Musalman der pichhone time & energy barbad karbar kono darkar nai .... Hindu der ke aka korte habe ... Musalman der Atyachar er hat theke , Hindu der ka bachate habe .. Subhash thik bolechen ..subheç
শুভেন্দুদা বাস্তব কথাই বলেছেন, তৃণমূলের উৎফুল্ল হবার কিছুই নেই, শুভেন্দুদার মন্তব্য হলো সমগ্র সনাতনীদের মন্তব্য. আমাদের পূর্ণ সমর্থন আছে শুভেন্দুদার উপর.
শুভেন্দু অধিকারী শুধু ঠিক বলেছেন কথাটা বলে ক্ষান্ত হতে পারছি না । দেশের সমস্ত সম্প্রদায়ের জন্য সরকারি সমস্ত কিছুতে সমান অধিকার রেখে মুসলিমদের ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়া উচিত । কারন এরা কখনোই দেশের স্বার্থে ভাবে না । সর্বদাই দেশে মুসলিমদের আধিপত্য কি করে বিস্তার লাভ করা যায় , সেই নিয়েই এরা রাজনৈতিক দল গুলো কে ব্যবহার করে ।
দেশদ্রোহী শফিকুলের কাথা এটাই প্রত্যাশা ছিলো। আর ইংরেজদের নাজায়েজ ছেলে শুভেন্দু অধিকারী ওর মুখে এর থেকে ভালো কথা পাওয়া যাবে না। বিজেপিও ইংরেজদের নাজায়েজ ছেলে।
The real Fact, I support and active activist of BJP but my wife and sister , daughter vote to TMC because of Lakshir Vander , its happening at West Bengal ...and will continue if any similar bigger step not taken ..///// আসল ঘটনা, আমি বিজেপিকে সমর্থন করি এবং সক্রিয় কর্মী কিন্তু লক্ষীর ভান্ডারের কারণে আমার স্ত্রী এবং বোন, মেয়ে টিএমসিকে ভোট দেয়, এটি পশ্চিমবঙ্গে ঘটছে ...এবং যদি একই রকম বড় পদক্ষেপ না নেওয়া হয় তবে তা অব্যাহত থাকবে .
মোদীজির সব প্রকল্পের সুবিধা নেবো অথছ মোদীর বিরুদ্ধে ভোট দেবো। ভোট সবার ব্যাক্তিগত বিষয়। বলার কিছু নেই। কিন্তু এক্ষেত্রে মুসলমানদের ভোটের আশা না রেখে হিন্দুদের একত্রিত হতে হবে। বাস্তব সত্য শুভেন্দু অধিকারী বলেছেন। কি অন্যায় বলেছেন!!!
@@amarbangla439তোদের তৃণমূলের প্রতি মানুষের জনসমর্থন কত কয়েকটি স্টেপ নিলেই সহজেই বোঝা যাবে -(১)অনলাইনে ভোট (২)অফলাইনে ভোট হলে প্রতি নির্বাচনের পরে জন সম্মুখে ওয়েব কাস্টিং এর ভিডিও চেক(৩) যদি তৃণমূলের লুঙ্গি বাহিনী নির্বাচনের সময় বিরোধী দলের প্রার্থীদের ওপরে আক্রমণ বা প্রাণহানি করার চেষ্টা করে ও পিছনে দেদার ছাপ্পা চালিয়ে ভোট লুণ্ঠন করে তাহলে বিরোধীদল গুলো যদি অনুরূপ পাল্টা পদক্ষেপ নেয় । তখন সব বন্ধ হয়ে যাবে তোলাজীবি জানোয়ার গুলো ও স্তব্ধ হবে।
@@sray627সংখ্যালঘুদের ভুল বুঝো না ভাই। অভিঞ্জতা আছে? আমাদের হিন্দু আতেলরা বহুত ঞ্জানী আর হিসেবী।লাভ লোকশান ভালো বোঝে।ধর্মান্তরিত হতেও ভাবে না। কবীর সুমনকে দেখোনি? বেশী ভেবো না তৃণমূলীদের মতো...
আমরা হিন্দুরা হলাম অনেকটা পাঠার মতো,কসাই এক দিকে আমাদের এক এক করে জবাই করছে আর একদিকে সেই কসাইয়ের দেওয়া কাঁঠাল পাতা(লক্ষীর ভান্ডার ) পেয়েই আনন্দ পাচ্ছি।
দেশদ্রোহী শফিকুলের কাথা এটাই প্রত্যাশা ছিলো। আর ইংরেজদের নাজায়েজ ছেলে শুভেন্দু অধিকারী ওর মুখে এর থেকে ভালো কথা পাওয়া যাবে না। বিজেপিও ইংরেজদের নাজায়েজ ছেলে।
যারা রোহিঙ্গা জঙ্গি পালনকারী পিসি ভাইপোর সাথ হাত মিলিয়ে পশ্চিমবাংলা টা শেষ করে দিচ্ছে তাদের #বেজন্মা_হিন্দু বলে ।। তাদের কেউ চিহ্নিত করা শুরু হোক ।। Suvendu da একদম ঠিক বলেছেন ।। I do support his statement about muslims....
কোথাও বিজেপির লস হচেছ বলে আপনি মনে করেন সফিকুল দা ? সংখ্যালঘুরা মরে গেলেও বিজেপিকে ভোট দেবে না কারন তারা হারাম হায় ও নেমোখারাম এর মত কাজ করে ।জাতটার রক্ত ই হচেছ বেইমানি র।মীরজাফর থেকে জিন্নাহ পর্যন্ত। কিছু দিন পর আর সংখ্যালঘুদের আর কোন মূল্য থাকবে না ।
এবার সোজা কথা সোজা ভাষায় বলার সময় এসে গ্যাছে এবং শুভেন্দু একদম সঠিক বলেছেন! যারা এখনো ক্ষুদ্র স্বার্থের কারণে ধর্মনিরপেক্ষের কথা বলেন, তাদের মনে করিয়ে দিতে চাই দেশ ভাগের জ্বালা কী বা কেমন ভুক্তভুগী মাত্রেই জানেন! মুসলিমরা নিজের আলাদা দেশ চেয়েছেন, ঠিক আছে! তাহলে হিন্দুরা কেন নিজের আলাদা দেশ চাইলে দোষের কি?
না, এখনই নয়। যোগী মহারাজ সাংসদপদে বিদায়ী ভাষণে বলেছিলেন, উত্তম প্রদেশ হবে উত্তরপ্রদেশ। সেই কাজটা সম্পূর্ণ হ’তে সময় প্রয়োজন, কারণ দিল্লিতে বিজয় কেতন ওড়ানোর পথ উত্তরপ্রদেশ হয়েই যায়; অন্ততঃ যতক্ষণ না রাজ্যগুলির পুনর্বিন্যাস হয়ে আসনসংখ্যার মূল্যায়ন সঠিকভাবে করা যাচ্ছে। হিন্দুদের আরও আতঙ্কিত হতেই হবে, কারণ তারা আত্মরক্ষা টুকুও করতে অপারগ; তাদের চিন্তনে-মননে আব্বু গাঁধী ও তার শিক্ষা সুপ্রোথিত। বিশাল সংগ্ৰামের প্রান্তর রয়েছে, যা একাধিক স্তরে সজ্জিত; সেগুলো লড়তে হবে তো‼️ হিন্দুরা আধুনিক হওয়ার উদগ্ৰ বাসনায় শস্ত্ররহিত শাস্ত্রবিমুখ। এমনিতেও পশ্চিমবাংলার ভবিষ্যৎ ফরসা, পড়াশোনা যমের দখিন দুয়ারে; কিন্তু এরা নিজেদের অস্তিত্বসংকটটা বুঝতেই পারছেনা। মুশরিক ফিরহাদ কিন্তু তবলিগ় করে ফেলেছে দাওয়াত-এ-ইসলাম করে, সুতরাং ওর জন্নত ও ৭২হূর বাঁধা। হিন্দুরা, ন্যূনতম নিজেকে বাঁচাতে আর নিজের পরিবারকে বাঁচাতে শুধু সক্ষম হোক, স্ববলে বলীয়ান হোক।
না, এখনই নয়। যোগী মহারাজ সাংসদপদে বিদায়ী ভাষণে বলেছিলেন, উত্তম প্রদেশ হবে উত্তরপ্রদেশ। সেই কাজটা সম্পূর্ণ হ’তে সময় প্রয়োজন, কারণ দিল্লিতে বিজয় কেতন ওড়ানোর পথ উত্তরপ্রদেশ হয়েই যায়; অন্ততঃ যতক্ষণ না রাজ্যগুলির পুনর্বিন্যাস হয়ে আসনসংখ্যার মূল্যায়ন সঠিকভাবে করা যাচ্ছে। হিন্দুদের আরও আতঙ্কিত হতেই হবে, কারণ তারা আত্মরক্ষা টুকুও করতে অপারগ; তাদের চিন্তনে-মননে আব্বু গাঁধী ও তার শিক্ষা সুপ্রোথিত। বিশাল সংগ্ৰামের প্রান্তর রয়েছে, যা একাধিক স্তরে সজ্জিত; সেগুলো লড়তে হবে তো‼️ হিন্দুরা আধুনিক হওয়ার উদগ্ৰ বাসনায় শস্ত্ররহিত শাস্ত্রবিমুখ। এমনিতেও পশ্চিমবাংলার ভবিষ্যৎ ফরসা, পড়াশোনা যমের দখিন দুয়ারে; কিন্তু এরা নিজেদের অস্তিত্বসংকটটা বুঝতেই পারছেনা। মুশরিক ফিরহাদ কিন্তু তবলিগ় করে ফেলেছে দাওয়াত-এ-ইসলাম করে, সুতরাং ওর জন্নত ও ৭২হূর বাঁধা। হিন্দুরা, ন্যূনতম নিজেকে বাঁচাতে আর নিজের পরিবারকে বাঁচাতে শুধু সক্ষম হোক, স্ববলে বলীয়ান হোক।
এই মুহূর্তে ভারতের একমাত্র যোগ্য মানুষ , যাকে প্রধান মন্ত্রী রূপেই সকলে দেখতে আগ্রহী। AMM আর মিষ্টির স্বাদ তো অনেক পেলাম, কিন্তু ভারত আছে সেই ভারতেই। আমরা নতুন হিন্দু সনাতনী ভারত দেখতে চাই, এই ভন্ড সেকুলারিজমের ভারত চাই না।
দেশদ্রোহী শফিকুলের কাথা এটাই প্রত্যাশা ছিলো। আর ইংরেজদের নাজায়েজ ছেলে শুভেন্দু অধিকারী ওর মুখে এর থেকে ভালো কথা পাওয়া যাবে না। বিজেপিও ইংরেজদের নাজায়েজ ছেলে।😊
এটা সত্যি দু নৌকায় পা রেখে বেশিক্ষণ ভেসে থাকা যায় না, যখন কোন নৌকায় ছিদ্র আছে সেটা চিহ্নিত হয়ে গেছে, তখন সেই নৌকা ত্যাগ করাই উচিত। কারণ এমনিতেই তো "সনাতনী হিন্দুরা দুর্ভাগ্য নিয়েই জন্মেছে।" সে দিক থেকে শুভেন্দু বাবু সঠিক বলেছেন।
দেশদ্রোহী শফিকুলের কাথা এটাই প্রত্যাশা ছিলো। আর ইংরেজদের নাজায়েজ ছেলে শুভেন্দু অধিকারী ওর মুখে এর থেকে ভালো কথা পাওয়া যাবে না। বিজেপিও ইংরেজদের নাজায়েজ ছেলে।
সঠিক মূল্যায়ন ,জনসংখ্যার দ্বিতীয় বৃহত্তম গোষ্ঠীর জন্য BJP বা কেন্দ্রীয় সরকার যত কিছু ই কুরুক না কেন তবুও ওরা একটি ভোট ও BJP কে দিবেনা । সফিকুল ভাইয়ের মতো ,এক দুজন ছাড়া
The real Fact, I support and active activist of BJP but my wife and sister , daughter vote to TMC because of Lakshir Vander , its happening at West Bengal ...and will continue if any similar bigger step not taken ..///// আসল ঘটনা, আমি বিজেপিকে সমর্থন করি এবং সক্রিয় কর্মী কিন্তু লক্ষীর ভান্ডারের কারণে আমার স্ত্রী এবং বোন, মেয়ে টিএমসিকে ভোট দেয়, এটি পশ্চিমবঙ্গে ঘটছে ...এবং যদি একই রকম বড় পদক্ষেপ না নেওয়া হয় তবে তা অব্যাহত থাকবে .
সময় কথা বলবে । যখন কোন এলাকায় বন্যা হয় শরণার্থী হয়ে খিচুড়ি খান তখন গরিব ধনী ল্যাঙরা খোড়া সবাই খাই ভেবে দেখে না কে বা কারা রান্না করেছেন, বাকিটা নিশ্চয় বুঝতে পারছেন ।
