শয়তান আছে, এটা বিশ্বাস করা হল, অথচ জীবন্ত অলৌকিক গ্রন্থ কুরআনের বাণী বিশ্বাস করা হচ্ছে না - এতে বুঝা যায়, এখানে সব ইসলাম বিরোধী গ্রুপের কর্মকান্ড হচ্ছে, হবে, যারা স্বেচ্ছায় নিজের সাময়িক লাভের আশায় ইসলামের ক্ষতির পরিবর্তে নিজের ঈমান ও পরকালের ১২ টা বাজাচ্ছে। তোমাদের মত এমন অনেক ইবলিশের দাস আছে, যারা নিজেরাই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, হবে- এটাই শয়তানের প্রতিদান। শয়তান তোমাদের উপর নির্ভরশীল না। শয়তানের অনেক দাস আছে। তোমরাই শয়তানের উপর নির্ভরশীল। তোমরা শয়তানের দান-প্রতিদান (যা আসলে শয়তানের প্রস্রাব-পায়খানা সমতুল্য) পাওয়ার জন্য লালায়িত, যা দিয়ে তোমরা দুনিয়ায় বিলাসীতা করতে চাও। শয়তান তোমাদের ভালবাসেনা, ভালবাসে তার কাজকে। তোমাদের মত অনেক ইবলিশের দাস দুনিয়ায় ছিল, আছে। কিন্তু তাদের শেষ পরিণতি ভাল হয়নি। হবেও না। তারা মরেছে নিকৃষ্টের মত, মরেও নিকৃষ্ট থাকবে। আর তাদের জন্য রয়েছে সর্বশক্তিমান আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে লা’নত (নিকৃষ্ট প্রতিদান)। পরকালে শয়তান তোমাদের পক্ষে কিছুই করবে না। উল্টা তোমাদেরকে বলবে, “আমাকে বিশ্বাস করতে কে বলেছে? তোমাদের কাছে কোরানের বাণী ছিল, সেখানে উল্লেখ ছিল যে, আমি তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু, তোমাদের ধোঁকা দিব, ক্ষতি করব। তারপরও তোমরা আমাকে বিশ্বাস করে নিজের ক্ষতি নিজেই করেছ। এখানে আমার কোন দায় নেই।”
ভাই আপনার নাম টা এত সুন্দর কিন্তু এই শয়তানের বই কেন চান।ভাই প্রত্যেক টা কথা ভুলবাবে বুজানো হচ্ছে।যদি কোরআন এর জ্ঞান একটুও থাকে তাহলে বুজতে পারবেন এটা দাজ্জালের চ্যালাদের কাজ।
""" আরজ আলি মাতুব্বর"""।নাস্তিকদের মাঝে বহুল পরিচিত একটি নাম,যাকে নাস্তিকরা দার্শনিক এবং স্ব-শিক্ষায় শিক্ষিত বলে থাকেন।আসলেই কি আরজ আলি দার্শনিক?¿? "" শয়তানের জবানবন্দি "" আরজ আলির বিখ্যাত একটি প্রবন্ধ। আসুন দেখা যাক এই প্রবন্ধে আরজ আলির কিছু মূর্খতা ও অজ্ঞতার বহিঃপ্রকাশ। ১)আরজ আলি জানতেন না শয়তান জ্বিনদের একজন।তাই এই প্রবন্ধে শয়তানকে বারবার ফেরেস্তা বলে উল্লেখ করেছেন। ২)আরজ আলির বক্তব্য শয়তানকে আল্লাহর নূর থেকে সৃস্টি করেছেন,যে কারনে শয়তান জাহান্নামের আগুনে জ্বলবে না।এটাও একটা ভূল তত্ত্ব। শয়তান হলো জ্বিনদের অন্তর্ভুক্ত এবং জ্বিন জাতিকে আল্লাহ সৃস্টি করেছেন আগুন দিয়ে। ৩)বয়োজ্যেষ্ঠ মানেই সম্মানিত এর পক্ষ আরজ আলি যে যুক্তি উত্থাপন করেছেন তা সম্পূর্ণ যুক্তিযুক্ত নয়। পদমর্যাদার ক্ষেত্রেও একধরনের সম্মান পরিলক্ষিত হয়।সেনাবাহিনী,নৌ বাহিনী বা অন্যান্য ক্ষেত্রে পুত্র যদি পদমর্যাদায় পিতার চেয়ে উপরে থাকে তাহলে পিতা পুত্রকে সম্মান করতে বাধ্য।আর এই সৃস্টিজগতে কে শ্রেষ্ঠ কে অধম এটা আল্লাহ নির্ধারণ করবেন, আরজ আলি, না। ৪)আরজ আলির বক্তব্য, বেহেস্তে যৌন ক্রিয়া নিষিদ্ধ এর ফলে বেহেস্ত নাপাক হয়ে যায়।তাহলে বেহেস্তে হুরদের কাজটা কি?¿? ৫)আরজ আলি বারবার শয়তানের বিভিন্ন সুযোগ সুবিধার কথা উল্লেখ করে বুজাতে চেয়েছেন শয়তান অভিশপ্ত না বরং আল্লাহর বিশেষ রহমতে শয়তান মানুষ এবং ফেরেস্তাদের চেয়ে ভালো আছে। আরজ আলি যদি কুরআন পড়তেন তাহলে অবশ্যই জানতেন, আল্লাহ তায়া’লা শয়তানকে কেয়ামত পর্যন্ত অবকাশ দিয়েছেন।তার মানে এই নয় যে শয়তান অভিশপ্ত নয়।শয়তান অবশ্যই অভিশপ্ত। 👉সূরা বনি ইসরাইল আয়াত নং৬২, ১৭.৬২ সে বলল, ‘দেখুন, এ ব্যক্তি, যাকে আপনি আমার উপর সম্মান দিয়েছেন, যদি আপনি আমাকে কিয়ামত পর্যন্ত সময় দেন, তবে অতি সামান্য সংখ্যক ছাড়া তার বংশধরদেরকে অবশ্যই পথভ্রষ্ট করে ছাড়ব’। 👉বনি ইসরাইল আয়াত নং৬৩,১৭.৬৩ তিনি বললেন, ‘যাও, অতঃপর তাদের মধ্যে যারা তোমার অনুসরণ করবে, জাহান্নামই হবে তোমাদের প্রতিদান, পূর্ণ প্রতিদান হিসেবে’। ৬)আরজ আলি এই প্রবন্ধে বলেছেন,গন্ধম খাওয়ার পূর্বে আদম(আঃ)ছিলেন জ্ঞানহীন।পুরো প্রবন্ধে আরজ আলির মূর্খতা ও অজ্ঞতাই পরিলক্ষিত হয়।আরজ আলি শয়তানের জবানবন্দিতে বলছেন,আদম(আঃ)সৃষ্টির পর ছিলেন শুধুই সজিব পুতুল জ্ঞান বলতে কিছুই ছিল না।অথচ আমরা কুরআন, হাদিস থেকে জানতে পারি আদম(আঃ)কে সৃষ্টির পরপরই ফেরেস্তাদেরকে কিছু জিনিসের নাম বলতে বলা হয়। যে সব জিনিসের নাম ফেরেস্তারা বলতে পারেননি।কিন্তু আদম(আঃ) ঐ সব জিনিসের নাম ঠিক ঠিক বলে দেন।যদি আদম(আঃ)এর জ্ঞান না থাকতো তাহলে কি করে আদম(আঃ)ঐ সব জিনিসের নাম বললেন,যার নাম ফেরেস্তারাও বলতে পারেন নাই? 👇 সূরা বাকারা,আয়াত নং ৩১। সূরা বাকারা,আয়াত নং ৩২। সূরা বাকারা,আয়াত নং৩৩। ৭)আরজ আলির ভাষ্যমতে আদম(আঃ)গন্ধম খাওয়ার পর জ্ঞান লাভ করেন।আদম(আঃ) গন্ধম খাওয়ার পর প্রথম কাজটা কি করেছেন¿?? গন্ধম খাওয়ার ফলে নিজেকে লজ্জিত মনে করেন,এবং সাথে সাথেই আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। জ্ঞানীরাই আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। শয়তান এবং শয়তানের অনুসারীরা মূর্খ, আহাম্মক যার ফলে তাহারা আল্লাহর সীমালঙ্ঘন করেও আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে না। ৮)আরজ আলির বক্তব্য, গন্ধম খাওয়ার পূর্বে আদম(আঃ)এর লজ্জাজ্ঞান ছিল না।আদম(আঃ)উলঙ্গ থাকতেন। অথচ,কুরআনে স্পষ্ট ভাবেই বলা আছে গন্ধম খাওয়ার পর আদম(আঃ)ও হাওয়া(আঃ)বিবস্ত্র হয়ে পরেন।তারপর উভয়ই গাছের লতাপাতা দিয়ে তাদের লজ্জাস্হান ডাকেন। ৯)কেউ যদি নিজেকে সুপার ম্যান দাবি করে।তাহলে,অবশ্যই তাকে এর স্বপক্ষে প্রমাণ উপস্হাপন করতে হবে।যদি না পারে তাহলে সে মিথ্যাবাদি বলে গন্য হবে। আল্লাহ যেহেতু দাবি করেন তিনি সর্বশক্তিমান, সর্বশ্রেষ্ঠা। অবশ্যই আল্লাহকে সবকিছু সৃষ্টি করে দেখাতে হবে,তা না হলে আল্লাহ তার দাবিতে মিথ্যাবাদি বলে গন্য হবে।অতএব ভালো,মন্দ যা কিছু আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন সবকিছুই আল্লাহর দাবির বহিঃপ্রকাশ। এবং,আল্লাহতায়ালা তার দাবির পক্ষে সমস্ত প্রমাণ উপস্হাপন করেছেন। ১০)নাস্তিকদের বিশ্বাস আল্লাহ,নাই শয়তান আছে।ক্যামনে কি!শয়তান আসলো কোথা থেকে?শয়তান কি বৈজ্ঞানীকভাবে প্রমাণীত সত্বা???সকল নাস্তিক আল্লাহ,আল্লাহর রাসূল এবং ধর্মের নামে কুৎসা রটনার সময় শয়তানকে ব্যবহার করে!!!HOW FUNNY!!! এই হলো আরজ আলি শয়তানের জবানবন্দির ময়নাতদন্ত। এমন একজন মিথ্যাবাদি,ভূল তত্ব উপস্হাপনকারী দার্শনিক কি করে হয়,এইটাই বুজলাম না।
A simple primary read village man how come he knew so many things,incredable.Sure he is one of the ten great men of our whole world.Take my salute sir,You are master of your Subject. .
আমাদের গল্পের চ্যানেল Audio Art Story ঘুরে আসতে পারেন। শুনতে পারেন সাদাত হাসান মান্টোর বিখ্যাত ছোটগল্প ঠান্ডা গোশত। লিঙ্কঃ ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-jnSz1c5kUMY.html
আপনার দয়া করে ইসলামিক বই পর্যন্তই সীমাবদ্ধ থাকুন। একটা মূল ফাউন্ডেশন যাদের মনে দৃঢ়ভাবে বসে গেছে। আর যাই হোক মুক্তচিন্তা তাদের দ্বারা সম্ভব নয়। তাই নিজের পাল্লা টেনে ধরার প্রবণতা যাদের আছে, তাদের এ অঞ্চলে ঘোরাফেরা করা বৃথা। ইহা এড়িয়ে চলাই আপনাদের মনের জন্য আরামদায়ক। ধন্যবাদ।
""" আরজ আলি মাতুব্বর"""।নাস্তিকদের মাঝে বহুল পরিচিত একটি নাম,যাকে নাস্তিকরা দার্শনিক এবং স্ব-শিক্ষায় শিক্ষিত বলে থাকেন।আসলেই কি আরজ আলি দার্শনিক?¿? "" শয়তানের জবানবন্দি "" আরজ আলির বিখ্যাত একটি প্রবন্ধ। আসুন দেখা যাক এই প্রবন্ধে আরজ আলির কিছু মূর্খতা ও অজ্ঞতার বহিঃপ্রকাশ। ১)আরজ আলি জানতেন না শয়তান জ্বিনদের একজন।তাই এই প্রবন্ধে শয়তানকে বারবার ফেরেস্তা বলে উল্লেখ করেছেন। ২)আরজ আলির বক্তব্য শয়তানকে আল্লাহর নূর থেকে সৃস্টি করেছেন,যে কারনে শয়তান জাহান্নামের আগুনে জ্বলবে না।এটাও একটা ভূল তত্ত্ব। শয়তান হলো জ্বিনদের অন্তর্ভুক্ত এবং জ্বিন জাতিকে আল্লাহ সৃস্টি করেছেন আগুন দিয়ে। ৩)বয়োজ্যেষ্ঠ মানেই সম্মানিত এর পক্ষ আরজ আলি যে যুক্তি উত্থাপন করেছেন তা সম্পূর্ণ যুক্তিযুক্ত নয়। পদমর্যাদার ক্ষেত্রেও একধরনের সম্মান পরিলক্ষিত হয়।সেনাবাহিনী,নৌ বাহিনী বা অন্যান্য ক্ষেত্রে পুত্র যদি পদমর্যাদায় পিতার চেয়ে উপরে থাকে তাহলে পিতা পুত্রকে সম্মান করতে বাধ্য।আর এই সৃস্টিজগতে কে শ্রেষ্ঠ কে অধম এটা আল্লাহ নির্ধারণ করবেন, আরজ আলি, না। ৪)আরজ আলির বক্তব্য, বেহেস্তে যৌন ক্রিয়া নিষিদ্ধ এর ফলে বেহেস্ত নাপাক হয়ে যায়।তাহলে বেহেস্তে হুরদের কাজটা কি?¿? ৫)আরজ আলি বারবার শয়তানের বিভিন্ন সুযোগ সুবিধার কথা উল্লেখ করে বুজাতে চেয়েছেন শয়তান অভিশপ্ত না বরং আল্লাহর বিশেষ রহমতে শয়তান মানুষ এবং ফেরেস্তাদের চেয়ে ভালো আছে। আরজ আলি যদি কুরআন পড়তেন তাহলে অবশ্যই জানতেন, আল্লাহ তায়া’লা শয়তানকে কেয়ামত পর্যন্ত অবকাশ দিয়েছেন।তার মানে এই নয় যে শয়তান অভিশপ্ত নয়।শয়তান অবশ্যই অভিশপ্ত। ৬)আরজ আলি এই প্রবন্ধে বলেছেন,গন্ধম খাওয়ার পূর্বে আদম(আঃ) ছিলেন জ্ঞানহীন।পুরো প্রবন্ধে আরজ আলির মূর্খতা ও অজ্ঞতাই পরিলক্ষিত হয়। আরজ আলি শয়তানের জবানবন্দিতে বলছেন,আদম(আঃ)সৃষ্টির পর ছিলেন শুধুই সজিব পুতুল জ্ঞান বলতে কিছুই ছিল না।অথচ আমরা কুরআন, হাদিস থেকে জানতে পারি আদম(আঃ)কে সৃষ্টির পরপরই ফেরেস্তাদেরকে কিছু জিনিসের নাম বলতে বলা হয়। যে সব জিনিসের নাম ফেরেস্তারা বলতে পারেননি।কিন্তু আদম(আঃ) ঐ সব জিনিসের নাম ঠিক ঠিক বলে দেন।যদি আদম(আঃ)এর জ্ঞান না থাকতো তাহলে কি করে আদম(আঃ)ঐ সব জিনিসের নাম বললেন,যার নাম ফেরেস্তারাও বলতে পারেন নাই? সূরা বাকারা,আয়াত নং ৩১। সূরা বাকারা,আয়াত নং ৩২।তারা বলল, তুমি পবিত্র! আমরা কোন কিছুই জানি না, তবে তুমি যা আমাদিগকে শিখিয়েছ (সেগুলো ব্যতীত) নিশ্চয় তুমিই প্রকৃত জ্ঞানসম্পন্ন, হেকমতওয়ালা। সূরা বাকারা,আয়াত নং৩৩। তিনি বললেন, হে আদম, ফেরেশতাদেরকে বলে দাও এসবের নাম। তারপর যখন তিনি বলে দিলেন সে সবের নাম, তখন তিনি বললেন, আমি কি তোমাদেরকে বলিনি যে, আমি আসমান ও যমীনের যাবতীয় গোপন বিষয় সম্পর্কে খুব ভাল করেই অবগত রয়েছি? এবং সেসব বিষয়ও জানি যা তোমরা প্রকাশ কর, আর যা তোমরা গোপন কর! ৭)আরজ আলির ভাষ্যমতে আদম(আঃ)গন্ধম খাওয়ার পর জ্ঞান লাভ করেন।আদম(আঃ) গন্ধম খাওয়ার পর প্রথম কাজটা কি করেছেন¿?? গন্ধম খাওয়ার ফলে নিজেকে লজ্জিত মনে করেন,এবং সাথে সাথেই আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। জ্ঞানীরাই আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। শয়তান এবং শয়তানের অনুসারীরা মূর্খ, আহাম্মক যার ফলে তাহারা আল্লাহর সীমালঙ্ঘন করেও আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে না। ৮)আরজ আলির বক্তব্য, গন্ধম খাওয়ার পূর্বে আদম(আঃ)এর লজ্জাজ্ঞান ছিল না।আদম(আঃ)উলঙ্গ থাকতেন। অথচ,কুরআনে স্পষ্ট ভাবেই বলা আছে গন্ধম খাওয়ার পর আদম(আঃ)ও হাওয়া(আঃ)বিবস্ত্র হয়ে পরেন।তারপর উভয়ই গাছের লতাপাতা দিয়ে তাদের লজ্জাস্হান ডাকেন। ৯)কেউ যদি নিজেকে সুপার ম্যান দাবি করে।তাহলে,অবশ্যই তাকে এর স্বপক্ষে প্রমাণ উপস্হাপন করতে হবে।যদি না পারে তাহলে সে মিথ্যাবাদি বলে গন্য হবে। আল্লাহ যেহেতু দাবি করেন তিনি সর্বশক্তিমান, সর্বশ্রেষ্ঠা। অবশ্যই আল্লাহকে সবকিছু সৃষ্টি করে দেখাতে হবে,তা না হলে আল্লাহ তার দাবিতে মিথ্যাবাদি বলে গন্য হবে।অতএব ভালো,মন্দ যা কিছু আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন সবকিছুই আল্লাহর দাবির বহিঃপ্রকাশ। এবং,আল্লাহতায়ালা তার দাবির পক্ষে সমস্ত প্রমাণ উপস্হাপন করেছেন। ১০)নাস্তিকদের বিশ্বাস আল্লাহ,নাই শয়তান আছে।ক্যামনে কি!শয়তান আসলো কোথা থেকে?শয়তান কি বৈজ্ঞানীকভাবে প্রমাণীত সত্বা???সকল নাস্তিক আল্লাহ,আল্লাহর রাসূল এবং ধর্মের নামে কুৎসা রটনার সময় শয়তানকে ব্যবহার করে!!!HOW FUNNY!!! এই হলো আরজ আলি শয়তানের জবানবন্দির ময়নাতদন্ত। এমন একজন মিথ্যাবাদি,ভূল তত্ব উপস্হাপনকারী দার্শনিক কি করে হয়,এইটাই বুজলাম না।
I have never seen any writer articulates sarcasm such brilliant way .. simply one of the best essay since "Why I'm not a Christian" by Bertrand Russell .
আরজ আলী মাতব্বর যুগের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দার্শনিক। তিনি আল্লাহকে দর্শন বা ধারন করেছেন জ্ঞানের মাধ্যমে, বাস্তবতার নিরিখে। এই বিষয় নিয়ে ধর্ম জীবি বা ধর্ম ব্যাবসায়ীরা সমালোচনা করবে এটা খুবই বাস্তব।
একজন আদর্শ লিপি শেষ করা মানুষ এতো সুন্দর করে লিখতে পারে তা কেউ কখনো ভাবতে পারে নি,কখনো ভাববে না,অবিশ্বাশ্য!!!আমি তার কথা বিশ্বাস করে নি কিন্তু সে যে কত ভাবতে পারে তার সামান্য উপলব্ধি করলাম।তবে আমার মনে হয় আমরা আমাদের কাজের জন্য নিজেরাই দায়ি,শয়তান নই শয়তান দ্বারা আল্লাহ আমাদের পরিক্ষা করেন মাত্র। কারন আল্লাহ খারাপ কাজ এবং ভালো কাজ দুই ই করতে সহযোগিতা করেন কিন্তু তিনি এর ফল ও জানিয়ে দিয়েছেন,ভালো কাজের ফল ভালো আর খারাপ কাজের ফল খারাপ।পাপ ,পুন্য দুই ই মানুষকে পরিক্ষার নামান্তর,শয়তান অবিশপ্ত নই বরং যারা শয়তান কে অনুসরন করেন তারাই অবিশপ্ত।অসাধারন!অসাধারন!অসাধরন!!!!!!!
আমার প্রাণপ্রিয় অভিভাবকের কদম মোবারকের আমার নতশিরে লাখো ভক্তি ও সালাম কেননা তিনি আমাকে সত্যের পথ প্রদর্শন করিয়েছেন এবং এই গুরুত্বপূর্ণ আলাপ আলোচনা শোনার সুযোগ করে দিয়েছেন তাই আমি অধম গুনাহগার নিজেকে নিজে অনেক ধন্য মনে করি কেন নয় অতীতে আমাকে কেউ সত্যের বার্তা পৌঁছাইতে সাহায্য করেননি একমাত্র আমার প্রাণ প্রিয় অভিভাবক ব্যতীত তিনি আমাকে সত্যের পথ প্রদর্শন করিয়েছেন ❤🙏❤
@@Audio-Art. """ আরজ আলি মাতুব্বর"""।নাস্তিকদের মাঝে বহুল পরিচিত একটি নাম,যাকে নাস্তিকরা দার্শনিক এবং স্ব-শিক্ষায় শিক্ষিত বলে থাকেন।আসলেই কি আরজ আলি দার্শনিক?¿? "" শয়তানের জবানবন্দি "" আরজ আলির বিখ্যাত একটি প্রবন্ধ। আসুন দেখা যাক এই প্রবন্ধে আরজ আলির কিছু মূর্খতা ও অজ্ঞতার বহিঃপ্রকাশ। ১)আরজ আলি জানতেন না শয়তান জ্বিনদের একজন।তাই এই প্রবন্ধে শয়তানকে বারবার ফেরেস্তা বলে উল্লেখ করেছেন। ২)আরজ আলির বক্তব্য শয়তানকে আল্লাহর নূর থেকে সৃস্টি করেছেন,যে কারনে শয়তান জাহান্নামের আগুনে জ্বলবে না।এটাও একটা ভূল তত্ত্ব। শয়তান হলো জ্বিনদের অন্তর্ভুক্ত এবং জ্বিন জাতিকে আল্লাহ সৃস্টি করেছেন আগুন দিয়ে। ৩)বয়োজ্যেষ্ঠ মানেই সম্মানিত এর পক্ষ আরজ আলি যে যুক্তি উত্থাপন করেছেন তা সম্পূর্ণ যুক্তিযুক্ত নয়। পদমর্যাদার ক্ষেত্রেও একধরনের সম্মান পরিলক্ষিত হয়।সেনাবাহিনী,নৌ বাহিনী বা অন্যান্য ক্ষেত্রে পুত্র যদি পদমর্যাদায় পিতার চেয়ে উপরে থাকে তাহলে পিতা পুত্রকে সম্মান করতে বাধ্য।আর এই সৃস্টিজগতে কে শ্রেষ্ঠ কে অধম এটা আল্লাহ নির্ধারণ করবেন, আরজ আলি, না। ৪)আরজ আলির বক্তব্য, বেহেস্তে যৌন ক্রিয়া নিষিদ্ধ এর ফলে বেহেস্ত নাপাক হয়ে যায়।তাহলে বেহেস্তে হুরদের কাজটা কি?¿? ৫)আরজ আলি বারবার শয়তানের বিভিন্ন সুযোগ সুবিধার কথা উল্লেখ করে বুজাতে চেয়েছেন শয়তান অভিশপ্ত না বরং আল্লাহর বিশেষ রহমতে শয়তান মানুষ এবং ফেরেস্তাদের চেয়ে ভালো আছে। আরজ আলি যদি কুরআন পড়তেন তাহলে অবশ্যই জানতেন, আল্লাহ তায়া’লা শয়তানকে কেয়ামত পর্যন্ত অবকাশ দিয়েছেন।তার মানে এই নয় যে শয়তান অভিশপ্ত নয়।শয়তান অবশ্যই অভিশপ্ত। ৬)আরজ আলি এই প্রবন্ধে বলেছেন,গন্ধম খাওয়ার পূর্বে আদম(আঃ) ছিলেন জ্ঞানহীন।পুরো প্রবন্ধে আরজ আলির মূর্খতা ও অজ্ঞতাই পরিলক্ষিত হয়। আরজ আলি শয়তানের জবানবন্দিতে বলছেন,আদম(আঃ)সৃষ্টির পর ছিলেন শুধুই সজিব পুতুল জ্ঞান বলতে কিছুই ছিল না।অথচ আমরা কুরআন, হাদিস থেকে জানতে পারি আদম(আঃ)কে সৃষ্টির পরপরই ফেরেস্তাদেরকে কিছু জিনিসের নাম বলতে বলা হয়। যে সব জিনিসের নাম ফেরেস্তারা বলতে পারেননি।কিন্তু আদম(আঃ) ঐ সব জিনিসের নাম ঠিক ঠিক বলে দেন।যদি আদম(আঃ)এর জ্ঞান না থাকতো তাহলে কি করে আদম(আঃ)ঐ সব জিনিসের নাম বললেন,যার নাম ফেরেস্তারাও বলতে পারেন নাই? সূরা বাকারা,আয়াত নং ৩১।আর আল্লাহ তা’আলা শিখালেন আদমকে সমস্ত বস্তু-সামগ্রীর নাম। তারপর সে সমস্ত বস্তু-সামগ্রীকে ফেরেশতাদের সামনে উপস্থাপন করলেন। অতঃপর বললেন, আমাকে তোমরা এগুলোর নাম বলে দাও, যদি তোমরা সত্য হয়ে থাক। সূরা বাকারা,আয়াত নং ৩২।তারা বলল, তুমি পবিত্র! আমরা কোন কিছুই জানি না, তবে তুমি যা আমাদিগকে শিখিয়েছ (সেগুলো ব্যতীত) নিশ্চয় তুমিই প্রকৃত জ্ঞানসম্পন্ন, হেকমতওয়ালা। সূরা বাকারা,আয়াত নং৩৩। তিনি বললেন, হে আদম, ফেরেশতাদেরকে বলে দাও এসবের নাম। তারপর যখন তিনি বলে দিলেন সে সবের নাম, তখন তিনি বললেন, আমি কি তোমাদেরকে বলিনি যে, আমি আসমান ও যমীনের যাবতীয় গোপন বিষয় সম্পর্কে খুব ভাল করেই অবগত রয়েছি? এবং সেসব বিষয়ও জানি যা তোমরা প্রকাশ কর, আর যা তোমরা গোপন কর! ৭)আরজ আলির ভাষ্যমতে আদম(আঃ)গন্ধম খাওয়ার পর জ্ঞান লাভ করেন।আদম(আঃ) গন্ধম খাওয়ার পর প্রথম কাজটা কি করেছেন¿?? গন্ধম খাওয়ার ফলে নিজেকে লজ্জিত মনে করেন,এবং সাথে সাথেই আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। জ্ঞানীরাই আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। শয়তান এবং শয়তানের অনুসারীরা মূর্খ, আহাম্মক যার ফলে তাহারা আল্লাহর সীমালঙ্ঘন করেও আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে না। ৮)আরজ আলির বক্তব্য, গন্ধম খাওয়ার পূর্বে আদম(আঃ)এর লজ্জাজ্ঞান ছিল না।আদম(আঃ)উলঙ্গ থাকতেন। অথচ,কুরআনে স্পষ্ট ভাবেই বলা আছে গন্ধম খাওয়ার পর আদম(আঃ)ও হাওয়া(আঃ)বিবস্ত্র হয়ে পরেন।তারপর উভয়ই গাছের লতাপাতা দিয়ে তাদের লজ্জাস্হান ডাকেন। ৯) অসমাপ্ত, চলবে
@@user-zr7ku1yb4k ভাবা যায় আজকের দিনে এই সব ছাইপাশ বিশ্বাস করে??????????? আজকের দিনে হজরত মুহাম্মদ একজন ধর্ষণ, মূর্খ মাগিবাজ, কোরান পর্নগ্রাফি দুটোই সমান ক্ষতিকর 😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂
""" আরজ আলি মাতুব্বর"""।নাস্তিকদের মাঝে বহুল পরিচিত একটি নাম,যাকে নাস্তিকরা দার্শনিক এবং স্ব-শিক্ষায় শিক্ষিত বলে থাকেন।আসলেই কি আরজ আলি দার্শনিক?¿? "" শয়তানের জবানবন্দি "" আরজ আলির বিখ্যাত একটি প্রবন্ধ।আসুন দেখা যাক এই প্রবন্ধে আরজ আলির কিছু মূর্খতা ও অজ্ঞতার বহিঃপ্রকাশ। 👇 ১)আরজ আলি জানতেন না শয়তান জ্বিনদের একজন।তাই এই প্রবন্ধে শয়তানকে বারবার ফেরেস্তা বলে উল্লেখ করেছেন। ২)আরজ আলির বক্তব্য শয়তানকে আল্লাহর নূর থেকে সৃস্টি করেছেন,যে কারনে শয়তান জাহান্নামের আগুনে জ্বলবে না।এটাও একটা ভূল তত্ত্ব। শয়তান হলো জ্বিনদের অন্তর্ভুক্ত এবং জ্বিন জাতিকে আল্লাহ সৃস্টি করেছেন আগুন দিয়ে। ৩)বয়োজ্যেষ্ঠ মানেই সম্মানিত এর পক্ষ আরজ আলি যে যুক্তি উত্থাপন করেছেন তা সম্পূর্ণ যুক্তিযুক্ত নয়। পদমর্যাদার ক্ষেত্রেও একধরনের সম্মান পরিলক্ষিত হয়।সেনাবাহিনী,নৌ বাহিনী বা অন্যান্য ক্ষেত্রে পুত্র যদি পদমর্যাদায় পিতার চেয়ে উপরে থাকে তাহলে পিতা পুত্রকে সম্মান করতে বাধ্য।আর এই সৃস্টিজগতে কে শ্রেষ্ঠ কে অধম এটা আল্লাহ নির্ধারণ করবেন, আরজ আলি, না। ৪)আরজ আলির বক্তব্য, বেহেস্তে যৌন ক্রিয়া নিষিদ্ধ এর ফলে বেহেস্ত নাপাক হয়ে যায়।তাহলে বেহেস্তে হুরদের কাজটা কি?¿? ৫)আরজ আলি বারবার শয়তানের বিভিন্ন সুযোগ সুবিধার কথা উল্লেখ করে বুজাতে চেয়েছেন শয়তান অভিশপ্ত না বরং আল্লাহর বিশেষ রহমতে শয়তান মানুষ এবং ফেরেস্তাদের চেয়ে ভালো আছে। আরজ আলি যদি কুরআন পড়তেন তাহলে অবশ্যই জানতেন, আল্লাহ তায়া’লা শয়তানকে কেয়ামত পর্যন্ত অবকাশ দিয়েছেন।তার মানে এই নয় যে শয়তান অভিশপ্ত নয়।শয়তান অবশ্যই অভিশপ্ত। 👉সূরা বনি ইসরাইল আয়াত নং৬২, ১৭.৬২ সে বলল, ‘দেখুন, এ ব্যক্তি, যাকে আপনি আমার উপর সম্মান দিয়েছেন, যদি আপনি আমাকে কিয়ামত পর্যন্ত সময় দেন, তবে অতি সামান্য সংখ্যক ছাড়া তার বংশধরদেরকে অবশ্যই পথভ্রষ্ট করে ছাড়ব’। 👉বনি ইসরাইল আয়াত নং৬৩,১৭.৬৩ তিনি বললেন, ‘যাও, অতঃপর তাদের মধ্যে যারা তোমার অনুসরণ করবে, জাহান্নামই হবে তোমাদের প্রতিদান, পূর্ণ প্রতিদান হিসেবে’। ৬)আরজ আলি এই প্রবন্ধে বলেছেন,গন্ধম খাওয়ার পূর্বে আদম(আঃ)ছিলেন জ্ঞানহীন।পুরো প্রবন্ধে আরজ আলির মূর্খতা ও অজ্ঞতাই পরিলক্ষিত হয়।আরজ আলি শয়তানের জবানবন্দিতে বলছেন,আদম(আঃ)সৃষ্টির পর ছিলেন শুধুই সজিব পুতুল জ্ঞান বলতে কিছুই ছিল না।অথচ আমরা কুরআন, হাদিস থেকে জানতে পারি আদম(আঃ)কে সৃষ্টির পরপরই ফেরেস্তাদেরকে কিছু জিনিসের নাম বলতে বলা হয়। যে সব জিনিসের নাম ফেরেস্তারা বলতে পারেননি।কিন্তু আদম(আঃ) ঐ সব জিনিসের নাম ঠিক ঠিক বলে দেন।যদি আদম(আঃ)এর জ্ঞান না থাকতো তাহলে কি করে আদম(আঃ)ঐ সব জিনিসের নাম বললেন,যার নাম ফেরেস্তারাও বলতে পারেন নাই? 👇 সূরা বাকারা,আয়াত নং ৩১। সূরা বাকারা,আয়াত নং ৩২। সূরা বাকারা,আয়াত নং৩৩। ৭)আরজ আলির ভাষ্যমতে আদম(আঃ)গন্ধম খাওয়ার পর জ্ঞান লাভ করেন।আদম(আঃ) গন্ধম খাওয়ার পর প্রথম কাজটা কি করেছেন¿?? গন্ধম খাওয়ার ফলে নিজেকে লজ্জিত মনে করেন,এবং সাথে সাথেই আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। জ্ঞানীরাই আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। শয়তান এবং শয়তানের অনুসারীরা মূর্খ, আহাম্মক যার ফলে তাহারা আল্লাহর সীমালঙ্ঘন করেও আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে না। ৮)আরজ আলির বক্তব্য, গন্ধম খাওয়ার পূর্বে আদম(আঃ)এর লজ্জাজ্ঞান ছিল না।আদম(আঃ)উলঙ্গ থাকতেন। অথচ,কুরআনে স্পষ্ট ভাবেই বলা আছে গন্ধম খাওয়ার পর আদম(আঃ)ও হাওয়া(আঃ)বিবস্ত্র হয়ে পরেন।তারপর উভয়ই গাছের লতাপাতা দিয়ে তাদের লজ্জাস্হান ডাকেন। ৯)কেউ যদি নিজেকে সুপার ম্যান দাবি করে।তাহলে,অবশ্যই তাকে এর স্বপক্ষে প্রমাণ উপস্হাপন করতে হবে।যদি না পারে তাহলে সে মিথ্যাবাদি বলে গন্য হবে। আল্লাহ যেহেতু দাবি করেন তিনি সর্বশক্তিমান, সর্বশ্রেষ্ঠা। অবশ্যই আল্লাহকে সবকিছু সৃষ্টি করে দেখাতে হবে,তা না হলে আল্লাহ তার দাবিতে মিথ্যাবাদি বলে গন্য হবে।অতএব ভালো,মন্দ যা কিছু আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন সবকিছুই আল্লাহর দাবির বহিঃপ্রকাশ। এবং,আল্লাহতায়ালা তার দাবির পক্ষে সমস্ত প্রমাণ উপস্হাপন করেছেন। ১০)নাস্তিকদের বিশ্বাস আল্লাহ,নাই শয়তান আছে।ক্যামনে কি!শয়তান আসলো কোথা থেকে?শয়তান কি বৈজ্ঞানীকভাবে প্রমাণীত সত্বা???সকল নাস্তিক আল্লাহ,আল্লাহর রাসূল এবং ধর্মের নামে কুৎসা রটনার সময় শয়তানকে ব্যবহার করে!!!HOW FUNNY!!! এই হলো আরজ আলি শয়তানের জবানবন্দির ময়নাতদন্ত। এমন একজন মিথ্যাবাদি,ভূল তত্ব উপস্হাপনকারী দার্শনিক কি করে হয়,এইটাই বুজলাম না।
@@user-zr7ku1yb4k আপনি বুঝবেন কি করে!! আপনার মস্তিস্ক তো পাঠ্য পুস্তকে নিমজ্জিত। আরজ আলী মাতুব্বরের এই প্রবন্ধটা মানসিক প্রতিবন্ধী যারা তাদের বুজতে একটু অসুবিধে হওয়ারই কথা। যাদের চিন্তা পুস্তকে সীমাবদ্ধ,মস্তিস্ককে যারা নাড়াচাড়া করতে পারেনা, যারা মুখস্হ বিদ্যায় বিদ্যান তারা কি করে আরজ আলীর মাতুব্বরের প্রবন্ধ, শয়তানের জবানবন্দি, অনুভব করবে??!! এই সমস্ত কথা বুজতে হলে তীক্ষ্ণ, ক্ষুরধার,বিচক্ষণ ও ইস্পাত কঠিন ব্রেইনের অধিকারী হতে হবে।
""" আরজ আলি মাতুব্বর"""।নাস্তিকদের মাঝে বহুল পরিচিত একটি নাম,যাকে নাস্তিকরা দার্শনিক এবং স্ব-শিক্ষায় শিক্ষিত বলে থাকেন।আসলেই কি আরজ আলি দার্শনিক?¿? "" শয়তানের জবানবন্দি "" আরজ আলির বিখ্যাত একটি প্রবন্ধ। আসুন দেখা যাক এই প্রবন্ধে আরজ আলির কিছু মূর্খতা ও অজ্ঞতার বহিঃপ্রকাশ। ১)আরজ আলি জানতেন না শয়তান জ্বিনদের একজন।তাই এই প্রবন্ধে শয়তানকে বারবার ফেরেস্তা বলে উল্লেখ করেছেন। ২)আরজ আলির বক্তব্য শয়তানকে আল্লাহর নূর থেকে সৃস্টি করেছেন,যে কারনে শয়তান জাহান্নামের আগুনে জ্বলবে না।এটাও একটা ভূল তত্ত্ব। শয়তান হলো জ্বিনদের অন্তর্ভুক্ত এবং জ্বিন জাতিকে আল্লাহ সৃস্টি করেছেন আগুন দিয়ে। ৩)বয়োজ্যেষ্ঠ মানেই সম্মানিত এর পক্ষ আরজ আলি যে যুক্তি উত্থাপন করেছেন তা সম্পূর্ণ যুক্তিযুক্ত নয়। পদমর্যাদার ক্ষেত্রেও একধরনের সম্মান পরিলক্ষিত হয়।সেনাবাহিনী,নৌ বাহিনী বা অন্যান্য ক্ষেত্রে পুত্র যদি পদমর্যাদায় পিতার চেয়ে উপরে থাকে তাহলে পিতা পুত্রকে সম্মান করতে বাধ্য।আর এই সৃস্টিজগতে কে শ্রেষ্ঠ কে অধম এটা আল্লাহ নির্ধারণ করবেন, আরজ আলি, না। ৪)আরজ আলির বক্তব্য, বেহেস্তে যৌন ক্রিয়া নিষিদ্ধ এর ফলে বেহেস্ত নাপাক হয়ে যায়।তাহলে বেহেস্তে হুরদের কাজটা কি?¿? ৫)আরজ আলি বারবার শয়তানের বিভিন্ন সুযোগ সুবিধার কথা উল্লেখ করে বুজাতে চেয়েছেন শয়তান অভিশপ্ত না বরং আল্লাহর বিশেষ রহমতে শয়তান মানুষ এবং ফেরেস্তাদের চেয়ে ভালো আছে। আরজ আলি যদি কুরআন পড়তেন তাহলে অবশ্যই জানতেন, আল্লাহ তায়া’লা শয়তানকে কেয়ামত পর্যন্ত অবকাশ দিয়েছেন।তার মানে এই নয় যে শয়তান অভিশপ্ত নয়।শয়তান অবশ্যই অভিশপ্ত। ৬)আরজ আলি এই প্রবন্ধে বলেছেন,গন্ধম খাওয়ার পূর্বে আদম(আঃ) ছিলেন জ্ঞানহীন।পুরো প্রবন্ধে আরজ আলির মূর্খতা ও অজ্ঞতাই পরিলক্ষিত হয়। আরজ আলি শয়তানের জবানবন্দিতে বলছেন,আদম(আঃ)সৃষ্টির পর ছিলেন শুধুই সজিব পুতুল জ্ঞান বলতে কিছুই ছিল না।অথচ আমরা কুরআন, হাদিস থেকে জানতে পারি আদম(আঃ)কে সৃষ্টির পরপরই ফেরেস্তাদেরকে কিছু জিনিসের নাম বলতে বলা হয়। যে সব জিনিসের নাম ফেরেস্তারা বলতে পারেননি।কিন্তু আদম(আঃ) ঐ সব জিনিসের নাম ঠিক ঠিক বলে দেন।যদি আদম(আঃ)এর জ্ঞান না থাকতো তাহলে কি করে আদম(আঃ)ঐ সব জিনিসের নাম বললেন,যার নাম ফেরেস্তারাও বলতে পারেন নাই? সূরা বাকারা,আয়াত নং ৩১।আর আল্লাহ তা’আলা শিখালেন আদমকে সমস্ত বস্তু-সামগ্রীর নাম। তারপর সে সমস্ত বস্তু-সামগ্রীকে ফেরেশতাদের সামনে উপস্থাপন করলেন। অতঃপর বললেন, আমাকে তোমরা এগুলোর নাম বলে দাও, যদি তোমরা সত্য হয়ে থাক। সূরা বাকারা,আয়াত নং ৩২।তারা বলল, তুমি পবিত্র! আমরা কোন কিছুই জানি না, তবে তুমি যা আমাদিগকে শিখিয়েছ (সেগুলো ব্যতীত) নিশ্চয় তুমিই প্রকৃত জ্ঞানসম্পন্ন, হেকমতওয়ালা। সূরা বাকারা,আয়াত নং৩৩। তিনি বললেন, হে আদম, ফেরেশতাদেরকে বলে দাও এসবের নাম। তারপর যখন তিনি বলে দিলেন সে সবের নাম, তখন তিনি বললেন, আমি কি তোমাদেরকে বলিনি যে, আমি আসমান ও যমীনের যাবতীয় গোপন বিষয় সম্পর্কে খুব ভাল করেই অবগত রয়েছি? এবং সেসব বিষয়ও জানি যা তোমরা প্রকাশ কর, আর যা তোমরা গোপন কর! ৭)আরজ আলির ভাষ্যমতে আদম(আঃ)গন্ধম খাওয়ার পর জ্ঞান লাভ করেন।আদম(আঃ) গন্ধম খাওয়ার পর প্রথম কাজটা কি করেছেন¿?? গন্ধম খাওয়ার ফলে নিজেকে লজ্জিত মনে করেন,এবং সাথে সাথেই আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। জ্ঞানীরাই আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। শয়তান এবং শয়তানের অনুসারীরা মূর্খ, আহাম্মক যার ফলে তাহারা আল্লাহর সীমালঙ্ঘন করেও আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে না। ৮)আরজ আলির বক্তব্য, গন্ধম খাওয়ার পূর্বে আদম(আঃ)এর লজ্জাজ্ঞান ছিল না।আদম(আঃ)উলঙ্গ থাকতেন। অথচ,কুরআনে স্পষ্ট ভাবেই বলা আছে গন্ধম খাওয়ার পর আদম(আঃ)ও হাওয়া(আঃ)বিবস্ত্র হয়ে পরেন।তারপর উভয়ই গাছের লতাপাতা দিয়ে তাদের লজ্জাস্হান ডাকেন। ৯) অসমাপ্ত, চলবে
ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। কি লিখবো বুঝতে পারছি না। এ যেন সব আমার প্রশ্নের উত্তর। তোমাকে অনেক ধন্যবাদ। আপনি বলতে ইচ্ছে করলো না। কেনো জানিনা আপনাকে খুব আপনার একজন মনে হচ্ছে। আমি এতটা গুছিয়ে কখনো কাওকে বলতে পারিনি। তাই তো কোনো প্রশ্ন করে অল্প শিক্ষিত নামাজিদের কাছে অপমানিত হতাম। তাদের দৃষ্টিতে আমি কিছুটা নাস্তিক বটে। আসলে বলার জন্য অনেক জানতে হয়। জীবনের গূঢ় তত্ত্ব জানতে একটু সময় ব্যয় করতে হয় , কোনো নির্জন স্থানে বসে চিন্তা ভাবনা করা আবশ্যক। রোবটের মতো ধর্ম পালন ইচ্ছে না সত্ত্বেও এ যেন আমার পোশায় না। তবে আমি মনে প্রাণে বিশ্বাস করি আমার প্রভু, আমার সৃষ্টিকর্তা একজন অবশ্যই আছেন। অনেক কিছুর মধ্যে আমি তাকে অনুভব করেছি। কিন্তু পৃথিবীর বেশিরভাগ মূর্খ্য তাকে বাণিজ্যিক, ও অলঙ্কারের রূপ দান করেছেন। যে ব্যবসা না করলে লোকসান এবং যে অলঙ্কার না পরলে বিচ্ছিরি দেখাবে। অর্থাৎ দেখানোটায় সবকিছু। আমি নামাজি তাই আমিই একমাত্র ধার্মিক। পৃথিবীর বাকি সব জাহাননামী। আন্তরিকতার ছোঁয়ার ছিঁটেফোটা দেখতে পাইনা তাদের ধর্মের মধ্যে। বোউ মা এসে গেছে ধর্ম না করলে আর চলবে না বাপের বাড়ি গিয়ে গল্প করবে তো , এমন অনেক কারণ আছে যেমন, ছেলে মেয়ে বড়ো হয়ে গেছে ওরা কি বলবে, মেয়ে বিয়ে হয়ে গেছে শ্বশুর বাড়ির লোকজন কি বলবে, বয়েস হচ্ছে তো এবার একটু ধর্ম করা যাক, মারা গেলে আগুনে ফেলবে , আল্লাহ রাগ করবেন , আরে নামাজ পড়লে ভালো ওটা তো একটা ব্যায়াম, সংসারে আর্থিক উন্নতি হবে, আরো শতাধিক কারণ রয়েছে ধর্ম করার। আফসোস, কারো মুখে এটা কখনো শুনিনি যে , আমি তাকে পেতে চাই, আমার সমস্ত মন, প্রাণ, অনুভূতি, জ্ঞান, দিয়ে তাকে জানতে চাই, বুঝতে চাই , সবটুকু প্রেম দিতে ও নিতে চাই, ঠিক যেমনি মা ও সদ্যোজাত সন্তান এর মধ্যেকার আলিঙ্গন দৃশ্য। আমার চোখ ঝাপসা হয়ে এসেছে জলে। আর কিছু লিখছি না। যদিও আমার আরো আরো অনেক কিছু বলার ছিলো।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ও ভালোবাসা। আপনি তুমি তো সাময়িক প্রকাশ মাত্র। কেউ ভালোবেসে তুই বললেও হৃদয় দিয়ে গ্রহন করি, কিন্তু তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে আপনি করে বললেও কান্না পায়। সবসময় সাথেই থাকুন, আরজ আলী মাতুব্বরের অন্য বইগুলোও শুনতে পারেন।
আমাদের এই একটা সমস্যা আমরা আমাদের ধর্মীয় বিভ্রান্তিকর বিষয়ের সমাধানের জন্য কেন স্বল্প শিক্ষিত মানুষের কাছে যাই? ব্যাপারটা অনেকটা রোগের পরামর্শের জন্য হাতুড়া ডাক্তারের কাছে যাওয়া। ধর্মের ব্যাপারে অল্প শিক্ষিত নামাজীর কাছে প্রশ্ন করা তথা কিছু জানতে চাওয়া বোকামী নয় বরং মূর্খ্যতা। আপনি শিক্ষিত মানুষ, নিজ থেকেও অনেক কিছু জানতে পারেন কোরআন হাদিস থেকে কিংবা সুশিক্ষিত আলেম থেকে যার "জ্ঞান" আছে। উপরের তথ্যে একটু সংশোধন হবে। শয়তান ফেরেশতা ছিলো না। জ্বীন ছিলো। কিছু মক্তবের হুজুরেরা এমন উলটা পালটা পড়িয়ে থাকতে পারে :(
@@riduanrony7292. """ আরজ আলি মাতুব্বর"""।নাস্তিকদের মাঝে বহুল পরিচিত একটি নাম,যাকে নাস্তিকরা দার্শনিক এবং স্ব-শিক্ষায় শিক্ষিত বলে থাকেন।আসলেই কি আরজ আলি দার্শনিক?¿? "" শয়তানের জবানবন্দি "" আরজ আলির বিখ্যাত একটি প্রবন্ধ। আসুন দেখা যাক এই প্রবন্ধে আরজ আলির কিছু মূর্খতা ও অজ্ঞতার বহিঃপ্রকাশ। ১)আরজ আলি জানতেন না শয়তান জ্বিনদের একজন।তাই এই প্রবন্ধে শয়তানকে বারবার ফেরেস্তা বলে উল্লেখ করেছেন। ২)আরজ আলির বক্তব্য শয়তানকে আল্লাহর নূর থেকে সৃস্টি করেছেন,যে কারনে শয়তান জাহান্নামের আগুনে জ্বলবে না।এটাও একটা ভূল তত্ত্ব। শয়তান হলো জ্বিনদের অন্তর্ভুক্ত এবং জ্বিন জাতিকে আল্লাহ সৃস্টি করেছেন আগুন দিয়ে। ৩)বয়োজ্যেষ্ঠ মানেই সম্মানিত এর পক্ষ আরজ আলি যে যুক্তি উত্থাপন করেছেন তা সম্পূর্ণ যুক্তিযুক্ত নয়। পদমর্যাদার ক্ষেত্রেও একধরনের সম্মান পরিলক্ষিত হয়।সেনাবাহিনী,নৌ বাহিনী বা অন্যান্য ক্ষেত্রে পুত্র যদি পদমর্যাদায় পিতার চেয়ে উপরে থাকে তাহলে পিতা পুত্রকে সম্মান করতে বাধ্য।আর এই সৃস্টিজগতে কে শ্রেষ্ঠ কে অধম এটা আল্লাহ নির্ধারণ করবেন, আরজ আলি, না। ৪)আরজ আলির বক্তব্য, বেহেস্তে যৌন ক্রিয়া নিষিদ্ধ এর ফলে বেহেস্ত নাপাক হয়ে যায়।তাহলে বেহেস্তে হুরদের কাজটা কি?¿? ৫)আরজ আলি বারবার শয়তানের বিভিন্ন সুযোগ সুবিধার কথা উল্লেখ করে বুজাতে চেয়েছেন শয়তান অভিশপ্ত না বরং আল্লাহর বিশেষ রহমতে শয়তান মানুষ এবং ফেরেস্তাদের চেয়ে ভালো আছে। আরজ আলি যদি কুরআন পড়তেন তাহলে অবশ্যই জানতেন, আল্লাহ তায়া’লা শয়তানকে কেয়ামত পর্যন্ত অবকাশ দিয়েছেন।তার মানে এই নয় যে শয়তান অভিশপ্ত নয়।শয়তান অবশ্যই অভিশপ্ত। ৬)আরজ আলি এই প্রবন্ধে বলেছেন,গন্ধম খাওয়ার পূর্বে আদম(আঃ) ছিলেন জ্ঞানহীন।পুরো প্রবন্ধে আরজ আলির মূর্খতা ও অজ্ঞতাই পরিলক্ষিত হয়। আরজ আলি শয়তানের জবানবন্দিতে বলছেন,আদম(আঃ)সৃষ্টির পর ছিলেন শুধুই সজিব পুতুল জ্ঞান বলতে কিছুই ছিল না।অথচ আমরা কুরআন, হাদিস থেকে জানতে পারি আদম(আঃ)কে সৃষ্টির পরপরই ফেরেস্তাদেরকে কিছু জিনিসের নাম বলতে বলা হয়। যে সব জিনিসের নাম ফেরেস্তারা বলতে পারেননি।কিন্তু আদম(আঃ) ঐ সব জিনিসের নাম ঠিক ঠিক বলে দেন।যদি আদম(আঃ)এর জ্ঞান না থাকতো তাহলে কি করে আদম(আঃ)ঐ সব জিনিসের নাম বললেন,যার নাম ফেরেস্তারাও বলতে পারেন নাই? সূরা বাকারা,আয়াত নং ৩১। সূরা বাকারা,আয়াত নং ৩২।তারা বলল, তুমি পবিত্র! আমরা কোন কিছুই জানি না, তবে তুমি যা আমাদিগকে শিখিয়েছ (সেগুলো ব্যতীত) নিশ্চয় তুমিই প্রকৃত জ্ঞানসম্পন্ন, হেকমতওয়ালা। সূরা বাকারা,আয়াত নং৩৩। তিনি বললেন, হে আদম, ফেরেশতাদেরকে বলে দাও এসবের নাম। তারপর যখন তিনি বলে দিলেন সে সবের নাম, তখন তিনি বললেন, আমি কি তোমাদেরকে বলিনি যে, আমি আসমান ও যমীনের যাবতীয় গোপন বিষয় সম্পর্কে খুব ভাল করেই অবগত রয়েছি? এবং সেসব বিষয়ও জানি যা তোমরা প্রকাশ কর, আর যা তোমরা গোপন কর! ৭)আরজ আলির ভাষ্যমতে আদম(আঃ)গন্ধম খাওয়ার পর জ্ঞান লাভ করেন।আদম(আঃ) গন্ধম খাওয়ার পর প্রথম কাজটা কি করেছেন¿?? গন্ধম খাওয়ার ফলে নিজেকে লজ্জিত মনে করেন,এবং সাথে সাথেই আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। জ্ঞানীরাই আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। শয়তান এবং শয়তানের অনুসারীরা মূর্খ, আহাম্মক যার ফলে তাহারা আল্লাহর সীমালঙ্ঘন করেও আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে না। ৮)আরজ আলির বক্তব্য, গন্ধম খাওয়ার পূর্বে আদম(আঃ)এর লজ্জাজ্ঞান ছিল না।আদম(আঃ)উলঙ্গ থাকতেন। অথচ,কুরআনে স্পষ্ট ভাবেই বলা আছে গন্ধম খাওয়ার পর আদম(আঃ)ও হাওয়া(আঃ)বিবস্ত্র হয়ে পরেন।তারপর উভয়ই গাছের লতাপাতা দিয়ে তাদের লজ্জাস্হান ডাকেন। ৯)কেউ যদি নিজেকে সুপার ম্যান দাবি করে।তাহলে,অবশ্যই তাকে এর স্বপক্ষে প্রমাণ উপস্হাপন করতে হবে।যদি না পারে তাহলে সে মিথ্যাবাদি বলে গন্য হবে। আল্লাহ যেহেতু দাবি করেন তিনি সর্বশক্তিমান, সর্বশ্রেষ্ঠা। অবশ্যই আল্লাহকে সবকিছু সৃষ্টি করে দেখাতে হবে,তা না হলে আল্লাহ তার দাবিতে মিথ্যাবাদি বলে গন্য হবে।অতএব ভালো,মন্দ যা কিছু আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন সবকিছুই আল্লাহর দাবির বহিঃপ্রকাশ। এবং,আল্লাহতায়ালা তার দাবির পক্ষে সমস্ত প্রমাণ উপস্হাপন করেছেন। ১০)নাস্তিকদের বিশ্বাস আল্লাহ,নাই শয়তান আছে।ক্যামনে কি!শয়তান আসলো কোথা থেকে?শয়তান কি বৈজ্ঞানীকভাবে প্রমাণীত সত্বা???সকল নাস্তিক আল্লাহ,আল্লাহর রাসূল এবং ধর্মের নামে কুৎসা রটনার সময় শয়তানকে ব্যবহার করে!!!HOW FUNNY!!! এই হলো আরজ আলি শয়তানের জবানবন্দির ময়নাতদন্ত। এমন একজন মিথ্যাবাদি,ভূল তত্ব উপস্হাপনকারী দার্শনিক কি করে হয়,এইটাই বুজলাম না।
""" আরজ আলি মাতুব্বর"""।নাস্তিকদের মাঝে বহুল পরিচিত একটি নাম,যাকে নাস্তিকরা দার্শনিক এবং স্ব-শিক্ষায় শিক্ষিত বলে থাকেন।আসলেই কি আরজ আলি দার্শনিক?¿? "" শয়তানের জবানবন্দি "" আরজ আলির বিখ্যাত একটি প্রবন্ধ।আসুন দেখা যাক এই প্রবন্ধে আরজ আলির কিছু মূর্খতা ও অজ্ঞতার বহিঃপ্রকাশ। 👇 ১)আরজ আলি জানতেন না শয়তান জ্বিনদের একজন।তাই এই প্রবন্ধে শয়তানকে বারবার ফেরেস্তা বলে উল্লেখ করেছেন। ২)আরজ আলির বক্তব্য শয়তানকে আল্লাহর নূর থেকে সৃস্টি করেছেন,যে কারনে শয়তান জাহান্নামের আগুনে জ্বলবে না।এটাও একটা ভূল তত্ত্ব। শয়তান হলো জ্বিনদের অন্তর্ভুক্ত এবং জ্বিন জাতিকে আল্লাহ সৃস্টি করেছেন আগুন দিয়ে। ৩)বয়োজ্যেষ্ঠ মানেই সম্মানিত এর পক্ষ আরজ আলি যে যুক্তি উত্থাপন করেছেন তা সম্পূর্ণ যুক্তিযুক্ত নয়। পদমর্যাদার ক্ষেত্রেও একধরনের সম্মান পরিলক্ষিত হয়।সেনাবাহিনী,নৌ বাহিনী বা অন্যান্য ক্ষেত্রে পুত্র যদি পদমর্যাদায় পিতার চেয়ে উপরে থাকে তাহলে পিতা পুত্রকে সম্মান করতে বাধ্য।আর এই সৃস্টিজগতে কে শ্রেষ্ঠ কে অধম এটা আল্লাহ নির্ধারণ করবেন, আরজ আলি, না। ৪)আরজ আলির বক্তব্য, বেহেস্তে যৌন ক্রিয়া নিষিদ্ধ এর ফলে বেহেস্ত নাপাক হয়ে যায়।তাহলে বেহেস্তে হুরদের কাজটা কি?¿? ৫)আরজ আলি বারবার শয়তানের বিভিন্ন সুযোগ সুবিধার কথা উল্লেখ করে বুজাতে চেয়েছেন শয়তান অভিশপ্ত না বরং আল্লাহর বিশেষ রহমতে শয়তান মানুষ এবং ফেরেস্তাদের চেয়ে ভালো আছে। আরজ আলি যদি কুরআন পড়তেন তাহলে অবশ্যই জানতেন, আল্লাহ তায়া’লা শয়তানকে কেয়ামত পর্যন্ত অবকাশ দিয়েছেন।তার মানে এই নয় যে শয়তান অভিশপ্ত নয়।শয়তান অবশ্যই অভিশপ্ত। 👉সূরা বনি ইসরাইল আয়াত নং৬২, ১৭.৬২ সে বলল, ‘দেখুন, এ ব্যক্তি, যাকে আপনি আমার উপর সম্মান দিয়েছেন, যদি আপনি আমাকে কিয়ামত পর্যন্ত সময় দেন, তবে অতি সামান্য সংখ্যক ছাড়া তার বংশধরদেরকে অবশ্যই পথভ্রষ্ট করে ছাড়ব’। 👉বনি ইসরাইল আয়াত নং৬৩,১৭.৬৩ তিনি বললেন, ‘যাও, অতঃপর তাদের মধ্যে যারা তোমার অনুসরণ করবে, জাহান্নামই হবে তোমাদের প্রতিদান, পূর্ণ প্রতিদান হিসেবে’। ৬)আরজ আলি এই প্রবন্ধে বলেছেন,গন্ধম খাওয়ার পূর্বে আদম(আঃ)ছিলেন জ্ঞানহীন।পুরো প্রবন্ধে আরজ আলির মূর্খতা ও অজ্ঞতাই পরিলক্ষিত হয়।আরজ আলি শয়তানের জবানবন্দিতে বলছেন,আদম(আঃ)সৃষ্টির পর ছিলেন শুধুই সজিব পুতুল জ্ঞান বলতে কিছুই ছিল না।অথচ আমরা কুরআন, হাদিস থেকে জানতে পারি আদম(আঃ)কে সৃষ্টির পরপরই ফেরেস্তাদেরকে কিছু জিনিসের নাম বলতে বলা হয়। যে সব জিনিসের নাম ফেরেস্তারা বলতে পারেননি।কিন্তু আদম(আঃ) ঐ সব জিনিসের নাম ঠিক ঠিক বলে দেন।যদি আদম(আঃ)এর জ্ঞান না থাকতো তাহলে কি করে আদম(আঃ)ঐ সব জিনিসের নাম বললেন,যার নাম ফেরেস্তারাও বলতে পারেন নাই? 👇 সূরা বাকারা,আয়াত নং ৩১। সূরা বাকারা,আয়াত নং ৩২। সূরা বাকারা,আয়াত নং৩৩। ৭)আরজ আলির ভাষ্যমতে আদম(আঃ)গন্ধম খাওয়ার পর জ্ঞান লাভ করেন।আদম(আঃ) গন্ধম খাওয়ার পর প্রথম কাজটা কি করেছেন¿?? গন্ধম খাওয়ার ফলে নিজেকে লজ্জিত মনে করেন,এবং সাথে সাথেই আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। জ্ঞানীরাই আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। শয়তান এবং শয়তানের অনুসারীরা মূর্খ, আহাম্মক যার ফলে তাহারা আল্লাহর সীমালঙ্ঘন করেও আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে না। ৮)আরজ আলির বক্তব্য, গন্ধম খাওয়ার পূর্বে আদম(আঃ)এর লজ্জাজ্ঞান ছিল না।আদম(আঃ)উলঙ্গ থাকতেন। অথচ,কুরআনে স্পষ্ট ভাবেই বলা আছে গন্ধম খাওয়ার পর আদম(আঃ)ও হাওয়া(আঃ)বিবস্ত্র হয়ে পরেন।তারপর উভয়ই গাছের লতাপাতা দিয়ে তাদের লজ্জাস্হান ডাকেন। ৯)কেউ যদি নিজেকে সুপার ম্যান দাবি করে।তাহলে,অবশ্যই তাকে এর স্বপক্ষে প্রমাণ উপস্হাপন করতে হবে।যদি না পারে তাহলে সে মিথ্যাবাদি বলে গন্য হবে। আল্লাহ যেহেতু দাবি করেন তিনি সর্বশক্তিমান, সর্বশ্রেষ্ঠা। অবশ্যই আল্লাহকে সবকিছু সৃষ্টি করে দেখাতে হবে,তা না হলে আল্লাহ তার দাবিতে মিথ্যাবাদি বলে গন্য হবে।অতএব ভালো,মন্দ যা কিছু আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন সবকিছুই আল্লাহর দাবির বহিঃপ্রকাশ। এবং,আল্লাহতায়ালা তার দাবির পক্ষে সমস্ত প্রমাণ উপস্হাপন করেছেন। ১০)নাস্তিকদের বিশ্বাস আল্লাহ,নাই শয়তান আছে।ক্যামনে কি!শয়তান আসলো কোথা থেকে?শয়তান কি বৈজ্ঞানীকভাবে প্রমাণীত সত্বা???সকল নাস্তিক আল্লাহ,আল্লাহর রাসূল এবং ধর্মের নামে কুৎসা রটনার সময় শয়তানকে ব্যবহার করে!!!HOW FUNNY!!! এই হলো আরজ আলি শয়তানের জবানবন্দির ময়নাতদন্ত। এমন একজন মিথ্যাবাদি,ভূল তত্ব উপস্হাপনকারী দার্শনিক কি করে হয়,এইটাই বুজলাম না।
""" আরজ আলি মাতুব্বর"""।নাস্তিকদের মাঝে বহুল পরিচিত একটি নাম,যাকে নাস্তিকরা দার্শনিক এবং স্ব-শিক্ষায় শিক্ষিত বলে থাকেন।আসলেই কি আরজ আলি দার্শনিক?¿? "" শয়তানের জবানবন্দি "" আরজ আলির বিখ্যাত একটি প্রবন্ধ। আসুন দেখা যাক এই প্রবন্ধে আরজ আলির কিছু মূর্খতা ও অজ্ঞতার বহিঃপ্রকাশ। ১)আরজ আলি জানতেন না শয়তান জ্বিনদের একজন।তাই এই প্রবন্ধে শয়তানকে বারবার ফেরেস্তা বলে উল্লেখ করেছেন। ২)আরজ আলির বক্তব্য শয়তানকে আল্লাহর নূর থেকে সৃস্টি করেছেন,যে কারনে শয়তান জাহান্নামের আগুনে জ্বলবে না।এটাও একটা ভূল তত্ত্ব। শয়তান হলো জ্বিনদের অন্তর্ভুক্ত এবং জ্বিন জাতিকে আল্লাহ সৃস্টি করেছেন আগুন দিয়ে। ৩)বয়োজ্যেষ্ঠ মানেই সম্মানিত এর পক্ষ আরজ আলি যে যুক্তি উত্থাপন করেছেন তা সম্পূর্ণ যুক্তিযুক্ত নয়। পদমর্যাদার ক্ষেত্রেও একধরনের সম্মান পরিলক্ষিত হয়।সেনাবাহিনী,নৌ বাহিনী বা অন্যান্য ক্ষেত্রে পুত্র যদি পদমর্যাদায় পিতার চেয়ে উপরে থাকে তাহলে পিতা পুত্রকে সম্মান করতে বাধ্য।আর এই সৃস্টিজগতে কে শ্রেষ্ঠ কে অধম এটা আল্লাহ নির্ধারণ করবেন, আরজ আলি, না। ৪)আরজ আলির বক্তব্য, বেহেস্তে যৌন ক্রিয়া নিষিদ্ধ এর ফলে বেহেস্ত নাপাক হয়ে যায়।তাহলে বেহেস্তে হুরদের কাজটা কি?¿? ৫)আরজ আলি বারবার শয়তানের বিভিন্ন সুযোগ সুবিধার কথা উল্লেখ করে বুজাতে চেয়েছেন শয়তান অভিশপ্ত না বরং আল্লাহর বিশেষ রহমতে শয়তান মানুষ এবং ফেরেস্তাদের চেয়ে ভালো আছে। আরজ আলি যদি কুরআন পড়তেন তাহলে অবশ্যই জানতেন, আল্লাহ তায়া’লা শয়তানকে কেয়ামত পর্যন্ত অবকাশ দিয়েছেন।তার মানে এই নয় যে শয়তান অভিশপ্ত নয়।শয়তান অবশ্যই অভিশপ্ত। 👉সূরা বনি ইসরাইল আয়াত নং৬২, ১৭.৬২ সে বলল, ‘দেখুন, এ ব্যক্তি, যাকে আপনি আমার উপর সম্মান দিয়েছেন, যদি আপনি আমাকে কিয়ামত পর্যন্ত সময় দেন, তবে অতি সামান্য সংখ্যক ছাড়া তার বংশধরদেরকে অবশ্যই পথভ্রষ্ট করে ছাড়ব’। 👉বনি ইসরাইল আয়াত নং৬৩,১৭.৬৩ তিনি বললেন, ‘যাও, অতঃপর তাদের মধ্যে যারা তোমার অনুসরণ করবে, জাহান্নামই হবে তোমাদের প্রতিদান, পূর্ণ প্রতিদান হিসেবে’। ৬)আরজ আলি এই প্রবন্ধে বলেছেন,গন্ধম খাওয়ার পূর্বে আদম(আঃ)ছিলেন জ্ঞানহীন।পুরো প্রবন্ধে আরজ আলির মূর্খতা ও অজ্ঞতাই পরিলক্ষিত হয়।আরজ আলি শয়তানের জবানবন্দিতে বলছেন,আদম(আঃ)সৃষ্টির পর ছিলেন শুধুই সজিব পুতুল জ্ঞান বলতে কিছুই ছিল না।অথচ আমরা কুরআন, হাদিস থেকে জানতে পারি আদম(আঃ)কে সৃষ্টির পরপরই ফেরেস্তাদেরকে কিছু জিনিসের নাম বলতে বলা হয়। যে সব জিনিসের নাম ফেরেস্তারা বলতে পারেননি।কিন্তু আদম(আঃ) ঐ সব জিনিসের নাম ঠিক ঠিক বলে দেন।যদি আদম(আঃ)এর জ্ঞান না থাকতো তাহলে কি করে আদম(আঃ)ঐ সব জিনিসের নাম বললেন,যার নাম ফেরেস্তারাও বলতে পারেন নাই? 👇 সূরা বাকারা,আয়াত নং ৩১। সূরা বাকারা,আয়াত নং ৩২। সূরা বাকারা,আয়াত নং৩৩। ৭)আরজ আলির ভাষ্যমতে আদম(আঃ)গন্ধম খাওয়ার পর জ্ঞান লাভ করেন।আদম(আঃ) গন্ধম খাওয়ার পর প্রথম কাজটা কি করেছেন¿?? গন্ধম খাওয়ার ফলে নিজেকে লজ্জিত মনে করেন,এবং সাথে সাথেই আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। জ্ঞানীরাই আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। শয়তান এবং শয়তানের অনুসারীরা মূর্খ, আহাম্মক যার ফলে তাহারা আল্লাহর সীমালঙ্ঘন করেও আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে না। ৮)আরজ আলির বক্তব্য, গন্ধম খাওয়ার পূর্বে আদম(আঃ)এর লজ্জাজ্ঞান ছিল না।আদম(আঃ)উলঙ্গ থাকতেন। অথচ,কুরআনে স্পষ্ট ভাবেই বলা আছে গন্ধম খাওয়ার পর আদম(আঃ)ও হাওয়া(আঃ)বিবস্ত্র হয়ে পরেন।তারপর উভয়ই গাছের লতাপাতা দিয়ে তাদের লজ্জাস্হান ডাকেন। ৯)কেউ যদি নিজেকে সুপার ম্যান দাবি করে।তাহলে,অবশ্যই তাকে এর স্বপক্ষে প্রমাণ উপস্হাপন করতে হবে।যদি না পারে তাহলে সে মিথ্যাবাদি বলে গন্য হবে। আল্লাহ যেহেতু দাবি করেন তিনি সর্বশক্তিমান, সর্বশ্রেষ্ঠা। অবশ্যই আল্লাহকে সবকিছু সৃষ্টি করে দেখাতে হবে,তা না হলে আল্লাহ তার দাবিতে মিথ্যাবাদি বলে গন্য হবে।অতএব ভালো,মন্দ যা কিছু আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন সবকিছুই আল্লাহর দাবির বহিঃপ্রকাশ। এবং,আল্লাহতায়ালা তার দাবির পক্ষে সমস্ত প্রমাণ উপস্হাপন করেছেন। ১০)নাস্তিকদের বিশ্বাস আল্লাহ,নাই শয়তান আছে।ক্যামনে কি!শয়তান আসলো কোথা থেকে?শয়তান কি বৈজ্ঞানীকভাবে প্রমাণীত সত্বা???সকল নাস্তিক আল্লাহ,আল্লাহর রাসূল এবং ধর্মের নামে কুৎসা রটনার সময় শয়তানকে ব্যবহার করে!!!HOW FUNNY!!! এই হলো আরজ আলি শয়তানের জবানবন্দির ময়নাতদন্ত। এমন একজন মিথ্যাবাদি,ভূল তত্ব উপস্হাপনকারী দার্শনিক কি করে হয়,এইটাই বুজলাম না।
Hello my Dear Story Teller, You have a amazing voice. And, I think you are also a smart Man. My one penny advice for you-- please don’t use your beautiful voice to spread the devil’s story where you might act unknowingly as a spokesperson of the devil. Maybe a lot of simple and honest people around us would be misguided before they pass away. On the Judgement Day, you will loose your good credits because it will be transferred to them based on their complaints against you. Please use your amazing beautiful voice to spread Allah’s Words (The Lord of The Whole Universe). I always feel myself that I am a worst kind of man in the whole humanity but I always beg to Him (my Lord) for forgiveness and His blessings. Please pray to Him for His blessings. In addition, any of you can discuss with me about devils and their activities if you’re interested. Kind regards, O-Rashid, Mamoun Ph.D. (Nutri Biochem) British Columbia, Canada.
কি অসাধারণ ওনার চিন্তাভাবনা সকল মানুষ যদি এরকম লেখা পড়তো বা শুন্ত তাহলে মানুষ জাতির অনেক উপকার হত । আর আপনাদের উপস্থাপনা খুবই সুন্দর আমি চাই এরকম যত লেখা আছে আপনারা প্রকাশ করুন আমরা তো এসব বই এতো সহজে পাবো না আপনাদের সহযোগিতায় আমরা শুনতে পারি
আপনার ছাগু আজাদের কুযুক্তি খন্ডন - ১: শয়তান যদি জ্বীন হয় তাহলে তাহলে শয়তান তো কোনো ভুল কাজ করেনি কারন আপনের আল্লায় ফেরেস্তাদেরকে আদমকে সেজদা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল। ২: শয়তান যদি জ্বীন হয় এবং জ্বীন যদি আগুনের তৈরি হয় তাহলে আপনের আল্লায় আগুন দিয়া কি আগুন পোড়াইবে? মূর্খের মত একটা কথা কইয়া দিলেই কি যুক্তি খন্ডন হয়ে যায়? ৩: বয়জৈষ্ঠ হলেই তাকে সম্মান দিতে হবে। যদি পদমর্যাদায় নিজের বয়সের থেকে ছোটও হয় তাহলে তাকেও সম্মান দিতে হবে কিন্তু তার মানে এই না যে পদমর্যাদায় উপরে হলেই তাকে সেজদা দিতে হবে। আর তাছাড়া ক্ষমতা জ্ঞান বুদ্ধি ও বয়সের ক্ষেত্রেও শয়তান আদমের অনেক অনেক উপরে তাহলে আদমকে শয়তান কেন সেজদা দিবে? ৪: কেয়ামত বা হাশরের আগে বেহেস্তের মধ্যে সেক্স করা যাবে বা জায়েজ আছে এইরকম একটা রেফারেন্স কি দিতে পারবেন? আর তাছাড়া সেক্স করার পর যদি অপবিত্র বা নাপাক না হয় তাহলে ফরজ গোসলের দরকার কি? আর গন্ধম খাওয়ার আগে কেন আদম হাওয়া সেক্স করেনাই? ৫: আপবার এই পয়েন্টির যথাযথ উত্তর তো আরজ আলি স্যার দিয়েই রেখেছেন। আপনারা যেইটাকে অবকাশ বলেন ঐটাই আসলে জ্ঞান বুদ্ধি ও যৌক্তিকতার সম্মান বা পুরস্কার। ৬: রোবোটের মত কোনো কিছুর নাম টপাটপ তোতাপাখির মত বলে যাওয়াই জ্ঞান? সব কিছুর নাম আল্লায় আদমের মধ্যে প্রোগ্রাম করেছে কিন্তু সেইটা তার জ্ঞান নয় শুধুমাত্র মুখস্ত বিদ্যা বা রোবট বলা যেতে পারে। নিজে নিজে কিছু চিন্তা ভাবনা করতে না পারলে সেইটাকে তখন আর জ্ঞান বলা যায় না। ৭: আপনি নিজেই বলেছেন যে আদম গন্ধম খাওয়ার পরেই লজ্জা অনুভব করেছেন। অর্থাৎ গন্ধম খাওয়ার পরেই আদম ও হাওয়ার জ্ঞান হয়েছে এর আগে নয়। আপনার এই পয়েন্টে আপনি নিজেই ধরা খেয়েছেন। 😂 ৮: কোন সূরার কত নং আয়াতে স্পষ্ট করে বলা আছে গন্ধম খাওয়ার পরে আদম হাওয়া বিবস্ত্র হয়ে পড়েছিলো সেই সূরার সেই আয়াতখানা দিন। ৯: দাবী আর প্রমাণ এক জিনিস নয়। আমিও দাবী করতে পারি আগের জন্মে আপনি আমার কাছ থেকে ১ কোটি টাকা ধার নিয়েছিলেন এখন আমার টাকাটা দিন। আমি এই দাবী করলেই কি আমার দাবী প্রমাণিত হয়ে যাবে? না হবে না। এর জন্য আমাকে উপযুক্ত প্রমাণ দেখাতে হবে। অতএব আল্লায় একটা আজগুবি দাবী করলেই সেইটা প্রমাণিত সত্য হয়ে যায় না। ১০: সার্কাজম বোঝার জ্ঞান কি আপনার হইছে হয়নাই। আপনারা যেসব আল্লাহ, শয়তান ফেরেস্তা, জ্বীন নামক কাল্পনিক ভুতের কিচ্ছা কাহিনী বানিয়েছেন আমরাও তেমন আপনাদের এইসব কিচ্ছা কাহিনী যে কতটা অবাস্তব ও অযৌক্তিক সেইটাই আপনাদেরকে আপনাদের কল্পিত গল্প দিয়েই বোঝাই। এই সামান্য বিষয় বোঝেননা বলেই তো আপনারা মূর্খ মুমিন! আশা করি বুঝেছেন। ধন্যবাদ।
হ্যা পড়েছি | টো কি হলো ? আরিফ বুদ্ধিবৃত্তিক অসততা করে , দ্বিতীয়ত সে লজিক্যাল ফ্যালাসি করে ؛ ৩) তার বইয়ে তিনি নাস্তিকরা যেসব যুক্তি দেন না সেসব দুর্বল যুক্তি নাস্তিকের মুখে লাগিয়ে তারপর নাস্তিক পক্ষকে হারিয়ে দিয়েছেন | তিনি Strawman Fallacy ব্যবহার করেছেন যা অসততা | আরিফ কেন সরাসরি তার যুক্তিগুলি নিয়ে নাস্তিক ব্লগারদের লাইভ অনুষ্ঠানে তর্ক করতে আসেনা ? পারলে আসিফ মহিউদ্দিনের সঙ্গে লাইভ অনুষ্ঠানে চ্যালেঞ্জ নিয়ে আসুক | অবশ্য আসিফ মহিউদ্দিন তার মতো চ্যাংড়া পোলাপানের সঙে বিতর্ক করে নিজের পজিশন নষ্ট করবে কিনা সন্দেহ আছে |
আপনাদের ছাগু আজাদের কুযুক্তি ও তার খন্ডন - ১: শয়তান যদি জ্বীন হয় তাহলে তাহলে শয়তান তো কোনো ভুল কাজ করেনি কারন আপনের আল্লায় ফেরেস্তাদেরকে আদমকে সেজদা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল। ২: শয়তান যদি জ্বীন হয় এবং জ্বীন যদি আগুনের তৈরি হয় তাহলে আপনের আল্লায় আগুন দিয়া কি আগুন পোড়াইবে? মূর্খের মত একটা কথা কইয়া দিলেই কি যুক্তি খন্ডন হয়ে যায়? ৩: বয়জৈষ্ঠ হলেই তাকে সম্মান দিতে হবে। যদি পদমর্যাদায় নিজের বয়সের থেকে ছোটও হয় তাহলে তাকেও সম্মান দিতে হবে কিন্তু তার মানে এই না যে পদমর্যাদায় উপরে হলেই তাকে সেজদা দিতে হবে। আর তাছাড়া ক্ষমতা জ্ঞান বুদ্ধি ও বয়সের ক্ষেত্রেও শয়তান আদমের অনেক অনেক উপরে তাহলে আদমকে শয়তান কেন সেজদা দিবে? ৪: কেয়ামত বা হাশরের আগে বেহেস্তের মধ্যে সেক্স করা যাবে বা জায়েজ আছে এইরকম একটা রেফারেন্স কি দিতে পারবেন? আর তাছাড়া সেক্স করার পর যদি অপবিত্র বা নাপাক না হয় তাহলে ফরজ গোসলের দরকার কি? আর গন্ধম খাওয়ার আগে কেন আদম হাওয়া সেক্স করেনাই? ৫: আপবার এই পয়েন্টির যথাযথ উত্তর তো আরজ আলি স্যার দিয়েই রেখেছেন। আপনারা যেইটাকে অবকাশ বলেন ঐটাই আসলে জ্ঞান বুদ্ধি ও যৌক্তিকতার সম্মান বা পুরস্কার। ৬: রোবোটের মত কোনো কিছুর নাম টপাটপ তোতাপাখির মত বলে যাওয়াই জ্ঞান? সব কিছুর নাম আল্লায় আদমের মধ্যে প্রোগ্রাম করেছে কিন্তু সেইটা তার জ্ঞান নয় শুধুমাত্র মুখস্ত বিদ্যা বা রোবট বলা যেতে পারে। নিজে নিজে কিছু চিন্তা ভাবনা করতে না পারলে সেইটাকে তখন আর জ্ঞান বলা যায় না। ৭: আপনি নিজেই বলেছেন যে আদম গন্ধম খাওয়ার পরেই লজ্জা অনুভব করেছেন। অর্থাৎ গন্ধম খাওয়ার পরেই আদম ও হাওয়ার জ্ঞান হয়েছে এর আগে নয়। আপনার এই পয়েন্টে আপনি নিজেই ধরা খেয়েছেন। 😂 ৮: কোন সূরার কত নং আয়াতে স্পষ্ট করে বলা আছে গন্ধম খাওয়ার পরে আদম হাওয়া বিবস্ত্র হয়ে পড়েছিলো সেই সূরার সেই আয়াতখানা দিন। ৯: দাবী আর প্রমাণ এক জিনিস নয়। আমিও দাবী করতে পারি আগের জন্মে আপনি আমার কাছ থেকে ১ কোটি টাকা ধার নিয়েছিলেন এখন আমার টাকাটা দিন। আমি এই দাবী করলেই কি আমার দাবী প্রমাণিত হয়ে যাবে? না হবে না। এর জন্য আমাকে উপযুক্ত প্রমাণ দেখাতে হবে। অতএব আল্লায় একটা আজগুবি দাবী করলেই সেইটা প্রমাণিত সত্য হয়ে যায় না। ১০: সার্কাজম বোঝার জ্ঞান কি আপনার হইছে হয়নাই। আপনারা যেসব আল্লাহ, শয়তান ফেরেস্তা, জ্বীন নামক কাল্পনিক ভুতের কিচ্ছা কাহিনী বানিয়েছেন আমরাও তেমন আপনাদের এইসব কিচ্ছা কাহিনী যে কতটা অবাস্তব ও অযৌক্তিক সেইটাই আপনাদেরকে আপনাদের কল্পিত গল্প দিয়েই বোঝাই। এই সামান্য বিষয় বোঝেননা বলেই তো আপনারা মূর্খ মুমিন! আশা করি বুঝেছেন। ধন্যবাদ।
Sir please produce 1 small chapter or sura nice like quran if you have power to produce nice like quran Quran smallest chapter sura Al kawsar......hey prophet I gave you so much blessings to you.now you pray to me and do sacrifice.your enemies are rootless. Now my chapter. ....hey prophet I gave you so much honour to you.now read quran to me and do fast.your enemies are headless.see my one is not nice like quran.nobody can produce chapter nice like quran.see it by your eyes quran is god.and real hell is waiting for you if you don't accept Islam
এ সিজদার অর্থ হচ্ছে সম্মান করা। কোন মানুষকে বা কোন নবীকেও সেজদা করা ইসলামের বিরুদ্ধ কাজ। আল্লাহর নির্দেশ ছিল মানুষকে সম্মান করতে। কিন্তু শয়তান এতই অসৎ যে সে মানুষ আদমকে সম্মান দেখায় নি, অবাধ্য শয়তান অবাধ্য হয়, আজো অবাধ্য দুষ্টরাই শয়তান।