রাতে আল্লাহ তায়ালার প্রশংসা, হামদ, স্মরণ, জিকির করা। #আল্লাহ তায়ালার অনুগ্রহ তালাশ করা, দোয়া, বিনম্রভাবে রোনাজারি ও অশ্রুপাত করা। #আল্লাহ তায়ালার প্রতি কৃতজ্ঞতা, শুকরিয়া আদায় করা। #আল্লাহ তাআলার উপর ভরসা করা। #গায়েব, অদৃশ্যে বিশ্বাস করা। #তাকওয়া, খোদাভীতি, পরহেজগারী অবলম্বন করা। #কোরআন তেলাওয়াত করা , অর্থ জানা,। #কোরআনের প্রতি সন্দেহ সংশয় পোষণ না করা, কোরআনের প্রতিটি অক্ষর, শব্দ, আদেশ-নিষেধ অকাট্যভাবে মেনে নেওয়া। #আল্লাহর দেয়া রিজিক থেকে দান করা। #সৎ কাজের আদেশ উপদেশ করা। #অসৎ কাজের নিষেধ করা। #তওবা করা। সর্বদা আল্লাহতালার ক্ষমার মুখাপেক্ষী থাকা। #সালাত আদায়, কায়েম করা। # সিয়াম পালন করা। #ঋণ পরিশোধ করা যথাসময়ে।#কখনো মিথ্যা, ধোকা, প্রতারণা, ছলচাতুরি না করা। #আমানতের হেফাজত করা। # কখনোই অন্যের সম্পদ গ্রাস না করা। #গোপনে ও প্রকাশ্যে দান করা। #অপচয় না করা, , সময়ের অপচয়, অর্থের অপচয়, সম্পদের অপচয় না করা। #দায়িত্বে কখনো অবহেলা না করা। অফিসের কাজে ফাঁকি না দেওয়া। #ভালো ব্যবহার, উত্তম আচরণ। #মানুষের সাথে কখনো অসদাচরণ না করা। #মাপ ও ওজনে কম না দেওয়া, নেওয়ার সময় বেশী, দেওয়ার সময় কম, এই কর্ম থেকে বিরত থাকা। #কর্জে হাসানা দেওয়া। #এতিম মিসকিনদের সাহায্য করা। # মানুষকে মন্দ নামে না ডাকা। #আল্লাহ তায়ালা কে ভালোবাসা, আল্লাহ তাআলার আনুগত্য করা।#পিতা-মাতাকে ভালোবাসা, পিতা মাতার আনুগত্য করা। #পিতামাতার সাথে সর্বোচ্চ ভালো ব্যবহার ও তাদের খেদমত করা। #সন্তানদের লালন পালন করা। #পরিবারের বরণ পোষণ করা। #প্রতিবেশীদের সাথে ভালো ব্যবহার করা। #আত্মীয় স্বজনের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখা। #কৃপণতা না করা। #গরীব আত্মীয়দের দান তথা সহযোগীতা করা। #মিরাস উত্তরাধিকার সম্পত্তি যথাযথ বন্টন করা। # বিপদে আপদে ধৈর্য্য ধরা। #ওয়াদা, প্রতিশ্রুতি, অঙ্গীকার রক্ষা করা। # অন্যায় কাজে সহযোগিতা না করা। #কোরআনের মহাসত্য বুঝার দাওয়াত দেওয়া। #পর্দা ফরজ।চক্ষু সংযত রাখা, লজ্জাস্থানের হেফাজত করা, লজ্জাশীল হওয়া। #হারাম সম্পর্কে লিপ্ত না হওয়া। #সুদ থেকে সম্পূর্ণরূপে বিরত থাকা। # স্বচ্ছ পরিচ্ছন্ন জীবন যাপন করা। #হালাল খাবার খাওয়া, হালাল ইনকাম করা। #হারাম থেকে বিরত থাকা। #শিরক না করা। # অন্যের দোষ ত্রুটি না খোঁজা। বিনা অনুমতিতে অন্যের ঘরে প্রবেশ না করা, । # অপরকে অগ্রাধিকার দেয়া। #কুফরী থেকে বেঁচে থাকা। #খুন, রাহাজানি, ফিতনা, ফাসাদ, হানাহানি, মারামারি, দলাদলি, কোন্দল, উপদল থেকে বেঁচে থাকা। #প্রতারণা, ধোকা, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি না করা। # অন্যের ক্ষতি না করা। # সর্বদা অপরের উপকার করা। #গরিব, অসহায়, নিঃস্ব, পথিক, অভাবীদের সাহায্য করা। #অপ্রয়োজনীয় কথাবার্তা না বলা।#হকের পক্ষে, নীতি ও ইনসাফের পক্ষে অবস্থান নেওয়া। #জালেম , ফাসিক না হওয়া ও জালিম, ফাসিকের পক্ষে অবস্থান না নেওয়া #বিনয় , নম্রতা, ভদ্রতা, সহনশীলতা অবলম্বন করা। #জাল , জালিয়াতি, টাকা পাচার, শিশু পাচার, মানব পাচার, নারী পাচার, মানি লন্ডারিং না করা। #উগ্রতা পরিহার করা, মধ্যমপন্থা অবলম্বন করা। ইত্যাদি.
ভোক্তা অধিকারের স্যার কে আমার আর কিছুই বলার নেই। উনি অনেক ধৈর্যশীল একজন মানুষ। প্রতিটা অভিযানে উনি হাসিমুখে পরিচালনা করেন, এ থেকে আমাদের শিক্ষা নেওয়া উচিত।আমার মত আপনাদের কার কার ওনার এই সাহসিক অভিযান পছন্দ অবশ্যই কমেন্টে লাইক দিয়ে জানাবেন
আমলে সালেহ: মুসলিম আমজনতার মাইন্ড সেটআপ এমন ভাবে তৈরি করা হয়েছে যে, ইবাদত বলতে আমরা একমাত্র নামাজ, রোজা, জাকাত, হজ্ব, জিকির, মিলাদ মাহফিল, ওয়াজ, বয়ান, ইফতার পার্টি ইত্যাদিকে বুঝি। কিন্তু মূল ইবাদত কোনটা আমরা বুঝি না। মূল ইবাদত বলতে আল্লাহর বিধি বিধান মেনে জীবন যাপনকে বুঝায়। যেমন: - #ঈমান গ্রহণ করা, আল্লাহ তাআলা, রাসূলগণ, ফেরেশতাগণ, আসমানী কিতাবসমূহ, মৃত্যুর পর পুনরউত্থান, আখেরাত, তাকদিরে বিশ্বাস। #বিসমিল্লাহ বলে কাজ শুরু করা। @ভবিষ্যতের কর্মের বিষয়ে #ইনশাআল্লাহ বলা। # সর্বদা, দিনেও রাতে আল্লাহ তায়ালার প্রশংসা, হামদ, স্মরণ, জিকির করা। #আল্লাহ তায়ালার অনুগ্রহ তালাশ করা, দোয়া, বিনম্রভাবে রোনাজারি ও অশ্রুপাত করা। #আল্লাহ তায়ালার প্রতি কৃতজ্ঞতা, শুকরিয়া আদায় করা। #আল্লাহ তাআলার উপর ভরসা করা। #গায়েব, অদৃশ্যে বিশ্বাস করা। #তাকওয়া, খোদাভীতি, পরহেজগারী অবলম্বন করা। #কোরআন তেলাওয়াত করা , অর্থ জানা,। #কোরআনের প্রতি সন্দেহ সংশয় পোষণ না করা, কোরআনের প্রতিটি অক্ষর, শব্দ, আদেশ-নিষেধ অকাট্যভাবে মেনে নেওয়া। #আল্লাহর দেয়া রিজিক থেকে দান করা। #সৎ কাজের আদেশ উপদেশ করা। #অসৎ কাজের নিষেধ করা। #তওবা করা। সর্বদা আল্লাহতালার ক্ষমার মুখাপেক্ষী থাকা। #সালাত আদায়, কায়েম করা। # সিয়াম পালন করা। #ঋণ পরিশোধ করা যথাসময়ে।#কখনো মিথ্যা, ধোকা, প্রতারণা, ছলচাতুরি না করা। #আমানতের হেফাজত করা। # কখনোই অন্যের সম্পদ গ্রাস না করা। #গোপনে ও প্রকাশ্যে দান করা। #অপচয় না করা, , সময়ের অপচয়, অর্থের অপচয়, সম্পদের অপচয় না করা। #দায়িত্বে কখনো অবহেলা না করা। অফিসের কাজে ফাঁকি না দেওয়া। #ভালো ব্যবহার, উত্তম আচরণ। #মানুষের সাথে কখনো অসদাচরণ না করা। #মাপ ও ওজনে কম না দেওয়া, নেওয়ার সময় বেশী, দেওয়ার সময় কম, এই কর্ম থেকে বিরত থাকা। #কর্জে হাসানা দেওয়া। #এতিম মিসকিনদের সাহায্য করা। # মানুষকে মন্দ নামে না ডাকা। #আল্লাহ তায়ালা কে ভালোবাসা, আল্লাহ তাআলার আনুগত্য করা।#পিতা-মাতাকে ভালোবাসা, পিতা মাতার আনুগত্য করা। #পিতামাতার সাথে সর্বোচ্চ ভালো ব্যবহার ও তাদের খেদমত করা। #সন্তানদের লালন পালন করা। #পরিবারের বরণ পোষণ করা। #প্রতিবেশীদের সাথে ভালো ব্যবহার করা। #আত্মীয় স্বজনের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখা। #কৃপণতা না করা। #গরীব আত্মীয়দের দান তথা সহযোগীতা করা। #মিরাস উত্তরাধিকার সম্পত্তি যথাযথ বন্টন করা। # বিপদে আপদে ধৈর্য্য ধরা। #ওয়াদা, প্রতিশ্রুতি, অঙ্গীকার রক্ষা করা। # অন্যায় কাজে সহযোগিতা না করা। #কোরআনের মহাসত্য বুঝার দাওয়াত দেওয়া। #পর্দা ফরজ।চক্ষু সংযত রাখা, লজ্জাস্থানের হেফাজত করা, লজ্জাশীল হওয়া। #হারাম সম্পর্কে লিপ্ত না হওয়া। #সুদ থেকে সম্পূর্ণরূপে বিরত থাকা। # স্বচ্ছ পরিচ্ছন্ন জীবন যাপন করা। #হালাল খাবার খাওয়া, হালাল ইনকাম করা। #হারাম থেকে বিরত থাকা। #শিরক না করা। # অন্যের দোষ ত্রুটি না খোঁজা। বিনা অনুমতিতে অন্যের ঘরে প্রবেশ না করা, । # অপরকে অগ্রাধিকার দেয়া। #কুফরী থেকে বেঁচে থাকা। #খুন, রাহাজানি, ফিতনা, ফাসাদ, হানাহানি, মারামারি, দলাদলি, কোন্দল, উপদল থেকে বেঁচে থাকা। #প্রতারণা, ধোকা, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি না করা। # অন্যের ক্ষতি না করা। # সর্বদা অপরের উপকার করা। #গরিব, অসহায়, নিঃস্ব, পথিক, অভাবীদের সাহায্য করা। #অপ্রয়োজনীয় কথাবার্তা না বলা।#হকের পক্ষে, নীতি ও ইনসাফের পক্ষে অবস্থান নেওয়া। #জালেম , ফাসিক না হওয়া ও জালিম, ফাসিকের পক্ষে অবস্থান না নেওয়া #বিনয় , নম্রতা, ভদ্রতা, সহনশীলতা অবলম্বন করা। #জাল , জালিয়াতি, টাকা পাচার, শিশু পাচার, মানব পাচার, নারী পাচার, মানি লন্ডারিং না করা। #উগ্রতা পরিহার করা, মধ্যমপন্থা অবলম্বন করা। ইত্যাদি.
ফ্লাট, গাড়ী, টিভি, ফ্রিজ, ওভেন, কলম, পেন্সিল, প্যাড ইত্যাদি গিফটের বিনিময়ে ওই কোম্পানির ঔষধ রোগীদেরকে খেতে বাধ্য করা কিভাবে লিগাল হয়। এই কারনে সাধারন জ্বরের রোগীকে অনেক ডাক্তার ৮/১০ পদের ঔষধ খচখচ করে লিখে দেয়। সাথে নানান টেষ্ট তো আছেই। আপনার কমেন্ট দেখে মনে হচ্ছে আপনি একজন ডাক্তার। তাই মনে হয় কিছুটা আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছেন?
ধর্মিয় অনুভূতি কে কাজে লাগিয়ে যখন দূর্নিতি করে তখন অনেক কষ্ট লাগে কারন ইসলাম শান্তির ধর্ম, ইসলাম দেশজাতিকে শান্তির বার্তা দিবে সেখানে ওনারা করেছেন সম্পুর্ন উল্টা ভোক্তা অধিকার অভিজানকে হাজার ছালাম।
স্যারের কথা শুনে ও ব্যাবহার দেখে বুঝা যায় ভদ্রতা কাকে বলে। স্যার মার্জিত শিক্ষায় শিক্ষত হয়েছেন। স্কুলের শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার সময় এমন আচরণ কথাবার্তা দেখে নিয়োগ দেওয়ার অনুরোধ থাকবে স্কুল কতৃপক্ষের কাছে।আমার বাচ্চাদের জন্য দোয়া চাই
অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে তিনি তার অভিযান পরিচালানোর জন্য অশেষ ধন্যবাদ ও দোয়া কামনা করছি, এভাবে যেন যে কিছুটা হলেও মানুষ প্রতারণা থেকে রেহাই পান। 🇧🇩🇧🇩🇧🇩 ❤✌️✌️🌹🌹🌹
স্যারকে অনেক শ্রদ্ধা আর সালাম। এমন ১০০জন অফিসার যদি আমাদের দেশে থাকতেন! তবে দেশ থেকে দূনীতি' যাদুঘর এ চলে যেত।আফসোস। উনার আগে আরোও কজন এমন অফিসার ছিলেন, উনাদেরকে আপাতত নিশক্রিয় করে রাখা হ য়েছে।😢
কিছুই হবে নারে মগা আসল জায়গাই সমস্যা। তোমার দৃষ্টি শক্তি এতটা প্রসারিত নয় তাই দেখতে পারবা না। সবই লোক দেখানো সার্কাস। নইলে ব্যাংকের হাজার হাজার কোটি লাপাত্তা হল কেমনে।
স্যার আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনি একজন আছেন আমাদের গর্ব আমাদের দেশের গর্ব অন্তত আপনার উছিলায় এই সমস্ত ভেজাল পণ্য থেকে সাধারণ মানুষ কিছুটা হলেও রক্ষা পাবে ❤❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ, মাশা-আল্লাহ! সদা হাস্যোজ্বল এতোটা ভদ্র প্রকৃতির এই অফিসার সাহেব! আমি বিস্মিত তাঁর ব্যবহারে, তাঁর প্রশংসনীয় দায়িত্বশীলতায় আমি আশ্চর্যান্বিত। দোয়া অফুরান ভালবাসা নিরন্তর।
স্যার আমি সৌদি আরবে থাকি এখানে যে কোনো পণ্যের গায়ে উৎপাদনের মেয়াদ ও মেয়াদ উত্তীর্ণ ডেট দাওয়া হয় । সাধারণত একটা ডিমের গায়ে পর্যন্ত সৌদি আরবের আইন অনুযায়ী উপাদান ডেট এবং মেয়াদ উত্তীর্ণদের দেওয়া হয় উনারা যে কথাগুলো বলছে সবগুলো মিথ্যা কথা আমি বর্তমানে সৌদি আরবে আছি।
আমি মক্কাতেই থাকি কিন্তু আমি কখনোই আবে জমজমের ৩০০ এম এল এর বোতল আমি কখনোই দেখি নাই তবে জমজম ওয়াটার নামে মক্কাতে একটা শরিক আছে এই সরিকার পানি সাধারণ পানির মতই
ধন্যবাদ এত সুন্দর অভিযান পরিচালনা করার জন্য। শুধু জরিমানা না করে ২/৩/৫/১০ বছর জন্য জেলে পাঠিয়ে দিন। তা না হলে এদের শিক্ষা হবে না। পাশাপাশি যারা খাবারে ভেজাল করে তাদেরকে শুধু জরিমানা না করে জেলে পাঠিয়ে দিয়েন এতে অন্য অসৎ ব্যবসায়ী গুলো সোজা হয়ে যাবে। তা না হলে বদমাশগুলো আবার একই কাজ করবে। ধন্যবাদ
ভুক্তা অধিকার অফিসের স্যারের নাম্বারটা খুব দরকার ছিল আমাদের নাখালপাড়া রেল গেইট পার হয় ওয়াল টোন ফ্রিজের দোকানের কাচা কাঁচি একটি গরুর মাংসের দোকান আছে সে অপরিচিত মানুষ দেখলেই পানি যুক্ত মাংস দেয় আমি ওনার কাছে থেকে মাংস নিয়ে হাল্কা চিপ দিতেই পানি বেরিয়ে আসে ভয় দেখিয়েছি তার পর আবার এই পানি মিশিয়ে মাংস রাখে অপরিচিত মানুষ কে বোকা বানিয়ে দেয়
বড় বড় প্রতিষ্ঠান কে দেখেছি ১০,২০ বা ৪০,৫০ হাজার টাকা জরিমানা করতে অথচ তারা দুর্বল বিধায় তাদের কে ৩ লাখ টাকা করছেন এটা টিক হয়নি আল্লাহর নিকট আপনার হিসাব দিতে হবে এই জুলুমের কারণে