‘‘নিশ্চয়ই ওরা তাদের মধ্যে কোন ওলী-বুযুর্গ ইন্তিকাল করলে তারা ওর কবরের উপর মসজিদ বানিয়ে নেয় এবং এ জাতীয় ছবিসমূহ টাঙ্গিয়ে রাখে। ওরা কিয়ামতের দিন আল্লাহ্ তা’আলার নিকট সর্ব নিকৃষ্ট সৃষ্টি হিসেবে সাব্যস্ত হবে’’। (বুখারী, হাদীস ৪২৭, ৪৩৪, ১৩৪১, ৩৮৭৩ মুসলিম, হাদীস ৫২৮ ইবনু খুযাইমাহ্, হাদীস ৭৯০)
রাসূলে করিম (সা.) যে সব কবর মাটির সাথে সমান করে দিতে নির্দেশ দিয়েছেন তা মূলত মুশরিক ও ইহুদী-নাসারাদের কবর এবং হযরত আলী (রা.) হযরত আবুল হাইয়াজ রাদ্বিয়াল্লাহকেও যে নির্দেশ দিয়েছেন তাতে কোন মুসলমানের কবরকে তিনি মাটির সাথে সমান করতে বলেন নি। কারণ সম্মানিত সাহাবাগণকে দাফন করার সময় প্রায় রাসূল (সা.) উপস্থিত থাকতেন অথবা সাহাবায়ে কেরাম রাসূল (সা.) -এর অনুমতি নিয়ে কবর তৈরি করতেন। তাহলে এমন কবর কোথায় থাকল যা ভাঙ্গার জন্য নির্দেশ দিতে হলো? যেহেতু তখন ইহুদী নাসারা ও মুশরিকদের কবর ছিল বেশী উঁচু, তাই ভাঙ্গার জন্য রাসূল (সা.) নির্দেশ দিয়েছেন। যেমন- সহীহ বোখারীতে বর্ণিত আছে- "নবী করিম রাসূল (সা.) মুশরিকদের কবরের ব্যাপারে নির্দেশ দিয়েছেন অতঃপর তা ভেঙ্গে খনন করে ফেলে দেয়া হয়েছে।" [বোখারী শরীফ: ১ম খণ্ড, ৬১ পৃষ্ঠা] এর ব্যাখ্যায় শাইখুল ইসলাম হাফেজুল হাদিস ইবনে হাজার আল আসকালানী বলেন- "আম্বিয়ায়ে কেরাম ও তাদের অনুসারীদের কবর ব্যতীত। কারণ তাদের কবর ভাঙ্গার ও খনন করার মধ্যে তাদের প্রতি অসম্মান হবে। [ফতহুল বারী শরহে সহীহ বোখারী: ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা ৫২৪] তিনি আরো বলেন- এই হাদিসে এ কথার উপর দলিল যে, "মালিকানাধীন কবরস্থানে লেনদেন করা এবং পুরাতন কবর উচ্ছেদ করা বৈধ। তবে শর্ত হল তা যেন সম্মানিত না হয়। অর্থাৎ সম্মানিত কোন অলী বুযর্গের কবর হলে তা সরানো বৈধ হবে না।" [ফতহুল বারী, ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা ৫২৪] বুখারী শরীফের উক্ত হাদিসের আসল ব্যাখ্যা, "হযরত আলী (রা.) কর্তৃক হাদিসে কাফির ও মুশরিকদের কবরকে মাটির সাথে সমান করে দেয়ার কথা বলা হয়েছে। দ্বিতীয়ত অন্য হাদিসে রাসূল (সা.) তখনকার কবরের সাথে ছবি আকার কথাও ইরশাদ করেছেন অথচ মুসলমানদের কবরে কোন ছবি থাকে না। সুতরাং প্রমাণিত হয় যে, উল্লিখিত হাদিসে মুশরিকদের কবরের কথাই বলা হয়েছে। কারণ তাদের সম্মানিত পূর্ব পুরুষদের কবরে ছবি তথা মূর্তি থাকত এবং মুশরিকরা এগুলোর পূজা করত। তাই রাসূলে পাক (সা.) কবরকে ভেঙ্গে সমান করে দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। যা পরে আলী (রা.) একই নির্দেশ দিয়েছেন।
@@asadahemd1533 বাংলাদেশে 80% মাজারের মসজিদ ও মাদ্রাসার টাকা দিয়ে কুমড়া চলে। আপনি বিশ্বাস না করলে সরজমিনে গিয়ে দেখেন মাজারের মসজিদ এবং মাদ্রাসায় কারা আছে।
আল্লাহর শপথ করে বলছি, আপনি যদি শুধু চট্টগ্রামের যে কোনো মাজার শরীফে হামলার কথা চিন্তা করেন, তাহলে তার পরিণতি দেখতে পাবেন। এটাকে আক্রমণ করার চেষ্টা করা তো দূরের কথা।
@@Md.Mukaddesh আমার যতটা জ্ঞান আছে ওনার সম্পর্কে আপনার 1 পার্সেন্ট ও নাই। আমি শুধু এটুকু বুঝাতে চাচ্ছি কওমি ভাইরা আল্লাহর অলিদের মাজার ভাঙতেছে। অবশ্যই অবশ্যই এর শাস্তি আল্লাহ দিবেন।
রাসূলে করিম (সা.) যে সব কবর মাটির সাথে সমান করে দিতে নির্দেশ দিয়েছেন তা মূলত মুশরিক ও ইহুদী-নাসারাদের কবর এবং হযরত আলী (রা.) হযরত আবুল হাইয়াজ রাদ্বিয়াল্লাহকেও যে নির্দেশ দিয়েছেন তাতে কোন মুসলমানের কবরকে তিনি মাটির সাথে সমান করতে বলেন নি। কারণ সম্মানিত সাহাবাগণকে দাফন করার সময় প্রায় রাসূল (সা.) উপস্থিত থাকতেন অথবা সাহাবায়ে কেরাম রাসূল (সা.) -এর অনুমতি নিয়ে কবর তৈরি করতেন। তাহলে এমন কবর কোথায় থাকল যা ভাঙ্গার জন্য নির্দেশ দিতে হলো? যেহেতু তখন ইহুদী নাসারা ও মুশরিকদের কবর ছিল বেশী উঁচু, তাই ভাঙ্গার জন্য রাসূল (সা.) নির্দেশ দিয়েছেন। যেমন- সহীহ বোখারীতে বর্ণিত আছে- "নবী করিম রাসূল (সা.) মুশরিকদের কবরের ব্যাপারে নির্দেশ দিয়েছেন অতঃপর তা ভেঙ্গে খনন করে ফেলে দেয়া হয়েছে।" [বোখারী শরীফ: ১ম খণ্ড, ৬১ পৃষ্ঠা] এর ব্যাখ্যায় শাইখুল ইসলাম হাফেজুল হাদিস ইবনে হাজার আল আসকালানী বলেন- "আম্বিয়ায়ে কেরাম ও তাদের অনুসারীদের কবর ব্যতীত। কারণ তাদের কবর ভাঙ্গার ও খনন করার মধ্যে তাদের প্রতি অসম্মান হবে। [ফতহুল বারী শরহে সহীহ বোখারী: ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা ৫২৪] তিনি আরো বলেন- এই হাদিসে এ কথার উপর দলিল যে, "মালিকানাধীন কবরস্থানে লেনদেন করা এবং পুরাতন কবর উচ্ছেদ করা বৈধ। তবে শর্ত হল তা যেন সম্মানিত না হয়। অর্থাৎ সম্মানিত কোন অলী বুযর্গের কবর হলে তা সরানো বৈধ হবে না।" [ফতহুল বারী, ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা ৫২৪] বুখারী শরীফের উক্ত হাদিসের আসল ব্যাখ্যা, "হযরত আলী (রা.) কর্তৃক হাদিসে কাফির ও মুশরিকদের কবরকে মাটির সাথে সমান করে দেয়ার কথা বলা হয়েছে। দ্বিতীয়ত অন্য হাদিসে রাসূল (সা.) তখনকার কবরের সাথে ছবি আকার কথাও ইরশাদ করেছেন অথচ মুসলমানদের কবরে কোন ছবি থাকে না। সুতরাং প্রমাণিত হয় যে, উল্লিখিত হাদিসে মুশরিকদের কবরের কথাই বলা হয়েছে। কারণ তাদের সম্মানিত পূর্ব পুরুষদের কবরে ছবি তথা মূর্তি থাকত এবং মুশরিকরা এগুলোর পূজা করত। তাই রাসূলে পাক (সা.) কবরকে ভেঙ্গে সমান করে দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। যা পরে আলী (রা.) একই নির্দেশ দিয়েছেন।
না ভাই,,, পাঁচ ওয়াক্ত মসজিদে নামাজ না পড়ে পাঁচ ওয়াক্ত মাজারে বসে লালসালু পড়ে গাঞ্জা খাওয়াটা খুবই কামিলিআতি মনে হয় তাই না??? গাঞ্জার আর শিরকের ব্যবসার দিন শেষ,,,,
রাসূলে করিম (সা.) যে সব কবর মাটির সাথে সমান করে দিতে নির্দেশ দিয়েছেন তা মূলত মুশরিক ও ইহুদী-নাসারাদের কবর এবং হযরত আলী (রা.) হযরত আবুল হাইয়াজ রাদ্বিয়াল্লাহকেও যে নির্দেশ দিয়েছেন তাতে কোন মুসলমানের কবরকে তিনি মাটির সাথে সমান করতে বলেন নি। কারণ সম্মানিত সাহাবাগণকে দাফন করার সময় প্রায় রাসূল (সা.) উপস্থিত থাকতেন অথবা সাহাবায়ে কেরাম রাসূল (সা.) -এর অনুমতি নিয়ে কবর তৈরি করতেন। তাহলে এমন কবর কোথায় থাকল যা ভাঙ্গার জন্য নির্দেশ দিতে হলো? যেহেতু তখন ইহুদী নাসারা ও মুশরিকদের কবর ছিল বেশী উঁচু, তাই ভাঙ্গার জন্য রাসূল (সা.) নির্দেশ দিয়েছেন। যেমন- সহীহ বোখারীতে বর্ণিত আছে- "নবী করিম রাসূল (সা.) মুশরিকদের কবরের ব্যাপারে নির্দেশ দিয়েছেন অতঃপর তা ভেঙ্গে খনন করে ফেলে দেয়া হয়েছে।" [বোখারী শরীফ: ১ম খণ্ড, ৬১ পৃষ্ঠা] এর ব্যাখ্যায় শাইখুল ইসলাম হাফেজুল হাদিস ইবনে হাজার আল আসকালানী বলেন- "আম্বিয়ায়ে কেরাম ও তাদের অনুসারীদের কবর ব্যতীত। কারণ তাদের কবর ভাঙ্গার ও খনন করার মধ্যে তাদের প্রতি অসম্মান হবে। [ফতহুল বারী শরহে সহীহ বোখারী: ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা ৫২৪] তিনি আরো বলেন- এই হাদিসে এ কথার উপর দলিল যে, "মালিকানাধীন কবরস্থানে লেনদেন করা এবং পুরাতন কবর উচ্ছেদ করা বৈধ। তবে শর্ত হল তা যেন সম্মানিত না হয়। অর্থাৎ সম্মানিত কোন অলী বুযর্গের কবর হলে তা সরানো বৈধ হবে না।" [ফতহুল বারী, ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা ৫২৪] বুখারী শরীফের উক্ত হাদিসের আসল ব্যাখ্যা, "হযরত আলী (রা.) কর্তৃক হাদিসে কাফির ও মুশরিকদের কবরকে মাটির সাথে সমান করে দেয়ার কথা বলা হয়েছে। দ্বিতীয়ত অন্য হাদিসে রাসূল (সা.) তখনকার কবরের সাথে ছবি আকার কথাও ইরশাদ করেছেন অথচ মুসলমানদের কবরে কোন ছবি থাকে না। সুতরাং প্রমাণিত হয় যে, উল্লিখিত হাদিসে মুশরিকদের কবরের কথাই বলা হয়েছে। কারণ তাদের সম্মানিত পূর্ব পুরুষদের কবরে ছবি তথা মূর্তি থাকত এবং মুশরিকরা এগুলোর পূজা করত। তাই রাসূলে পাক (সা.) কবরকে ভেঙ্গে সমান করে দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। যা পরে আলী (রা.) একই নির্দেশ দিয়েছেন।
কলিকালের ভণ্ড বাবা খাজা বাবার নাম ভাঙ্গাইয়া ধর্মটারে ল্যাং মারিয়া ভাঁওতাবাজির এমডি সাজে বাবা রে বাবা হায় ও বাবা কলি বাবা আবারও সেই এমনি বাবার মুরিদ নামের চামচা গুলা হাদিস কোরআন ভুইলা গিয়া বাবার লেখা জিকির পড়ে হাজার টাকা ভিজিট লইয়া পীর-আউলিয়া ডিগ্রী লাগায় ফরিদপুইরা ধান্ধা করে টেক্কার (আঙুল) চুক্কী দেহায় মুরিদরা সব জিকির করে কলকী ভরা গাঁজার নেশায় পীর বাবা রে সেজদা করে পাপের স্রোতে জীবন ভাসায় বাবা রে বাবা হায় ও বাবা মর্ডান বাবা
ইয়া আইয়ুহাল্লাজিনা আমানু আতিউ আল্লাহা ওয়া আতিউর রাছুলা, ওয়া উলিল আমরি মিনকুম । অর্থ:- হে ইমানদারগন, তোমরা আনুগত্য কর আল্লাহর ও আনুগত্য কর রাসুলের এবং তোমাদের মধ্য থেকে কতৃত্বের অধিকারি ওলি আউলিয়াদের । সূরা:- নিসা, আয়াত -৫৯ বি:-দ্র - কোরআন এবং হাদিসের বানী আসছে রসূলের জবানি পাক থেকে সেহেতু আমরা রসূলের আনুগত্য করি । রসূল যেহেতু স্ব-শরীরে দুনিয়াতে নেই , আমরা বাংলাদেশে ইসলাম পেয়েছি এবং কোরআন- হাদিসের বানী পেয়েছি এদেশে আসা 360জন ওলি আউলিয়াদের জবানি পাক থেকে । তাই আমরা ওলি আউলিয়াদের আনুগত্য করি। তাহলে মাজার ভাংচুর ও ওলি আউলিয়াদের উপর কেন হামলা ? তাহলে মাননিয় ধর্ম উপদেষ্টা মহোদয় এখনো নিচ্চুপ কেন, যে বা যাহারা মাজার ভাংচুর করছে তাদের বিরুদ্ধে কেন আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করেন না কেন
কে অলি কে আওলিয়া এটা এক মাএ আল্লাহ ই ভালো জানেন তবে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন তুমরা উচু কবর দেখা মাত্র তা ভেংগে মাটির সমান করে ফেল যাতে করে সেখানে শি্ক সৃষ্টি না হয়। এখন আপনি যদি মোসলিম হয়েথাকেন তাহলে কার কথা মানবেন নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কথা না অলি আউলিয়ার কথা।