সলিমুল্লাহ স্যার শুধু একজন ব্যক্তি নন। স্যার আমাদের National Treasure । আমাদের এই দেশের তরুণদের ভাগ্য খারাপ ; আমরা তেমন কোন পন্ডিতের দেখা পাই নাই। স্যার তার ব্যতিক্রম। স্যারের দীর্ঘায়ু ও সুস্বাস্থ্য কামনা করি।
@shuwarerbaiccha muhammod ভ্রাতেঃ তুমি শুয়োরের বাচ্চা হয়েও যে একজন বিখ্যাত ব্যক্তির নামে নিজের নাম রেখে দিয়েছ, তা অতিশয় চিত্তাকর্ষক। মুসলমানদের নিরক্ষর নবীর নাম যে অপর নিরক্ষর চতুষ্পদ শুয়োর জাতির মাঝে এমনভাবে ছড়িয়েছে যে তারা তাদের বাচ্চাদের নাম আরবের মেষপালক নবীর নামে রাখছে(ফর এক্সাম্পল তুমি), ইহা দেখে আমরা প্রমোদ অনুভব করছি।
আহ! একইসাথে প্রাণটা ভরে গেল আনন্দে এবং বেদনাবিধুর হল দুঃখে। আনন্দ পেলাম অধ্যাপক সলিমুল্লাহ খানের সুন্দর সহজ কিন্তু অত্যন্ত তথ্যসমৃদ্ধ আলোচনা শুনে। আর দুঃখ অনুভব করলাম এই জন্য যে তার মত একজন বহু প্রতিভা সম্পন্ন মানুষকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়োগ দেওয়া হয়নি। আমাদের দেশের তথাকথিত শিক্ষিত বুদ্ধিজীবী অধ্যাপকরা মনে হয় ভুলে গেছেন যে একজন সত্যিকারের অধ্যাপক শুধু তার বিষয়ভিত্তিক জ্ঞানের মদ্ধেই সীমাবদ্ধ থাকেন না; তাকে একই সাথে জ্ঞানের অন্যান্য শাখায়ও বিচরণ করতে হয়। সলিমুল্লাহ খানের কথা শুনলে মনে মনে কল্পনা করি কেমন হত যদি আমাদের দেশের বেশিরভাগ অধ্যাপকরা তার মত জ্ঞানতাপস হতেন? আমি অবাক হয়ে যাই তিনি কিভাবে আইন ও অর্থনীতির ছাত্র হয়েও ভাষা, সাহিত্য, দর্শন, ইতিহাস, রাজনৈতিক ও সাহিত্য তত্ত্ব এত জটিল ও কঠিন বিষয়ের উপর এত দখল রাখেন। দোয়া করি আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে যেন ভবিষ্যতে তার মত জ্ঞানতাপসদের জায়গা হয়, কোন পদলেহনকারী দলকানা মানুষদের নয়।
সলিমুল্লাহ খান সাহেবের বক্তব্য খুবই ভাল লাগে যত শুনি তত শুনতে ইচ্ছে করে। আমরা হতভাগা জাতি স্যারের মত যোগ্য মেধাবী রুচিশীল গুনি জন কে দেশের কোন কাজে লাগাইতে পারে নাই।
এটা একটা ভ্যালিড কমেন্ট এই টক সম্পর্কে। তবে,অধিক জ্ঞানী শিক্ষকদের এই সমস্যাটা কমন। বিস্তারে যেয়ে তারা অনেকসময় খেই হারিয়ে ফেলেন। আবার অন্যদিক থেকে বলতে হয়, একজন সফল শিক্ষকের মূল কাজই হলো জ্ঞানের বিস্তারের দিকে শিষ্যের দৃষ্টি আকর্ষণ করে যেতে থাকা। প্রশ্ন জাগিয়ে দেয়া। সকল প্রশ্নের উত্তম অথচ অসম্পূর্ণ উত্তর দেয়া; যেন তা শিষ্যের মনে জ্ঞানের ক্ষুধাকে ক্রমাগতই চাগিয়ে দিতে থাকে। এটা একটা আর্ট। সলিমুল্লাহ খানের এটা একটা ট্রেডমার্ক স্টাইল।
'কি' ও 'কী' - কথ্য ভাষায় হয়তো এই দুটোর দরকার নেই কিন্তু লেখ্য ভাষায় এ দুটো থাকলে লেখার অর্থ বুঝতে সুবিধা হয়, যেমন - ১. আপনি কি খাচ্ছেন ? (Are you eating ?) ও ২. আপনি কী খাচ্ছেন ? (What are you eating ?)। লক্ষ করলে বুঝতে পারবেন আমরা যখন বলি, "আপনি কী খাচ্ছেন ?", তখন 'কী'-এর উপর বল বা শ্বাসাঘাত বা ঝোঁক (stress) পড়ে আর যখন কোনো হ্রস্বস্বরে শ্বাসাঘাত পড়ে, তখন সেই হ্রস্বস্বরটা হ্রস্বস্বর থেকে দীর্ঘস্বর হয়ে যায়। তো, আমি লেখ্য ভাষায় 'কি' ও 'কী'-এর মধ্যে পার্থক্য রাখার পক্ষপাতী।
ড.সলিমুল্লাহ খান ভাষা বিজ্ঞানী না হয়েও প্রায়শই বাংলা বানানরীতি নিয়ে নানা কথা বলে থাকেন।তাঁর উত্থাপিত বানানরীতি বিষয়ে প্রকৃত ভাষাবিজ্ঞানী -গবেষকদের মতামত জানা জরুরি। কোন মানুষের পক্ষেই সবজান্তা হওয়া সম্ভব নয়।
আমার মনে হয় বাংলা ভাষায় আঞ্চলিক টান থাকা কোনো শ্রুতিকটুতা নয়। কলকাতার বাংলা ছাড়া বাকি সমস্ত অ্যাকসেন্ট যদি শ্রুতিকটু হয়, তাহলে পৃথিবীতে বলা আশি শতাংশ ইংরেজিই শ্রুতিকটু...
গবেষণা করলেই কেউ বিশেষজ্ঞ হয়? কাজী নজরুল,রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর উনাদের কি গবেষণা আছে কোনো ভাষা নিয়ে? উনি যে রবিন্দ্রনাথ ঠাকুরের ও অনেক প্রশংসা করেছেন অনেক বক্তৃতায়,আপনি দেখেছেন? এমন একজনকে সরাসরি বেয়াদব বলাটা ঠিক না।এতে করে আপনার মনমানসিকতা প্রকাশ পায়।
অসাধারণ আলোচনা! একটা কথা উল্লেখ না করে পারছি না (এটা কোনও মতামত নয়) - নৈহাটির ঋষি বঙ্কিম কলেজে আমার বাবার জ্যেষ্ঠ সহকর্মী ছিলেন ওনার উল্লেখ করা সত্যজিৎ চৌধুরী (অধুনা প্রয়াত, অনেক বয়েস হয়েছিল)। একবার ওনার সঙ্গে ঘণ্টাখানেক ভাষা নিয়ে আলোচনার সুযোগ ঘটেছিল ওনার নৈহাটির বাসায়। সেখানে উনি কিন্তু অর্থ-পার্থক্যের কারণে 'কি' ও 'কী' এর প্রয়োগের পক্ষেই কথা বলেছিলেন। এছাড়াও উনি 'শাদা', 'শনাক্ত' ইত্যাদির বানান এভাবে 'শ' দিয়ে লেখার পক্ষে ছিলেন। এই বিষয়ে ওনার মূল বক্তব্য ছিল "যেমন উচ্চারণ, তেমন বানান।"
@@shihabuddin4275 ঐ মূল বক্তব্যটাই ওনার যুক্তি ছিল, আমার নিজের ঐভাবে লিখতে একটু অস্বস্তিই হয়! যেহেতু উনি আর জীবিত নেই তাই এর বিশদ ব্যাখ্যা আর কোনোদিনই পাওয়া যাবে না!
@@shihabuddin4275 হ্যাঁ, ঠিকই! আর বাংলাভাষার উপভাষিক উচ্চারণ বৈচিত্র্য এত বেশি যে ঐভাবে লিখলে তাল রাখা মুশকিল হতে পারে! তাই ভাষা প্রমিত না হোক, বানান প্রমিত হওয়ার দরকার আছে!
প্রশ্নঃ বাঙলা শব্দের বানানের পরিবর্তন নিয়ে বর্তমান যা চলছে সে বিষয়ে আপনার মত কী ? উত্তরঃ এ বিষয়ে আমার মতামত “বানান বানানোর বন্দরে” নামক পুস্তিকায় জানিয়েছি। তবু এখানেও দু’একটা কথা বলি। বর্তমানে কেউ কেউ এবং কোনও কোনও পত্রিকা যেভাবে নয়া বানান চালু করতে চাইছে তার মূলে কোনও নীতি নেই। না তাত্ত্বিক , না ব্যবহারিক। পাশাপাশি সংস্কৃত শব্দে ‘ঈ’ রাখা হবে, বাঙলা শব্দে হবে না (যেমন স্ত্রীলিঙ্গের শব্দে ) , এই নিয়ে অনর্থক বিভ্রাটের সৃষ্টি করা হচ্ছে। বাঙলা অ-কারের উচ্চারণে কোথাও কোথাও অ-টা ‘ও’ বা ও -এর মতো উচ্চারিত হয়। কিন্তু তাই ব’লে আধা-ও উচ্চারণের ‘ছিল’, ‘গেল’-কে পূর্ণ ও করার কোন্ যুক্তি থাকতে পারে ? ‘চীন’ বানানটাকে তার চিরপ্রসিদ্ধি অবহেলা ক’রে ‘চিন’ -যার অর্থ ‘চেনা’ও হতে পারে-এমনটা ক’রে কী উন্নতি ঘটানো হচ্ছে ? লক্ষ এবং লক্ষ্য , বাড়ী ও বাড়ির মধ্যে বানানের তফাৎ রাখলেই তো অর্থবোধের দিক দিয়ে সমীচীন হয়। একাকার ক’রে লাভ হচ্ছে, না ক্ষতি হচ্ছে ? একটা নীতি মাথায় রেখে বলা যেতে পারে যে ই- ঈ কারের বেলায় স্ত্রীলিঙ্গে ও বিশেষণবোধক শব্দে ‘ঈ’ থাকুক , ভাব- বিশেষ্যে ‘ই’ থাকুক , যেমন -কাঁদুনি, বকুনি প্রভৃতি। এরকম নীতির মধ্য দিয়ে চললে কী শিক্ষার্থী কী সাধারণজন কারও বুঝতে অসুবিধা হয় না। আমার মনে হয়েছে, বানান সংস্কারকেরা যুক্তিবিচারে না গিয়ে উৎকট কিছু একটা দেখিয়ে নাম কিনতে চান, আর সংবাদপাত্রিকেরা নিজেদের খুব আধুনিক ব’লে জাহির করতে চান, যার জন্য বানানে গোলমালের সৃষ্টি হচ্ছে। তবে একথা ঠিক যে দু’একটা ক্ষেত্রে সামান্য বদল করা হ’লে লাভ বই ক্ষতি হবে না। এমন কি সংস্কৃত বানানের দুরুহতাও স্থানবিশেষে কাটিয়ে নিতে পারলে ভালোই হয়। এসব কথা আমি ‘বানান বানানোর বন্দরে’ পুস্তিকাটায় জানিয়েছি। professorkhudiramdas.com/files/ebooks/e-book-banan-bananor-bondore-khudiram-das.pdf
ধন্যবাদ। আপনার পুস্তিকাটি বিনামূল্যে পড়ার সুযোগ দেয়ায় কৃতজ্ঞ বোধ করছি। পুস্তিকাটিকে আরেকটু বাঁধাধরা করে আপনার সংক্ষিপ্ত পরিচয় এবং আরো দুই একটি বইয়ের নাম অন্তর্ভুক্ত করলে আমরা লাভবান হতাম।
Subhan Allah (Glory be to Allah), Alhamdulillah (Praise be to Allah), Allahu Akbar (Allah is Great), and La ilaaha illa Allah (There is no god except Allah).
Be positive..... Jodi arokom e hy tbe seta amder jnno khub valo.... Karon ki janen karon amra tkn r o akjon darsonik pabo, pabo akjon pondit.... Seta amder jnno valo noi ki
The speech is insightful as usual. But, The Religion of India এর অনুবাদ --ভারতের ধর্মসমূহ--করে আহমদ ছফা কোনো ভুল করেননি। Countable noun এর পূর্বে the article থাকলে তার অর্থ plural হয়।
আলোচ্য বিষয় হচ্ছে,বাংলা ও প্রমিত বাংলা সমাচার কিন্তু উনি অন্য বিষয়ই বেশি বলছেন; ফলে মূল বিষয় সম্পর্কে আমরা ওনার বক্তব্য ঠিক কি,জানতে পারলাম না। উনি প্রায় সব আলোচনাতেই অন্য অপ্রাসঙ্গিক বিষয় বেশি আলোচনা করেন। উনি যেন আলোচ্য বিষয় এর ওপর ই তাঁর আলোচনা বেশি সীমাবদ্ধ রাখেন,তাহলে আমরা উপকৃত হবো। বিষয়টি ওনার নজরে আনার জন্য অনুরোধ করছি।
@shuwarerbaiccha muhammod আরে ছাগলের তিন নাম্বার বাচ্চা এই কমেন্টের মানে হলো সলিমুল্লাহ স্যারের জ্ঞানের বা পড়াশোনার গভীরতা বুঝানোর জন্য। আর আরবি হচ্ছে একটা ভাষা, পড়াশোনা নাহ ছাগল। তুই যে কত বড় শিক্ষত তা তোর গালাগালি আর অশ্রদ্ধাপূর্ণ ভাষা শুনলেই বুঝা যায়। আমেরিকা থেকে পিএইচডি, সাবেক আইবিএ প্রফেসর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রথম শ্রেণীতে আইন বিভাগ সমাপ্তি, রেগুলার মেইনস্ট্রিম টকশোতে আমন্ত্রণ ইত্যাদির মধ্যে একজনও তোর বাপের চৌদ্দ গুষ্টির মধ্যে কেউ আছেরে ছাগলের তিন নাম্বার বাচ্চা। মিডিল ইষ্টের কোন জায়গায় মেসকিন হিসাবে আছচ, তোদের আরবরা মেসকিন কেনো ডাকে তা তোদের আচরণে স্পষ্ট।
লীলা’কে || ড.নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া সে দিনের কথা মনে আছে লীলাবতি? আমাদের অলৌকিক অভিসারে নির্দোষ লীলার বিহারে শাখায় শাখায় আশিস বিলিয়ে ওষুধি-বনস্পতি, আমাদের প্রমত্ত প্রেমে দেখালো কী-সব তেলেসমতি! যে দিন শ্রাবণমুখর সন্ধ্যায় সা-রে-গা-মা-পা-ধা-নি-সা’য় পত্র পল্লবের বোঁটায় বোঁটায় টাপুর টুপুর বৃষ্টির ফোঁটায় মোহন সুরের মূর্চ্ছনা ছড়িয়ে দিলো আলো-ছায়ার আবেশ যোজনায়। সে দিনই তোমার সঙ্গে আমার প্রথম দেখা অবশ্য এর আগেও হয়েছে চোখে চোখ রাখা; সে সব চোখাচোখি কোনক্রমেই দেখা নয়, বলতে পারো গ্রন্হের প্রচ্ছদ পরিচয়; তিন শ’তেত্রিশ পৃষ্ঠার পুরো বইটাই বাঁকি; না পড়ে কেবল উদাস মনে চোখ বুলিয়ে রাখি। সে অর্থে নীপছায়ায় দুজনের হাতে হাত; বলতে পারো, দেখার মতো দেখা’র সেদিনই সূত্রপাত। চকোরিয়ার চারুঘাটে কেতকি কদমতলে পায়ে পায়ে জলকেলি দিঘির কাজলা জলে; কে আকুল করেছে বেশি- কদম না কেয়া? আমরা জানিনি, জেনেছে নজরের খেয়া। সে খেয়ায় পারাপার হলো কী-না মন, সে খবর রাখাটা কি খুউব প্রয়োজন? পারের কড়িই গেছে রসাতলে যার, তার আবার কোন খেয়া, কোন পারাবার? মমতার জলস্নাত কদম-কেয়ার কী মৌমিতা সুবাস! তুমি আর আমি ছাড়া, জানো লীলা! সুবাসের গভীর দীর্ঘশ্বাস। ফুলের সুবাস আর আমাদের শ্বাস, একাকার না হলেতো অকালেই প্রেমের বিনাশ। আকুল ভাবনায় কে ছড়ালো গনগনে আগুন সে কি নীপতরুর পেলব প্রসূন! নাকি, আমাকে তোমাতে ভোলানো যমুনার জলোচ্ছ্বাসে ভেসে যাওয়া কূল! নাকি, তনুর তরঙ্গে দোল-দোলানো ‘বাদল দিনের প্রথম কদমফুল’! ঠিক কে পেয়েছিল আমার অবুঝ ভালোবাসা, বল তো? ঠিক কে চেয়েছিল আমার অবুঝ ভালোবাসা, বল তো? জানি, বরাবরের মতই গদ্য রীতিমতে স্পষ্ট করে জবাব দেবে না তুমি। গদ্যের বিপরীতে পদ্য হলেও হয়তো-বা বোঝা যেত কিছু; কিন্তু না ; গদ্যে নয়, পদ্যে নয়, তোমার জবাব কবিতায়; আর কবিতার ভাবে জবাবের জবা কালেভদ্রে কলি ফোটালেও আঁধফোটা ফুলও ফোটায়নি যুগ-যুগান্তে, কাল-কালান্তে, কিংবা সত্তর বসন্তে। তবুও প্রাপ্তি ছিল সেই অর্থহীনতায়; সব অর্থ কি পাওয়া যায় অর্থবোধকতায়! বলতো লীলা ! অর্থ খুঁজলে কোন প্রেম অর্থবাচক হয়? আমাদের যেমনটা বিশ্বাস; প্রেমের অর্থ ভাষায় থাকেনা থাকে মর্মবোধের ভিন্ন মাত্রায়, কিংবা, সেই মুলুকে অন্তহীন অভিযাত্রায়। কিন্তু দেখো, কী কদর্য বাস্তবতা! প্রেমেও আজকাল পদ্যের পেলবতা চায় না মায়ামন বিহারি, কবিতার সরসতা চায় না প্রেমের বেরসিক বেপারি, নিহিতার্থকে গিলে খায় বহিঃরঙ্গের কুহেলি বাহার , এভাবেই সভ্যতা হয় অভব্যের অকিঞ্চন আহার । গদ্যের গদার ঘায়ে ঘাড় ভাঙলেও ঘায়েল হয় না নন্দদুলাল, কারণ জলবৎ তরলং; কালটা যে ঘোর কলিকাল। বাঁশে এখন হয়না সুরের ডাকাতিয়া বাঁশি বরং ডাকাতির কাজে সদর্প লাঠি হয় দস্যুর পেশিবহুল হাতে, মেতে উঠে অসহায় গৃহকর্তার সাথে তাকে নিঃস্ব করবার পৈশাচিক সংঘাতে। অথচ দেখো, কী আশ্চর্য লীলাবতী; ললিতা আমার! আমরা দুজন ভুবনে ভুবনে কত প্রেম করেছি শুমার। প্রেমের অবারিত প্রান্তর তবুও বিরান ধু-ধু বালুচর , কাব্যের নকশি কাঁথার মাঠে শ্বাপদ সরীসৃপ বাঁধিয়াছে ঘর। কাব্যের জলসা এখন পেঁচা আর বাদুরের বাড়ি, কবিতার চুলোয় আর চড়েনা তো হাড়ি। উনুনে আরামে ঘুমায় বিশ্বাসি বিড়াল, জানিনা ভাসাবে কারে স্রোতে মহাকাল? কবিতার ভিটায় খোশখেয়ালে ঘুঘু চরে কোলা ব্যাঙ পড়ে থাকে চিৎ হয়ে মরে। চিকা-চামচিকে খেলে গোল্লাছুট মাঠে পরিত্যক্ত কুঞ্জের শেওলার চৌকাঠে। কিন্তু হায় ! কবিতার কোমল জমিন বাদে কোথায় আর প্রেম উপ্ত হবে লীলা? বীজের জন্যে চাই পলিমাটি কতটুকু কাজে আসে পাললিক শিলা? ব্যূহভেদ করে কেমন করে মন যাবে বাইরে গোলকের? কদম-কেয়া’রা কেমন করে অংশি হবে প্রেমের পুলকের? কী আর বলবো লীলা! দিন-দিনান্তে কত আর সহ্য হয় এতো মাজা-ঘষা , গোলেমালে দিন যায় কিছুতেই পাই না ভরসা। প্রেমের ভবিতব্যে দেখি অনিবার ঘোর দুর্দশা! -০:০- •শিহাব সাত্যকি•
@Mahin Mahmood পুরাই ফালতু কথা। এর বাইরে সন্যাসী বলেও একটা কথা আছে। আরও বহু ক্যাটাগরি পাওয়া যাইতে পারে। এই দুইটা মাত্র নহে। তবে যাক, একই মন্তব্য কপি-পেস্ট না করে অন্য কিছু পাওয়া যাবে।
মহাশয় একজন পণ্ডিত লোক নিঃসন্দেহে। অনেক পূর্বজ বা বর্তমান জ্ঞানী গুণী ব্যক্তিদের অনেক রকম ত্রুটি আবিষ্কার করে তাদের প্রতি যে সকল অসন্মানসূচক বাক্য প্রকাশ করেছেন সেটা একেবারেই মেনে নেওয়া যায় না। একটা কথা মনে রাখা প্রয়োজন যে কোন মানুষ সর্বার্থে কখনো ত্রুটিহীন হতে পারে না। তিনি যতবড় পণ্ডিত হোন না কেন । এমনকি আপনি নিজেও সমালোচনার ঊর্ধ্বে নন । কারন সকলেই শেষপর্যন্ত একজন মানুষ ঈশ্বর নন। কাজেই কারোর সমালোচনা করতেই পারেন তার অসম্পূর্ণতা নিয়ে , কিন্তু সেইসব প্রাত: স্মরণীয় গুণীজনদের প্রতি অবজ্ঞাসুলভ শব্দ বা বাক্য প্রয়োগ করে আপনার জ্ঞানের বা পাণ্ডিত্যের ক্ষুদ্রতা ই প্রকাশ করে ফেলেছেন।
I doubt you watched his speech till the end. That's what he said. He is not a creator nor creative, but he can analyse other's creations with references to similar creations from different civilizations in history. That itself is a great skill to generate comparative insights on a specific domain.
Bhai how are you standing on the same point for long time. I believe there is some investment to reserve the advantage from youtube. who is financing actually! What is the goal. RU-vid is becoming funny
ক্রিটিসিজম তো টকিং ইল না। ঠিক কোনটা তিনি না-হক সমালোচনা করলেন, সেটা বরং পয়েন্ট টু পয়েন্ট ধরে দেন৷ সেটা কাজের কাজ হবে। সলিমুল্লাহ খান তো স্পেশিফিক পয়েন্টে পণ্ডিত-মূর্খতা তুলে ধরেছেন। আপনিও খানের মূর্খতা তুলে ধরুন, আমরা আলোকিত হই।
It doesn't call ill criticism. It is criticism and it is well accepted and respected across the fraternity of scholars. A scholar or a scientist will criticise his colleagues or counterparts. It is absolutely normal and that is their job.
Excuse me sir, I am Hasan from India, sir I think "pani" is a Arabian word. And we are following Islam religion so there are many word we use easily like Pani. I think we should use jol as bangali. There are many word in the world they are coming like stream. Like mobile, excuse me sir can you tell me what's means mobile in bangla. ( motho phone. Or chholo bhash.) Please explain me sir. Thanks my dear sir.
হা হা হা!!! প্রায় সারা ভারতই তো পানি বলে। তাতে কি জল শুকিয়ে যায়? আমরা জলও বলি পানিও বলি। "আপনারা" কী বলেন? শুধুই জল? তাহলে তো "আপনাদের" শব্দ-সমৃদ্ধির বিস্তার এমনিতেই অর্ধেক হয়ে গেল! শুধু জলে যে অগাধ তৃষ্ণার তৃপ্তি হয় না ভাই! পানি-ও চাই। সে চাওয়াটা কি খুব বড় অপরাধ? কল্লা কেটে জলে ভাসিয়ে দেবেন?
@@shmpowerfulenglish7983 Hasan, pani is NOT Arabian term. You must have known that Arabic doesn’t have even the letter "pa" প which is required to write "pani". Jol and pani both has roots in Sanskrit. Out of ignorance, the Bengali Muslims are singled out for using the word পানি-pani commonly. But such people don't know that in Bangladesh, jol and pani both are used side by side, and this enriches the Bangla vocabulary. We say, " osrujol" অশ্রুজল, but "nodir pani" নদীর পানি। Where is the problem in it? Such debate is a useless one.
অত্যন্ত অগুরুত্বপূর্ণ এবং গায়ের জোরে দেয়া বক্তৃতা। জনাব আজমের বইটি উনি সম্ভবত পড়েননি। বা, পড়েছেন, বোঝেননি। কি/কী নিয়ে এত উতলা হবার কিছু নেই। তেমনি চমস্কি ভাষার কি বোঝেন বা বোঝেন না, সেটাও সলিমুল্লাহর কাছে শোনার প্রয়োজন নেই। সলিমুল্লাহ নিজে চমস্কি বোঝেন তো? পড়াশোনা করেছেন? না, বাড়িতে বই নিশ্চয়ই থাকবে। আমার তো মনে হয় সলিমুল্লাহ কোনোকিছুরই কোনোকিছু জানেন না। আর, ভাষা ওরকম কুমারী নারীর মত পবিত্র কিছু সংস্কার নয় যে কি/কী ব্যত্যয় ঘটলে বিরাট ক্ষতিসাধন হবে। আসলে যাদের কথা বলার কিছু নেই কিন্তু স্বভাবগত বাঁচাল, তারাই এসব বিষয়ে 53 মিনিট বকবক করে। 53 মিনিটের আলোচনায় সলিমু যথারীতি চূড়ান্ত বিভ্রান্ত, বিক্ষিপ্ত, এবং বিষয়বহির্ভুত। ভাট বকে গেলেন। হ্যাঁ, 53 মিনিট পুরোটাই আমি শুনেছি। না শুনে/দেখে/পড়ে/জেনে কিছু বলা অনুচিত। সলিমুল্লাহ অবশ্য না পড়েই ঘোষণা দেন অমুকে তমুক জানে না। সলিমুল্লাহর স্তাবকরা একেকটা কার্টুন। আমার এই মন্তব্যের রিপ্লাইতে তেমন কিছু কার্টুন অবশ্যই হাজির হবে।
কার্টুন হয়েই হাজির হলাম। কি বলেন? আপনি সলিমুল্লাহকে অপছন্দ করেন সেটা কমেন্টে এক লাইনে লিখলেই পারতেন। এত বড় গুরুত্বহীন ও বিদ্বেষপূর্ণ কমেন্ট আপনার মত মূর্খেরই মানায়। সলিমুল্লাহ তাঁর ভাষণে বলেছেন, 'আকল মান্দ কে লিয়ে ইশারাহি কাফি হে। আথবা 'মুরগি ডিম পাড়ে। আমি তো ডিম পাড়তে পারি না শুধুু বললাম কোন ডিমটা বড়, আর কোনটা ছোট।' এগুলোর মর্ম বুঝলেও এভাবে আবালের মত কমেন্ট করতেন না। তিনি ৫৩ মিনিটের বক্তৃতায় শুধু প্রশ্ন তুলেছেন। আপনি শিক্ষিত হলে, তা নিয়ে গবেষণা করতেন এবং সলিমুল্লাহ খান কি ঠিক বলেছেন নাকি বলেন নি তাও পরিমাপ করে নিতে পারতেন। কিন্তু আপনি শুধু বলেছেন, সে বাচাল,পড়া শুনা না করেই বক্তৃতা দিতে এসেছে, চমস্কির কোন বই পড়েনি ইত্যাদি ইত্যাদি। বর্বর কোথাকার। যাই হোক কমেন্ট যখন করেই বসেছেন তো উত্তর নেন। bidhanrebeiro.wordpress.com/2020/08/17/%e0%a6%9a%e0%a6%ae%e0%a6%b8%e0%a7%8d%e0%a6%95%e0%a6%bf%e0%a6%b0-%e0%a6%ad%e0%a6%be%e0%a6%b7%e0%a6%be%e0%a6%9c%e0%a7%8d%e0%a6%9e%e0%a6%be%e0%a6%a8-%e0%a6%93-%e0%a6%b8%e0%a6%b2%e0%a6%bf%e0%a6%ae/
সমালোচনা করার আগে, তাঁর মত কিংবা তাঁর থেকে খানিকটা যোগ্য সম্পন্ন ব্যক্তি হলেই সেটা করা যেতে পারে। কিন্তু ভাইজান আপনি দেখি হেটার হিসেবে চলে আসলেন...! এমন একজন ব্যক্তিকে আপনার হজম করতে সমস্যা হবেই যেহেতু আপনার লিভার ভালো না। যদি রিয়েল টাইমে কমেন্টস পড়তাম, তবে কি/কী এর জায়গায় আপনার একটা দাঁত লাগিয়ে দিতাম😡
কি অসম্ভব রকম তীব্র খেদ আর ঘৃনা আপনার! আপনিই আসল গুরু। তা আমাদের মাঝে জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দেবার জন্য একটা চ্যানেল খুলে কিছু জ্ঞানগর্ভ বক্তৃতা দিতে বাধা নেই নিশ্চয়ই?