আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক ডঃ চৌধুরী সায়মা ফেরদৌস ম্যাডাম কে অভিনন্দন জানাই। তিনি স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে ছাত্র জনতাকে স্বাধীনতার সংগ্রামে সাহস জুগিয়েছেন।
@@ashrafullah7327 vay, Allah jeno amar desh k hefajot koren,o desher manusder..valo lage na,sotti valo lage na... manus ki morar cinta kore na?ki vabe parlo sto ,sto ma'r buk khali korte.
@@sovietunion727 আমরা মতিন স্যারের কথাও ভুলতে পারি না, যাকে শিবির টেগ দেওয়া হয়েছিল। সবার আবদানকে আমরা ভুলবো না, যারা সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন, তারা জীবনের মায়া ত্যাগী করে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন ।
প্রিয় শিক্ষিকা প্রিয় মা আপনার এক একটা কথা বারুদের মত কাজ করেছে প্রতিবাদী জনতার মনে... চোখের পানি যেমন ঝরেছে... এক কথায় আপনার কথাগুলো ছিল প্রতিবাদের টনিক... সেলুট আপনাকে
ম্যাডাম আমি আপনার ছাত্রী নই।কিন্তু জুলাই থেকে যতবার আপনার কথা শুনেছি,ততবার মন চেয়েছে আপনাকে একবার সালাম করে আসি।আপনার মত শিক্ষক,অভিভাবক,মা জাতির জন্য দরকার।স্যালুট ম্যাডাম❤❤
বোন সন্তান হারিয়েছ।যে দেশে তিরিশ লক্ষ পানের বিসর্জন ১৯৭১ সালে ব্যাথ হয় সামনে চোর পিছে চোর ডাকাত খুনী দুর্নীতির কারণে সে দেশে কলিজা ছিরা সন্তান কে কোটা আন্দোলন নামে গুলি মুখে দেয়া বোকামি ছাড়া কিছু না। একসময় বড়ো কর্মকর্তা রা নিজেদের আত্মীয় স্বজন চাকরি দিতেন। জেলা ওয়ারী কোটা থাকলে রাজনীতি বিদ আমলা সচিব গন খারাপী করতো পারে না। মতিঝিল কলোনিতে বাসায় বসে পরীক্ষা উওর পত্র রেডি করে চাকরি দেন এক হিন্দু সচিব দুই হিন্দু কে আসম রব মন্ত্রী ছিলেন।রুপালি বাংলা ইউটিউব। কোটা আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে সায়মা ফেরদৌসী চৌধুরী বিএনপি সংসদ সদস্য মনিরুল হক চৌধুরী মেয়ে। আপনি ইউটিউব বলেছেন মুসলিম লীগ সাবেক নেতা মনিরুল হক চৌধুরী। আসলেই তিনি সাবেক বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সভাপতি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র নেতা ছিলেন। বংগবনদু সাথে তার পিতা পূত্র সম্পর্ক ছিল।বংগবনদু যখন সামনে চোর পিছে চোর ভাষন দেন। তখন তিনি তখন ছাত্র লীগ সভাপতি শেখ মুজিবুর রহমানের পিছনে। শেখ মুজিবুর রহমান এর পিছনে দাঁড়িয়ে ছিলেন।১৫ আগষ্ট বংগবনদু নিহতের পর মনিরুল হক চৌধুরী তিনি আওয়ামীলীগ মিজান গুরুপ হতে মই মার্কা নিয়ে নির্বাচন করে। পরবর্তীতে আওয়ামীলীগ মিজান যখন এরশাদ আমলে জাতীয় পার্টি প্রধানমন্ত্রী হয় তখন মনিরুল হক চৌধুরী জাতীয় পার্টির এমপি হন। এরশাদ সরকারের পতনের পর বিএনপি যোগ দিয়েছেন এমপি হন ও খালেদা জিয়া উপদেষ্টা হন। তার জনপ্রিয়তা আছে। অন্যান্য নেতা মন্ত্রীর মত খুনী দুর্নীতি করে নাই। করলে। তার মেয়ে এত বড় শিক্ষিত হতনা। ধধধধধনননন
ম্যাডাম সেলুট আপনাকে। বাংলাদেশে দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধে আপনি সাহসী ভূমিকা পালন করেছেন। শহীদ মিনারের সামনে আপনি যেভাবে আবেগ আপ্লুত ভাবে বলিষ্ঠ কণ্ঠে প্রতিবাদ করেছেন জুলুমের বিরুদ্ধে সেই প্রতিবাদের ভাষা গুলো শুনে দেখে আমরা কেঁদেছি। কথাগুলো বলার সময় আপনার চোখে পানি টলটল করেছিল। সেই চোখের পানি সারা বাংলাদেশের মানুষের চোখে লেগে আছে এখনো। আপনি এই জাতির একজন আদর্শ মা একজন আদর্শ শিক্ষিকা। আপনার মত শিখি কে যেন বাংলাদেশের প্রত্যেকটা ইস্কুল কলেজ ও ইউনিভার্সিটিতে থাকে আমরা সাধারন মানুষ হিসেবে এটাই চাই।
আপনি শুধু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের একজন শিক্ষক না আপনি পুরো বাংলাদেশের জনগণের একজন শিক্ষক, আপনি বাংলাদেশের মানুষদেরকে যা শিখিয়েছেন অসাধারণ আল্লাহ আপনাকে দীর্ঘ নেক হায়াত দান করুক,
ম্যাডাম আপনি শুধু একজন শিক্ষকই না, আপনি একজন বিবেকবান মা এবং বিবেকবান একজন সুনাগরিক। সত্যিই আপনার মত শিক্ষকদের দেখলে গর্বে বুকটা ভরে ওঠে। অন্তরের অন্তস্থল থেকে আপনার জন্য বুক ভরা শ্রদ্ধা এবং সালাম।
বোন সন্তান হারিয়েছ।যে দেশে তিরিশ লক্ষ পানের বিসর্জন ১৯৭১ সালে ব্যাথ হয় সামনে চোর পিছে চোর ডাকাত খুনী দুর্নীতির কারণে সে দেশে কলিজা ছিরা সন্তান কে কোটা আন্দোলন নামে গুলি মুখে দেয়া বোকামি ছাড়া কিছু না। একসময় বড়ো কর্মকর্তা রা নিজেদের আত্মীয় স্বজন চাকরি দিতেন। জেলা ওয়ারী কোটা থাকলে রাজনীতি বিদ আমলা সচিব গন খারাপী করতো পারে না। মতিঝিল কলোনিতে বাসায় বসে পরীক্ষা উওর পত্র রেডি করে চাকরি দেন এক হিন্দু সচিব দুই হিন্দু কে আসম রব মন্ত্রী ছিলেন।রুপালি বাংলা ইউটিউব। কোটা আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে সায়মা ফেরদৌসী চৌধুরী বিএনপি সংসদ সদস্য মনিরুল হক চৌধুরী মেয়ে। আপনি ইউটিউব বলেছেন মুসলিম লীগ সাবেক নেতা মনিরুল হক চৌধুরী। আসলেই তিনি সাবেক বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সভাপতি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র নেতা ছিলেন। বংগবনদু সাথে তার পিতা পূত্র সম্পর্ক ছিল।বংগবনদু যখন সামনে চোর পিছে চোর ভাষন দেন। তখন তিনি তখন ছাত্র লীগ সভাপতি শেখ মুজিবুর রহমানের পিছনে। শেখ মুজিবুর রহমান এর পিছনে দাঁড়িয়ে ছিলেন।১৫ আগষ্ট বংগবনদু নিহতের পর মনিরুল হক চৌধুরী তিনি আওয়ামীলীগ মিজান গুরুপ হতে মই মার্কা নিয়ে নির্বাচন করে। পরবর্তীতে আওয়ামীলীগ মিজান যখন এরশাদ আমলে জাতীয় পার্টি প্রধানমন্ত্রী হয় তখন মনিরুল হক চৌধুরী জাতীয় পার্টির এমপি হন। এরশাদ সরকারের পতনের পর বিএনপি যোগ দিয়েছেন এমপি হন ও খালেদা জিয়া উপদেষ্টা হন। তার জনপ্রিয়তা আছে। অন্যান্য নেতা মন্ত্রীর মত খুনী দুর্নীতি করে নাই। করলে। তার মেয়ে এত বড় শিক্ষিত হতনা। ধধধধধনননন
এ আন্দোলনে তুমিই সেরা চেমপিয়ান মা আর রানার্স আপ মা হলেন, রুমিন ফারহানা। আর একজন মাকে আমি দেখেছি , ছেলে মেয়েদের আন্দোলনে এগিয়ে দিচছে। তার নাম আমি জানি না। এই তিন মাকে আমার হাজার সালাম ও অভিনন্দন। ধন্যবাদ
আন্দোলনে আপনার উক্তিগুলি ছিল অসাধারণ। আপনাকে বাংলাদেশের বিবেকবান জনগণ সারাজীবন শ্রদ্ধা র সাথে স্বরন করবে। বাংলাদেশের প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এমন শিক্ষিকা থাকলে শিক্ষার্থীরা সুশিক্ষায় শিক্ষিত হতে পারতো। তিনি একজন মা সমতুল্য শিক্ষিকা। স্যালুট ম্যাম আমার অন্তরে আপনি সারা জীবন লালিত থাকবেন।
এই ম্যাডামসহ আরো কয়েকজন শিক্ষিকা ও অভিভাবিকার ভূমিকা এই আন্দোলনে আমাদের অনেক সাহস জুগিয়েছে। আপনারা এখন কিছুটা আড়ালে চলে গেলেও আপনাদের অবদান ছাত্র-জনতা ভুলে যাবে না। আমার পক্ষ থেকে আপনাকে বিশেষ শ্রদ্ধা ও স্যালুট।
ম্যাম আপনার মতো শিক্ষিকা পেয়ে আমরা সত্যি গর্বিত। আন্দোলনে আপনার প্রতিটা কথা ছিলো এক একটা অনুপ্রেরণা সাহস জুগিয়েছে সবার মনে ছাত্র দের মনে। আপনার একটা কথা আমার প্রায় দিন এই মনে পরে এগুলো আর্তনাদ কষ্ট দেখে আসমান কাপে আপনাদের বুক কাপে না । মন থেকে আপনার জন্য দোয়া রইল ম্যাম ভালো থাকবেন
আপনার ঐতিহাসিক সাহসী ভূমিকা এবং বক্তব্য আন্দোলনকে ভীষন ভাবে বেগবান করেছে আপনার শহিদমিনারের সেই বক্তব্য আমরা অনেক শেয়ার করেছিলাম অনেক অনেক দোয়া ও শুভেচ্ছা রইলো । ধন্যবাদ।
সততা আর আদর্শ মানুষকে কতোটা সম্মানিত করে তা আজ কমেন্ট গুলো পড়ে বুজলাম। আমি গর্ভিত যে এই বাংলায় এমন আদর্শ মহসী নারী আছেন, সেলুট ম্যাডাম আপনাকে। হে আল্লাহ আপনি ম্যাডামের নেক হায়াত দান করুন।।
আমি আশাবাদী ছিলাম এই সংগ্রামী যোদ্ধা মাকে জাতীয় সরকারের উপদেষ্টা হিসাবে। তারপরও তাকে যেন নির্বাচিত সরকারের উচ্চ পদে দেখতে পাই।কারন এই যুদ্ধে তার অবদান অনস্বীকার্য।
এই ম্যাডামের কোন তুলনা হয় না তুলনাহীন একজন ম্যাডাম উনি এ কথাটি সত্যই বলেছেন যে কোন শিক্ষক যদি না দাঁড়াতেন আমি একাই দাঁড়িয়ে যেতাম আন্দোলনের সময় তার বক্তব্যে এমনটাই বোঝা গিয়েছিল
বোন সন্তান হারিয়েছ।যে দেশে তিরিশ লক্ষ পানের বিসর্জন ১৯৭১ সালে ব্যাথ হয় সামনে চোর পিছে চোর ডাকাত খুনী দুর্নীতির কারণে সে দেশে কলিজা ছিরা সন্তান কে কোটা আন্দোলন নামে গুলি মুখে দেয়া বোকামি ছাড়া কিছু না। একসময় বড়ো কর্মকর্তা রা নিজেদের আত্মীয় স্বজন চাকরি দিতেন। জেলা ওয়ারী কোটা থাকলে রাজনীতি বিদ আমলা সচিব গন খারাপী করতো পারে না। মতিঝিল কলোনিতে বাসায় বসে পরীক্ষা উওর পত্র রেডি করে চাকরি দেন এক হিন্দু সচিব দুই হিন্দু কে আসম রব মন্ত্রী ছিলেন।রুপালি বাংলা ইউটিউব। কোটা আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে সায়মা ফেরদৌসী চৌধুরী বিএনপি সংসদ সদস্য মনিরুল হক চৌধুরী মেয়ে। আপনি ইউটিউব বলেছেন মুসলিম লীগ সাবেক নেতা মনিরুল হক চৌধুরী। আসলেই তিনি সাবেক বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সভাপতি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র নেতা ছিলেন। বংগবনদু সাথে তার পিতা পূত্র সম্পর্ক ছিল।বংগবনদু যখন সামনে চোর পিছে চোর ভাষন দেন। তখন তিনি তখন ছাত্র লীগ সভাপতি শেখ মুজিবুর রহমানের পিছনে। শেখ মুজিবুর রহমান এর পিছনে দাঁড়িয়ে ছিলেন।১৫ আগষ্ট বংগবনদু নিহতের পর মনিরুল হক চৌধুরী তিনি আওয়ামীলীগ মিজান গুরুপ হতে মই মার্কা নিয়ে নির্বাচন করে। পরবর্তীতে আওয়ামীলীগ মিজান যখন এরশাদ আমলে জাতীয় পার্টি প্রধানমন্ত্রী হয় তখন মনিরুল হক চৌধুরী জাতীয় পার্টির এমপি হন। এরশাদ সরকারের পতনের পর বিএনপি যোগ দিয়েছেন এমপি হন ও খালেদা জিয়া উপদেষ্টা হন। তার জনপ্রিয়তা আছে। অন্যান্য নেতা মন্ত্রীর মত খুনী দুর্নীতি করে নাই। করলে। তার মেয়ে এত বড় শিক্ষিত হতনা। ধধধধধনননন
বোন সন্তান হারিয়েছ।যে দেশে তিরিশ লক্ষ পানের বিসর্জন ১৯৭১ সালে ব্যাথ হয় সামনে চোর পিছে চোর ডাকাত খুনী দুর্নীতির কারণে সে দেশে কলিজা ছিরা সন্তান কে কোটা আন্দোলন নামে গুলি মুখে দেয়া বোকামি ছাড়া কিছু না। একসময় বড়ো কর্মকর্তা রা নিজেদের আত্মীয় স্বজন চাকরি দিতেন। জেলা ওয়ারী কোটা থাকলে রাজনীতি বিদ আমলা সচিব গন খারাপী করতো পারে না। মতিঝিল কলোনিতে বাসায় বসে পরীক্ষা উওর পত্র রেডি করে চাকরি দেন এক হিন্দু সচিব দুই হিন্দু কে আসম রব মন্ত্রী ছিলেন।রুপালি বাংলা ইউটিউব। কোটা আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে সায়মা ফেরদৌসী চৌধুরী বিএনপি সংসদ সদস্য মনিরুল হক চৌধুরী মেয়ে। আপনি ইউটিউব বলেছেন মুসলিম লীগ সাবেক নেতা মনিরুল হক চৌধুরী। আসলেই তিনি সাবেক বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সভাপতি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র নেতা ছিলেন। বংগবনদু সাথে তার পিতা পূত্র সম্পর্ক ছিল।বংগবনদু যখন সামনে চোর পিছে চোর ভাষন দেন। তখন তিনি তখন ছাত্র লীগ সভাপতি শেখ মুজিবুর রহমানের পিছনে। শেখ মুজিবুর রহমান এর পিছনে দাঁড়িয়ে ছিলেন।১৫ আগষ্ট বংগবনদু নিহতের পর মনিরুল হক চৌধুরী তিনি আওয়ামীলীগ মিজান গুরুপ হতে মই মার্কা নিয়ে নির্বাচন করে। পরবর্তীতে আওয়ামীলীগ মিজান যখন এরশাদ আমলে জাতীয় পার্টি প্রধানমন্ত্রী হয় তখন মনিরুল হক চৌধুরী জাতীয় পার্টির এমপি হন। এরশাদ সরকারের পতনের পর বিএনপি যোগ দিয়েছেন এমপি হন ও খালেদা জিয়া উপদেষ্টা হন। তার জনপ্রিয়তা আছে। অন্যান্য নেতা মন্ত্রীর মত খুনী দুর্নীতি করে নাই। করলে। তার মেয়ে এত বড় শিক্ষিত হতনা। ধধধধধনননন
আপনার মত শিক্ষক জিবনে একবারি জন্ম নেয়।যদি আপনার ছাত্র হতে পারতাম জীবনটা সার্থক হত।আপনার প্রতিটি কথাগুলি আমাকে জাগ্রত করেছে। তাই আমার পরিবারের পক্ষ থেকে আপনাকে সেলুট জানাই।আর আল্লাহ্র কাছে দোয়া করি, হে আল্লাহ্ এই ম্যডামকে তুমি আমাদের কাছে হাজার বছর সুস্থ ভাবে বাচিয়ে রাখিও,আমিন।
ম্যাডাম,আসসালামু আলাইকুম। আপনার কথাগুলো অনেক কাজে লাগছে এই আন্দলনে এটা আমার মনে হইছে। আমি মনে করেছিলাম- আপনাকে এই অন্তবতি সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে ডাকবে।
আপনার মত মা আপনার মত শিক্ষক আপনার তো বোন আপনার মত অভিভাবক আপনার মত দায়িত্বশীল দেশপ্রেমিক খুবই প্রয়োজন আমাদের সমাজে আপনি যখন কথাগুলো বলছিলেন নাক মুখ লাল হয়ে গেছিল অন্তর থেকে আসছিল কথাগুলা অনেক অনেক শ্রদ্ধা রইল আপনার প্রতি