কারণ ৪০ বছর আগে তো ইসলামের আগমনও হয় নাই।ওইসময় শ্রেষ্ঠ ধর্ম ছিল ইব্রাহিমি ধর্ম ওইটাই পালন করতেন।@@T_Channel2003 আহমাদুল্লাহ হুযুরের ওই আলোচনাটা সবটা ভালো করে দেখলে বুঝবেন।
@@T_Channel2003 সম্পূর্ণ ভিডিওটি দেখলে বুঝতে পারবেন যে উনি শুধুমাত্র কাগজে লিখা একটি প্রশ্ন পড়তেছেন, আর ওই প্রশ্নটি কেটে দা ভাইরাল করে দেওয়া হয়েছে।। মাঝেমধ্যে বিশ্বনবীর জীবনী পড়ার অনুরোধ রইল তাহলে বিষয়টি ভালো করে বুঝতে সুবিধা হবে।
@@ahamedoliar1837 বিশ্ব নবীর জীবনে সর্বপ্রথম ইসলাম ধর্ম গ্রহণ কে করেছিলেন? অবশ্যই তা আপনার জানা থাকবে বলে আশা রাখি? বারবার বলছি বিশ্ব নবীর জীবনী পড়ুন, সামান্য একটুকরো ভিডিওর অংশ দেখে অযথা মন্তব্য করবেন না।
যারা কুরআনের আয়াত অস্বীকার করে, তারা কি ভাবে নাবী- রাসুল ও আল্লাহ বিশ্বাসী। ------- সুরা -বাকারা-২, আয়াত -২৮৫ (২:২৮৫)--'আমরা তাঁর রসুলদের মধ্যে কোনো পার্থক্য করি না।---মহান আল্লাহ বলেন, قُولُوا آمَنَّا بِاللهِ وَمَا أُنْزِلَ إِلَيْنَا وَمَا أُنْزِلَ إِلَى إِبْرَاهِيْمَ وَإِسْمَاعِيْلَ وَإِسْحَاقَ وَيَعْقُوْبَ وَالْأَسْبَاطِ وَمَا أُوتِيَ مُوْسَى وَعِيْسَى وَمَا أُوتِيَ النَّبِيُّوْنَ مِنْ رَبِّهِمْ لاَ نُفَرِّقُ بَيْنَ أَحَدٍ مِنْهُمْ وَنَحْنُ لَهُ مُسْلِمُوْنَ- ‘তোমরা বল আমরা ঈমান এনেছি আল্লাহর প্রতি এবং যা অবতীর্ণ হয়েছে আমাদের প্রতি এবং যা অবতীর্ণ হয়েছে ইবরাহীম, ইসমাঈল, ইসহাক, ইয়াকূব এবং তাদের বংশধরদের প্রতি। আরও যা দেয়া হয়েছে মূসা ও ঈসাকে এবং আল্লাহর পক্ষ থেকে অন্য নবীদেরকে যা দেয়া হয়েছে তাঁর প্রতি। বস্ত্তত আমরা তাদের কারো মাঝে পার্থক্য করি না এবং আমরা তাঁর নিকটে আত্মসমর্পণকারী’ (বাক্বারাহ ২/১৩৬)।--- হাফেয ইবনু কাছীর (রহঃ) এখানে সূরা নিসার ১৫০-১৫১ নং আয়াত নিয়ে এসেছেন, যেখানে এই পার্থক্য করার কথা রয়েছে। মহান আল্লাহ এরশাদ করেন, وَيُرِيْدُوْنَ أَنْ يُفَرِّقُوْا بَيْنَ اللهِ وَرُسُلِهِ وَيَقُوْلُوْنَ نُؤْمِنُ بِبَعْضٍ وَنَكْفُرُ بِبَعْضٍ وَيُرِيْدُوْنَ أَنْ يَتَّخِذُوْا بَيْنَ ذَلِكَ سَبِيْلاً، أُولَئِكَ هُمُ الْكَافِرُوْنَ حَقًّا- ‘আর তারা চায় যে, তারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলগণের মাঝে পার্থক্য করবে এবং বলবে, আমরা কারো উপর ঈমান আনি এবং কারো কুফরী করি এবং তারা এর মাঝে একটা রাস্তা গ্রহণ করতে চায়। বস্ত্তত তারাই সত্যিকারের কাফের’ (নিসা ৪/১৫০-১৫১)।
তাহেরী একজন ডিজে সম্রাট ছাড়া আর কিছুই না কেননা তার প্রত্যেকটি মাহফিলে তিনি ডিজে স্টাইলেই বক্তব্য দিতে দেখা যায় এমনকি ডিজে স্টাইলে বক্তব্য করতে বেশী স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন।
হযরত মাওলানা আহম্মদ উল্লাহ,ছাহেবের মতো এতো নম্র ভদ্র নমণীয় আলেম আমার এই ছোট্র বয়ষে দ্বীতিয় জন আমার দৃষ্টিগোচর হইনী,তিনি হক্কানী আলেম বলতে যা বুঝায় ঠিক তিনি তাই,আলহামদু লিল্লাহ,আল্লাহপাক,আহম্মদ উল্লাহ সাহেব হুজুরকে দুনিয়ার সকল বালা মুছিমত ও দুষমনী থেকে হেফাযতে রাখেন,আমিন।
নিঃসন্দেহে আল্লাহ তাকে ক্ষমা করেন না, যে ব্যক্তি তাঁর সঙ্গে শরিক করে। এ ছাড়া অন্য পাপ তিনি যাকে ইচ্ছা ক্ষমা করেন। আর যে ব্যক্তি আল্লাহর সঙ্গে শিরক করল, সে অত্যন্ত গুরুতর অপবাদ আরোপ করল। ’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ৪৮)--- মহান আল্লাহ বলেন, ‘আর নিশ্চিত জেনো, যে ব্যক্তি আল্লাহর সঙ্গে কাউকে শরিক করে আল্লাহ তার জন্য জান্নাত হারাম করে দেন। তার ঠিকানা জাহান্নাম। আর যারা (এরূপ) জুলুম করে তাদের কোনো রকমের সাহায্যকারী লাভ হবে না। ’ (সুরা : মায়িদা, আয়াত : ৭২--- জানেন কি?আমার নবী,বললে যে শিরক হয়। নবী হলো আল্লাহর।বলতে পারেন--- আমাদের জন্য নবী,আমাদের নবী।---- কুরআনের কোথায় আছে? সৃষ্টির প্রথমে নবী সৃষ্টি করেছেন। নবী কি ও কাকে বলে জানা থাকলে এই কথা বলতে পারি না।
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে মহান আরশের উরধে সমুন্নত, সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥ অ- অস্বীকার করি সকল তাগুত, আ - আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ ই- ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য উ - উপকারী জ্ঞান চর্চা করে সত্যিকারের জ্ঞানী উ - ঊর্ধ্বলোকে আল্লাহ তায়ালা আছেন-তা জানি। ঋ - ঋজুতা রাখব আকীদায়-ঈমানে, ঋষিত্বের স্থান নেই ইসলামে। এ - এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর, ঐ - ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর । ও - ওজন হবে পাপ-পুণ্যের শেষ বিচারের দিন, ঔ - ঔদ্ধত্য ধুলায় মেশাবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন। কোরআন আল্লাহর বাণী। মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা...////////////////////////
🌸 *নবীজি চল্লিশ বছরের পূর্বেও নবী ছিলেন* ★ মোজেজা প্রকাশ হওয়া নবীদের পক্ষেই সম্ভব, নবীজির চল্লিশ বছরের পূর্বে অনেক মোজেজা প্রকাশ হয়েছিল, এখানে একদম ক্লিয়ার নবীজি চল্লিশ বছরের পূর্বেও নবী ছিলেন। ★ কোরআন পাকের মধ্যে রয়েছে, আল্লাহ পাক নবীজির উপর ইমান আনতে বলেছিলেন পূর্বের নবীগণকে, তাহলে পূর্বের নবীরা তো আমাদের নবীজির অনেক আগে দুনিয়াতে এসেছিলেন, এখানে বিষয়টা একদম ক্লিয়ার যে নবীজির চল্লিশ বছর বয়সে নবুয়ত প্রকাশ হয়েছিল কিন্তু চল্লিশ বছরের পূর্বেও নবী ছিলেন, যদি চল্লিশ বছরের পূর্বে নবী না থাকতেন তাহলে পূর্বের নবীরা আমাদের নবীজির উপর ইমান আনলেন কীভাবে ??? 🔴 *কিছু মানুষের হাদীস অপব্যাখ্যা* নবীজি ইরশাদ করেছেন আমি তখনও নবী ছিলাম যখন আদম (আঃ) এর রূহ এবং শরীর আলাদা ছিল, এই হাদীসকে কিছু মানুষ অপব্যাখ্যা করছে যে নবীজির তকদিরে অর্থাৎ ভাগ্যে নবী হিসাবে নির্ধারণ করা হয়েছিল, সত্যিকারের নবী ছিলেন না, নাউজুবিল্লাহ, তাহলে তাদের কাছে প্রশ্ন হচ্ছে সব নবীদের ভাগ্যে নবী হিসাবে নির্ধারণ করা হয়েছিল, তাহলে এটি আমাদের নবীজির ক্ষেত্রেই আলাদা ভাবে কেন বলা হয়েছে ? *উদাহরণ - কোনো হাফেজকে যদি জিজ্ঞাসা করা হয় আপনি কবে থেকে হাফেজ তাহলে হাফেজ উত্তর দিবে- যেই বয়সে সে কোরআন মুখস্থ কমপ্লিট করেছিল সেই বয়সটাকে, এটাই ঠিক, যদি সে বলে আমি জন্মের আগে থেকেই হাফেজ ছিলাম কারণ আমার জন্মের আগেই তকদিরে লেখা হয়েছিল, তাহলে মানুষ তাকে পাগল বলবে,* ঠিক তেমনি ভাবে যারা এই হাদীসটাকে অপব্যাখ্যা করছে তারাও কিন্তু ভুল করছে, শুধুমাত্র নবীজির তকদিরেই নয়, *নবীজি সত্যিকারের নবী ছিলেন তখনও যখন আদম (আঃ) এর রূহ এবং শরীর আলাদা ছিল,* 📖 *দলিল খন্ডন (সংক্ষেপে)* তারা একটা হাদিস দলিল দেয়, যদিও তাদের হাদিসটির ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ আহলে সুন্নাত ওল জামাতের সঙ্গে মিলে না, অন্যরকম মানে করে, মানে ভিন্ন করে এদিকটা ছেড়ে দিলাম, কিন্তু তারা এই হাদিসটি দলিল হিসাবে দিলেও এটি মাওকূফ হাদিস অর্থাৎ হাদিসের সনদ সাহাবা পর্যন্ত পৌঁছেছে *আর আহলে সুন্নাত ওল জামাত যেই হাদিসটা দলিল হিসাবে পেশ করে এটি মারফু হাদিস, এটির বর্ণনা পরম্পরা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত পৌঁছেছে* এখন আপনি কোন হাদিসটা মানবেন নিজেকে জিজ্ঞাসা করুন।
আল্লাহ আমাকে হেদায়েতের পথে পরিচালনা করুন এবং যারা দ্বীন প্রচারের নামে সমাজে বিভিন্ন ধরনের বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে ও দ্বীনের দ্বায়ীদের গালি গালাজ৷ করছে তাদের হেদায়েত দান করুন। আমিন।
আমার বাবার ১শতাংশ জমি আছে। এই জমির মালিক পৈতৃক সুত্রে মালিক আমি।কিন্তু যখন আমার বয়স ১ বছর তখনি তো আমি এই জায়গা কাগজে কলমে পাইনি।পাবো প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ার পর।ঠিক এই বিষয়টাও তো এমনি!