To apnara ki asha koren j Dhaka versity te porle chakri apnar paye eshe porbe??eto easy hole tahle national er gulao shei odhikar rakhe..age nijeke janun..kon karone Dhaka university te portesen??certificate ar 100 years er joulush dekhe??tahle eta nitantoi apnar flex mara chhara ar kisui na..public versity mane apnak kokhonoi era mullayon korbe na..joto valoi korun,.tel diye na cholte parle apni ar apni nai..
চুলের শিক্ষায় শিক্ষিত হচ্ছে এরা। কেনো লেখাপড়ার পাশাপাশি কোনো একটা কাজ কাম করতে পারে না কেনো। উন্নত দেশের মধ্যে ও মানুষকে লেখাপড়ার পাশাপাশি কোনো একটা কাজ কাম করে থাকে। নিজের খরচ অনেকে নিজে উঠিয়ে নেয়, বাংলাদেশের মধ্যে ও অল্প কিছু আছে। বাকি আবাল গুলো না খেয়ে মরে।
ছাত্র জীবনে কত যে কষ্ট করেছি....৫ টাকা বাচানোর জন্য কত টা পথ হেটেছি....আমি..কত না খেয়ে প্রাইভেট পড়েছি.....ঘরে আপন মা ছিলো না বলে খাওয়া না খাওয়ার কোনো খোজই কেউ রাখতোনা....
শুধু বিশ্ববিদ্যালয় নয়,আমরা যারা বাইরে থেকে পড়াশোনা করি সবার জীবনই একই সূত্রে গাঁথা।জীবন বাঁচাতে খাই,স্বাদের জন্য খাই না।আমাদের আসলে খাবারের উপর থিউরিটাই বদলে গেছে। "বাঁচতে হলে খাইতে হয়,স্বাদ সে তো বিলাসিতা"
আপনারা ই যখন সরকারি কর্মকর্তা বা জনপ্রতিনিধি এমপি মন্ত্রী হবেন তখন এগুলো ভুলে না গিয়ে সমাধানের উপায় বের করতে অনুরোধ রহিলো। দোয়া রহিলো আপনাদের সকলের জন্য।
এসব পোলাপান এহন ভালো কথা কইতাছে,যখন সরকারি কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি মন্ত্রি হবে তখন এক একটা চোর বাটপার হবে আর তখন অতীত ভুলে যাবে।আর দেশের যে অবস্থা এদের খাবার থেকে অনেক নিম্ন মানের খাবার খেয়ে মানুষ কোনরকম বেঁচে আছে
সবকিছুতেই যদি আমরা আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি তাহলে আমাদের কি কোন দায়িত্ব নাই আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামিন আমাদের সবাইকে তৌফিক দিয়েছে এর থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার শুধু ব্যবস্থা করতে হবে
জনগণের টেক্সের টাকায় আর কত বহু সুযোগ সুবিধা ভোগ করছ ? চাঁদাবাজি টেন্ডারবাজি মারামারি করে বিশ্ববিদ্যালয় রণক্ষেত্রে পরিণত করছে ! সরকারি চাকুরি পেলে তখন ঘুষ দুর্নীতি সজন প্রীতি সবই করবা ! দেশের জনগণের সেবক নয় প্রভু হবা। 😡😜🤪😂🤣
এই হলো দেশের সর্বোচ্চ বিশ্ব বিদ্যালয়ের অবস্থা! ধিক্কার তো ছাত্রদের জন্য, বছরের পর বছর এমন অনিয়ম সহ্য করে যায় কিন্তু সকলে মিলে এর কোনো পরিবর্তন আনে না...
ভাই, খবরটি দেখে ছাত্র জীবনের কথা মনে পড়ে গেলো, চোখ দিয়ে অটোমেটিক পানি চলে আসলো। মধ্যবিত্ত ছাত্রদের কতো কস্ট করে লেখাপড়া করতে হয়, একমাত্র তারাই জানে। দোয়া ও ভালবাসা রইলো সকল ছাত্রদের প্রতি।
@@azadulislam4559 ছাত্রলীগে এত চুলকায় তুমার? ঘরে বসে চুড়ি পড়ে কমেন্ট না করে বাইরে গিয়ে বলো তাহলে দেশ মুক্ত হবে। কাপুরুষরা বার বার মরে সাহসীরা একবারই মরে। ছাত্রদল মনে হয় আল্লাহর ফেরেশতা ছিলো?? ঘরে ঘরে গিয়ে মানুষ কোপাইত ছাত্রদল-ছাত্রশিবিরের ক্যাডাররা। সেই স্মৃতি এখনো ভূলি নাই। ছাত্রলীগের কেউ দেশ চিবিয়ে খায় না। দেশ চিবিয়ে খাবে এই শিক্ষার্থীরাই। এরাই আগামীদিনের বিভিন্ন পর্যায়ের বড় বড় অফিসার হবে। টাকার জন্য এরা সরকার দলীয় লোকদের পা চাটবে। ছাত্রলীগের বেশিরভাগ একটা সময় রাজনীতি ছেড়ে দিয়ে পরিবারে মনযোগ দেয়। শুধুমাত্র ছাত্রলীগ নাহ, ছাত্রদল ছাত্রশিবিরের কর্মীরা ও এক সময় পরিবারের জন্য রাজনীতি ছেড়ে দেয়। ছাত্র রাজনীতি করা লোকরা দেশ চিবাইয়া খায় না। দেশ চিবাইয়া খায় যারা পড়াশোনা করে অনেক বড় অফিসার হয় তারাই দেশ চিবাইয়া খায়। তবে আমার বিশ্বাস এই প্রজন্মের শিক্ষার্থীরা হবে সৎ ও কর্মঠ। ওদের খাবারের মানের পিছনে সরকার দলীয় ছাত্র সংগঠনের ভূমিকা আছে আমি সেটা বিশ্বাস করি। সরকারের উচিত এদিকে নজর দেয়া।
একটা সার্টিফিকেট নিতে গিয়ে কত অপুষ্টিজনিত রোগ নিয়ে বাড়ি ফিরলাম।।। এটা যেন খুব স্বাভাবিক একটা ব্যাপার।।। পড়তে হলে তো কষ্ট করতেই হবে। কিন্তু আজ আমি যেই অসুস্থতা নিয়ে ফিরে আসলাম তার মাশুল গুনতে হবে আমাকে আজীবন। ব্যাচেলর লাইফে খাওয়ার কষ্ট যে কি জিনিস কেউ বুঝবে না, না ভুগলে।
এদের থেকে এখন আর জজ, ডিসি হবে না! আগে শুনতাম কষ্টের পরে সুখের জীবন আসে,,এখন আর তা হবে কিনা জানি না।। মধ্যবিত্ত মানুষের জীবনে কষ্ট থেকেই যায়।। আর ছাত্র জীবনের কষ্টের শেষ নাই!!
বালের দূর্রনীতিবাজ চাকর মাস্টারকে ধরেন প্রশাসনের কাছে বিচার চান। যারা চুরি করে ছাত্র ছাত্রীদের খাবারগুলো পর্যন্ত চুরি করে খাছচে, কত বড় হারামি ছাত্র ছাত্রীর হ্ক মেরে খায়।ছি, ওয়াক থু।🤮
আরেফিন সিদ্দিক স্যার ভিসি থাকা অবস্থায় খাবারের মান ভালো ছিলো এবং তিনিই ডাকসু ক্যাফেতে ছাত্র -ছাত্রীদের রাতে খাবারের ব্যবস্থা চালু করেছিলেন স্বল্পমূল্যে. বেশ ভালো সময় কেটেছে তখন...
বড় ভাই স্যারদের থেকে স্বপ্ন দেখে রাত দিন এক করে ঢাবি ভর্তি হয়েছিলাম 😔 এখন পারছি না এইসব ছেড়ে পালিয়ে যেতে!!যতবার কেন্টিনে বসি অর্ধেক খাবার রেখে উঠে পরি,,,😬
ছোটবেলায় আমার শিক্ষক আমাকে বলেছিল পড়ালেখা বেশি কষ্টের নাকি মাটি কাটা বেশি কষ্ট আমি প্রশ্নের উত্তরে বলেছিলাম মাটিকাটা বেশি কষ্টের স্যার তখন বলল তুমি ভুল উত্তর দিলে পড়ালেখা বেশি কষ্ট কারণ আমার স্যার মধ্যবিত্ত একজন ছেলে ছিল তাই সে শিক্ষার কষ্ট বুঝেছে কিন্তু দুঃখের বিষয় সে জীবনে ভালো কিছু করতে পারে নাই
আরেক আবাল বাশালি। এইখানে অস্বাস্থ্যকর খাবার পরিবেশন করা হয়। স্বাস্থকর খাবার এটা তাদের নূন্যতম অধিকার। সস্থা খাবার দিয়েছে বলে এই না যে খাবার অস্বাস্থ্যকর হতে হবে। সুস্বাদু হোক আর না হোক সাস্থ্যকর খাবার না দেওয়ার দাবী করতে পারে।এইখানে অসন্তুষ্টির কিছুই নাই এটা তাদের অধিকার।
I get ur point,but je Quality supply kora hoy bole authority daabi kore tar ashe pasheo dicche na. So Low standard khabar er jonno shontushto thakte hobe eta bolte chaile bolte paren,but eta shikar korte hobe khabar ta man shommmoto na.
@@nayanchydev nam matro meal khoroch kothay pelen vai? Je daame kine khacche ta bairer hotel theke hoyto 10 20 taka kom Tao tara maan valo pacche na Budget ache thik e Durnitir jonno ta student ra vog korte parche na Taka diyei jokhon kine khete hocche tokhon hoy valo khabar dik noyto ei meal system off kore dik Taka diye ekta sick system chalanor mane hoy na Nije age ei khabar ektu kheye dekhen
এই ধরনের প্রতিবেদন প্রকাশ কারার জন্য "সময় টিভি" কে ধন্যবাদ।❤ @ ভিসি( ডাকাত)'র সীমা বদ্ধতা কোথায় (উনি তো অসীম ক্ষমতার অধিকারকারী)? প্রতিবেদকের জানতে চাওয়া উচিৎ। 😢 # এ বিষয়ে আরো ব্যাপক প্রতিবেদন প্রত্যাশা করছি। 😊
আহারে যারা আমাদের আগামি ভবিষ্যৎ, যাদের হাত ধরে দেশ এগিয়ে যাবে তাদের এই অবস্থা দেখে খুব দুক্ষ হচ্ছে।দেশের নাকি সর্বচ্চ শিক্ষাপিঠ।মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী আপনার কাছে আনুরোধ একটু সুদৃষ্টি দিন এইদিকে।😢😢😢😢
@@shahriarrahman5533 যে রক্ষক হয় সেইতো ভক্ষক হয়, আর তাতো চালাবেই এদের সিনিয়র ঢাবিয়ানরা যেমন লাউ চিংড়ির খাওয়াচ্ছে এরাও খাওয়াবে বা এর থেকেও খারাপ খাওয়াবে বা চালাবে!
বালের চাকর মাস্টার জাতীর সন্তানদের খাবার পর্যন্ত চুরি করে খায় বুঝতে হবে কি শিক্ষা আর কি শিক্ষক আপনাদের। আরও চাকর,বাকরদেন মাথায় তুলে ষার,ষার করেন। প্রশাসন করলে এতখনে ভাইরাল করে গালিগালাজ করতেন।
ভাই রাবির অবস্থাও সেম। মাছ এমনভাবে কাটে মনে হয় স মেইলে কাটছে। মুরগি কেজিতে ১৫০+ পিছ রান্নায় কোনো স্বাদ নাই, ভাতে পোকা পাওয়া যা, হলুদ পানি এসব খেয়েই বেচে আছি😭
অনেক সুন্দর নিউজ ধন্যবাদ।আসলে নিউজ শুনে ও দেখে লাভ নাই সবাই কেনএক সাথে এগিয়ে আসতে হবে। যার যার অবস্থান থেকে। কারণ এটা যে আমাদের জাতীয় সমস্যা😢😢😢 দূর্নীতি)
