বালের ভোক্তা কোট,যার টাকা আছে সে কিনবে,আর যার টাকা নাই সে কিনবেনা, কিন্তু ঔষধ জীবনরক্ষাকারী জিনিস,তার মালিক সব রাগববোয়াল,ওই খানে গিয়া তো আর জিজ্ঞেস করা হয় নাই, আমদানির খরচ, উৎপাদন খরচ সহ যাবতীয় বাদ দেওয়ার পর যে একবছরে যে টাকা মুনাফা করে নিয়ে যাচ্ছে এই সংস্থার বাবারা, তার হিসেবে দিয়ে ১০০ টা ঈদের বেচাকেনা এই লুট হয় না। নিত্যপন্যে এই কারবারেতো একবারও হানা দেওয়া হয় নাই। এই সংস্থা সহ আইন প্রকারী সংস্থা সবাই মাগীবাজ, বাটপার, লুটতরাজ। ওই শাট পরবো না, রাস্তা থেকে কিনা পরবো। এই সব দোকান ক্রেতাদের এড়িয়ে চলা উচিত,এই সব দোকান না শপিংমলে না গেলেতো কেউ মারা যাবেনা, আর ঐ খানের ক্রেতা এই অধিকার এর মতো লোকজন। এই সব সোনার কাজ কইরা কাপড় ওলটাইয়া দিয়া, এই চোদনির বাইজি গুলো নামে বেনামে সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলেছে। আমি জানি একজনকে তার ভাইয়ের নাম দিয়া গত ছয় সাত বছরে হাজার কোটি টাকার সম্পদ কিনেছে বেগমগঞ্জ এর চৌমুহনি এলাকা।
আসসালামু আলাইকুম ভোক্তা অধিকার আপনাদের জন্য বাংলাদেশের অনেক অনেক মানুষ দোয়া করতেছেন। এবং আপনাদের মঙ্গল কামনা করতেছেন।আশা করি আপনারা সারা বাংলাদেশে এভাবে কার্যক্রম চালিয়ে যাবেন। আপনাদের মঙ্গল কামনা করি আপনাদের সুস্বাস্থ্য কামনা করি।
বাংলাদেশ সরকারের উচিত, সকল প্রকার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ন্যায় সংগতভাবে অভিযান চালানো। এতে করে মানুষ সচেতন হবে,আতংকে থাকবে অন্যায় কাজ করবে না,, সাবাস অভিযান টিম
আপু তোমাদের অনেক ধন্যবাদ,,কারন তোমরা যদি আর একটু কঠুর ভাবে দেখেন তাহলে গরীব যে মানুষ গুলো আছে তারা হয়তো ঈদের মধ্যে একটু নতুন কাপড় কিনতে পারবে। আপনার সবাইকে ধন্যবাদ।
আসসালামু আলাইকুম, আপনাদের সবাই কে অনেক ধন্যবাদ, যেখানে আপনারা অভিযান চালান সব যায়গায় আপনাদের অভিযানের সিল গালা বা কোন সাইনবোর্ড স্থায়ীভাবে লাগানো হোক যেন সাধারণ মানুষ প্রতারীত না হয়ে আপনাদের মাধ্যমে উপকারিত হয়, নয়তো আপনারা চলে যাওয়ার পড়ে আবার নতুন করে পুরোনো কায়দায় সাধারণ সরল মানুষ গুলোকে এরা এভাবেই ঠকায়।
গুলশান ডিএনসিসি মার্কেটের নিচতলা এবং দ্বিতীয় তলার কসমেটিকস দোকানে এমন অভিজান দরকার।ওদের ৭০% পন্যে আমদানিকারকের স্টিকার ও MRP নেই।দাম একদর এবং আমি পণ্য কেনার পর ভাউচার নিয়েছিলাম সেখানে মোট টাকা ২০০ টাকা অতিরিক্ত হিসাব করেছিল যেটা আমি বাসায় আসার পর হিসাব করে বুঝতে পারলাম।
আপনাদের প্রণাম। আপনাদের আমাদের এই দেশে খুব দরকার। পলিসি এন্ড SOP sign off kore স্ট্যাম্প সীল দিয়ে প্রতিটা শপ এ রাখা থাকলে অনেক সুবিধা হবে দোকানিদের। অনেকের কাছে ইচ্ছে থাকলেও প্রপার ইনফরমেশন না থাকার জন্য লাইভ ক্যামেরার সামনে অস্বস্তিতে পড়তে হচ্ছে। Zonewise ট্রেনিং, SOP adherence এন্ড continuous অডিট, awareness আরো বাড়াবে। সাধু প্রচেষ্টা।
সবাই যার যার বন্ধুদের এই চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করতে বলেন। তাহলে এটা আরো দ্রুত ছড়িয়ে পড়বে আর এদের বিরুদ্ধে তওহিদ জনতা আরো সংগ্রাম বা সচেতন হয়ে তাদেরকে এড়িয়ে চলতে পারবে।
সিদ্ধান্তে কঠোর কিন্তু আচরণে সুন্দর, সভ্য, ভদ্র; এটি আমরা আশাকরি। কিন্তু বেশিরভাগ সরকারী কর্মী যেমন ম্যাজিস্ট্রেট, পুলিশ বা অন্যান্য সরকারী কর্মীরা এমন নন। সবাইকে এদের কাছ থেকে শিক্ষা বা প্রশিক্ষণ নিয়ে পাশ করে তবেই কাজে আশা দরকার । আপনাদের ধন্যবাদ
পণ্যে প্রফিট না করলে স্টাফ স্যালারি এবং দোকান ভাড়া দিবে প্রত্যেকে। তাই ভোক্তা অধিকারের উচিত দোকান ভাড়া গুলো যাচাই করা এবং এগুলোতে তদারকি করা, দোকান মালিকরা যে পরিমাণ অ্যাডভান্স এবং ভাড়া দাবি করে এতে ব্যবসা করা অনেক কষ্ট হয় তাই এই ভাড়া গুলো যদি কম তো তাহলে পণ্যের লাভ কম করে চলে যেত
এগুলো আরো অনেক আগে ঠিক করা দরকার ছিল। এখন অনিয়ম ভাইরাসের মতো হয়ে গেছে। ফুটপাত থেকে শুরু করে শপিং মল কোথাও আপনি বক্তার অধিকার পাবেন না। এখন কঠিন কঠিন শাস্তি দিতে হবে যাতে করে ভয়ে অন্যরা আর না করে
আমার মনে হয় এগুলো বেঠিক হলেও এর চেয়ে সাধারণ ভোক্তা পর্যায়ে র লোক দের ক্রয় করা জিনিস এর উপর বেশি নজর দিতে হবে কেননা এগুলো যারা কিনবে তাদের বেশি টাকা দিয়ে কিনলেও তেমন কিছু মনে হবে না 🤔🤔
ভোক্তা অধিকার কর্মী ভাই ও আপা আপনারা কেন এই শোরুম গুলোতে যান আমার মাথায় আসে না এখানে যায় তারা যাদের আমার মত অনেক টাকা আছে। আমরা চাই টাকা বৈধ ভাবে খরচ করতে। এগুলো বা এই মার্কেট গুলো সরকারি কর্মচারীদের জন্য না। দয়া করে ভেজাল বিরোধী অভিযান পরিচালনা করুন দামি মলে গিয়ে সময় নষ্ট করবেন না।