আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু, জাতীয় নির্বাচনের পর মন্ত্রী পরিষদের নির্বাচন প্রক্রিয়া সম্পর্কে আমার একটু ছোট্ট পরামর্শ আমি নিচে তুলে ধরলাম। জাতীয় নির্বাচন প্রক্রিয়ায় যে দল এবং ব্যক্তিরাই ক্ষমতায় আসুক না কেন তারা দেশের মন্ত্রীত্বের দায়িত্ব পালন করতে পারবে না। সংসদের এমপিরা অনলাইন ভোটিং সিস্টেমের আয়োজন করবে, জনগণ তার এনআইডি কার্ডের নাম্বার দিয়ে একটি করে মোবাইল থেকে ভোট দিয়ে অনলাইন প্রক্রিয়ায় স্বাধীন মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী নির্বাচিত করবে। এর ফলে মন্ত্রী এবং প্রতিমন্ত্রীদের নির্বাচিত করার প্রক্রিয়ায় সংসদ সদস্যদের কোন প্রভাব থাকছে না। একজন মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী সর্বোচ্চ চার বছরের জন্য দায়িত্ব পালন করতে পারবে। এই প্রক্রিয়ায় কোন মন্ত্রী বা প্রতিমন্ত্রী তাদের দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ অথবা বিতর্কিত হিসেবে চিহ্নিত হলে সংসদ সদস্যরা বা সংসদীয় কমিটির মাধ্যমে পুনরায় অনলাইন ভোটিং এর আয়োজন করবে যেখানে সাধারন জনগণ নির্বাচিত মন্ত্রীর পদত্যাগ নিশ্চিত করবে এবং পুনরায় নতুন মন্ত্রী নির্বাচন করবে. এই প্রক্রিয়ায় নির্বাচিত মন্ত্রীরা দলীয় এমপিদের দ্বারা প্রবাহিত না হয়ে একনিষ্ঠ ও স্বাধীনভাবে কাজ করার উৎসাহ পাবে, যেহেতু তাদের নির্বাচিত করার পিছনে এমপিদের প্রভাব থাকবে না এবং এবং মন্ত্রীদের পদত্যাগেও তারা কি বাধ্য করতে পারছে না একমাত্র জনগনের ভোটিং ব্যতীত।
মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাষানি কে জাতির জনক করা হোক,কাগমারী সম্মেলনে ১৯৫৭ খ্রিষ্টাব্দের ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে ১০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়। ৮ ফেব্রুয়ারি ডক্টর কাজী মোতাহার হোসেনের সভাপতিত্বে অণুষ্ঠানটি আরম্ভ হয়।[৮] এই সভায় মওলানা ভাসানীও বক্তৃতা করেন। বক্তৃতায় অন্যান্য বিষয়ের মধ্যে তিনি বলেন, পূর্ববাংলা পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় শাসকদের দ্বারা শোষিত হতে থাকলে পূর্ববঙ্গবাসী তাদের সালামু ওআলায়কুম জানাতে বাধ্য হবে
শেখ মুজিব দেশ স্বাধীন করেনি, স্বাধীনতার ঘোষণাও দেয়নি। ২৫ মার্চ ১৯৭১ রাত ১১ঃ৩০ পর্যন্ত তাজউদ্দিন আহমেদ শেখ মুজিবের সঙ্গে থেকে হাতে টেপ রেকর্ডার নিয়ে ঘুরেছেন। মুজিবকে বলেছিলেন একটি ঘোষণা রেকর্ড করে রাখতে, মুজিব করেনি। কারণ ঐ ঘোষণা প্রচার করলে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা হতো ওর বিরুদ্ধে। পরে মেজর জিয়াউর রহমান নিজ থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা লিখে, পাঠ করে, প্রচার করেন। যে লোক মামলার ভয়ে স্বাধীনতার ঘোষণা দিতে পারে না, সে দেশ স্বাধীন করে কিভাবে? তবে মুজিবের যে কোনই অবদান নেই, সেটাও বলা যাবে না। স্বাধীনতার ঘোষণা দেওয়া, মুক্তিযুদ্ধকালীন সরকার গঠন করা, যুদ্ধ পরিচালনা করা অথবা অংশগ্রহণ করা, এগুলোর কোনটাতেই মুজিবরের অবদান ছিল না।
We are probashi, our country many of Lost. Like this make how many money using ,and now broken... change government make like this.. because of this our country not be develop. Many of people poor.. I request feature do like that.... That unnecessary...