হুজুরের বাড়ি আমাদের লক্ষীপুর জেনে আজ নিজেকে ধন্য মনে করছি, পাশাপাশি হুজুর দলও মতের উপরে উঠে কোরআন ও হাদিসের আলোকে যে সব বয়ান করেন তা খুবই সুন্দর ও শ্রুতিমধুর। হুজুরের দীর্ঘায়ু কামনা করি।।
জনাব শাইখ আহমাদুল্লাহ হুজুরকে আমি ভালবাসি তাঁর মহৎ আদর্শকে । তিনি অন্য কোনো আলেমদের অযাচিত মন্তব্য বা সমালোচনা করতে দেখি নাই। তাঁর কথা বলার বাচনভঙ্গি অতি চমৎকার ও হৃদয়ঙ্গমযোগ্য । তাঁর দীর্ঘ হায়াত কামনা করছি। আল্লাহ আমিন ।
হুজুর আসসালামুয়ালাইকুম কথা শুনে খুবই ভালো লাগলো নোয়াখালী মাইজদীর কথা শুনে মনটা ভরে উঠলো আমি মেজদির সন্তান আপনি আমাদের মাঝে তে পড়াশোনা করছেন শুনে ভালো লেগেছে তার জন্য আমার কমেন্টটা করলাম আল্লাহ আপনাকে দীর্ঘজীবী করুক সব সময় দোয়া করি। আসলে আসলে যখন মন খারাপ হয়ে যায় তখন আপনার ওয়াজ গুলো শুনলে মন একটু শক্তি পায় এখনকার সংসার অনেক কষ্টের এখন বলছে মোবাইলে সময় দেয় বেশি যখন আপনার ওয়াজ গুলো শুনে মন একটু সান্তনা পায়
আলহামদুলিল্লাহ! শায়েখের শিক্ষা জীবন সম্পর্কে জানতে গিয়ে অনেকদিন আগের একটা স্মৃতির যোগসূত্রতা খুঁজে পেলাম । আমি উনিশ শ সাতাত্তরে সালে ডিগ্রি পরীক্ষা দিয়ে মাদ্রাসায় পড়ার জন্য হাটহাজারীর মেখল মাদ্রাসায় ( মরহুম মুফতি ফয়জুল্লাহ সাহেবের মাদ্রাসায়) উর্দু খানায় ভর্তি হই । প্রথম দিনই আমার লজিং এর ব্যবস্থা হয় গড়দুয়ারা গ্রামে । আমাকে নিয়ে যান সোলায়মান নামের এক সিনিয়র ছাত্র । উনি তখন শরহেজামীর ছাত্র । একই বাড়িতে লম্বা কাচারি ঘরে থাকতাম ।উভয়ের মধ্যে চুক্তি হয় উনি আমার ছাত্র ছাত্রীদেরকে কোরআন পড়াবেন আমি উনার এবং আমার ছাত্র ছাত্রীদেরকে বাংলা ইংরেজি পড়াব। পরে জানতে পারলাম উনি মেখল মাদ্রাসার কিংবদন্তী শিক্ষক মুফতি সাইফুল ইসলাম ওরফে সন্দীপ হুজুরের আপন ভাগ্নে । হুজুর কিন্তু তখন সন্দীপে মাদ্রাসা খুলেছেন । সন্দীপ না হাতিয়ায় এখন আমি কিন্তু কনফিউশনে। এখানে কিন্তু সন্দীপই বলা হয়ে থাকে । যাক্ হুজুরের লজিং বাড়ি ও ছিল আমাদেরটা । কিছু দিন পর হুজুর সন্দীপ বা হাতিয়া থেকে বেড়াতে আসেন । লজিং বাড়ি এবং আশেপাশের লোকজন ওনাকে খুবই সম্মান করতেন। সম্ভবত দুই দিন ছিলেন । একদিন হুজুর গোসল করবেন তার আগে উনি আমাকে ডাকলেন আমার হাতে একটা ব্লেড দিয়ে উনার বগলের লোম চাঁচতে বলেন আমি চাঁচতে চাঁচতে বললাম হুজুর এগুলো তো টেনে তোলা সুন্নাত বলে শুনেছি ।উনি তখন হেসে বললেন ঠিক। কিন্তু বেশি ঘন ও শক্ত তো কষ্ট পাই যে। অনেক দিন আগের স্মৃতি । শায়েখের হুজুরের খেদমতের কথা শুনে আবেগতাড়িত হয়েই লিখলাম। প্রাসঙ্গিক আরেকটা কথা না বলে পাচ্ছিনা তা হল: হুজুরের ভাগ্নে মাওলানা সোলায়মান সাহেবের সাথে তখন থেকে আমার কোন যোগাযোগ নেই । কোন সহৃদয় পাঠক আমার এ লেখা পড়ে নীচে আমার ফোন নম্বর দিলাম যোগাযোগ করিয়ে দিলে চির কৃতজ্ঞ থাকব । আমার উপর উনার অনেক ইহসান আছে । আমার নাম সাঈদুল হক। বাড়ি কক্সবাজার । বর্তমানে সৌদি আরবে থাকি । আমার মোবাইল নাম্বার : 009660508565611
আলহামদুলিল্লাহ আমি মাওলানা আবুল বাশার। আমারও শেখ আহমাদুল্লাহ হুজুরকে অনেক ভালো লাগে কেননা তিনি সমালোচনাহীন শান্ত সভ্য এবং সুন্দর প্রান্তর ভাষায় তিনি কোরআনে এবং সুন্দর কথা বলে বলেন। আর আর একজন প্রিয় মানুষ আমার তার কথাগুলো আমার কাছে ভালো লাগে আবু তাহের দান ভাই তিনিও সমালোচনা হীন এবং ঠান্ডা এবং ভদ্রভাবে ভাষায় দিনের কথা গুলি বলেন। আসলেই আমরা যারা আলেম নিজেদেরকে অনেক সময় অনেক বড় মনে করি আসলে না যিনি আলেম হয়েছেন তার তো শুকরিয়া করা উচিত যে আমি আলেম এটা আমার গর্বের কিছু নয়, আল্লাহ তায়ালা আলেম হওয়ার জন্য যতটুকু গুণ এবং যোগ্যতা থাকা দরকার ততটুকুই যেন আল্লাহতালা আমাকে দান করেন তিনি তো সত্যিকারের আলেম। কিন্তু আমরা আলেমরা অনেক সময় দেখি আমরা নিজেদেরকে এমন এমনভাবে উপস্থাপন করতে চাই যাতে ভুল সংশোধন করতে গিয়ে নিজেই একজন সমালোচক এবং গীবতকারের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যায়। না এরকম না করাটাই উত্তম শুধু আলেম হলেই যে দিন মানুষের কাছে বলতে পারব না এমন কোন কথা নয় যার কথার দ্বারা যার এলেমের দ্বারা মানুষ উপকৃত হবে তিনি সত্যিকারে আলেম। কেন আল্লাহর অলি হতে হলে কোন বড় আলেম কোন বড় মুফতি কোন বড় মহাদেশ কোন পীর এরকম যে হতে হবে এরকম কোন কথা নয়। হতে হবে আল্লাহ তায়ালার প্রিয় বান্দা এবং তার ভিতরে আল্লাহতালা এসকে মহাব্বাত থাকতে হবে এবং মহব্বত ও স্কুল ওয়ালা লোকগুলি যখন মানুষকে নসিহত করবে সে নসিহতদের ধারেই মানুষ উপকৃত হবে এবং হেদায়েতের পথ পাবে। আর কথার দৃষ্টিভঙ্গিতে নিজের ভিতর অহংকার যদি প্রকাশ পায় তাদের কথার ধারা মানুষ বিপথগামী হবে ।
আলহামদুলিল্লাহ হুজুর আপনার ব্যাক্তিগত - শিক্ষাগত অনেক বিষয় অবগত হলাম। হুজুর আপনার বরকতপূর্ণ নামের সাথে বাস্তব জীবনের উন্নত রুহানিয়াতে মিল আছে। আপনার শিক্ষনীয় প্রশ্ন-উত্তর ভালোলাগে। সবচেয়ে বেশী ভালোলাগে ইসলামের আদর্শ অনুসারে উগ্রতা/হুমকি ধামকি পরিহার করে। নম্রতা ও ভালোবাসা দিয়ে বাংলাভাষীদের ইসলামের বানী/সেবায় আমরা উপকৃত হওয়ার কারনে।
Shyekh Ahmadoullah is very dignified muslim who is an inspiration and leader to Bangladeshi Muslim.He is a very honest disciplined man . His integrity is exceptional.Education is not the only criteria of knowledge and piety.Br Taheri is very limited in knowledge and understanding that’s why he was able to make cheap and insulting comm.ents.These comments prove who Taheri is.May Allah bless Br Ahmadullah
আলহামদুলিল্লাহ শায়খ আহমদ উল্লাহ হুজুর কে আল্লাহতালা সুস্থ সবল রাখুন এবং নেক হায়াত দারাজ করুন উনি প্রত্যেকটা ব্যাপারে মসলাগুলো যে সমস্ত সমাধান দেয় অন্য অন্য কোন আলেম এত সুন্দরভাবে সমাধান দিতে পারেনা
শায়খ আহমদ উল্লাহ হাফিজাহুল্লাহ। খুবই বিনয়ী একজন আলেমে দীন। আল্লাহ পাক হযরতকে দুনিয়া আখেরাতে সফল করুন। হাটহাজারীর মুরব্বিদের কথা শুনে মনটা কেঁদে উঠলো। মনে পড়ে গেলো পটিয়া মাদ্রাসার আলি আহমদ বোয়ালভি সাহেব হুজুরের কথা।সেই সময় বাড়িতে অনেকেই ব্যক্তিগতভাবে মাহফিলের আয়োজন করতো।হুজুর ওয়াজের দাওয়াতে গিয়েছে,গরমের মৌসুম হুজুরকে তরমুজ কেটে দেওয়ার হলো খাওয়ার জন্য, তরমুজ এক কামড় খেলো ঠিক সেসময়ের মজিদ থেকে আজানের আওয়াজ আসলো যে ব্যক্তি দাওয়াত দিয়েছে সেই বললো আমি অবাক হয়ে তাকিয়ে রইলাম হুজুরের হাত কাঁপছে... কাঁপতে কাঁপতে শেষ পর্যন্ত তরমুজের টুকরোটা হুজুরের হাত থেকে পড়ে গেলো, কোথায় আর তরমুজ খাবে .. হুজুর উঠে দাঁড়িয়ে একটা জুতা পায়ে আরেকটা জুতা হাতে নিয়ে মসজিদের দিকে পাগলের মতো ছুটতে থাকলো। اولئك ابائي فجئني بمثلهم