বৃহত্তর আন্তর্জাতিক ফরায়েজী ইসলাম বাংলাদেশ, আন্তর্জাতিক হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ, আন্তর্জাতিক খেলাফত মজলিস বাংলাদেশ,আমার পক্ষ থেকে হযরত মাওলানা নুরুল ইসলাম ওলীপুরী সাহেব সহ সবাই কে আন্তরিক ভাবে শুকরান জাজাকাল্লাহ খাইরান।
মাশাআল্লাহ,অসাধারণ আলোচনা,মন যখন এই প্রশ্নের উত্তর খুজছিলো আলহামদুলিল্লাহ মহান আল্লাহ তার সমাধান জানিয়ে দিলেন।আলহামদুলিল্লাহ আমার আল্লাহ কতোই না মহান❤❤
উনার কথাগুলো ভালো লাগে🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳। অনেক জরুরি মাসআলা ইসলাম এর গুরুত্ব পূর্ন অনেক কিছু জানা যায় উনার বয়ান থেকে। দোয়া করি আল্লাহ উনাকে কবুল করেন।।
মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর বয়ান পেশ করলেন হজরত মাওলানা নুরুল ইসলাম ওলীপুরী দাঃ বাঃ আমীন ছুম্মা আমীন হে আল্লাহ আপনি আমাদের সকল মসুলমান বন্ধু দের কে সঠিক বুঝার জন্য হেদায়েত দান করুন ও ছহীহ বুজ দান করুন ও হজরতের নেক হায়াত দান করুন ও দিরগায়ু করুন ও সুস্থতা দান করুন আমীন ছুম্মা আমীন
Mr. Olipuri's lecture on this subject is wisely and intelligently delivered. Thanks to him. There is no "vondo" peer. Because if there is vondo peer means there is also correct peer. But the fact is that there is no peerism in Islam. That's why all the peers are vondo. Anyways we pray for the sheikh that may Allah bless him and us all.
'হে আমাদের প্রতিপালক! সরল পথ প্রদর্শনের পর তুমি আমাদের অন্তরকে সত্য লংঘন প্রবণ করিও না এবং তোমার নিকট হইতে আমাদেরকে করুণা দান কর, নিশ্চয়ই তুমি মহাদাতা। সূরা নম্বরঃ ৩, আয়াত নম্বরঃ ৮ হে আমাদের ! তুমি নিজ হইতে আমাদেরকে অনুগ্রহ দান কর এবং আমাদের জন্য আমাদের কাজকর্ম সঠিকভাবে পরিচালনার ব্যবস্থা কর।' সূরা নম্বরঃ ১৮, আয়াত নম্বরঃ ১০ যাহারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে, তাহাদের প্রতিপালক তাহাদেরকে দাখিল করিবেন স্বীয় রহমতে। ইহাই মহাসাফল্য। সূরা নম্বরঃ ৪৫, আয়াত নম্বরঃ ৩০ আল্লাহ্ মানুষের প্রতি কোন অনুগ্রহ অবারিত করিলে কেহ উহা নিবারণকারী নাই এবং তিনি কিছু নিরুদ্ধ করিতে চাহিলে তৎপর কেহ উহার উন্মুক্তকারী নাই। তিনি পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়। সূরা নম্বরঃ ৩৫, আয়াত নম্বরঃ ২
অজানা ইসলামিক গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর জানতে চ্যানেলটি ভিজিট করুন!এবং সাবস্ক্রাইব করে পাশে থাকুন। ধন্যবাদ। ru-vid.com/video/%D0%B2%D0%B8%D0%B4%D0%B5%D0%BE-wfpKkfk6trI.html
রাসূল (সাঃ) বলেন, গান হল যিনার মন্ত্র, বাজনা হল দাজ্জালের যন্ত্র । হাদিস টি কোন কিতাবে পাওয়া যাবে । জানালে উপকৃত হব। গান-বাজনা করনেওয়ালাকে ও শুননেওয়ালাকে সঠিক জবাব দেওয়া যাবে । খুব সহজে । দয়া করে জানাবেন।
[৪৫:১৮] আল জাসিয়াহ ثُمَّ جَعَلناكَ عَلى شَريعَةٍ مِنَ الأَمرِ فَاتَّبِعها وَلا تَتَّبِع أَهواءَ الَّذينَ لا يَعلَمونَ বায়ান ফাউন্ডেশন: তারপর আমি তোমাকে দীনের এক বিশেষ বিধানের উপর প্রতিষ্ঠিত করেছি। সুতরাং তুমি তার অনুসরণ কর এবং যারা জানে না তাদের খেয়াল- খুশীর অনুসরণ করো না।
এই ভন্ড ওলিপুরী বলেন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নাকি মা'রেফাত জানতেন না, আরে ওহাবী ওলিপুরী সাহেব আমার প্রশ্ন হল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যদি মারেফাত না জানতেন তাহলে উনি কিভাবে বলেছেন যে আমি সামনে যা দেখি পিছনেও তা দেখি আমি কবরের কি হয় কি আজাব হয় তাও আমি দেখি এবং আমি ফেরেশতাদের ও দেখি যা তোমরা দেখো না, এবং আমি যা দেখি তোমরা যদি তা দেখতে তাহলে তোমরা কেউই সংসার করতে পারতে না , তাহলে হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অদৃশ্যের যা কিছু দেখেন তা অবশ্যই মারেফতের মাধ্যমেই দেখেন আল্লাহ পাক উনাকে যে মারেফাত দান করেছেন সে মারেফাতের মাধ্যমেই তিনি দেখেন উনি পরিপূর্ণ শরীয়ত পালন করতেন এবং মারেফতের অধিকারী ও উনি ছিলেন। আল্লাহ রাব্বুল আলামীন অশেষ মেহেরবানি করে তার প্রিয় হাবিব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে অতীত বর্তমান এবং ভবিষ্যতের সব অদৃশ্যই দেখিয়েছেন এবং এটার নামই মারেফাত, আর এই ভন্ড ওলিপুরী সাহেব বলেন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নাকি মারেফাত জানতেন না, আরে উনি নাকি অনেক বড় আলেম উনি নাকি মুফতি আজম অথচ ওনাকে জিজ্ঞেস করুন উনি হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের স্বপ্নযোগে জিয়ারত পেয়েছেন কিনা। আরে এই ওলিপুরী মানে" আলু পুরি" সে হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে স্বপ্নযোগে কি দেখবেন তার তো হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে স্বপ্নযোগে দেখার অধিকার নাই কারন সেতো এলমে মারেফতই বিশ্বাস করে না, তবে এলমে মারেফত অর্জন করতে হলে পরিপূর্ণ শরীয়ত অনুযায়ী অবশ্যই চলতে হবে পরিপূর্ণ শরীয়ত অবশ্যই মানতে হবে পরিপূর্ণ শরীয়ত ছাড়া কখনই এলমে মারেফত অর্জন করতে পারবে না, যারা পরিপূর্ণ শরীয়ত পালন করে না অথচ বল আমারা মারফতি তারা হচ্ছে ভন্ড শয়তান কাফের, আর যারা শুধু বলে আমরা শরীয়ত পালন করি কিন্তু এলমে মারেফত পালন করি না এরা হচ্ছে ফাসেক এটা আমার কথা না এটা বিখ্যাত ইমাম মোয়াততা মালিক রহমতুল্লাহি আলাইহিৱ কথা এবং যারা মারেফাত জানেন তারাই হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে স্বপ্নযোগে দেখতে পান। " নারায়ে তাকবীর আল্লাহু আকবার নারায়ে রিসালাত ইয়া রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম" " জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু" মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দীর্ঘজীবী হোক।
আমারতো হাসি থামতেছেনা,এই কাইসটা ভনড কি কইল কথাগুলো? আরে ভনড নবীজিতো তাই দেখতেন,আল্লাহ যা দেখাইতেন। আলিফের নামে কুতুব জাননা বেডা আও,বড় বড় আলেমদের নামে কথা কইতা?
শেষে ও মাঝে তো ঝামেলা আছেই, তোমার একদম প্রথম লাইনেই ঝামেলা আছে। তুমি বলছো, আ'ল্লামা ওলিপুরি হুজুর বলেছেন, যে হযরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মারেফত জানতেন না। বরং হুজুর মারেফতের নামে যারা ভন্ডামি করে তাদের সম্পর্কে বলেন,ভন্ডরা মারেফত জানে দাবি করে শরিয়ত মানে না। তারপর হুজুর ভন্ডদেরকে প্রশ্ন করেন, "কেন? মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কী মারেফত জানতেন না? তাঁকে কেন আল্লহ্ শরিয়ত মানতে বলেছেন? " অর্থাৎ হুজুর বলেছেন, মহানবী হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ততটুকু জানতেন যতটুকু আল্লহ্ তায়ালা তাঁকে জানিয়েছেন। এতো মর্যাদার পরেও নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যদি শরিয়ত মানতে পারেন তাহলে ভন্ডরা কেন শরিয়ত মানে না?
